content
stringlengths
0
129k
রিমো একটা গান ধরল
অজান্তেই রেহানার কোমরটা ধরে আরেকটু কাছে নিয়ে আসল
এবার দুজন দুজনের নিঃশ্বাস অনুভব করতে পারছে
মাগো তোর কান্না আমি সইতে পারি না দোহাই মা আমার লাইগা আর কান্দিস না
অটোর চালক কিছু বুঝল কিনা জানে না
পিছনে তাকিয়ে একটা হাসী দিল
শালা আহাম্মক
হিমছড়ি পৌছাতে পৌছাতে ৪.৩০ টা বেজে গেল
হিমছড়ি অপরুপ
মেইন রাস্তা থেকে কিছু ভেতরেই হেটে গেলেই ঝরনা
মাঝখানে পায় হাটাপথ
সোজা পাহাড়ের উপর থেকে ঝর ঝরে পানি পরছে
বরশায় আরো বেশি পানি পড়ছে একটানা বিরামহীন
বিরামহীন কিছুসময় পানির পড়ার শব্দ শুনলে একসময় সব কিছু শব্দহীন হয়ে যায়
নিরব হয়ে যায়
রিমো রেহানার দিকে তাকাল
রেহানা এরকম হাজার ঝরনা থেকেও বেশী কামনাময়
যাকে শুধু প্রান ভরে ভালবাসা যায়
রিমন বলল ; দেখেছো রেহানা কি অপরুপ ঝরনা
বিনা ;হুম
দেখছি ভালই
নিমো ঃ তোমার কাছে এটা কিছুই নয়
তুমি যদি ওখানে গোসল করতে আর আমি একটি চেয়ার নিয়ে বসে তোমার গোসল দেখতাম
কি যে ভাল লাগত
ওরা অনেক ক্ষন ঝরনা দেখল
অনেকে ঝরনার পানিতে গোসল করে নিচ্ছে
এর ওর গায় পানি ছিটাচ্ছে
হাসাহাসি করছে
রিমন বার বার দেখছে আর রেহানার দিকে তাকাচ্ছে / রেহানা বুঝতে পারছে রিমন কি চাচ্ছে
রেহানার তলপেটের নিচে কেমন জানি করে উঠল
রিমো রেহানার কানে কানে বলল
রিমন ঃ রেহানা তোমাকে কোলে নিতে ইচ্ছে করছে
রেহানা মুক্তা ঝরানো হাসি দিল
রিমনের কানে রিনিঝিনি করে উঠল
রেহানা ঃ এখন তোঁ সম্ভব না
রুমে চলো তারপর যা খুশী করো
রেহানা আর রিমো হাটতে হাটতে মেইন রোডে আসল
মেইন রোডের কত গুলো দোকান
রেহানার জন্য কয়েকটি জিনিশ কিনল
কানের দুল , চুড়ি , নাকফুল
একটি রাণির মুকুট ও কিনল
সবি হাতীর দাত দিয়ে বানানো
চমৎকার কারুকাজ
তারপর আবার অটো নিল / এবার ইনানি বিচ যাবে / আস্তে আস্তে সূর্য পশ্চিমে হেলে পরেছে /
অটোতে উঠেই রেহানা কানে কানে বলল ; আই লাভ ইউ রিমো কুত্তা /
রাতে রেহানা আর রিমন ফ্লাটে ফিরে এল
লিফটে উঠেই রিমন রেহানাকে আবার চেপে ধরল / শাড়ীর উপর উপর দিয়েই নিমাঙ্গটা চেপে ধরল
ঠোট টা চেপে ধরল রেহানার ঠোটে
রসালো ঠোট
আহা কি শান্তি / একবারে ২২ তালায় রুম নিয়েছে /যতক্ষন লিফটে থাকল ততক্ষন দুজন দুজনকে চুমো খেল
রুমে ঢুকেই রিমো এক টানে রেহানা শাড়ী খুলে ফেল্লল
রেহানার পেট গলিয়ে হাত দিয়ে পাছাটা ধরল
তারপর একটু নিচু হয়ে রেহানাকে কোলে তুলে নিল
রেহানাও রিমোর দু কাধে হাত রেখে রিমোকে চুমু খেতে লাগল
চুমো শেষ হতেই রিমো রেহানার কপালে কপাল , নাকে নাক , চোখে চোখ রেখে গেয়ে উঠল
কত যে তোমাকে বেসেছি ভাল
সে কথা যদি তুমি জানতে
এই হৃদয় চিড়ে যদি দেখানো যেত
তুমি যে আমার তুমি মানতে
রিমো ঃ গোসল করবে
? রেহানা হ্যা সুচক মাথা নাড়াল
রিমো ঃ চলো
কেমন লেগেছে আজ তোমার
রেহানা ঃ দারুন
কিছুক্ষন পর রিমো রেহানাকে কোল থেকে নামাল
রেহানা কিছুক্ষন রিমোর লিঙ্গ চুষল
রিমো ঃ যাও গোসল করো
আমি একটা সিগারেট খাই
রেহানা উঠে পাশের আলনা থেকে তোঁয়ালে নিয়ে বাথ্রুমে চলে গেল
কিছু ব্যাপার ভাষায় প্রকাশ করা যায় না
রেহানা ছায়া আর মেক্সি পড়ে গিয়েছে হাটার তালে তালে পিছন থল থল করে কেপেছে
রিমোর মনে রেহানাকে নিয়ে কোন বাজে চিন্তা এল না
শুধু অপলক চেয়ে রইল পুরো শরীরটার দিকে
মনে মনে আবার নিমো বলে উঠল অহ গড
বাথ্রুম থেকে শাওয়ারের শব্দ ভেসে আসছে
রিমো আস্তে আস্তে বাথ্রুমের দিকে এগিয়ে গেল
দরজাটা ভেজানো
হালকা করে ধাক্কা দিল
বাথ্রুমের দরজায় কোন ছিটকিনি নেই
রিমো ফেলে দিয়েছে বিশেষ কারনে
দেখল রেহানার খালি গা জুড়ে ঝরনার পানি নেমে আসছে
রিমো রিং বানিয়ে বানিয়ে রেহানার দিকে সিগারেটের ধোয়া ছাড়ছে
রেহানার চোখ দুটো সুন্দর
বিড়ালের মত তীক্ষ্ণ
স্তন গুলো বুক থেকে এক্টূ নেমে এসেছে
কালো বোটা
বোটা গুলো অনেক বড়
ওখানে যে কেও সাতার কাটতে পারবে
তারপর নাভি
নাভির নিচেই সেই স্বর্গীয় জায়গা / ত্রিকোন আকৃতির মাল্ভুমি / আর পিছনে রয়েছে চর্বি ঠাসা পাছা /পারফেক্ট /
রিমন বাথ্রুমের দরজায় হেলান দিয়ে রেহানা কে দেখতে লাগল /অপ্রুপা প্রেয়সী /ভবন মোহিনী
রিমো দিকে চেয়ে দেখল রেহানা
রেহানা ঃ তুই আসলেই একটা কুকুর
রিমন ঃ হা হা হা
তুমি হয়তো জান না কুকুর কিন্তু অনেক ভালবাসতে পারে
রাস্তায় দেখ না একটি কুকুর সঙ্গমের পর আরেকটির সাথে কিভাবে লেগে থাকে
স্পারম বাইরে ফেলার কোন উপায় নেই
রেহানা ঃ তা তো বুজলাম
কিন্তু ওদের মত নোংরামি করা উচিত নয় /
রিমো ঃসত্যি করে বলতো আমি যা করি তোমার সাথে তোমার ভাল লাগে না ?