id
stringlengths
11
8.09k
text
stringlengths
90
444k
8779769___https://www.dailyinqilab.com/article/401139/%E0%A6%88%E0%A6%A6-%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%A8%E0%A7%8C%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%A1%E0%A7%81%E0%A6%AC%E0%A6%BF-%E0%A7%A8%E0%A7%A6-%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%80
ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ২২ জুলাই, ২০২১, ২:৫৮ পিএম পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালির দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলে একটি কৃত্রিম হ্রদে নৌকা দুর্ঘটনায় কমপক্ষে ২০ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। এদিকে এ ঘটনায় নয়জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। বুধবার স্থানীয় কর্মকর্তারা একথা জানিয়েছেন। খবর এএফপি'র। পার্শ্ববর্তী বায়া'র মেয়র জানান, যাত্রীরা সোমবার মুসলমানদের ধর্মীয় উৎসব ঈদুল আযহা উদযাপনের জন্য যাওয়ার সময় তাদের বহন করা নৌকা সেলিনগুয়ে হ্রদে একটি গাছের ডালের সাথে ধাক্কা খেয়ে ডুবে যাওয়ায় এসব প্রাণ হানি ঘটে। হ্রদটি মালির রাজধানীর প্রায় ১৪০ কিলোমিটার দক্ষিণে গিনি সীমান্তবর্তী এলাকায় অবস্থিত। মেয়র আরো জানান, জেলেরা পানি থেকে ২৩টি লাশ এবং ৯ জনকে জীবিতাবস্থায় উদ্ধার করেছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সেলিনগুয়ে পুলিশ জানায়, এ নৌ দুর্ঘটনায় কমপক্ষে ২০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এদের মধ্যে নারী ও শিশু রয়েছে। বায়ার এক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সেখানে নৌকা ডুবির ঘটনায় ২০ জনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে বলেছেন, মঙ্গলবার লাশগুলো দাফন করা হয়েছে। সূত্র : এএফপি
8779770___https://bd124.com/06-08-2022
কেয়ামতের আগে যে 10 আলামত প্রকাশ পাবে - Best Software Review। Best Tutorial। Best App Reviews। Best Help Jun 8, 2022 - 23:12 Updated: Jun 17, 2022 - 23:19 কেয়ামতের আগে যে 10 আলামত প্রকাশ পাবে । কেয়ামত হবে এটা মহান প্রভুর ঘোষণা। সেদিন মহান আল্লাহ ছাড়া আর কোনো কিছুর অস্তিত্ব থাকবে না। কোরআনে এসেছে- 'জমিনের উপর যা কিছু রয়েছে, সবই ধ্বংস হয়ে যাবে; একমাত্র আপনার মহিমায় এবং মহানুভব পালনকর্তা ছাড়া।' (সুরা আর-রাহমান : আয়াত ২৬-২৭) কেয়ামত অনুষ্ঠিত হওয়ার আগে 10 টি ঘটনা ব্যাপকভাবে প্রকাশ পাবে। সব শেষে যে ঘটনাটি ঘটবে; তা হবে খুবই ভয়ংকর ব্যাপার! একজন পুরুষের পেছনে ৪০/৫০ জন নারী আশ্রয় চাইবে। সেসময় পুরুষের সংখ্যা কমে যেতে থাকবে আর নারীর সংখ্যা ক্রমাগত ব্যাপক হারে বাড়তে থাকব। শুধু এ সম্পর্কেই হাদিসে এসেছে- হজরত আবু মুসা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন যে, (এমন একটা সময় আসবে যখন) একজন পুরুষকে দেখতে পাবে তার পেছনে চল্লিশজন নারী অনুসরণ করছে আশ্রয়ের জন্য। কেননা, তখন পুরুষের সংখ্যা অনেক কমে যাবে আর নারীর সংখ্যা বাড়তে থাকবে।' (বুখারি) হাদিসের ধারাক্রম অনুযায়ী এটি হলো সর্বশেষ আলামত। কেয়ামতের আগে আরও 10 টি ঘটনা ব্যাপকভাবে প্রকাশ পাবে। সেটিও ওঠে এসেছে হাদিসের বর্ণনায়- হজরত আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু সাহাবায়ে কেরামের উদ্দেশ্যে বর্ণনা করেছেন, আমি তোমাদের কাছে একটি হাদিস বর্ণনা করব; যা আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে শুনেছি এবং আমি ছাড়া আর কেউ সে হাদিস বলতে পারবে না। আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি; কেয়ামতের আলামতের মধ্যে রয়েছে- কিয়ামতের নিকটবর্তী সময়ে দ্বীনী ইলমের শিক্ষা ও চর্চা কমে যাবে এবং মানুষের মাঝে ব্যাপকভাবে দ্বীনী বিষয়ে মূর্খতা বিরাজ করবে। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেনঃ ''কিয়ামতের অন্যতম আলামত হচ্ছে ইলম উঠিয়ে নেয়া হবে এবং মানুষের মাঝে অজ্ঞতা বিস্তার লাভ করবে''।[1] এখানে ইল্ম বলতে ইলমে দ্বীন তথা কুরআন-সুন্নাহর জ্ঞান উদ্দেশ্য। তিনি আরো বলেনঃ ''আল্লাহ তাআলা মানুষের অন্তর থেকে ইল্মকে টেনে বের করে নিবেন না; বরং আলেমদের মৃত্যুর মাধ্যমে ইল্ম উঠিয়ে নিবেন। এমনকি যখন কোন আলেম অবশিষ্ট থাকবেনা তখন লোকেরা মূর্খদেরকে নেতা হিসাবে গ্রহণ করবে। তাদেরকে কোন মাসআলা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলে বিনা ইলমেই ফতোয়া দিবে। ফলে তারা নিজেরা গোমরাহ হবে এবং মানুষদেরকেও গোমরাহ করবে''।[2] ইমাম যাহাবী (রঃ) বলেনঃ বর্তমানে দ্বীনী ইল্ম কমে গেছে। অল্প সংখ্যক মানুষের মাঝেই ইলম চর্চা সীমিত হয়ে গেছে। সময় অতিবাহিত হওয়ার সাথে সাথে ইলমের আরো কমতি হবে এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামএর বাণী সম্পূর্ণরূপে বাস্তবায়িত হবে। ইমাম যাহাবীর যামানায় যদি এই অবস্থা হয়ে থাকে তাহলে বর্তমানকালের অবস্থা কেমন হতে পারে তা আমরা সহজেই উপলব্ধি করতে পারি। বর্তমানে ইলমে দ্বীনের চর্চা কমে গেছে। কুরআন-সুন্নার আলেমের সংখ্যা খুবই নগণ্য। যার ফলে শির্ক-বিদআতে অধিকাংশ মুসলিম সমাজ পরিপূর্ণ হয়ে গেছে। মোটকথা কিয়ামতের এই আলামতটি অনেক আগেই প্রকাশিত হয়েছে এবং নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামএর বাণী সত্য বলে প্রমাণিত হয়েছে। ১) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর আগমন ও মৃত্যু বরণ: কিয়ামতের সর্বপ্রথম আলামত হচ্ছে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামএর আগমণ। কেননা তিনি হলেন সর্বশেষ নবী। তাঁর পর কিয়ামত পর্যন্ত আর কোন নবীর আগমণ হবেনা। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামএর দুনিয়াতে আগমণের অর্থ হলো, দুনিয়ার বয়স শেষ হয়ে আসছে, কিয়ামত অতি নিকটবর্তী হয়ে গেছে। তিনি বলেনঃ بُعِثْتُ أَنَا وَالسَّاعَةُ كَهَاتَيْنِ قَالَ وَضَمَّ السَّبَّابَةَ وَالْوُسْطَى ''আমি এবং কিয়ামত এক সাথে প্রেরিত হয়েছি। একথা বলে নবী (ﷺ) হাতের শাহাদাত আঙ্গুল এবং মধ্যমা আঙ্গুলকে একত্রিত করে দেখালেন''।[1] - মুসলিম, অধ্যায়ঃ কিয়ামতের আলামত। আল্লাহ তাআলা বলেনঃ اقْتَرَبَتْ السَّاعَةُ وَانْشَقَّ الْقَمَرُ''কিয়ামত নিকটবর্তী হয়ে গেছে এবং চন্দ্র দ্বিখন্ডিত হয়েছে''। (সূরা কামারঃ ১) হাফেয ইবনে রজব বলেনঃ ''আল্লাহ তাআলা চন্দ্র দ্বিখন্ডিত হওয়াকে কিয়ামত নিকটবর্তী হওয়ার অন্যতম আলামত হিসাবে নির্ধারণ করেছেন।[1] আলেমদের সর্বসম্মত অভিমত হলো রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামএর যামানায় চন্দ্র দ্বিখন্ডিত হওয়ার ঘটনা সংঘটিত হয়ে গেছে। এ ব্যাপারে একাধিক সহীহ হাদীছ বর্ণিত হয়েছে। আনাস (রাঃ) বলেনঃ মক্কাবাসীরা যখন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামএর কাছে নবুওয়াতের প্রমাণ চাইল তখন তিনি চন্দ্রকে দ্বিখন্ডিত করে দেখালেন''।[2] [1] - الحكم الجديرة بالإذاعة: ص ১৯ [2] - মুসলিম, অধ্যায়ঃ সিফাতুল মুনাফিকীন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেনঃ কিয়ামতের পূর্বে ছয়টি বস্ত্ত গণনা করো। তার মধ্যে বায়তুল মাকদিস বিজয় অন্যতম।[1] উমার ইবনুল খাত্তাব (রাঃ)এর শাসনামলে হিজরী ১৬ সালে বায়তুল মাকদিছ বিজয়ের মাধ্যমে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামএর ভবিষ্যৎ বাণী বাস্তবায়িত হয়েছে। কিয়ামতের অন্যতম আলামত হচ্ছে মানুষের ধন-সম্পদ বৃদ্ধি পাবে। ফকীর-মিসকীন খুঁজে পাওয়া যাবেনা। সাদকা ও যাকাতের টাকা নিয়ে খুঁজা-খুঁজি করেও নেয়ার মত কোন লোক পাওয়া যাবেনা। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেনঃ لَا تَقُومُ السَّاعَةُ حَتَّى يَكْثُرَ فِيكُمُ الْمَالُ فَيَفِيضَ حَتَّى يُهِمَّ رَبَّ الْمَالِ مَنْ يَقْبَلُ صَدَقَتَهُ وَحَتَّى يَعْرِضَهُ فَيَقُولَ الَّذِي يَعْرِضُهُ عَلَيْهِ لَا أَرَبَ لِي ''ততক্ষণ পর্যন্ত কিয়ামত প্রতিষ্ঠিত হবেনা যতক্ষণ না মানুষের ধন-সম্পদ বৃদ্ধি পাবে। মানুষ যাকাতের মাল নিয়ে সংকটে পড়বে। যাকাতের মাল মানুষের কাছে পেশ করা হলে সে বলবেঃ এতে আমার কোন প্রয়োজন নেই''।[1] কিয়ামতের এই আলামতটি একাধিক সময়ে প্রকাশিত হবে। উমার ইবনে আব্দুল আযীযের শাসন আমলে তা প্রকাশিত হয়েছিল। ইয়াকূব ইবনে সুফিয়ান বলেনঃ ''উমার ইবনে আব্দুল আযীযের শাসন আমলে লোকেরা প্রচুর সম্পদ নিয়ে আমাদের কাছে আগমণ করতো। তারা আমাদেরকে বলতঃ তোমরা যেখানে প্রয়োজন মনে কর সেখানে এগুলো বিতরণ করে দাও। গ্রহণ করার মত লোক না পাওয়া যাওয়ার কারণে তাদের কাছ থেকে কেউ মাল গ্রহণ করতে রাজী হতোনা। পরিশেষে মাল ফেরত নিতে বাধ্য হত। মোট কথা তাঁর শাসন আমলে যাকাত নেয়ার মত লোক ছিলনা''।[2] কিয়ামতের এই আলামতটি ইমাম মাহদীর আমলে পুনরায় প্রকাশিত হবে। [1] - মুসলিম, অধ্যায়ঃ কিতাবুয্ যাকাত। [2] - ফাতহুল বারী, (১৩/৮৩) ফিতনা শব্দটি বিপদাপদ, বিশৃংখলা, পরীক্ষা করা ইত্যাদি বিভিন্ন অর্থে ব্যবহার হয়ে থাকে। অতঃপর শব্দটি প্রত্যেক অপছন্দনীয় বস্তু ও বিষয়ের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়েছে। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ ''এই উম্মতের প্রথম যুগের মুমিনদেরকে ফিতনা থেকে হেফাজতে রাখা হয়েছে। আখেরী যামানায় এই উম্মতকে বিভিন্ন ধরণের ফিতনায় ও বিপদে ফেলে পরীক্ষা করা হবে। প্রবৃত্তির অনুসরণ ফির্কাবন্দী এবং দলাদলির কারণে ফিতনার সূচনা হবে। এতে সত্য-মিথ্যার মাঝে পার্থক্য করা কঠিন হয়ে যাবে এবং ঈমান নিয়ে বেঁচে থাকা কষ্টকর হবে। একে অপরের উপর তলোয়ার উঠাবে। ব্যাপক রক্তপাত ও প্রাণহানি ঘটবে। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সকল ফিতনা সম্পর্কে উম্মতকে সাবধান করেছেন এবং তা থেকে বাঁচার উপায়ও বলে দিয়েছেন। আমর বিন আখতাব (রাঃ) বলেনঃ একদা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদেরকে নিয়ে ফজর নামায পড়লেন। অতঃপর মিম্বারে উঠে যোহর নামায পর্যন্ত ভাষণ দিলেন। যোহর নামায আদায় করে পুনরায় ভাষণ শুরু করে আসর নামায পর্যন্ত ভাষণ দান করলেন। অতঃপর আসর নামায শেষে ভাষণ শুরু করে সূর্যাস্ত পর্যন্ত ভাষণ দিলেন। এই দীর্ঘ ভাষণে তিনি কিয়ামতের পূর্ব পর্যন্ত যা হবে সবই বলে দিয়েছেন। আমাদের মধ্যে যারা সবচেয়ে জ্ঞানী তারাই এগুলো মুখস্থ রেখেছেন''।[1] ফিতনাগুলো একটি অপরটির চেয়ে ভয়াবহ হবে। এমনকি ফিতনায় পড়ে মানুষ দ্বীন থেকে বের হয়ে যাবে। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেনঃ إِنَّ بَيْنَ يَدَيِ السَّاعَةِ فِتَنًا كَأَنَّهَا قِطَعُ اللَّيْلِ الْمُظْلِمِ يُصْبِحُ الرَّجُلُ فِيهَا مُؤْمِنًا وَيُمْسِي كَافِرًا وَيَبِيعُ فِيهَا أَقْوَامٌ خَلَاقَهُمْ بِعَرَضٍ مِنَ الدُّنْيَا ''নিশ্চয়ই কিয়ামতের পূর্বে অন্ধকার রাত্রির মত ঘন কালো অনেক ফিতনার আবির্ভাব হবে। সকালে একজন লোক মুমিন অবস্থায় ঘুম থেকে জাগ্রত হবে। বিকালে সে কাফেরে পরিণত হবে। বহু সংখ্যক লোক ফিতনায় পড়ে দুনিয়ার সামান্য স্বার্থের বিনিময়ে তাদের চরিত্র ও আদর্শ বিক্রি করে দিবে।[2] অপর বর্ণনায় এসেছে, তোমাদের একজন দুনিয়ার সামান্য সম্পদের বিনিময়ে তার দ্বীন বিক্রি করে দিবে''।[3] আমাদের নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সর্বশেষ নবী ও রাসূল। কিয়ামতের পূর্বে আর কোন নবীর আগমণ ঘটবেনা। এটি ইসলামী আকীদার গুরুত্বপূর্ণ একটি দিক। কিন্তু কিয়ামতের পূর্বে অনেক মিথ্যুক মিথ্যা নবুওয়াতের দাবী করে মুসলমানদের ঈমান নষ্ট করার চেষ্টা করবে। তাই এ সম্পর্কে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর উম্মাতকে যথাসময়ে সতর্ক করে দিয়েছেন। তিনি বলেনঃ لَا تَقُومُ السَّاعَةُ حَتَّى يُبْعَثَ دَجَّالُونَ كَذَّابُونَ قَرِيبٌ مِنْ ثَلَاثِينَ كُلُّهُمْ يَزْعُمُ أَنَّهُ رَسُولُ اللَّهِ ''ত্রিশজন মিথ্যুক আগমণের পূর্বে কিয়ামত প্রতিষ্ঠিত হবেনা। তারা সকলেই দাবী করবে যে, সে আল্লাহর রাসূল''।[1] রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরো বলেনঃ لَا تَقُومُ السَّاعَةُ حَتَّى تَلْحَقَ قَبَائِلُ مِنْ أُمَّتِي بِالْمُشْرِكِينَ وَحَتَّى يَعْبُدُوا الْأَوْثَانَ وَإِنَّهُ سَيَكُونُ فِي أُمَّتِي ثَلَاثُونَ كَذَّابُونَ كُلُّهُمْ يَزْعُمُ أَنَّهُ نَبِيٌّ وَأَنَا خَاتَمُ النَّبِيِّينَ لَا نَبِيَّ بَعْدِي ''আমার উম্মতের একদল লোক মুশরিকদের সাথে মিলিত হওয়ার পূর্বে এবং মূর্তি পূজায় লিপ্ত হওয়ার পূর্বে কিয়ামত প্রতিষ্ঠিত হবেনা। আর আমার উম্মতের মধ্যে ত্রিশজন মিথ্যুকের আগমণ ঘটবে। তারা সকলেই নবুওয়াতের দাবী করবে। অথচ আমি সর্বশেষ নবী। আমার পর কিয়ামতের পূর্বে আর কোন নবী আসবেনা''।