content
stringlengths
0
129k
কিন্তু রিমো মামনির কোন কথা শুনতে পাচ্ছে না ...
কোমর তুলে সজোরে নামিয়ে আনছে মার যোনির মধ্যে
লিঙ্গটা মার জড়ায়ু বেধ করে আরো ভেতরে ঢুকে যেতে চাইছে ...
অহ গড ...পকাত পকাত পকাত পকাত
মা ছেলের দুটো হৃদয় এক হয়ে গেল শরীরের সাথে
পকাত পকাত পকাত পকাত পকাত
আধাঘন্টা সমানে ঠাপাল মামনিকে
দুটো শরীর ঘামে ভিজে চুপচুপে হয়ে গেছে
রিমন ঃ মামণি তুমি রেডী
রেহানা আরামে বলল ঃ হ্যা লক্ষ্মী খোকা আমার ...আমি রেডী ...
রিমনের মুখটা হিংস্র পশুর মত লাগছে
হিস হিস করছে ......আহ আহা হা ...
রিমন ঃ তোঁমার ছেলের তরতাজা শুক্রানু যাবে তোমার জড়ায়ুতে মামনি
ভচাত ভচাত ভচাত আহ আহ ভচাত ভচাত ...
রেহানা ঃ উহ ইয়েস ইয়েসা ই
ওয়ান্ট ইউর বিইউটিফুল স্পারম
রিমন ঃ তাহলে এই নাও ঃ আহ আহ আহা গেল গেল ...ধর মাগী
কুত্তি খানকি এই নে এই নে মাল নে ...
রিমনের অন্ডকোশে ঝড় উঠোল
রেহানাও সর্বশক্তি দিয়ে রিমনের কোমর জড়িয়ে ধরল পা দিয়ে .........
ছড়াত প্রথমে একবার
তারপর ছরাত ছরাত করে লক্ষ লক্ষ শুক্রানূ চর চর করে পরতে লাগল আপন মার জড়ায়ুতে .........জরায়ু ভেসে গেল বাচচা বানানো বীর্যে
ভালবাসার বার্তা নিয়ে প্রতিটি শুক্রানু ছুটে চলল জন্মদাত্রীর ডিম্বাণুর খোজে
দুজনেই চিৎকার করতে লাগল গলা ফাটিয়ে .........
আহ আহ মাগো ও খোদা ...... আহহহহহহহহহ আহহহহহহহহহহহহহহহহহহ
দুজনেই সুখে , আনন্দে চিৎকার করে কাদতে লাগল ... ও মা মাগো একি করলাম আমি মা মাগো ...
আমার রেহানা মাগী ...
আমার রিমন সোনা কুত্তা ...
মালের ধারা শেষ হউয়ার পরও দুজন দুজনকে জড়িয়ে থাকল অনেকক্ষন
দুজনে যখন শান্ত হল তখন মধ্যরাত পেরিয়ে গেছে ...
কিছুক্ষন রেহানাকে কোলে নিয়ে বসে থাকল রিমন ...আনন্দে ,সুখে চোখ পানি পরতে থাকল দুজনরেই ...
প্রিথিবীর সব থেকে আদিম নিশিদ্ধ যৌন তৃপ্তিতে দুজনেই কথা বলার ভাষা হারিয়ে ফেলল ......
রেহানা রিমন দুজনেই বুজতে পারছে ...সবে শুরু হল ...
এর থেকে বেরোবার উপায় তাদের নেই ...
বেরোতে তারা চায় ও না ...নিষিদ্ধ এই রুপালি জগতে ওরা সাতার কাটবে চিরজীবন ...
