content
stringlengths 0
129k
|
---|
পরে আরও আগ্রাসী হয়ে উঠেন ওয়াটসন |
ইনিংসের ১৪তম ওভারে ২টি ছক্কা ও একটি চারের সাহায্যে সোহাগ গাজীর কাছ থেকে ২০ রান তুলে নেন তিনি |
এরপর অবশ্য কাটা পড়তে হয়ে এবাদত হোসেনে |
গত ৩০ ডিসেম্বর ঢাকা পর্বের মত একই ডেলিভারিতে আবার ওয়াটসকে সাজঘরের পথ দেখান এবাদত |
তবে আউট হওয়ার আগে ৬৮ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলে গেছেন ওয়াটসন |
৩৬ বলে ইনিংসটি তিনি সাজিয়েছেন ৬টি চার ও ৫টি ছয়ের সাহায্যে |
আগের বলে ডেলপোর্টকে ২৫ রানে আউট করা এবাদত ওয়াটসনকে ফিরিয়ে তৈরি করেছিলেন হ্যাটট্রিকের সুযোগ |
তবে শেষপর্যন্ত আর হয়নি তেমনটা |
এরপর শেষদিকে লুইস গ্রেগরির ১৫ রানের সাথে মোহাম্মদ নবীর ১৭ বলে ২৩ ও ফজলে রাব্বির অপরাজিত ১৬ রানের সুবাদে নির্ধারিত ওভার শেষে ১৯৯ রানের সংগ্রহ পায় রংপুর রেঞ্জার্স |
'://..//.?=বিষয়শ্রেণী:১৮২১-এ_উত্তর_আমেরিকা&=5200700' থেকে আনীত |
বিষয়শ্রেণীসমূহ: |
মহাদেশ অনুযায়ী ১৮২১ |
১৯শ শতাব্দীর বছরে উত্তর আমেরিকা |
১৮২০-এর দশকে উত্তর আমেরিকা |
লুকানো বিষয়শ্রেণী: |
টেমপ্লেটসমূহ ক্যাটঅটোটিওসি ব্যবহার করছে |
এ পৃষ্ঠায় শেষ পরিবর্তন হয়েছিল ২০:২৮টার সময়, ১৮ জুন ২০২১ তারিখে |
লেখাগুলো ক্রিয়েটিভ কমন্স অ্যাট্রিবিউশন/শেয়ার-আলাইক লাইসেন্সের আওতাভুক্ত; এর সাথে বাড়তি শর্ত প্রযোজ্য হতে পারে |
এই সাইট ব্যবহার করার মাধ্যমে, আপনি এটি ব্যবহারের শর্তাবলী ও এর গোপনীয়তা নীতির সাথে সম্মত হচ্ছেন |
উইকিপিডিয়া®, অলাভজনক সংস্থা উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের একটি নিবন্ধিত ট্রেডমার্ক |
মাকালকান্দি গণহত্যা বা মাকালকান্দি হত্যাকাণ্ড হচ্ছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে পাকিস্তানি দখলদারি সেনাবাহিনীর দ্বারা বাংলাদেশের অবিভক্ত সিলেট জেলার হবিগঞ্জ উপ-বিভাগের অধীনে মাকালকান্দি গ্রামে বাঙ্গালী হিন্দুদের উপর সংগঠিত একটি হত্যাকাণ্ড, যা ১৯৭১ সালের ১৮ই আগস্ট পরিচালিত হয় |
[১][২][৩][৪][৫] |
পরিচ্ছেদসমূহ |
৩ স্মৃতিস্তম্ভ |
৪ তথ্যসূত্র |
পটভূমি[সম্পাদনা] |
মাকালকান্দি গ্রামটি বর্তমান বাংলাদেশের সিলেট বিভাগের হবিগঞ্জ জেলার বানিয়াচং উপজেলায় অবস্থিত |
১৯৭১ সালে, হবিগঞ্জ সিলেট জেলার অধীনে একটি উপ-বিভাগ ছিল এবং বানিয়াচং এশিয়ার সবচেয়ে বড় গ্রাম ছিল |
বানিয়াচংয়ের উত্তর-পশ্চিম দিকে, উত্তর থেকে দক্ষিণদিক বরাবর ৭মাইল এবং পূর্ব-পশ্চিম দিকে ৫ মাইল ভূখণ্ডের একটি হাওর রয়েছে, যার আয়তন প্রায় ৩৫ বর্গমাইল |
এই ভূখণ্ডের অভ্যন্তরেই মাকালকান্দি, ১৫০০ হিন্দু অধ্যুষিত গ্রামটি অবস্থিত |
যেহেতু এখানে মাত্র একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় ছিল, তাই স্বাক্ষরতার হার ৩৫% এর কিছু বেশি ছিল |
এই গ্রামের লোক চিকিৎসক, প্রকৌশলী এবং অধ্যাপক ছিলেন |
অর্থনৈতিকভাবে গ্রামটি সমৃদ্ধ ছিল |
এখানে একটিও খুঁড়ে ঘর ছিলনা |
মুক্তিযুদ্ধের সময়ে, মাকালকান্দি গ্রামের লোকেরা তাদের নিরাপদ মনে করেছিল যেহেতু গ্রামটিকে চারিদিকে হাওর প্রাকৃতিক দুর্গের মতো বেষ্টন করে রেখেছিল |
সুতরাং, তারা ভারত চলে যায়নি |
এমনকি স্থানীয় এম.পি গোপাল কৃষ্ণ মহারত্ন তার পরিবারকে সুরক্ষার জন্য মাকালকান্দি গ্রামে পাঠান |
আশপাশের গ্রাম থেকে অনেক হিন্দু শরণার্থী হিসেবে মাকালকান্দি গ্রামে আশ্রয় নেয় |
যাইহোক, বানিয়াচং গ্রামের সৈয়দ ফজলুল হক রাজাকার হিসেবে যোগ দেয় এবং পাকিস্তানি সেনাবাহিনীকে সহায়তা করে |