[2] নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামএর ভবিষ্যৎবাণী সত্য বলে প্রমাণিত হয়েছে। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামএর শেষ বয়সের দিকে মুসায়লামা কায্যাব নবুওয়াতের দাবী করেছিল। তার অনুসারীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে থাকলে ইয়ামামার যুদ্ধে আবু বকর (রাঃ)এর খেলাফতকালে সাহাবীগণ এই ফিতনার অবসান ঘটান। এমনিভাবে যুগে যুগে আরো অনেকেই নবুওয়াতের দাবী করেছে। তাদের মধ্যে আসওয়াদ আনাসী, সাজা নামক জনৈক মহিলা, মুখতার আছ-ছাকাফী, হারিছ আল-কায্যাব অন্যতম। নিকটবর্তী অতিতে ভারতে মীর্জা গোলাম আহমাদ কাদিয়ানী নবুওয়াতের দাবী করেছিল। তার অনুসারীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে থাকলে ভারত বর্ষের অনেক আলেম তার দাঁতভাঙ্গা জবাব দিয়েছেন এবং মুসলমানদেরকে পরিস্কারভাবে বুঝিয়ে দিয়েছেন যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যে সমস্ত ভন্ড এবং মিথ্যুক নবী থেকে উম্মাতকে সতর্ক করেছেন সে তাদেরই একজন। আল্লামা ছানাউল্লাহ অম্রিতসরী অত্যন্ত কঠোর ভাষায় তার প্রতিবাদ করেন। এতে মিথ্যুক কাদিয়ানী শায়খ ছানাউল্লাহর সাথে চ্যালেঞ্জ করলে উভয় পক্ষের মাঝে ১৩২৬ হিজরী সালে এক মুনাযারা (বিতর্ক) অনুষ্ঠিত হয়। তাতে এই মর্মে মুবাহালা হয় যে, দু'জনের মধ্যে যে মিথ্যুক সে যেন অল্প সময়ের মধ্যে এবং সত্যবাদীর জীবদ্দশাতেই কলেরা রোগে আক্রান্ত হয়ে হালাক হয়ে যায়। আল্লাহ তা'আলা শায়খ ছানাউল্লাহর দু'আ কবূল করলেন। এই ঘটনার এক বছর এক মাস দশদিন পর মিথ্যুক কাদীয়ানী ডায়রিয়া রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যায়।[3] এমনিভাবে কিয়ামতের পূর্ব পর্যন্ত একের পর এক মিথ্যুকের আগমণ ঘটে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কর্তৃক ঘোষিত ত্রিশ সংখ্যা পূর্ণ হবে। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে সহীহ হাদীছে বর্ণিত হয়েছে যে, কিয়ামতের পূর্বে হেজাযের (আরব উপদ্বীপের) যমিন থেকে বড় একটি আগুন বের হবে। এই আগুনের আলোতে সিরিয়ার বুসরা নামক স্থানের উটের গলা পর্যন্ত আলোকিত হয়ে যাবে। নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ ''হেজাযের ভূমি থেকে একটি অগ্নি প্রকাশিত না হওয়া পর্যন্ত কিয়ামত কায়েম হবেনা। উক্ত অগ্নির আলোতে বুসরায় অবস্থানরত উটের গলা পর্যন্ত আলোকিত হবে''।[1] নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামএর ভবিষ্যৎবাণী সত্যে পরিণত হয়েছে। ইমাম নববী (রঃ) বলেনঃ ৬৫৪ হিজরীতে আমাদের যামানায় উল্লেখিত ঘটনা সংঘটিত হয়েছে। এটি ছিল বিরাট একটি আগুন। পবিত্র মদ্বীনার পূর্ব দিক থেকে তা প্রকাশিত হয়েছিল। একমাস পর্যন্ত আগুনটি স্থায়ী ছিল। আমানত শব্দটি খেয়ানত শব্দের বিপরীত। আমানতের হেফাযত করা ইসলামের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। আমানতের খেয়ানত করা মুনাফেকের লক্ষণ। আখেরী যামানায় আমানতের খেয়ানত ব্যাপাকভাবে দেখা দিবে। অযোগ্য লোককে কোন কাজের দায়িত্ব দেয়াও আমানতের খেয়ানতের অন্তর্ভূক্ত। আবূ হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কোন এক মজলিসে আলোচনা করছিলেন। এমন সময় একজন গ্রাম্য লোক এসে নবীজীকে এই বলে প্রশ্ন করলো যে, কিয়ামত কখন হবে? নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর কথা চালিয়ে যেতে থাকলেন। কিছু লোক মন্তব্য করলোঃ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম লোকটির এই প্রশ্নকে অপছন্দ করেছেন। আবার কিছু লোক বললোঃ তিনি তাঁর কথা শুনতেই পান নি। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আলোচনা শেষে বললেনঃ প্রশ্নকারী লোকটি কোথায়? সে বললোঃ এই তো আমি। তখন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেনঃ إِذَا ضُيِّعَتِ الْأَمَانَةُ فَانْتَظِرِ السَّاعَةَ قَالَ كَيْفَ إِضَاعَتُهَا يَا رَسُولَ اللَّهِ قَالَ إِذَا أُسْنِدَ الْأَمْرُ إِلَى غَيْرِ أَهْلِهِ فَانْتَظِرِ السَّاعَةَ ''যখন আমানতের খেয়ানত হবে তখন কিয়ামত নিকটবর্তী হয়ে গেছে বলে মনে করবে। লোকটি আবার প্রশ্ন করলোঃ কিভাবে আমানতের খেয়ানত করা হবে? নবীজী বললেনঃ যখন অযোগ্য লোকদেরকে দায়িত্ব দেয়া হবে তখন কিয়ামতের অপেক্ষা করতে থাকো''।[1] আখেরী যামানায় যখন আমানতদারের সংখ্যা কমে যাবে তখন বলা হবে অমুক গোত্রে একজন আমানতদার লোক আছে। লোকেরা একথা শুনে তার প্রশংসা করবে এবং বলবেঃ সে কতই না বুদ্ধিমান! সে কতই না মজবুত ঈমানের অধিকারী! অথচ তার অন্তরে সরিষার দানা পরিমাণ ঈমানও নেই।[2] ৯) দ্বীনী ইল্ম উঠে যাবে এবং মূর্খতা বিস্তার লাভ করবে: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেনঃ ''আখেরী যামানায় এই উম্মতের মধ্যে একদল লোক আসবে, যাদের হাতে গরুর লেজের মত লাঠি থাকবে। তারা আল্লাহর অসন্তুষ্টি নিয়ে সকাল বেলা ঘর থেকে বের হবে এবং আল্লাহর ক্রোধ নিয়েই বিকাল বেলা ঘরে ফিরবে''।[1] বর্তমানে আমরা যদি ইসলামী অঞ্চলগুলোর দিকে দৃষ্টি দেই তবে দেখতে পাবো নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামএর বাণীটি বাস্তবে রূপান্তরিত হয়েছে। অনেক ক্ষেত্রেই দেখতে পাওয়া যায় যে, সরকারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা অন্যায়ভাবে জনগণের উপর যুলুম-নির্যাতন করে থাকে। প্রায়ই সংবাদপত্র ও প্রচার মাধ্যমে জনগণের উপর পুলিশের বেধড়ক লাঠি চার্জের সংবাদ পাওয়া যায়।
8779771___http://www.dw.com/bn/%E0%A6%9B%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A6%BE-%E0%A6%A5%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A7%8B%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BE-%E0%A6%86%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BE-%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE/a-15615397
ছাত্রনেতা থেকে নারীনেত্রী মুক্তিযোদ্ধা আয়েশা খানম | মুক্তিযুদ্ধ | DW | 21.12.2011 একাত্তরের উত্তাল দিনগুলোতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের যেসব ছাত্র নেতা মুক্তি সংগ্রামকে ত্বরান্বিত করতে নিজেদের উৎসর্গ করেছিলেন তাঁদেরই একজন আয়েশা খানম৷ পরে আগরতলায় গিয়ে আহত মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসা সেবা দিয়েছেন তিনি৷ নেত্রকোনা ও দুর্গাপুরের মাঝখানে গাবড়াগাতি গ্রামে ১৯৪৭ সালের ১৮ই অক্টোবর জন্ম আয়েশা খানমের৷ পিতা গোলাম আলী খান এবং মা জামাতুন্নেসা খানম৷ হামিদুর রহমান শিক্ষা কমিশন বাতিলের দাবিতে ১৯৬২ সালের ছাত্র আন্দোলন থেকেই ছাত্র রাজনীতির সাথে সম্পর্ক আয়েশার৷ তবে ১৯৬৬ সাল থেকে ছাত্র আন্দোলনে পুরোপুরি সক্রিয়ভাবে জড়িয়ে পড়েন তিনি৷ ফলে ঊনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থান, সত্তরের নির্বাচন এবং একাত্তরের অসহযোগ আন্দোলনসহ স্বাধীনতা যুদ্ধের পথে এগিয়ে যেতে যেসব আন্দোলন-সংগ্রাম সংঘটিত হয়েছিল সেসবগুলোতেই তিনি সামনের সারিতে ছিলেন৷ ১৯৭১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী এবং সংগ্রামী নেত্রী আয়েশা খানম৷ বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি ছিলেন তিনি৷ এছাড়া রোকেয়া হলের নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক ও সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন৷ ফলে মুক্তিযুদ্ধের শুরুতে ঢাকায় ছাত্র-ছাত্রীদের সংগঠিত করার দায়িত্ব ছিল মূলত আয়েশা এবং তাঁর সহকর্মী ছাত্র নেতাদের উপর৷ এছাড়া ছাত্র নেতা হিসেবে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে স্বাধিকার আন্দোলনের পক্ষে জনমত গড়ে তোলা ও সচেতনতার কাজেও সক্রিয়ভাবে অংশ নিয়েছেন তিনি৷ ডয়চে ভেলের সাথে একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি জানান, ''ছাত্র সংগ্রাম কমিটি যেটা গঠিত হয়েছিল সেটার উপর দায়িত্ব ছিল সারাদেশের বিভিন্ন প্রান্তে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধে পক্ষে জনমত সৃষ্টি করা৷ ফলে সেই কাজের সাথে বেশি জড়িত ছিলাম৷ এছাড়া বিশেষ করে সাতই মার্চের পর থেকে ঢাকা শহর সংগঠিত করা এবং যোগাযোগ রক্ষা ও সচেতনতা সৃষ্টির কাজ করছিলাম৷ সেসময়ের বন্দুক কাঁধে করা একটি ছবি এখন সবাই দেখতে পান সেখানে আমিও রয়েছি৷'' আগরতলায় তাঁর কাজের কথা বলতে গিয়ে আয়েশা খানম জানান, ''আগরতলায় আমি প্রাথমিক একটা প্রশিক্ষণ নিই চিকিৎসা সেবার উপর৷ এরপর আগরতলার প্রতিটি ক্যাম্পে গিয়ে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসা সহায়তা দিতে আত্মনিয়োগ করি৷ এছাড়া বিভিন্ন অভিযানে মুক্তিযোদ্ধাদের পাঠানোর আগে তাদের জন্য সংক্ষিপ্ত ওরিয়েন্টেশনের ব্যবস্থা করা হতো৷ সেখানে তাদের ওরিয়েন্টেশন দেওয়ার কাজ করতাম৷ আমি যেহেতু আগে থেকেই সচেতনতা সৃষ্টির কাজে এবং বক্তৃতা ও কথা বলার ক্ষেত্রে জড়িত ছিলাম সেজন্যই বোধায় সেখানেও আমাকে এ ধরণের কাজেই বেশি করে জড়িত রাখা হয়েছিল৷'' এছাড়া ছাত্র প্রতিনিধি হিসেবে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ঐতিহাসিক বক্তৃতা দিয়েছিলেন আয়েশা খানম৷ মুক্তিযুদ্ধকালীন দীর্ঘ নয়মাসের নানা স্মরণীয় ঘটনার মধ্যে একটি তুলে ধরলেন আয়েশা খানম৷ তিনি বলেন, ''আমি প্রাথমিক প্রশিক্ষণ গ্রহণ শেষে যেদিন প্রথম আহত মুক্তিযোদ্ধাদের সেবায় যোগ দিলাম, সেটি ছিল আমার কাছে খুবই স্মরণীয়৷ কারণ আমি সেদিন খুব আনাড়ি হাতে হলেও আহত কিশোর-তরুণ মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষতস্থানগুলো পরিষ্কার করে যখন ব্যান্ডেজ লাগিয়ে দিচ্ছিলাম তখন আমার কাছে মনে হয়েছিল আমি সত্যিই দেশমাতৃকার মুক্তির জন্য সরাসরি কোন কাজ করছি৷'' দেশ স্বাধীন হওয়ার পরও নিজেকে অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক, প্রগতিশীল, সমান অধিকার ভিত্তিক সমাজ গড়ার কাজে জড়িয়ে রেখেছেন নারীনেত্রী আয়েশা খানম৷ এছাড়া নারী অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য এখনও লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি৷ স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাক বাহিনী ও তাদের দোসরদের নির্যাতনের শিকার নারীদের পুনর্বাসন এবং শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের সদস্যদের সহায়তায় কাজ করেন তিনি৷ শুরু থেকেই বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সঙ্গে যুক্ত৷ প্রথমে ছিলেন প্রতিষ্ঠাতা সহ-সাধারণ সম্পাদক এবং বর্তমানে সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন আয়েশা খানম৷ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নেতা হিসেবে বাংলাদেশের মুক্তি সংগ্রামের সূচনালগ্ন থেকেই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন কাজী রোকেয়া সুলতানা৷ যুদ্ধের সময় বিভিন্ন অঞ্চল ঘুরে ঘুরে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে জনমত তৈরি করেন তিনি৷ (14.12.2011) কি-ওয়ার্ডস ছাত্র, নেতা, নারী, নেত্রী, মুক্তিযোদ্ধা, আয়েশা খানম, চিকিৎসা, নেত্রকোনা, দুর্গাপুর, বাংলাদেশ, স্বাধীনতা
8779772___https://radiomahananda.fm/%E0%A6%86%E0%A6%9C%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%81%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%97%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9C/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%87/
রাসায়নিকের ব্যবহার বন্ধে আমবাগানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েনের নির্দেশ | রেডিও মহানন্দা ৯৮.৮ এফএম ৬ই আষাঢ়, ১৪২৬ বঙ্গাব্দ | ২০শে জুন, ২০১৯ ইং | ১৭ই শাওয়াল, ১৪৪০ হিজরী | বৃহস্পতিবার | বিকাল ৫:১৬ | বর্ষাকাল রাজশাহীর আমবাগানে ক্ষতিকর রাসায়নিকের ব্যবহার রোধে আগামী ৭ দিনের মধ্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েনের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। রাজশাহীর বিভাগীয় কমিশনার ও ডিআইজিকে এ নির্দেশ বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে। একইসঙ্গে ফলের বাজারে ও গুদামে রাসায়নিকের ব্যবহার বন্ধে একটি পর্যবেক্ষণ টিম গঠন করতে বলা হয়েছে। পুলিশের আইজি, বিএসটিআই, র্যা বের মহাপরিচালককে এ আদেশ বাস্তবায়ন করে এক মাসের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। এ সংক্রান্ত এক সম্পূরক আবেদনের শুনানি নিয়ে আজ বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহাসান ও বিচারপতিকে এম কামরুল কাদেরের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