চলবে কি চলবে না জানি না
রেহানা আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে আছে
মধ্যগগনের উদ্দিপ্ত যৌবন নিয়ে
লাজবতি রুপের আগুন
রেহানা সোজা হয়ে দারিয়ে আয়নায় নিজের যোনি দেখতে পায়
ঘন বালে ঢাকা তিলোত্তমা
চুলে চুলে ছেয়ে গেছে রেহানার নাভীর নিচ
রেহানা নিজেই একটু লজ্জা পেল
রেহানা লজ্জা পেলে রিমো আরো বেশী মজা পায় বুকের মাঝে জাপ্টে ধরে কিছুতেই ছাড়ে না , একটি হাত যোনী মোলায়েম বাল গুলো নিয়ে খেলা করে
যোনী টাকে খুব সম্মান করে শ্রদ্ধা করে
মাতৃযোনি বলে কথা , মায়ের যোনী
ঘুমপাড়ানি
যে যোনীর প্রতিটি ভাজে ভাজে রয়েছে কোমলতা, সরলতা ,ভালবাসা, প্রেম
প্রিথীবির সব কিছুর রহস্য লুকিয়ে রয়েছে এই পবিত্রতম গুহায়
রিমোর খুব ইচ্ছে এর ভিতরে কি কি আছে একদিন খুটিয়ে খুটিয়ে দেকবে ...সব কিছু
অন্ধকার থেকে আলো দেখার স্বাদ
তাই তার কাছে এর মুল্য অপরিসীম
নিজের বিশাল মোলায়েম থল থলে নিতম্ব দেখে নিজেরই নিজেরি হিংসা হচ্ছে
কোমরটা হালকা মোটা
পেটে তেমন মেদ নেই
কিন্তু পাছাটা সত্যি পাহারের মত
হাটার সময় থল থল কাপতে থাকে
পাছার দাবনা দুটো নিয়ে রিম ঘন্টার পর ঘন্টা খেলে
মাঝে মাঝে এত জোরে থাপ্পড় দেয় যে শরীরের রোম দারিয়ে যায়
অনেক সময় রিমোর পাশ হেটে যাবার সময় ঠাস করে থাপ্পড় মেরে পাছার দাবনা মুঠো করে ধরে
অহ গড হোয়াট আ বিউটি সৃষ্টিকর্তার আশীর্বাদ
গাধাটাকে এই ব্যাপারে অনেক বার সাবধান করেছে কিন্তু কাজ হয়ে নি
প্রতিবারই কথা দেয় মাকে নেক্সট টাইম আর হবে না
দুদিন ঠিক থাকে তারপর আবার শুরু হয়
রেহানা চুল গুলো দেখে
অনেক বড় সারা পিঠময় ছড়িয়ে থাকে
মাঝেই মাঝেই ওর চুল দেখে রিমো কবিতা আউরায়
: চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা, মুখ তার শ্রাবস্তীর কারুকার্য ; অতি দূর সমুদ্রের পর হাল ভেঙে যে নাবিক হারায়েছে দিশা সবুজ ঘাসের দেশ যখন সে চোখে দেখে দারুচিনি দ্বীপের ভিতর, তেমনি দেখেছি তারে অন্ধকারে ; বলেছ সে, 'এতদিন কোথায় ছিলেন?' পাখির নীড়ের মতো চোখ তুলে নাটোরের বনলতা সেন
রেহানা তখন খিল খিল করে হাসতে থাকে ...
মুক্ত ঝরা হাসি
রিমোর কানে বাজে রিমিঝিমি সুর
সারা শরিরে আনন্দের পরশ বুলিয়ে দেয়
রেহানাদের ফ্লাট ১৫ তলায়
বিল্ডিং ছাদটাও ১৫ তলায়
অর্ধেক ছাদ অর্ধেক বাসা
১৩ ও ১৪ একটি প্রাইভেট কোম্পানীর অফিস
সন্ধার পর সেটাও খালি হয়ে যায়
ওদের দুজনের জন্য খুব সুবিধা
ওরা দুজন প্রীথিবীর সবকিছু থেকে আলদা হয়ে যায়
রেহানা দেখল গলায় কামড়ের দাগ
একটি নয় দুটো নয় সব মিলিয়ে তিনটি
স্তনেও অনেক আছে
সব রিমো বুদ্ধটার কাজ
এবার থেকে রেহানাও সেক্স করার সময় বুদ্ধটাকে কামড়াবে
তখন বুঝবে
অবশ্য অন্য কোন মেয়ের সাথে এভাবে সেক্স করবে না , রেহানা ভাল করেই জানে
অবশ্য বিছানায় অবশ্য দুজন পশুর মত সেক্স করে
বিশেষ করে রিমো
রেহানাও কম না যায় ভালবাসার বাধনে জড়িয়ে ফেলে
ভালবাসার তীব্র অনুভুতি নিংরে বের করে নিয়ে আসে
রেহানা যে আধুনিক মহিলা তা বলা যাবে না
তবে মোটামুটি সবার সাথে তাল মিলিয়ে চলতে পারে
ওদের দুজনের সেক্সের সময় অডিও রেকর্ড আছে
মাঝে খুব মজা করে শোনে
রেহানা ভাবতেই পারে না ওরা সেক্সের সময় এরকম করে
রেহানার তোঁ লজ্জায় কান লাল হয়ে
রেহানাদের ফ্লাটে দুটি বড় রুম
একটি আবার সাউন্ড প্রুফ করা
একটি বিশাল ড্রইং রুম
রান্না ঘর ,কিচেন