১৭ই আগস্ট পাকিস্তানি সেনাবাহিনী এবং সহচরদের মধ্যে একটি আলোচনা হয়, যেখানে হক পাকিস্তানি দখলদারি সেনাবাহিনীদের মাকালকান্দি গ্রামে আক্রমণ চালাতে প্ররোচিত করে |
ঘটনা[সম্পাদনা] |
১৮ই আগস্ট, মেজর দুররানির নেতৃত্বে পাকহানাদারের একটি দল খুব ভোরে নৌকায় করে মাকালকান্দির দিকে আসতে থাকে |
তাদের সাহচর্যে ছিল পুলিশ অফিসার জয়নাল আবেদিন এবং স্থানীয় রাজাকার সৈয়দ ফজলুল হক |
সকাল নয়টার দিকে, তারা মাকালকান্দি গ্রামে এসে পোঁছে |
এটি ভিসারি পূজার দিন ছিল |
গ্রামবাসীরা পূজার আয়োজন করতে ছিল |
গ্রামের পশ্চিম দিকের শতবছরের পুরনো চণ্ডী মণ্ডপে, ভক্তরা পীতলের প্রতিমাগুলো পরিষ্কার এবং ঘষামাজা করছিল |
তরুণ ছেলেমেয়েরা উপাসনার জন্য ফুল সংগ্রহ করছিল |
হঠাৎ, পাকিস্তানি সৈন্যরা নৌকা থেকে গুলি চালানো শুরু করে |
গ্রামবাসীরা যে যেদিকে পারে, পালাতে থাকে |
অনেকে সূতা নদীতে ঝাঁপ দেয় |
পাকিস্তানি সেনাবাহিনীরা নৌকা থেকে নেমে পরে এবং চান্দি মণ্ডপের দিকে যায় |
তারা বারজন গ্রামবাসীকে ধরে ফেলে এবং চণ্ডী মণ্ডপের সামনে একই সারিতে দাঁড় করায় |
এগার জন ব্যক্তিকে গুলি করে মারা হয়, যখন কংস মোহন দাশ বারতম ব্যক্তি গুলিবিদ্ধ অবস্থায় আহত হয়েও গণহত্যা থেকে বেঁচে যায় |
[২] অবশেষে, পাক হানাদাররা সারা গ্রাম তন্নতন্ন করে এবং বিশজন লোককে গুলি করে হত্যা করে |
দেহগুলো সুতা নদীতে ফেলে দেয় |
আহত হয়ে ৪০ জনের মতো লোক পালাতে সক্ষম হয় |
যদিও তারা ভারত যেতে সক্ষম হয়েছিল, তবে বেশিরভাগ লোক আহত হয়ে মারা যায় |
মহিলাদের ধর্ষণ করা হয় এবং রাজাকাররা সারা গ্রাম লুটপাট করে নেয় |
সারা গ্রামে পেট্রোল ছিটিয়ে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয় |
স্মৃতিস্তম্ভ[সম্পাদনা] |
২০০৮ সালে, নূরে আলম সিদ্দিকি, হবিগঞ্জ উপজেলার ঐসময়কার উপজেলা নির্বাহী অফিসার গণহত্যার ৩৭তম বার্ষিকীতে একটি স্মৃতিস্তম্ভ স্থাপন করেন |
[২] স্মৃতিস্তম্ভে গণহত্যার শিকার ৭৮ জন শহীদের নাম লিপিবদ্ধ করা হয় |
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা] |
↑ ক খ গ , (ফেব্রুয়ারি ২০০৫) [1989] |
সিলেটে গণহত্যা [ ] ( 2 সংস্করণ) |
: |
পৃষ্ঠা 183-185 |
আইএসবিএন 984-465-416-5 |
↑ ক খ গ "আজ মাকালকান্দি গণহত্যা দিবস" |
আগস্ট ১৮, ২০১০ |
সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১২, ২০১২ |
[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] |
↑ "মাকালকান্দি গণহত্যা: গ্রাম জ্বালিয়ে দেয় পাকবাহিনী" |
24. |
আগস্ট ১৮, ২০১০ |
২০ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা |
সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১২, ২০১২ |
↑ ক খ , |
"বানিয়াচংয়ের মাকালকান্দি গণহত্যা দিবস নিভৃতে অতিবাহিত" |
এপ্রিল ১৮, ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা |
সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১২, ২০১২ |
↑ , (আগস্ট ১৮, ২০১০) |
"আজ মাকালকান্দি গণহত্যা দিবস" |
এপ্রিল ১৮, ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা |
সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১২, ২০১২ |
১৯৭১ বাংলাদেশে গণহত্যা |
গণহত্যাকারী |
ইয়াহিয়া খান |
টিক্কা খান |
রাও ফরমান আলি |
আব্দুল কাদের মোল্লা |
আবুল কালাম আজাদ |
আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদ |
দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী |
ফজলুল কাদের চৌধুরী |
মতিউর রহমান নিজামী |
Subsets and Splits
No community queries yet
The top public SQL queries from the community will appear here once available.