8779773___https://www.prohor.in/index.php/spanish-crying-room-invest-to-enter-and-cry
মহীনের ঘোড়াগুলির জনপ্রিয় এই গানের লাইন, কখনো না কখনো নানাভাবে ফিরে এসেছে আমাদের কাছে। হ্যাঁ, নিজের বিষাদ, খারাপ লাগা, শোকের বহিঃপ্রকাশ করাটাও খুব একটা সহজ নয়। কেননা, একুশ শতকে দাঁড়িয়েও 'কান্না'-কে দুর্বলতার প্রতীক হিসাবেই দাগিয়ে দেয় আমাদের সমাজের একটা বড়ো অংশ। এবার সেই ট্যাবু ভাঙতেই অভিনব উদ্যোগ নিল স্পেন (Spain)। তৈরি করে ফেলল বিশ্বের প্রথম 'কান্নাঘর' (The Crying Room)। হ্যাঁ, ঠিকই শুনেছেন। আক্ষরিক অর্থেই কান্নাঘর। স্পেনের রাজধানী মাদ্রিদের (Madrid) বুকেই অবস্থিত এই অভিনব 'লা লরেরিয়া' বা 'দ্য ক্রাইং রুম'। দরজায় ঝোলানো সাইনবোর্ডে লেখা 'ভেতরে আসুন, কাঁদুন'। সে-দরজা ঠেলে ভেতরে ঢুকলেই যেন এক অন্য পৃথিবী। মায়াবী হালকা গোলাপি আলোয় মাখামাখি গোটা ঘর। দেওয়ালে ঝুলছে একাধিক ল্যান্ড ফোন। সেগুলিতে ডায়াল করলেই কথা বলা যাবে মনোবিদদের সঙ্গে। নিজের সঙ্গে একান্তে খানিক সময় কাটানোর জন্য রয়েছে বাথটব, ক্রাইং কর্নারও। সেইসঙ্গে স্পিকারে অবিরাম বেজে চলা মনখারাপিয়া সুরের সামনে নিজের সমস্ত দুঃখ, কষ্ট, বেদনাকে চেপে রাখাই দায়। সাম্প্রতিক সময়ে মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে আলোচনা বেড়েছে সর্বস্তরেই। অন্যথা হয়নি স্পেনেও। গত, ১০ অক্টোবর বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে বেশ কিছু বিশেষ উদ্যোগ নেয় স্পেনের প্রশাসন। মানসিক স্বাস্থ্যের খাতে বরাদ্দ করা হয় ১০ কোটি ইউরো। সেই প্রকল্পের আওতাতেই গড়ে তোলা হয়েছে অভিনব এই কান্নাঘর। সাম্প্রতিক একাধিক গবেষণায় উঠে এসেছে, কান্না আমাদের স্নায়ুতন্ত্রকে সক্রিয় রাখে। কান্নার সময় নির্গত হওয়া অক্সিটোসিন, এন্ডোরফিনের মতো হরমোনগুলি মানসিক চাপ, বিষণ্ণতা, উদ্বেগের মতো বিষয়গুলিকেও নিয়ন্ত্রণে আনে। ডিটক্সিফাই করে শরীরকে। কান্না যে, মানুষের শোক এবং আবেগের বহিঃপ্রকাশ করার একটি মাধ্যম, সে ব্যাপারে সচেতনতা গড়ে তুলতেই অভিনব এই উদ্যোগ স্পেনের। এই পাইলট প্রোজেক্ট সফল হলে আগামীদিনে মাদ্রিদের পাশাপাশি অন্যান্য শহরেও এই ধরনের কান্নাঘর গড়ে উঠবে বলেই জানাচ্ছে স্পেনের প্রশাসন। ProhorCrying RoomSpainMadridCryMental Health Previous News প্রাথমিক পর্যায়েই চিহ্নিত করা যাবে সিলিকোসিস, পথ দেখালেন বাঙালি গবেষক Next News বিবদমান দুই দেশ ও এক কিশোরের 'বেসবল'-প্রীতি
8779774___https://jamuna.tv/news/86740
রিজেন্ট এয়ারলাইন্সে পাঠানো হল কাতারে আটক পাইলটের পাসপোর্ট রিজেন্ট এয়ারলাইন্সে পাঠানো হল কাতারে আটক পাইলটের পাসপোর্ট পাসপোর্ট সঙ্গে না থাকায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের যে পাইলটকে আটক করেছে কাতার ইমিগ্রেশন, রিজেন্ট এয়ারলাইন্সে তার পাসপোর্ট পাঠানো হয়েছে। পাসপোর্ট পাঠাতে বিমানের পক্ষ থেকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নেয়া হয়েছে। অনুমোদন থাকায় পাসপোর্ট বহনে সম্মত হয়েছে রিজেন্ট এয়ারলাইন্স। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতেই কাতারে তার পাসপোর্ট পৌঁছাবে। রিজেন্ট এয়ারলাইন্সের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, আজ বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৭টায় দোহাগামী তাদের শিডিউল ফ্লাইটে পাসপোর্টটি পাঠানো হয়েছে। একটি সূত্র জানিয়েছে, কাতার ইমিগ্রেশনে আটক পাইলট ফজল মাহমুদ প্রধানমন্ত্রীকে বহন করা ফ্লাইট চালাবেন কিনা, এ বিষয়ে শুক্রবার সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। আইন অনুয়ায়ী, প্রধানমন্ত্রীর ফ্লাইটের পাইলটকে বিশ্রামের জন্য একদিন আগেই গন্তব্যে উপস্থিত থাকতে হবে। সে অনুসারে কালকে যদি কোনো পাইলটকে পাঠানো হয়, তবে তার কোনো বিশ্রাম থাকবে না। কাজেই কাতার ইমিগ্রেশনে আটক ফজল মাহমুদই প্রধানমন্ত্রীর ফ্লাইট চালাতে পারেন। এদিকে আরেকটি সূত্র বলছে, ফজল মাহমুদকে নিয়ে লেখালেখির কারণে তিনি আতঙ্কিত অবস্থায় আছেন, কাজেই তাকে প্রত্যাহার করাও হতে পারে। ক্যাপ্টেন ফজল মাহমুদ এখন দোহা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশনে অবস্থান করছেন। পরে বিমানের নিরাপত্তা মহাব্যবস্থাপকের কাছ থেকে চাবি নিয়ে ফজল মাহমুদের পাসপোর্ট উদ্ধার করেন বিমানের কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ মহাব্যবস্থাপক (জিএম সেন্ট্রাল কন্ট্রোল ) আশরাফ হোসেন। তিনি জানান, বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ক্যাপ্টেন জামিল আহমেদের নির্দেশনা মোতাবেক তিনি পাসপোর্ট উদ্ধার করেন এবং এই পাসপোর্ট কাতারে পাঠানোর উদ্যোগ নেন তিনি। এ বিষয়ে বিমানের পরিচালক (প্রশাসন) জিয়াউদ্দিন আহমেদ বলেন, ভিভিআইপিকে বহন করতে যাওয়া কোনো ফ্লাইটের কোনো কারণেই পাসপোর্ট ছাড়া যাওয়া ঠিক হয়নি। এটি বড় ধরণের অপরাধ। দেশে আসার পর তদন্ত সাপেক্ষে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
8779776___http://www.kalerkantho.com/online/Court/2018/06/20/649180
নাশকতার মামলায় টুকু তিন দিনের রিমান্ডে...-649180 | কালের কণ্ঠ | kalerkantho জাতীয়তাবাদী যুবদলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকুর তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। রাজধানীর শাহবাগ থানার নাশকতার একটি মামলায় এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। আজ বুধবার ঢাকা মহানগর হাকিম প্রনব কুমার হুই শুনানি শেষে এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এর আগে ১২ জুন এ মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করেন মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তা। শুনানির জন্য আদালত আজ বুধবার দিন ধার্য করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। ১১ জুন উত্তরা বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তারের করে ডিবি পুলিশ।
8779777___http://www.kalerkantho.com/print-edition/industry-business/2016/03/16/336412
বসুন্ধরা কনভেনশন সেন্টার, বারিধারায় আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে আন্তর্জাতিক কৃষি প্রযুক্তি মেলা 'ষষ্ঠ অ্যাগ্রোটেক বাংলাদেশ' শুরু হচ্ছে। পল্লী উন্নয়ন একাডেমি বগুড়া (আরডিএ) ও লিমরা ট্রেড ফেয়ার অ্যান্ড এক্সিভিশন প্রাইভেট লি. যৌথভাবে এই মেলার আয়োজন করেছে। তিন দিনব্যাপী এই মেলা চলবে আগামী ১৯ মার্চ পর্যন্ত। মঙ্গলবার বগুড়া প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন করে এ তথ্য জানান মেলার আয়োজক কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ও আরডিএর পরিচালক নজরুল ইসলাম খান। নজরুল ইসলাম খান জানান, মেলায় দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠানের উদ্ভাবিত কৃষি প্রযুক্তি ও যন্ত্রপাতি প্রদর্শনের মাধ্যমে কৃষকদের ও দর্শনার্থীদের প্রশিক্ষিত করা আরডিএর মূল উদ্দেশ্য। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় অনুমোদিত এই মেলায় দেশীয় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি আমেরিকা, ইন্দোনেশিয়া, ভারত, চীন, তিউনিশিয়া, ইতালি, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, কোরিয়া, কানাডা, মালয়েশিয়াসহ ১৫টি দেশের শতাধিক প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করবে। এ ছাড়া দেশি-বিদেশি ১৫০টি স্টলের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রদর্শিত হবে। বৃহস্পতিবার সকালে বসুন্ধরা কনভেনশন সেন্টার ঢাকায় এই মেলার উদ্বোধন করবেন পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মসিউর রহমান রাঙ্গা। আর সমাপনী ঘোষণা করবেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ।
8779778___https://ajkerbazzar.com/%E0%A6%A6%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B6%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%87-%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE-2/93029
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার ডিএসইতে শতাংশের দিক দিয়ে দর হারিয়ে শীর্ষে উঠে এসেছে দুলামিয়া কটন স্পিনিং মিলস লিমিটেড। আগের দিনের চেয়ে ২ টাকা ১০ পয়সা বা ৬ দশমিক ০৯ শতাংশ দর হারিয়ে টপ লুজারের শীর্ষে উঠে আসে প্রতিষ্ঠানটি। দিনশেষে প্রতিটি শেয়ারের লেনদেন হয় ৩২ টাকা ৪০ পয়সায়। আজ প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারের মোট লেনদেন ছাড়ায় মাত্র ২০ লাখ টাকা আর লেনদেন হয় ৬ হাজার ৬৩০ টি শেয়ার। এছাড়াও লুজারের দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ফার্স্ট ফাইন্যান্স লিমিটেড। ৪০ পয়সা বা ৫ দশমিক ১৩ শতাংশ দর হারিয়ে দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসে প্রতিষ্ঠানটি। সর্বশেষ প্রতিটি শেয়ারের লেনদেন হয় ৭ টাকা ৪০ পয়সায়। মোট লেনদেন হয় ১ লাখ ২৩ হাজার ৬৯৯ টি শেয়ার, যার বাজারমূল্য ৯২ লাখ টাকা। টপ লুজারের তৃতীয় স্থানে উঠে আসা ইসলামী ইন্স্যুরেন্স বাংলাদেশ লিমিটেডের এর দর কমেছে ১ টাকা ৩০ পয়সা বা ৪ দশমিক ৬৪ শতাংশ। দিনশেষে প্রতিটি শেয়ারের লেনদেন হয় ২৬ টাকা ৭০ পয়সায়। মোট লেনদেন হয় ১০ লাখ ৪৫ হাজার ৩৮১ টি শেয়ার, যার বাজার মূল্য ২ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। এছাড়া, টপ টেন লুজারে থাকা অন্য প্রতিষ্ঠানগুলো হলো: স্টান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড, বেঙ্গল উইন্ডসর থার্মোপ্লাস্টিকস লিমিটেড, আইসিবি এমপ্লোয়ি প্রোভিডেন্ট মিউচ্যুাল ফান্ড ওয়ান স্ক্রিম ওয়ান, বীচ হ্যাচারি লিমিটেড, রিলায়েন্স ওয়ান দা ফার্স্ট স্কিম অব রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স মিউচুয়াল ফান্ড, ফারইস্ট ফাইনান্স ও ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ (বাংলাদেশ) লিমিটেড।
8779779___https://www.somewhereinblog.net/blog/aniketboiragitorza/30336096
কাঠমোল্লাদের দৌরাত্ম্য - অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য এর বাংলা ব্লগ । bangla blog | সামহোয়্যার ইন ব্লগ - বাঁধ ভাঙ্গার আওয়াজ আপনি চাইলেই কি মধ্যযুগীয় কায়দায় চলতে পারবেন? গান ছাড়া চলতে পারবেন, নাটক বা চলচ্চিত্র ছাড়া চলতে পারবেন? সবসময়ই যদি কানের কাছে এত বিধিনিষেধ থাকে, মানুষ বাঁচতে পারে? নরসিংদিতে এক মেয়ে টপস এবং জিনস পরায় হেনস্তার শিকার হলো। হেনস্তাকারীর একজন নারী। নারীর শত্রু নারী। মূল অভিযুক্ত একজন বখাটে। কী অবস্থা! এই জাতির বৃহদাংশ মনে করে নারী ধর্ষণের মূল কারণ পোষাক। মনে করে পোষাক যদি মনপুত না হয় তাহলে ধর্ষণ দায়ী। এই শ্রেণিকে বোঝানো যায় না তাহলে মাদ্রাসায় শিশু বলাৎকার কেন হয়? বোঝানো যায় না বোরখা পরা মেয়েরাও কেন ধর্ষিত হয়? গতকাল একটা নিউজ পড়লাম স্বামী স্ত্রী দুজনেই হাফেজ/হাফেজা। হাফেজ লোকটা কাজ করত। স্ত্রীকে কঠিন পর্দায় রাখত। হাফেজ সাহেব এখন অসুস্থ। এখন হাফেজা মহিলা মানুষের দ্বারে দ্বারে সাহায্য চাচ্ছে। এই হাফেজা যদি নিজে চাকরি করত, তার কি এই দুরবস্থা হতো? কে কাকে বোঝাবে? মেয়েদের কঠোর পড়ালেখা বিরোধী, চাকরিবাকরি বিরোধী জনগণ অসময়ে নীরব। শুধু কাঠমোল্লাদের দোষ দিয়ে কী হবে? কোট-টাই পরা মোল্লারাও তো কম যায় না। দেশটাকে পাকিস্তান--আফগানিস্থান বানাতে পারলেই শান্তি। এত এত ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ছিল না আগে, অথচ এখন মোড়ে মোড়ে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান। এত এত ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান কি মানুষের নীতি-নৈতিকতার উন্নয়ণ ঘটাতে পারছে? এখন তো খুন-গুম-ধর্ষণের জোর প্রতিযোগিতা চলছে। ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি কতটুকু সুফল বয়ে আনল?
8779781___http://teenamite.info/category-2/page-423894.html
অক্টোবর 14, 2017 ট্রেডিং প্লাটফর্ম ডাউনলোড করুন লেখক বিথী ঘটক 44714 দর্শকরা 2. আপনার সাথে যোগাযোগ করার প্রধান কারণ কী হবে (কেন গ্রাহকরা আপনাকে চয়ন করবে)। পরীক্ষা খারাপ হয়েছে, বা আম্মুর সাথে ঝগড়া হয়েছে, অথবা সোয়ামি/বিবির সাথে কিঞ্চিৎ মনোমালিন্য বিনোমো ভিডিও হয়েছে, অথবা কাছের বন্ধুটির সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে আছে। এরকম পরিস্থিতিতে কি কিছু লেখা যায়, বলুন? 'মরার শহর। এই শহরে মানুষ থাকে! গরু-ছাগলও থাকার জায়গা না। কি করতে যে ঢাকায় আইছিলাম?' চোখে মুখে বিরক্তি আর চরম অস্বস্তি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করছিলেন পঞ্চাশোর্ধ হালিমা খাতুন। গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংয়ের গফরগাঁও। থাকেন মালিবাগে। স্বামী মালিবাগে দোকান করেন। বড় মেয়ের বাড়ি বাড্ডা লিংক রোডে। প্রশিক্ষণ উইং এর সকল প্রকার প্রশিক্ষণের মাষ্টার প্লান তৈরীতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে সহায়তা প্রদান। যেন ভবিষ্যত প্রজন্ম যখন সুন্দরবন তথা দেশ ধ্বংসকারীদের বিচার করবে তখন তারা যেন প্রমাণ সহ বিনোমো ভিডিও এইসব দালালদের বিচার করতে পারে। আমাদের প্রশ্নের উত্তর যাতে ধরনের হয়েছে যে প্রথম ফরেক্স ব্রোকার অস্ট্রেলিয়ার Pepperstone হয়. আমরা এই বছরের জানুয়ারিতে হিসাবে রিপোর্ট, দালাল রাশিয়ান (www.pepperstone.ru) একটি ডেডিকেটেড ওয়েবসাইট চালু করে এবং অঞ্চলের মধ্যে তার গ্রাহকদের সেবা ওডেসা একটি অফিস খোলার দ্বারা মধ্য ও পূর্ব ইউরোপের একটি সম্প্রসারণ ধাক্কা শুরু হয়েছে. যেহেতু আপনি দেখতে পারেন ভূ-রাজনৈতিক ও সামরিক সমস্যা দেশের আঘাত করার আগে অফিস উদ্বোধন মাস মাত্র কয়েক বাস্তবতা হয়ে ওঠে. মিনি./ম্যাক্স. ট্রেড সাইজ : 0.01/200(MT4) 0.1/200(MT5) জননেত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকলে দেশের উন্নয়ন চলমান থাকবে. গাংনী ধলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে নবীন বরণ ও বিদায় অনুষ্ঠানে এম পি মকবুল হোসেন আগারগাঁওয়ের খুচরা ব্যবসায়ী রুস্তম জানালেন টোকাইদের কাছ থেকে গড়ে ২৫ থেকে ৩০ টাকা কেজি দরে কিনে তিনি বোতলগুলো আলাদা করেন। রঙ অনুযায়ী পেট বোতল চার প্রকার হয়, দামও হয় বিভিন্ন ধরনের। অন্যদিকে হার্ড প্লাস্টিক চার ধরনের হয়। এগুলো তিনি একই এলাকার পাইকারি ব্যবসায়ী আবুল হোসেনের কাছে বিক্রি করেন। আবুল হোসেন তা পুরান ঢাকার ইসলামবাগের আড়তে কেজিতে গড়ে ৫ টাকা থেকে ৭ টাকা লাভে বিক্রি করেন। আচ্ছা, জটিল শেষ! যাতে আপনার পেশীগুলি অতিরিক্ত চাপ না দেয়, আপনাকে ব্যায়ামের কয়েকটি ব্যায়াম করতে হবে - এবং আপনি ইতিমধ্যে পাতলা কোমর কীভাবে করবেন তা প্রশ্নের উত্তরটি জানেন। প্রতিদিন এই কমপ্লেক্স, খাবারের আগে 1.5-2 ঘন্টা। এবং এক মাসের মধ্যে আপনি প্রথম ইতিবাচক ফলাফল দেখতে সক্ষম হবে। লোড বৃদ্ধি করুন যাতে শরীরটি ব্যবহার না করে এবং উন্নতি করতে না পারে - এবং তারপরে 3 মাস পর বিনোমো ভিডিও আপনি এক আকার ছোট কাপড় কিনতে পারবেন। পুঁজিবাজারে বর্তমানে যতগুলো খাত রয়েছে এর মধ্যে বীমা খাতের সবচেয়ে বেশি কোম্পানি (৪৭টি) তালিকাভুক্ত রয়েছে আজকে বিশেষজ্ঞদের বিশ্লেষণ কলামে নন-লাইফ বীমা কোম্পানিগুলোর বিস্তারিত তুলনা বিনোমো ভিডিও মূলক চিত্র তুলে ধরা হলো। সর্বপ্রথমে আমরা বৃদ্ধ এবং বৃহৎ কোম্পানি, যা তোমাদের কোন তীব্র চিৎকার করতে আগ্রহী।
8779782___http://www.newsmirror24.com/news/details/Entertainment/848
বিনোদন ডেস্ক : প্রথম প্রহরের ঘুটঘুটে অন্ধকারের মধ্যে চলল্লশোর্ধ্ব হুমরা সর্দার দাঁড়িয়ে আছেন ধনু নদীর তীরে। চোখ-মুখের গভীর চিন্তা উত্তেজনায় পরিণত হয়েছে ছড়িয়েছে পড়েছে পেশীবহুল শক্তসমর্থ দেহে, যতো দ্রুত সম্ভব নদী পার হয়ে চলে যেতে হবে কাঞ্চনপুর গ্রাম ছেড়ে। কুঞ্চিত ভ্রূ'র চেয়েও কালো চোখ, তারচেয়ে কালো শরীর, আর তার চেয়েও কালো অন্ধকারে ছোট ভাই মানিকের দিকে মশাল উঁচিয়ে ইশারা করতেই খুঁটি তুলে বজরা ছেড়ে দেয়া হলো। লাফিয়ে নৌকোয় উঠে দ্রুত কিছু নির্দেশ দিয়ে নিজের ছোট প্রকোষ্ঠে প্রবেশ করলেন। এমনি এক নয়নাভিরাম দৃশ্য নিয়ে শুরু হওয়া 'মহুয়া' নৃত্যনাট্য শেষ হয় মহুয়ার হৃদয়বিদারক মৃত্যুর মধ্য দিয়ে। বুধবার সন্ধ্যা সড়ে ৬টায় সিলেটের কবি নজরুল অডিটোরিয়ামে ময়মনসিংহের বহুরূপী নাট্য সংস্থা মঞ্চস্থ করে তাদের নৃত্যনাট্য 'মহুয়া।' ময়মনসিংহ অঞ্চলের ঐতিহাসিক ঘটনা নিয়ে নির্মিত নৃত্যনাট্য নাটকের রচনা করেছেন কবি দ্বীজ কানাই এবং গ্রন্থনায় করেছেন শাহাদাত হোসেন খান হীলু। এছাড়াও লোকনাট্যউৎসবের আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মঞ্চস্থ হবে নাটক 'রঙ্গমালা'। সিলেট গীতিকা অবলম্বনে এ নাটকটি রচনা করেছেন প্রয়াত নাট্যকার বিদ্যুৎ কর এবং পুনঃনির্দেশনা দিয়েছেন রজত কান্তি গুপ্ত। নির্দেশনা সহযোগী বিধান সিংহ। নাটকটি মঞ্চস্থ করবে আয়োজক সংগঠন নাট্যমঞ্চ সিলেট।
8779783___https://monerkhabor.com/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%AF-%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%B8-3/
বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস ও আমাদের করণীয় - মনের খবর Home জীবনাচরণ মতামত বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস ও আমাদের করণীয় বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস ও আমাদের করণীয় । ছবিঃ ইন্টারনেট 'স্বাস্থ্যই সম্পদ' বা 'স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল' বই পুস্তকে তা বলা থাকলেও স্বাস্থ্য সম্পর্কে পূর্ণ ধারণা সবার নেই। যার ফলে মানসিক স্বাস্থ্য বলে যে কিছু থাকতে পারে এটা আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষ বিশ্বাস করেন না। কেউ কেউ এটাকে নিছক আনুষ্ঠানিকতা মনে করেন। এমনি অনেক প্রফেশনাল শিক্ষিত সমাজেও এরকম মন মানসিকতা দেখা যায় প্রতিনিয়ত। বর্তমানে আমাদের সমাজ ব্যবস্থা, সামাজিক অবস্থান, সামাজিক সস্পর্ক ইত্যাদি বিবেচনায় মানসিক স্বাস্থ্য ও তার গুরুত্ব খুব ভালোভাবে উপলব্ধি করা যাচ্ছে। তৃতীয় বিশ্বের দেশে মানসিক স্বাস্থ্য কেন উপেক্ষিত সে বিষয়টা আলোচনায় আনা জরুরী। তাছাড়া মানসিক স্বাস্থ্যের সাথে সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট জড়িত বলে সে বিষয়ে আমাদের দেশে মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে ও মানসিক রোগ প্রতিরোধে জাতীয়ভাবে কোন জনস্বাস্থ্য বিষয়ক নীতি গ্রহণ করার ব্যাপারে আগ্রহ আছে কিনা সেটাও উঠে আসা জরুরী। আরেকটি বিষয় উঠে আসা জরুরী সেটা হচ্ছে মাদক সমস্যা। মাদক সমস্যা প্রতিরোধের প্রধান শর্ত হচ্ছে মাদক চোরাচালান ও পাচার প্রতিরোধ এবং মাদক আইনের যথাযথ প্রয়োগের পাশাপাশি মাদকাসক্তদের আধুনকি বিজ্ঞানভিত্তিক চিকিৎসা ও পূনর্বাসনের জন্য সমাজিক ও অর্থনৈতিক সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে সরকারি ও বেসরকারিভাবে উদ্যোগ নেয়া।মাদকাসক্তদের পুনর্বাসনের ব্যাপারে জনসাধারণের মনে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি গঠনে সামাজিক প্রচরণাকে গুরুত্বের সাথে নেয়া। তাছাড়া আমাদের দেশে মানসিক রোগ ও তার ব্যাপকতা বিষয়ে জাতীয় ডাটাবেইজ তৈরী করা এবং মানসিক রোগ বিষয়ে গবেষণা খাতে বিনিয়োগ বাড়ানোর পাশাপাশি দক্ষ মানসিক পেশাজীবি স্বাস্থ্যকর্মী তৈরীতে অধিক গুরুত্ব দেয়া। এসব বাস্তবায়ন করা গেলে এদেশের মানুষের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষা কিছুটা হলেও নিশ্চিত হবে। ১০ অক্টোবর মানসিক স্বাস্থ্য দিবস হিসেবে সারা বিশ্বব্যাপী পালিত হয়ে আসছে। সারা দেশে সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে দিনটি পালন করা হচ্ছে। তবুও সঠিক ব্যবস্থা নেয়ার ঘাটতি থেকেই গেছে। মানসিক স্বাস্থ্য আজও অবহেলিত। তাই সবার উচিত নিজের মনের যত্ন নেওয়া, অন্যের মনের যত্ন নেয়া। সমস্যা হলে চিকিৎসক কিংবা চিকিৎসা মনোবিজ্ঞানীদের সাথে পরামর্শ নেওয়া। যে কোন মানসিক সমস্যায় দ্রুত চিকিৎসা গ্রহণ করলে অনেকাংশেই সুস্থ থাকা সম্ভব। নিজে ও আশেপাশের মানুষদের নিয়ে সচেতন থাকতে হবে। মাদক ও যে কোন ধরনের আসক্তি থেকে নিজের পরিবারকে সুরক্ষা করার দায়িত্ব আমাদের সকলের। শারীরিক ও মানসিক সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত হোক সবার এটাই হোক বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবসের প্রতিপাদ্য।
8779784___https://www.banglanews24.com/economics-business/news/bd/881973.details
রাজবাড়ী: রাজবাড়ী জেলার গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া পদ্মা নদীতে এক জেলের জালে ধরা পড়েছে ১২ কেজি ওজনের একটি চিতল মাছ। শনিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) ভোর ৭টার দিকে মানিকগঞ্জের হরিরামপুর এলাকার পদ্মার মোহনা থেকে জেলে রতন হালদারের জালে মাছটি ধরা পড়ে।
8779786___https://www.dailynayadiganta.com/barishal/388724/%E0%A6%86%E0%A6%97%E0%A7%88%E0%A6%B2%E0%A6%9D%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%AE%E0%A6%BE-%E0%A6%9B%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%9C%E0%A6%96%E0%A6%AE
বরিশালের আগৈলঝাড়ায় তুচ্ছ ঘটনার জের ধরে প্রতিপক্ষের লোকজন মা ও ছেলেকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করেছে। পরে স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে। এ ব্যাপারে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। আহত ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার মধ্য সেরাল গ্রামের দিনমজুর টিয়া হোসেন মল্লিকের স্ত্রী বকুল বেগম (৩০) মঙ্গলবার সকালে গাছের ঝরে পড়া পাতা কুড়াতে গেলে তাতে বাঁধা দেয় প্রতিবেশী দুলাল মল্লিকের ছেলে রমিজ মল্লিক (৩৫)। ওই ঘটনার জের ধরে ওই দিন বিকেলে উভয়ের মধ্যে পুণরায় বাকবিতন্ডার একপর্যায়ে রমিজ বটি দিয়ে গৃহবধূ বকুলের মাথায় আঘাত করে। এতে বকুল মারাত্মক আহত হয়। এসময় মা বকুলকে বাচাতে তার ছেলে হৃদয় মল্লিক এগিয়ে এলে তাকেও কুপিয়ে জখম করে রমিজ ও তার আত্মীয় কল্পনা বেগম। স্থানীয়রা গুরুতর আহত দুজনকে উদ্ধার করে উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করে। এঘটনায় বকুলের স্বামী টিয়া মল্লিক বাদি হয়ে থানার অভিযোগ দায়ের করেছেন। এদিকে দারিদ্রতার কারণে আহত বকুল ও তার ছেলে ঔষধ কিনতে পারছেন না বলে জানা গেছে।
8779787___https://www.rtvonline.com/international/135808/%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD-%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD-%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD-%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD-%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD-%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD-%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD-%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD-%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD-%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD...
দীর্ঘদিন ধরে নির্যাতনের শিকার হওয়ার পর ত্যক্তবিরক্ত হয়ে এক ব্যক্তিকে হত্যা করেন এক নারী। এ ঘটনায় ফ্রান্সে ওই নারীর বিচার শুরু হয়েছে। যে ব্যক্তিকে তিনি গুলি করে হত্যা করেছেন সে ব্যক্তি সম্পর্কে তার স্বামী হন। তবে স্বামী হওয়ার আগে ওই ব্যক্তি তার সৎ বাবা ছিলেন। খবর বিবিসির। ভ্যালেরি বাকোট নামের ওই নারীকে ১২ বছর বয়স থেকে ধর্ষণ শুরু করে ড্যানিয়েল পোলেট। এ ঘটনায় তার কারাদণ্ডও হয়। পরে জেল খেটে আবারও ফিরে আসেন তিনি। শুরু হয় আবারও অত্যাচার। এরপর ভ্যালেরিকে জোর করে বিয়ে করেন ড্যানিয়েল। চার সন্তানের বাবাও হন তিনি। কিন্তু এতদিন ধরে অত্যাচার সইতে সইতে অধৈর্য হয়ে পড়েন তিনি। শেষ পর্যন্ত ২০১৬ সালে তাকে গুলি করে হত্যা করেন ভ্যালেরি। তবে ভ্যালেরি পক্ষে জনসমর্থন গড়ে ওঠে। এ পর্যন্ত ৬ লাখের বেশি মানুষ তার মুক্তির দাবিতে একটি পিটিশনে সই করেছে। ভ্যালেরি জানান, তাকে দিয়ে পতিতাবৃত্তি করাতে চেয়েছিলেন ড্যানিয়েল। তাই বাধ্য হয়ে তিনি তাকে হত্যা করেন। পরে তার দুই সন্তানের সাহায্যের ড্যানিয়েল লাশ লুকান ভ্যালেরি। তবে ২০১৭ সালের অক্টোবরে ভ্যালেরিকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর তিনি এই হত্যার কথা স্বীকার করেন। ভ্যালেরির আইনজীবীরা জানিয়েছে, ২৫ বছর ধরে চরম সহিংসতার শিকার হয়েছেন তিনি। তার মেয়েও একই ধরনের আচরণের শিকার হতে পারেন, এই ভয়ে তিনি এই হত্যাকাণ্ড চালান। উল্লেখ্য, এর আগেও এ ধরনের একটি ঘটনা ঘটেছে ফ্রান্সে। জ্যাকুলিন সভাজ নামের এক নারী তার নির্যাতনকারী স্বামীকে হত্যা করে কারাদণ্ড পান। পরে অবশ্য প্রেসিডেন্টে ক্ষমা পান তিনি।
8779790___https://www.dhakatimes24.com/2020/09/30/185377/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%95%E0%A7%83%E0%A6%B7%E0%A6%95%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%82%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%9C-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A6%A3
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে কৃষি প্রণোদনা ২০২০-২১ অর্থ বছরের কর্মসূচির আওতায় ক্ষুদ-প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে স্বল্প ও মধ্য মেয়াদি শাকসবজির বীজ ও মাসকলাই বীজ-সার বিতরণ করা হয়েছে। এ উপলক্ষে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্যোগে বুধবার সকালে উপজেলা পরিষদ সভাকক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠান হয়। সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন মুকসুদপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কাবির হোসেন মিয়া। সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার তাসলিমা আলী। স্বাগত বক্তব্য দেন উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মনিরুজ্জামান। অন্যদের মধ্যে ছিলেন মুকসুদপুর প্রেসক্লাবের সহসভাপতি ছিরু মিয়া, উপজেলা কৃষি উদ্ভিদ সংরক্ষণ অফিসার রুহুল কুদ্দুস আহমেদ, কৃষক প্রতিনিধি টুটুল মুন্সী প্রমুখ। সভার সঞ্চালক ছিলেন উপজেলা উপসহকারী কৃষি অফিসার রফিকুল ইসলাম। সভায় ৪৪০ জন কৃষকের মাঝে রাসায়নিক সার ও বীজ বিতরণ করা হয়।
8779791___http://news.zoombangla.com/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%86%E0%A6%B8%E0%A6%9B%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%87%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%BE-%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE/
দক্ষিণ নাইজেরিয়ায় এক গির্জায় বন্দুক হামলায় কমপক্ষে ১১ জন নিহত হয়েছেন বলে দেশটির পুলিশ জানিয়েছে। এসময় আরো ২০ জন আহত হয়েছেন। হতাহতের সংখ্য আরো বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। সত্যজিৎ রায়ের 'ফেলুদা' সিরিজের গল্প থেকে নাটক তৈরি হচ্ছে। এখানে ফেলুদা চরিত্রে অভিনয় করছেন ভারতের বাংলা ছবির এ সময়ের অন্যতম জনপ্রিয় তারকা পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়। শাড়ি পরে কি ম্যারাথনে দৌড়ানো সম্ভব? জয়ন্তী সম্পত কুমারের পক্ষে অন্তত সম্ভব। আর এমন কঠিন কাজ অতি সহজেই করে দেখিয়েছেন এই ভারতীয় নারী। মৌসুমীর অবাধ যৌনাচারের নিষিদ্ধ কাহিনি, নিজের দুলাভাই ও ছিলেন বিছানাসঙ্গী অবাধ যৌনাচার অনেকটা নেশার মতো হয়ে গিয়েছিল মৌসুমীর। স্বামী-সন্তান থাকার পরও একের পর এক পুরুষের শয্যাসঙ্গী হতে রীতিমতো পাগলপ্রায় ছিলেন।
8779792___http://www.dw.com/bn/%E0%A6%B6%E0%A7%87%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%A0%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%A4%E0%A6%A6%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4-%E0%A6%B6%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%81/a-14804300
শেয়ার কেলেঙ্কারির আনুষ্ঠানিক তদন্ত শুরু | বিশ্ব | DW | 30.01.2011 রোববার থেকে শুরু হতে পারে শেয়ার বাজার কেলেঙ্কারির আনুষ্ঠানিক তদন্ত৷ বিশ্লেষকরা বলছেন, শুধু শেয়ার বাজার নয় দেশের পুরো আর্থিক খাতকেই গভীর পর্যবেক্ষণে রাখা উচিত সরকারের৷ কারণ এই খাত ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে৷ বিশ্লেষকরা মনে করেন, আর্থিক খাতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হলে দেশের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে৷ যা সামাজিক অস্থিরতা ডেকে আনতে পারে৷ তদন্ত কমাটির প্রধান খোন্দকার ইব্রাহীম খালেদ ডয়চে ভেলেকে জানান, তারা দিলকুশার সিকিউরিটি এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন ভবনে তদন্ত কমিটির কাজের জন্য জায়গা চেয়েছেন৷ আজ (রোববার) থেকে সেখানে তদন্ত কমিটি কাজ শুরু করতে পারবে বলে তাকে জানান হয়েছে৷ আর অফিস পুরোপুরি প্রস্তুত না হলেও কমিশন সদস্যদের নিয়ে তিনি শেয়ার কেলেঙ্কারির তদন্ত কাজ শুরু করে দেবেন ৷ আর দেরি করবেন না৷ তাদের নিয়ে রোববারই তাঁর প্রথম বৈঠক করার ইচ্ছা আছে৷ তদন্ত কমিটির অন্য দু'জন সদস্য হলেন, অধ্যাপক ড. তৌফিক আহমেদ চৌধুরী এবং মোহাম্মদ আব্দুল বারি৷ এদিকে বিশ্লেষকরা বলছেন, শুধু শেয়ার বাজার নয় দেশের পুরো অর্থিক খাতই এখন ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে৷ শেয়ার বাজার থেকে যেমন একটি গোষ্ঠী সাধারণ মানুষের টাকা হাতিয়ে নিয়েছে৷ তেমনি দেশে নানা ধরনের প্রতিষ্ঠান আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিবন্ধিত না হয়েও দ্বিগুণ থেকে তিনগুণ উচ্চ মুনাফার লোভ দেখিয়ে মানুষের কাছ থেকে টাকা নিচ্ছে৷ বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ ডয়চে ভেলেকে বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবাণীই এক্ষেত্র যথেষ্ঠ নয়, প্রয়োজন কার্যকর আইনি ব্যবস্থা৷ তাঁর মতে, এখন শুধু শেয়ার বাজার নিয়েই ব্যস্ত থাকলে চলবে না৷ আর্থিক অন্যান্য খাতের দিকেও নজরদারি বাড়াতে হবে৷ নয়তো অন্যান্য খাতে বিশৃঙ্খলা দেখা দেবে৷ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক অর্থ উপদেষ্টা অর্থনীতিবিদ ড. ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ বলেন, যারা শেয়ার বাজার থেকে সাধারণ মানুষের টাকা নিয়ে গেলেন তাদের টাকার হিসেব নিতে হবে৷ তারা টাকা কোথায় রাখলেন দেশে না বিদেশে তা জানতে হবে৷ এগুলো নজরদারির মধ্যে না আনলে সামজিক বিশৃঙ্খলা দেখা দেবে৷ তারা দু'জনই মনে করেন দেশের আর্থিক খাতকে কোন ঝুঁকির মধ্যে রাখা যাবেনা৷ আর্থিক খাতে কোন ঝুঁকি পুরো অর্থনীতির ওপরই নেতিবাচক প্রভাব ফেলে৷ বাংলাদেশে উ শি মং নামে এক বৌদ্ধ নেতাকে মিয়ানমারে বিদ্রোহীদের মদত দেয়ার অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে৷ তিনি বাংলাদেশের নাগরিক৷ তাঁর স্ত্রী আরাকান লিবারেশন পার্টির নেতা৷ তাঁর পরিবারের সদস্যদের দাবি, তিনি একজন সমাজ সেবক৷
8779793___https://bangla-bhumi.com/%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A7%87-%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%97-%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%9B%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0/111782/
সিলেটে আ'লীগ নেতার ছেলের কান্নায় চোখের পানি ধরে রাখতে পারেনি কেউ – বাংলাভূমি Home > Uncategorized > সিলেটে আ'লীগ নেতার ছেলের কান্নায় চোখের পানি ধরে রাখতে পারেনি কেউ সিলেটে আ'লীগ নেতার ছেলের কান্নায় চোখের পানি ধরে রাখতে পারেনি কেউ সিলেটের বিশ্বনাথ থানা পুলিশের ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত হয়েছে। তবে এবারের ওপেন হাইজ ডেতে কেউ কোনো অভিযোগ করেননি। এটি পরিণত হয়ে উঠেছিল আওয়ামী লীগ নেতা আহমদ আলী খুনের প্রতিবাদ সভায়। বুধবার বিকালে উপজেলার দেওকলস ইউনিয়নের রাজার বাজারস্থ সৎপুর উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এই ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত হয়। সব বক্তার মুখে একটাই দাবি ছিল আওয়ামী লীগ নেতা আহমদ আলীর খুনিদের ফাঁসি চাই। এ সময় পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সামনে বক্তব্য দিতে গিয়ে খুন হওয়া আওয়ামী লীগ নেতা আহমদ আলীর একমাত্র শিশু সন্তান ইব্রাহিম আলী হাউ-মাউ করে কেঁদে প্রশাসনের কাছে তার বাবার খুনিদের ফাঁসি দাবি করে। তার কান্না দেখে অনুষ্ঠানস্থলের শত শত মানুষ চোখের পানি ধরে রাখতে পারেননি। i বিশ্বনাথ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) দুলাল আকন্দের সভাপতিত্বে ও স্থানীয় সংগঠক মকবুল আহমদের পরিচালনায় ওপেন হাউজ ডেতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সিলেটের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ওসমানীনগর সার্কেল) সাইফুল ইসলাম। i অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি পংকি খান। খুন হওয়া আহমদ আলীর পরিবারের পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন তার বড় ভাই মামলার বাদী সিকান্দার আলী। i এছাড়া রুনু কান্ত দে, মর্তুজ আলী মানিক, মতিউর রহমান কিরণ, গিয়াস উদ্দিন, জুনেদ আহমদ, জুয়েল আহমদ, রফিক মিয়া, লেবু মিয়া, আলমগীর, নুরুজ্জামান, সুলতান আহমদ, নুরুল ইসলাম, ইলিয়াস আলী, আলা মিয়া, আবদুর রুপ, লখন মিয়া প্রমুখ বক্তব্য দেন।
8779795___https://voiceoffaridpur.com/%E0%A6%88%E0%A6%A6%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%96%E0%A7%87-%E0%A6%AB%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%87/
ঈদকে সামনে রেখে ফরিদপুরে মসলিন জামদানি তৈরিতে ব্যস্ত কারিগররা ॥ভয়েস অব ফরিদপুর – Voice Of Faridpur ঈদকে সামনে রেখে ফরিদপুরে মসলিন জামদানি তৈরিতে ব্যস্ত কারিগররা ॥ভয়েস অব ফরিদপুর Posted on 21/05/2018 by newsdesk বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশকে তুলে ধরার ক্ষেত্রে বিশেষ স্থান দখল করে আছে ঐতিহ্যবাহী মসলিন জামদানি শাড়ীর নামটি। রেশমি সুতা থেকে তৈরি মসলিন জামদানির তাঁত গত বেশ কয়েক বছর ধরে ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার সাতৈর ইউনিয়নে সোতাসী, মজুরদিয়া গ্রামে কাজ শুরু করেছে। কোন প্রকার সরকারি কিংবা বেসরকারি পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়াই স্থানীয় ক্ষুদ্র উদ্যোগতারা তাঁত বসিয়ে মসলিন জামদানি তৈরি করতে শুরু করেছে। ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে এই কারিগরদের ব্যস্থতা বেড়েই চলেছে। দিন রাত চলছে এ জামদানির তৈরীর কাজ। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ভোরের আলো ফোঁটার সাথে সাথে জামদানি ঘরে শুরু হয় হাক-ডাক। আসছে উৎসবকে সমানে রেখে নিস্তদ্ধতা ভেঙ্গে জেগে উঠে জামদানী পাড়ার কারিগররা। নিজস্ব তাঁতে বোনা প্রতিটি জামদানি শাড়ী ভাজে ভাজে নতুনের গন্ধ। দেশীয় পণ্যে নিত্য নতুন গবেষনা আর ক্রেতাদের চাহিদায় অনেক জনপ্রিয় এই বেনারশি জামদানী শাড়ী। তবে বর্তমান বাজারে সূতাসহ বিভিন্ন উপকরণের দাম বৃদ্ধি, বিদ্যুৎ, কারিগর আর মেশিনারী সমস্যাসহ নানা বিষয় নিয়ে অভিযোগ রয়েছে তাঁত শিল্পীদের । জেলার বোয়ালমারী উপজেলার সাতৈর ইউনিয়নে গত ৭/৮ বছর আগে সোতাশী ও পাশ্ববর্তী মজুরদিয়া গ্রামের কয়েকজন কিশোর বেঁচে থাকার তাগিদে কর্মের সন্ধানে নারায়নগঞ্জ জেলার জামদানি পল্লীতে কাজ নেয়। সেখানে বছর দুই ধরে কাজও করেন তারা। সেখানে প্রথমে সামান্য বেতনে কাজ করতে থাকে, কাজ শিখার পর ৪/৫ হাজার টাকা উপার্জন শুরু করে। এই টাকা দিয়ে তারা নিজেদের এবং বাড়ীর সংসার কোনোমতো চালাতে থাকে। সেই থেকে স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন নিজেরা তাঁত স্থাপনের মাধ্যমে অধিক উপার্জনের। সে অনুযায়ী কেউ কেউ বাড়ী ভাড়া নিয়ে নারায়নগঞ্জ এর জামদানি পল্লীতেই তাঁত বসানোর চেষ্টা করলে বাঁধ সাধেন অন্যান্য তাঁত মালিকরা। এতে অনেকের স্বপ্ন ভেঙ্গে চুরমার হয়ে গেলেও হাল ছাড়েননি জেলার বোয়ালমারীর মোঃ আবু নাছের (১৯) ও তৌহিদ বিশ্বাসরা। ফিরে আসেন নিজ গ্রামে। লালিত স্বপ্ন প্রতিষ্ঠায় মনোবল আর জিদকে কাজে লাগিয়ে একটি তাঁত স্থাপন করে মসলিন জামদানি শাড়ী তৈরির কাজ শুরু করেন তৌহিদ বিশ্বাস। নিজের ভাই ইউসুফ বিশ্বাসসহ কয়েক জনকে শিক্ষা দেয় তাঁত চালানোর। এরই মধ্যে পাচটি তাঁত স্থাপন করেছেন তিনি। একইভাবে ওই গ্রামের আবু নাছের ও স্ত্রী আল্লাদী বেগম ও তার ভাইকে প্রশিক্ষণ দিয়ে আটটি তাঁত স্থাপনের মাধ্যমে যাত্রা শুরু করেছেন। যার প্রতিটি তাঁত থেকে দুজন কারিগরের মাধ্যমে মাসে পাঁচটি মসলিন জামদানি শাড়ী উৎপাদন করে। আবু নাছের জানান, প্রত্যেকটি শাড়ীর মুল্য সর্বনি¤œ তিন হাজার টাকা থেকে শুরু করে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা বিক্রয় করা হয়। প্রত্যেকটি শাড়ীতে ৬ থেকে ৮শ কোনটায় ১৫শ থেকে ২০ হাজার টাকার সুতা প্রয়োজন হয়। শাড়ীর ওজন হয় দুই থেকে আড়াইশ গ্রাম। একইভাবে উপজেলার মজুরদিয়া এলাকার আলী আকবর জানান, গত ৪/৫ বছর হলো বাড়ীতে একটি টিনের ঘর তুলে ৬টি তাত বসিয়েছি। প্রতিটি তাত থেকে ৪ থেকে ৫ দিনে একটি শাড়ী তৈরী করা যায়। তিনি জানান, বর্তমান বাজারে সূতাসহ বিভিন্ন উপকরণের দামবৃদ্ধি, বিদ্যুৎ, কারিগর আর মেশিনারী সমস্যাসহ নানা বিষয়ে সমস্যা রয়েছে তাঁত শিল্পর সাথে জড়িতদের। উদ্যোগতারা জানান, নারায়নগঞ্জ থেকে প্রতি ভরি সুতা ৬০ থেকে ৮৫ টাকায় ক্রয় করতে হয়। খরচ খরচা বাদে বিক্রিত শাড়ীর লাভের টাকার অর্ধেক কারিগরের বাকি অর্ধেক থেকে হেলপারের বেতন দিয়ে যা থাকে তা মালিকের। কারিগরদের অনেকেই শিশু শ্রেনীর হলেও স্কুলে লেখাপড়ার পাশাপাশি স্ব-উৎসাহেই স্কুল সময়ের আগে পরে কাজ করে থাকে। ক্ষুদে কারিগর জিহাদ বিশ্বাস (১০), হৃদয় (১৪), জাহিদ (১০), আরশাদ (০৮), সাগর বিশ্বাস (১০) ও দ্বীন ইসলামের (১২) সাথে কথা হয়। তারা জানায়, কাজ করতে ভালোই লাগে। উপার্জিত অর্থ লেখাপড়া সহ সংসারের কাজে লাগাবে বলেও জানায় তারা। উদ্যোগতা তৌহিদ বিশ্বাস জানান, উৎপাদিত শাড়ী বিদেশে চলে যায়। আমরা নারায়নগঞ্জের ফড়িয়াদের কাছে তাদের নির্ধারিত মুল্যেই বিক্রি করতে হয়। তিনি দাবী করেন, এ শাড়ীর স্থানীয় বাজার সৃষ্টি করা গেলে অনেকেই এ পেশায় আসবে। তৌহিদ বিশ্বাস আরো জানান, এ ব্যবসা পরিচালনা করতে তাদের বিভিন্ন এনজিও সংস্থা থেকে চড়া সুদে ঋন করতে হয়েছে। ফলে পেশাটি লাভজনক হলেও তাদের (উদ্যোগতাদের) লাভের মুখ দেখতে হিমসিম খেতে হচ্ছে। উদ্যোগতারা এ শিল্পের প্রসারে সরকারী পৃষ্ঠপোষকতার জন্য সরকারের উদ্ধর্তন কর্মকতাদের প্রতি আহবান জানান। স্থানীয় সাতৈর ইউপি চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান জানান, ফরিদপুরে তাঁত শিল্প কারিগরদের হাতে তৈরী বেনারশি জামদানির চাহিদা বেশ রয়েছে। তবে সময়মত কারিগর ও অর্থের অভাবে এই শিল্পর সঙ্গে জড়িতরা অন্য পেশায় যাচ্ছে। তার দাবি, প্রয়োজনীয় সরকারী পৃষ্ঠপোষকতা দিলে এই শিল্প বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব হবে।
8779796___http://i-news24.com/news_detail.php?news_detail=160327090300.html
27-03-2016 09:32:00 PM ব্যাংক খাতের বাইরে দেশের অর্থনীতির আরেকটি বড় ক্ষেত্র শেয়ারবাজার। সেই শেয়ারবাজারেও ১৫ বছরের ব্যবধানে বড় দুটি কেলেঙ্কারির ঘটনা ঘটেছে। শেয়ারবাজার প্রসঙ্গ এলেই ঘুরেফিরে আসে এই দুটি কেলেঙ্কারির কথা। একটি ১৯৯৬ সালের কেলেঙ্কারি, অপরটি ২০১০ সালের কেলেঙ্কারি হিসেবে বহুল আলোচিত। আর এই দুটি কেলেঙ্কারির ঘটনার সময়ই দেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় ছিল আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন সরকার।শেয়ারবাজারের আলোচিত এই দুই কেলেঙ্কারির পর মহা-সাড়ম্বরে সরকারের উদ্যোগে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। তদন্ত প্রতিবেদন জমা হয়। অভিযুক্ত করা হয় অনেককে। এমনকি দুই কেলেঙ্কারির ঘটনায় মোট ১৭টি মামলা হয়। এর মধ্যে '৯৬-এর কেলেঙ্কারির ঘটনায় ১৫টি আর ২০১০ সালের ঘটনায় দুটি মামলা। ১৭টি মামলার মধ্যে সাজা হয়েছে কেবল '৯৬ সালের চিক টেক্সটাইল মামলায়। আর বিচার চলমান আছে অপর একটি মামলার। বাকি ১৫টি মামলার ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত। এসব মামলার বিচারিক কার্যক্রমের ওপর উচ্চ আদালতের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। কেলেঙ্কারির দায়ে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের সাজা না হওয়া ও বাজারে তার প্রভাব সম্পর্কে জানতে চাইলে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সাবেক চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ সিদ্দিকী প্রথম আলোকে বলেন, অপরাধীদের বিচার ও শাস্তির বিষয়ে সবার যে প্রত্যাশা ছিল, সেটি পূরণ হয়নি। ফলে অপরাধীদের মধ্যে কোনো ধরনের ভয়ভীতির সঞ্চার করা সম্ভব হয়নি। উল্টো তাদের কাছে বার্তা গেছে, অপরাধ করেও পার পাওয়া যায়। এ কারণে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মধ্যেও একধরনের আস্থাহীনতা তৈরি হয়েছে। এদিকে শেয়ারবাজারের মামলা নিষ্পত্তিতে গত বছরের জুনে কার্যক্রম শুরু করেন বিশেষ ট্রাইব্যুনাল। ট্রাইব্যুনাল গঠনের পর চারটি মামলা বিচারের জন্য ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তর হয়ে আসে। সেগুলো হলো '৯৬ সালের চিক টেক্সটাইল, প্রিমিয়াম সিকিউরিটিজ ও চিটাগাং সিমেন্ট এবং ২০১০ সালের সৈয়দ সিরাজউদ্দৌলা, তাঁর স্ত্রী রাশেদা আক্তার মায়া এবং মোহাম্মদ হাবিবুর রহমানের মামলা। পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসেসের শেয়ার নিয়ে কারসাজির দায়ে এই মামলা করা হয়। ট্রাইব্যুনালে আসার পর চারটি মামলারই বিচারিক কার্যক্রম শুরু হয়। তার মধ্যে গত বছরের আগস্টে চিক টেক্সটাইলের মামলায় অভিযুক্ত দুই আসামিকে চার বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পাশাপাশি আর্থিক জরিমানাও করা হয়। তবে সাজাপ্রাপ্ত দুই আসামি দেশের বাইরে থাকায় সাজা ভোগ করতে হয়নি। ১৯৯৬ সালের কেলেঙ্কারির চিটাগাং সিমেন্টের মামলাটি ট্রাইব্যুনালে রায় ঘোষণার প্রাক্কালে এসে উচ্চ আদালতের আদেশে স্থগিত হয়ে যায়। একই বছরের কেলেঙ্কারির প্রিমিয়াম সিকিউরিটিজের মামলাটির বিচার কার্যক্রম শেষ পর্যায়ে রয়েছে। আর ট্রাইব্যুনালের আসা ২০১০ সালের কেলেঙ্কারির একমাত্র মামলাটিরও মাঝপথে এসে উচ্চ আদালতের আদেশে বিচারিক কার্যক্রম স্থগিত হয়ে যায়। এর ফলে দেখা যাচ্ছে, শেয়ারবাজারের আলোচিত দুই কেলেঙ্কারির ঘটনায় অভিযুক্ত ব্যক্তিদের সিংহভাগই ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়ে গেছেন। ১৯৯৬ সালের কেলেঙ্কারির ঘটনায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য আমিরুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বে গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে ১৫টি মামলা হয়। দীর্ঘদিন ধরে সেসব মামলার বিচার কার্যক্রম থেমে থাকায় তদন্ত কমিটির সদস্যরাও বয়সের ভারে নুয়ে পড়েছেন। গত বছর ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দিতে এসে তদন্ত কমিটির একাধিক সদস্য নিজেদের শারীরিক অক্ষমতার বিষয়টি আদালতের সামনে তুলে ধরেন। ১৯৯৬ সালের মামলাগুলোতে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন বেক্সিমকো গ্রুপের সালমান এফ রহমান ও আসিফ এফ রহমান, অলিম্পিক গ্রুপের মোহাম্মদ ভাই ও আজিজ মোহাম্মদ ভাই, টি কে গ্রুপের আবু তৈয়ব, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সাবেক সভাপতি ও বর্তমান পরিচালক রকিবুর রহমান, ডিএসইর সাবেক পরিচালক মুসতাক আহমেদ সাদেক প্রমুখ। এ ছাড়া '৯৬ সালের মামলায় অভিযুক্ত ব্যক্তিদের মধ্যে বেশ কয়েকজন মারা গেছেন। স্থায়ীভাবে দেশের বাইরে চলে গেছেন বেশ কয়েকজন। এদিকে ২০১০ সালের কেলেঙ্কারির ঘটনায় বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদের নেতৃত্বে গঠিত কমিটি তাদের প্রতিবেদনে অনিয়ম ও অপরাধের বেশ কিছু তথ্যপ্রমাণ তুলে ধরলেও মামলা হয়েছে মাত্র দুটি। বাকি ঘটনাগুলোর বেশির ভাগেরই কোনো সুরাহা হয়নি। অথচ ওই সব অভিযোগের বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল বিএসইসিকে। হাতে গোনা কয়েকটি ছাড়া বাকিগুলোর বিষয়ে বিএসইসি কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। বাজার বিশ্লেষক ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের অনেকের মতে, অতীতের অনিয়মের কোনো বিচার না হওয়ায় বাজারের ওপর বিনিয়োগকারীদের আস্থা নেই। তাই শেয়ারবাজার দীর্ঘকালীন এক মন্দাবস্থার মধ্য দিয়ে চলছে। গত জানুয়ারি মাসে শেয়ারবাজারে আস্থা ফেরাতে ব্যর্থতার দায়ে বিএসইসির বর্তমান চেয়ারম্যানের পদে পরিবর্তনের দাবি করেছিলেন খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ। ২৫ জানুয়ারি প্রথম আলোকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফেরাতে বিএসইসির যে ধরনের শক্তিশালী ও সৎ অবস্থান তৈরি করা দরকার ছিল, তা তারা করতে পারেনি। ওই সাক্ষাৎকারে কেলেঙ্কারির দায়ে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের শাস্তির প্রসঙ্গে ইব্রাহিম খালেদ বলেছিলেন, অপরাধীদের শাস্তির বিষয়ে বিএসইসি অত্যন্ত দুর্বল। অভিযুক্ত বিএনপিদলীয় নেতা মোসাদ্দেক আলীকে জরিমানা করা হলেও তার চেয়ে বেশি অপরাধে অপরাধী সরকারদলীয় ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে তেমন কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
8779798___https://www.banglatoday24.com/46439
পুঁজিবাজারের উন্নয়নে দেড় হাজার কোটি টাকা ঋণ দেবে এডিবি | বাংলা টুডে | Moksud Sarkar প্রকাশিত হয়েছে ফেব্রুয়ারি ১৬, ২০২০ অর্থ ও বানিজ্য, জাতীয়, লীড নিউজ ৩ ঢাকা, বাংলাটুডে টুয়েন্টিফোর: বাংলাদেশে তৃতীয় পুঁজিবাজার উন্নয়ন কর্মসূচির (সিএমডিপি) জন্য দ্বিতীয় কিস্তিতে ১৭ কোটি মার্কিন ডলারের ঋণ প্রস্তাব অনুমোদন করেছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। প্রতি ডলার সমান ৮৫ টাকা ধরে বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ১ হাজার ৪৫৫ কোটি টাকা। এর আগে এডিবি প্রথম কিস্তিতে ৮ কোটি ডলারের ঋণ দিয়েছে। এডিবির এক্সট্রারনাল রিলেশন বিভাগের টিম লিডার গোবিন্দ বার বলেন, "২০১৫ সালের নভেম্বরে দেশের পুঁজিবাজার সংস্কারে ২৫ কোটি ডলারের সিএমডিপি-৩ প্রকল্প অনুমোদন করা হয়। প্রকল্পটির প্রথম পর্যায়ে ৮ কোটি ডলারের ঋণ অনুমোদন দেওয়া হয়। দ্বিতীয় ধাপে আরো ১৭ কোটি ডলারের ঋণ অনুমোদন করেছে এডিবি। এই ঋণ পুঁজিবাজারের পুনর্গঠনে ব্যবহার করা হবে।" ২০১২ সালে পুঁজিবাজার দ্বিতীয় উন্নয়ন কর্মসূচি অনুমোদের পর থেকে এডিবি সরকারের পুঁজিবাজার উন্নয়ন এজেন্ডা বাস্তবায়নে সক্রিয় সহায়তা দিয়ে আসছে। ২০১০ সালের ডিসেম্বরের বাজার ধসের পর বিনিয়োগকারীদের আত্মবিশ্বাস ফিরিয়ে আনার পাশাপাশি টেকসই উন্নয়নের পথে পুঁজিবাজারকে ফিরিয়ে আনাই ছিল এ প্রকল্পের লক্ষ্য। প্রকল্পের মাধ্যমে ১০ বছর মেয়াদি জাতীয় পুঁজিবাজার উন্নয়ন মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন, নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) স্বাধীনতা নিশ্চিত করা, দুই স্টক এক্সচেঞ্জের ডি-মিউচুয়ালাইজেশন, উন্নত করপোরেট সুশাসন, আর্থিক প্রতিবেদন ও নিরীক্ষাকে আরো বেশি বিশ্বাসযোগ্য করা এবং বিমা খাতের উন্নয়নে বেশকিছু উদ্যোগ বাস্তবায়ন করা হয়েছে। খবর পারস টুডের।
8779799___https://kharagpur24x7.in/state/district/murshidabad/8663/
মুর্শিদাবাদের তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব,পঞ্চায়েত প্রধানকে রাস্তায় ফেলে বেধড়ক মারধর - Kharagpur24x7 খড়গপুর ২৪×৭ ডিজিটাল: গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জের দলেরই নেতারা পঞ্চায়েত প্রধানকে পেটানোয় প্রবল অস্বস্তিতে তৃণমূল কংগ্রেস। বিরোধীদের তরফে উঠছে তৃণমূলের গোষ্ঠী দ্বন্দ্বের অভিযোগ। মঙ্গলবার তুলকালাম মুর্শিদাবাদের ভরতপুর ২ নম্বর ব্লকের টেয়া-বৈদ্যপুর গ্রাম পঞ্চায়েত। এদিন পঞ্চায়েত অফিস থেকে বের করে বেধড়ক মারধর করা হল প্রধান সমরেন্দ্র সরকে। অভিযোগ উঠেছে, উপ প্রধান তহমিনা বিবির স্বামী আলিম মোল্লা, পঞ্চায়েত সদস্য সাদেক আলি, পঞ্চায়েত সমিতির শিক্ষা কর্মাধ্যক্ষ তপন সেখ-সহ আরও ২ সদস্যদের বিরুদ্ধে। পঞ্চায়েত প্রধানের দাবি, পঞ্চায়েত অফিসেই অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করা হয় তাঁকে। শুধু তাই নয়, চেয়ার থেকে টেনে এনে রাস্তায় ফেলে বেধড়ক মারধর করা হয়। আহত পঞ্চায়েত প্রধান সমরেন্দ্র স্বর বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। সমরেন্দ্র বলেন, রোজকার মতো মঙ্গলবারও অফিসে গিয়েছিলাম। বুধবার দুয়ারে সরকারের ক্যাম্প থাকায় ভিড় ছিল অফিসে। অফিসে থাকাকালীন একটি ব্ল্যাঙ্ক সার্টিফিকেট দেওয়ার কথা বলেন পঞ্চায়েত সদস্য সাদেক আলী। আমি বলি, এখন পঞ্চায়তে আছি আমি। ব্ল্যাক সার্টিফিকেট দেওয়া কী দরকার। এনিয়ে বচসা শুরু হয়ে যায়। তার পরেই চেয়ার থেকে কলার ধরে তুলে পঞ্চায়েতের বাইরের রাস্তায় নিয়ে যাওয়া হয়। মার খেয়ে রাস্তায় লুটিয়ে Previous articleত্রিপুরায় তৃণমূল কর্মীদের উপর হামলার প্রতিবাদে,চন্দ্রকোনা ২ ব্লকের ভগবন্তপুরে বিক্ষোভ মিছিল
8779802___https://www.sebahotnews.org/2018/07/isi-warns-bnp.html
সেবা ডেস্ক: সম্প্রতি ভারত ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির সম্পর্কে পরিবর্তনের হাওয়া নিয়ে সরগরম হয়ে আছে বাংলাদেশের রাজনীতি। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি'র প্রতিষ্ঠার পর থেকেই বিভিন্ন ইস্যুতে ভারতের সাথে কিছুটা বৈরী সম্পর্ক বিরাজমান ছিল দলটির। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকা অবস্থায় ভারতকে এড়িয়ে পাকিস্তান এবং চীনের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তোলার দিকে মনোযোগী ছিলেন জিয়াউর রহমান। পরবর্তীতে বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি ক্ষমতায় থাকা অবস্থায়ও একই পথে হাঁটে দলটি। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ভারতকে এড়িয়ে চলার একটি অন্যতম প্রধান কারণ হিসেবে আওয়ামী লীগের সাথে ভারতের সুসম্পর্কে দায়ী করেন অনেকে। তবে ইদানিং বাংলাদেশের রাজনীতির সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে ভারতের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তোলার পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির পক্ষ থেকে। এ লক্ষ্যে গত মাসে বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল দিল্লি সফর করে । সেখানে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপিকে জামায়াতের সঙ্গ ত্যাগ করার পরামর্শ দেওয়া হয় বলে জানা যায়। দিল্লির পরামর্শ অনুযায়ী বিএনপি জামায়াতকে বাদ দিয়ে আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণের নীতিগত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছিল বলেও জানা যায়। এমতাবস্থায় একটি গোপন বার্তায় বিএনপিকে সতর্কবার্তা পাঠিয়েছে পাকিস্তানের শীর্ষ গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই। আইএসআই এর এই সতর্কবার্তাকে বিএনপির জন্য বড় ধাক্কা হিসেবে দেখছে দলের একাধিক সিনিয়র নেতা। আইএসআই এর বার্তায় কি রয়েছে জানতে চাইলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিএনপির একাধিক সিনিয়র নেতা জানান এই বার্তা দলের জন্য এক রকম হুমকিস্বরূপ। ২০১৭ সালে লন্ডনে গিয়ে খালেদা আইএসআই এর সাথে বৈঠক করে যে সিদ্ধান্ত বা চুক্তি করেছিলেন তার অধিকাংশই বিএনপি লঙ্গন করেছে বলে অভিযোগ করেছে আইএসআই। পাশাপাশি সম্প্রতি ভারতের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তোলার জন্য বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির দৌড়ঝাঁপকে ভালো ভাবে নেয়নি আইএসআই। ভারতের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তোলার কার্যক্রম অব্যাহত রাখলে বিএনপির অনেক গোপন তথ্য ফাঁস করে দেওয়ার হুমকি দিয়েছে আইএসআই। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বিএনপির গ্রহণযোগ্যতা এবং বিভিন্ন দেশ থেকে বিএনপির প্রতি সমর্থন আদায়ের জন্য আইএসআই যে ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে তা বন্ধ করে দেওয়ারও হুমকি দিয়েছে আইএসআই। এছাড়া বিএনপি জামায়াতকে বাদ দিয়ে আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণের যে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সেটাকেও ভালোভাবে নেয়নি আইএসআই। জামায়াতকে বাদ দিলে দেশের বাইরে থেকে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির রাজনীতির জন্য যে বড় অংকের আর্থিক অনুদান আসে তা বন্ধ হয়ে যাবে বলে সতর্ক করেছে পাকিস্তানের এই গোয়েন্দা সংস্থা। আইএসআই এর এই গোপন সতর্কবার্তার পর বিএনপির সিনিয়র নেতাদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া পলিক্ষিত হয়েছে। রিজভীর নেতৃত্বে দলটির এক পক্ষ আইএসআই এর সতর্কতামূলক দিক নির্দেশনা মেনে নিতে বললেও ফখরুলের নেতৃত্বে আরেকটি পক্ষ বাংলাদেশের রাজনীতিতে ভারতের গুরুত্বের কথা বিবেচনায় নিয়ে ভারতের সাথে সম্পর্ক জোড়দার করার প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখার পক্ষে মত দিয়েছে।
8779804___https://bn.bdcrictime.com/%E0%A6%86%E0%A6%87%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%8F%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%97%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%B9%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%B9%E0%A6%B2/
সন্তানসম্ভবা স্ত্রীর পাশে থাকতে আসন্ন ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) খেলা হবে না অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটার কেন রিচার্ডসনের। তার বদলি হিসেবে রিচার্ডসনেরই স্বদেশী অ্যাডাম জাম্পাকে দলে ভিড়িয়েছে জনপ্রিয় দল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালোর। আগামী ১৯ সেপ্টেম্বর থেকে সংযুক্ত আরব আমিরাতে শুরু হবে আইপিএলের এবারের আসর। গত মার্চে আসর মাঠে গড়ানোর কথা থাকলেও ক'রোনায় সৃষ্ট নাজুক পরিস্থিতির কারণে বেশ কয়েকদিন পিছিয়েছে আসরটি। ভারতে মহামারীর বিস্তার ক্রমশ বৃদ্ধি পাওয়ায় এবার আইপিএল আয়োজন করছে মরুদেশ সংযুক্ত আরব আমিরাত। জাম্পার অন্তর্ভুক্তিতে বেঙ্গালোরের স্পিন আক্রমণভাগ আরও শক্তিশালী হল। জাম্পা ছাড়াও দলের স্পিন ইউনিট সামলানোর দায়িত্বে রয়েছেন যুযবেন্দ্র চাহাল, ওয়াশিংটন সুন্দর, মঈন আলী, পবন নেগি ও শাহবাজ আহমেদ। রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালোরের টিম ডিরেক্টর মাইক হেসন বলেন, 'এই আইপিএলে কেন রিচার্ডসনকে না পেয়ে আমরা হতাশ। সে দুর্দান্ত ফর্মে ছিল। আইপিএলের সময় তার সন্তান ভূমিষ্ট হবে। এটা দারুণ সময় এবং আমরা তাকে পুর্ণ সমর্থন জানাচ্ছি। চাহালকে সমর্থনের জন্য জাম্পা দারুণ ভূমিকা রাখতে পারে, যদি প্রত্যাশা অনুযায়ী আমিরাতে আমরা স্পিনারদের প্রভাব দেখতে পারি।' এর আগে একবার আইপিএলে খেলেছেন জাম্পা। রাইজিং পুনে সুপারজায়ান্টের হয়ে ১১ ম্যাচে শিকার করেছিলেন ১৯ উইকেট। ১৯ রানের খরচায় ইনিংসে ৬ উইকেট নিয়ে আইপিএলে কোনো স্পিনারের সেরা বোলিং ফিগারও গড়েছিলেন। শেষমুহুর্তে এসে দল পেলেও নিলামে জাম্পাকে নিতে আগ্রহ দেখায়নি কোনো দল। দেড় কোটি রুপি ভিত্তিমূল্যের এই ক্রিকেটার নিলামে অবিক্রিতই থেকে যান।
8779806___https://diganta-barta.com/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%9F-%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A7%87-%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BE-%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B2/
আজ বাংলাদেশের মহান বিজয় দিবস। শুধু বাংলাদেশেই নয় মহান বিজয় দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হচ্ছে ভারতেও। ১৯৭১ সালে পাকিস্তান থেকে স্বাধীনতা লাভ করেছিল বাংলাদেশ। সেই উপলক্ষ্যে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশকে স্বাধীন করার লক্ষ্যে ভারতীয় সেনাদের অবদানকে সম্মান জানিয়ে শ্রদ্ধা জানালেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বিজয় দিবসের সুবর্ন জয়ন্তী উপলক্ষ্যে এদিন ভারতের রাজধানী দিল্লির স্বর্ণিম বিজয় মশালে শ্রদ্ধা জানান মোদি। বিজয় দিবসের সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষ্যে সারা বছর জুড়ে ভারতে স্বর্ণিম বিজয় বর্ষ উদযাপিত হবে। সেই উপলক্ষ্যে ভারতের অবসরপ্রাপ্ত বীর সেনাদেরকেও শ্রদ্ধা জানানো হবে বছরজুড়ে। বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং দেশের বীর সেনাদের স্যলুট জানান। অমিত শাহ তার টুইট বার্তায় লেখেন, ১৯৭১ সালের এই দিনে ভারতীয় সেনাবাহিনী অদম্য সাহস এবং বীরত্বের সঙ্গে মানবাধিকারের সার্বজনীন মূল্যবোধ রক্ষা করে। দিনটিতে বিশ্ব মানচিত্রে একটি ঐতিহাসিক পরিবর্তন ঘটে যায়। মূলত এ মহান দিনই বিশ্ব মানচিত্র জন্ম নেয় বাংলাদেশের। অন্যদিকে ভারতের কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং তার টুইট বার্তায় লেখেন, আজ বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে আমি ভারতীয় সেনার বীরত্ব এবং সাহসকে সম্মান এবং কুর্নিশ জানাই। আমি আমাদের সেনাদের বীরত্বের কথা স্মরণ করি, যারা একাত্তরের যুদ্ধে বীরত্বের নতুন কাহিনী লিখেছিলেন। তাদের ত্যাগ আজও আমাদের অনুপ্রেরণার উৎস।
8779807___https://www.somoyerkonthosor.com/2016/08/06/22661.htm
এস আই মুকুল, ভোলা প্রতিনিধি: ভোলা জেলা সদর থেকে প্রায় ৮০ কিলোমিটার দূরে চরফ্যাশন উপজেলার আমিনাবাদ ইউনিয়নের কুলসুমবাগ গ্রামে প্রতিষ্ঠিত ইসলামের দাওয়াত প্রচারের কথিত সংগঠন 'কালেমার দাওয়াত' পল্লীতে বর্তমানে অবস্থানরত 'সাথীদের' হালনাগাদ তথ্য নেই এর প্রতিষ্ঠাতা আমীরের কাছে, এমনকি পুলিশের কাছেও। উক্ত সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা ও আমীর বর্তমানে চোখের দৃষ্টশক্তি হারিয়ে ফেলেছে। তাকে স্থানীয়রা একজন ভালো মানুষ হিসেবে মানলেও তার সরলতার সুযোগ নিয়ে সেখানে জঙ্গিসংশ্লিষ্টরা আশ্রয় নিতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করছেন স্থানীয়রা। জানা গেছে, চরফ্যাশন কলেজের কৃষি বিভাগের সাবেক বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক আবদুল মজিদ তাবলীগ করতে গিয়ে ইসলামের দাওয়াত প্রচারের জন্য প্রায় ১৫ বছর আগে 'কালেমার দাওয়াত' নামে সংগঠনটি প্রতিষ্ঠা করেন। চরফ্যাশনের কুলসুমবাগে ৫ টি ভিন্ন ভিন্ন পয়েণ্ট ১০টি দ্বিতল ভবনে বর্তমানে প্রায় সাতশত নারী পুরুষ সংগঠনের 'সাথী' পরিচয়ে এখানে বাস করছে। শনিবার (৬ আগস্ট) সরজমিনে 'কালেমার দাওয়াত' পল্লীতে গিয়ে দেখা গেছে, দেশের বিভিন্ন জেলার বাসিন্দা প্রায় সাতশত নারী পুরুষ এখানে থাকছে । অনেকেই বিভিন্ন জেলা থেকে আসেন এবং বেশ কয়েকদিন থেকে চলে যান । আবার কেউ কেউ দীর্ঘদিন যাবত এখানে পরিবার নিয়ে বসবাস করছেন । অনেকেই এখানে থেকে ভ্রাম্যমান ব্যবসাও করছেন । কালেমার দাওয়াত পল্লীতে অপরিকল্পিতভাবে নির্মিত ভবনে বসবাসকারীরা এখানে গ্রুফ করে তাদের রান্না বান্না ও খাওয়া দাওয়া করে থাকেন । চরফ্যাশন এলাকার সকলের কাছে ভাল মানুষ খ্যাত 'কালেমার দাওয়াত'র প্রতিষ্ঠাতা ও আমীর অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক আবদুল মজিদ এখন চোখেও দেখেন না । পল্লী একটি কক্ষে পরিবার নিয়ে তিনি থাকেন । আবদুল মজিদ জানান, নবী করিম (সা:) ইসলামের দাওয়াত প্রচার করতেন । অনেকেই এটা করেন না, তাই তিনি তার ভক্তদের দিয়ে এটা করাচ্ছেন । এ পল্লীতে প্রতিষ্ঠিত মসজিদে তাকওয়ায় প্রতিদিন জোহর, আসর ও মাগরিবের নামাজের পর ধর্মীয় বয়ান হয়, সেখান থেকে সাথীরা জ্ঞান নিয়ে ইসলামের দাওয়াত প্রচার করে থাকেন । তিনি আরও জানান, দেশের সব জেলায় তার ভক্ত রয়েছে, তারা এখানে আসেন এমনকি দেশের বাইরে থেকেও আসেন । সাথীদের নাম ঠিকানাসহ তালিকা আছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, কয়েকমাস পূর্বে থানা পুলিশ একবার নিয়েছিল । তবে বর্তমান হালনাগাদ তালিকা নেই। তিনি আরো জানান, তথাকথিত আইএস ইসলামের শত্রু। ইসলাম শান্তির ধর্ম । ইসলামে জঙ্গিবাদ ও মানুষ হত্যা সমর্থন করে না । পল্লীতে বসবাসকারী 'সাথী' ব্রাক্ষ্ণবাড়িয়ার মোঃ লোকমান (২৩), বানড়িপাড়া বরিশালের মোঃ রবিয়া (২৪), পঞ্চগড়ের আবদুল আজিম (৩৪) জানান, তারা দীর্ঘদিন যাবত এখানে পরিবার নিয়ে থাকছেন। তারা ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে বিভিন্ন প্রকার নিত্য প্রয়োজনীয় মালামাল এনে এখানকার দোকানে পাইকারি এবং বিভিন্ন এলাকায় ফেরি করে বিক্রি করেন। তাদের ভাষায় যখন তারা তাদের পণ্য বিক্রি করতে যান, তখন তারা ইসলামের প্রচার করে থাকেন। তাদের মত অনেকেই এখানে থেকে ছোট ব্যবসা করছেন। চরফ্যাশন পৌরসভা মেয়র বাদল কৃষ্ণ দেবনাথ বলেন, মজিদ স্যার ভাল মানুষ, আমাদের এলার্ট থাকতে হবে তার সরলতার সুযোগে কোন দুস্কৃতিকারী বা জঙ্গি যেনও এখানে আশ্রয় নিতে না পারে। এ ব্যপারে চরফ্যাশন থানার ওসি এনামুল হক জানান, কলেমার দাওয়াত পল্লীর বিদেশীদের তালিকা থানায় আছে। কিন্তু সাথীদের হালনাগাদ কোন তালিকা নেই ।
8779808___https://shampratikdeshkal.com/district-news/news/210442470/%E2%80%98%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%81%E0%A6%AC%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E2%80%99-%E0%A6%B0%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A8%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4
রাষ্ট্রবিরোধী বক্তব্য দেয়ার অভিযোগ গ্রেফতার 'শিশুবক্তা' হিসেবে পরিচিত রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে করা মামলায় পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের একটি ধারা যুক্ত করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (১৩ এপ্রিল) দুপুরে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-কমিশনার মোহাম্মদ ইলতুৎমিশ। ইলতুৎমিশ বলেন, কথিত শিশুবক্তা রফিকুল ইসলাম মাদানী মোবাইল ফোনে নিয়মিত পর্নোগ্রাফি ভিডিও দেখাসহ রাষ্ট্রবিরোধী বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করতেন। তার বিরুদ্ধে মামলায় পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১২ এর ৮(৫)(ক) ধারা যুক্ত করা হয়েছে। তিনি বলেন, জেলহাজতে থাকা রফিকুলের ৭ দিনের রিমান্ড চেয়ে মঙ্গলবার সকালে গাজীপুর সিনিয়ার জুডিশিয়াল আদালতে আবেদন করা হয়েছে। রফিকুলের বিরুদ্ধে মামলায় যুক্ত ধারায় বলা হয়েছে পর্নোগ্রাফি বিক্রি, ভাড়া, বিতরণ, সরবরাহ, প্রকাশ্যে প্রদর্শন বা যেকোনো প্রকারে প্রচার করলে বা যেকোনো উদ্দেশ্যে প্রস্তুত, উৎপাদন, পরিবহন বা সংরক্ষণ করলে; অথবা কোনো পর্নোগ্রাফি প্রাপ্তিস্থান সম্পর্কে কোনো প্রকারের বিজ্ঞাপন প্রচার করলে; বা এই উপ-ধারার অধীন অপরাধ বলে চিহ্নিত কোনো কার্য সংঘটনের উদ্যোগ নিলে তিনি অপরাধ করেছেন বলে গণ্য হবেন। এই অপরাধের জন্য তিনি সর্বোচ্চ দুই বছর সশ্রম কারাদণ্ড এবং এক লাখ টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবেন। গত বুধবার (৭ এপ্রিল) রাষ্ট্রবিরোধী, উসকানিমূলক ও ঔদ্ধত্যপূর্ণ বক্তব্য এবং বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টার অভিযোগে রফিকুল ইসলামকে নেত্রকোণা থেকে আটক করে র‍্যাব। পরদিন বৃহস্পতিবার (৮ এপ্রিল) তাকে গাজীপুরের গাছা থানায় হস্তান্তর করে র‌্যাব। গাজীপুর মহানগর পুলিশের উপকমিশনার ইলতুৎমিশ সাংবাদিকদের বলেন, গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজারের কলমেশ্বর এলাকায় একটি কারখানা চত্বরে গত ১০ ফেব্রুয়ারি এক ওয়াজ মাহফিলে সরকারকে কটাক্ষ করে বক্তব্য দিয়েছিলেন রফিকুল। ওই ঘটনায় বুধবার দিনগত রাত সোয়া ২টার দিকে গাছা থানা মামলা হয়েছে। র‌্যাব-১ এর ডিএডি আব্দুল খালেক বাদী হয়ে ওই মামলা করেন। রফিকুলের বাড়ি নেত্রকোণার পূর্বধলা উপজেলার লেটিরকান্দা গ্রামে। সেখান থেকেই তাকে আটক করা হয় বলে স্বজনরা জানায়। ইসলামী দলগুলোর বিভিন্ন কর্মসূচিতে সক্রিয় রফিকুলের বয়স ২৫ বছর হলেও আকার-আকৃতির জন্য তাকে 'শিশুবক্তা' বলে ডাকেন তার ভক্তরা।
8779809___https://www.ntvbd.com/bangladesh/%E0%A6%AA%E0%A7%8C%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A6%A8-%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A5-%E0%A6%B9%E0%A6%B2%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A6%A6-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B2-%E0%A6%8F%E0%A6%B2%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%86%E0%A6%B0%E0%A6%A1%E0%A6%BF-%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-855109
পৌর কর্মচারীদের বেতন দিতে ব্যর্থ হলে পরিষদ বাতিল : এলজিআরডি মন্ত্রী | NTV Online স্থানীয় সরকার বিভাগের মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম আজ রোববার রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন। ছবি : এনটিভি দেশের পৌরসভাগুলো নিজেদের কর্মচারীদের ১২ মাসের বেতন দিতে ব্যর্থ হলে পরিষদ বাতিল করার লক্ষ্যে আইন সংশোধন করা হবে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার বিভাগের মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। আজ রোববার রাজধানীর একটি হোটেলে 'স্ট্রেংদেনিং দ্য আরবান লোকাল গভর্নমেন্টস ইন বাংলাদেশ' শীর্ষক এক ন্যাশনাল পলিসি ডায়ালগ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ কথা জানান। স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, সিটি করপোরেশন, পৌরসভা তাদের নিজস্ব আইন অনুযায়ী চলে এবং নিজেদের আয়ে পরিচালিত হবে এমনটাই আইনে বলা আছে। দেশের বেশির ভাগ পৌরসভা তাদের কর্মীদের বেতন দিতে পারে না উল্লেখ করে, যেসব পৌরসভা তাদের কর্মচারীদের ১২ মাস পর্যন্ত বেতন দিতে পারবে না তাদের পরিষদ ভেঙে দেওয়ার লক্ষ্যে পৌরসভার আইনকে সংশোধন করার উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে জানান মন্ত্রী। এ সময় মানুষ পৌরসভায় ট্যাক্স দিতে পারেন না এমন কথা বিশ্বাসযোগ্য নয় বলেও মন্তব্য করেন তিনি। সিটি করপোরেশন ও পৌরসভাগুলোতে নিজস্ব আয় বাড়ানোর ওপর গুরুত্ব আরোপ করে তাজুল ইসলাম বলেন, করোনা মহামারির সংকট মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রীর তহবিল এবং মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে অনেক অর্থ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। স্থানীয় সরকার বিভাগের মন্ত্রী বলেন, সাধারণ মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা এবং প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন করতে হলে স্থানীয় সরকার অর্থাৎ সিটি করপোরেশন, পৌরসভা, উপজেলা পরিষদসহ ইউনিয়ন পরিষদ জনপ্রতিনিধিদের শক্তিশালী করলেই হবে না, জবাবদিহিতাও নিশ্চিত করতে হবে। কেউ জবাবদিহিতার বাইরে নয়। মন্ত্রী আরো বলেন, শহরের সব সুযোগ-সুবিধা গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে দেওয়ার নির্দেশনা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিয়েছেন। পুরো দেশই শহরে রূপান্তরিত হবে। শহরের সুযোগ-সুবিধা গ্রামে পৌঁছে গেলে ঢাকায় আর মানুষকে থাকতে হবে না। জনগণ শহরের সব আধুনিক সুযোগ-সুবিধা হাতের নাগালেই পাবে। ঢাকাকে বসবাসযোগ্য, আধুনিক ও দৃষ্টিনন্দন করতে হলে এবং জোনভিত্তিক স্কুল-কলেজ, হাসপাতাল, রাস্তা, ওয়াটার বডিসহ অন্যান্য ইউটিলিটি সার্ভিস সরবরাহ করতে হলে নতুন করে পরিকল্পনা নিতে হবে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, অপরিকল্পিতভাবে আর ভবন নির্মাণ করতে দেওয়া হবে না। কোথায় সুউচ্চ ভবন হবে, কোথায় কমার্শিয়াল এরিয়া হবে সব পক্ষের মতামত নিয়ে সুপরিকল্পিতভাবে বাস্তবতার ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে। পিপিআরসির নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. হোসেন জিল্লুর রহমানের সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানে স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ, বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটারটন ডিকসন, ইউএনডিপি বাংলাদেশের আবাসিক প্রতিনিধি সুদীপ্ত মুখার্জি বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে 'স্ট্রেংদেনিং দ্য আরবান লোকাল গভর্নমেন্টস ইন বাংলাদেশ' প্রকল্পটি দেশের ১১টি সিটি করপোরেশন ও পৌরসভায় পৃথক গবেষণা চালিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রাতিষ্ঠানিক ও আর্থিক দক্ষতা উন্নয়নের ক্ষেত্রে অন্তরায়গুলো চিহ্নিত করে সেগুলোর সমাধানে কাজ করছে। প্রকল্পটিতে বাংলাদেশ সরকার, ব্রিটেনের ফরেন, কমনওয়েলথ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অফিস এবং ইউএনডিপি বাংলাদেশ আর্থিক ও কারিগরি সহায়তা করছে।
8779810___https://www.fenitribune.com/30/01/2019/
ফেনীতে প্রতিবন্দী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্রের উদ্যোগে ও মানব কল্যাণ সোসাইটির সহযোগীতায় ৪৫ জন প্রতিবন্দী ব্যক্তিকে হুইল চেয়ার প্রদান করা হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে ফেনী প্রতিবন্দী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্র প্রাঙ্গনে >>বিস্তারিত এডভোকেট মরহুম আবদুর রবের স্ত্রী নুর জাহান রেনু আর নেই ফেনী জজ কোর্টের এডভোকেট মরহুম আবদুর রবের স্ত্রী নুর জাহান বেগম রেনু (৭২) আর নেই। বুধবার বিকালে ৫টার দিকে তিনি ঢাকায় ইন্তেকাল করেছেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না লিল্লাহি রাজিউন। তিনি দীর্ঘদিন >>বিস্তারিত পাঁচগাছিয়া এজেড খাঁন মেমোরিয়াল স্কুলে এসএসসি পরিক্ষার্থীদের বিদায় ও দোয়া ফেনী সদর উপজেলার ঐতিহ্যবাহী পাঁচগাছিয়া এজেড খাঁন মেমোরিয়াল স্কুল এন্ড কলেজের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের সফলতা কামনা করে মিলাদ ও দোয়া অনুষ্ঠান বুধবার স্কুল মিলনাতনে অনুষ্ঠিত হয়। স্কুল এন্ড কলেজ পরিচালনা কমিটির >>বিস্তারিত দাগনভূঞায় ধূমপানকে কেন্দ্র করে পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগের মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক মো. মিলন ও মিলাদুল ইসলামকে গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার আজিজ ফাজিলপুর গ্রামের আমিন উল্যাহ মেম্বার বাড়ীর দরজায় কুপিয়ের রক্তাক্ত জখম >>বিস্তারিত দাগনভূঞা উপজেলার হাসান গণিপুরে অবস্থিত বাংলাদেশ অরফেন্স স্কুলের এসএসসি পরীক্ষাথীদের বিদায় ও টিচার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ফেনী আয়োজিত বৃত্তি প্রাপ্ত কৃতি শিক্ষার্থীদের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার সকালে বিদ্যালয় মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত >>বিস্তারিত চারিদিকে পাখির কলকাকলি। গাছগাছালির ডালে আসর বসিয়ে আছে শত শত অতিথি পাখি। কখনো ফুড়–ত করে উড়াল দিচ্ছে আকাশে। ভারত সীমান্তবর্তী ফেনীর পরশুরামের মোহনীয় এ দৃশ্য সবার নজর কাড়ে। সকাল-সন্ধ্যায় মুখরিত >>বিস্তারিত হিজরী দ্বিতীয় শতকের মহান মুজতাহিদ আলেম ইমাম আবু আবদিল্লাহ মুহাম্মাদ ইবন ইদরিছ আল-শাফেঈ (রহ.)। পৃথিবীর কোটি কোটি মুসলমান আজও যার ইজতিহাদের আলোকে শাফেঈ মাযহাব অনুসারে ইসলামী জীবন যাপন করে চলেছেন। >>বিস্তারিত ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ফেনীর লালপোল কমিউনিটি সেন্টারের সামনে কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় মো. ওবায়দুল নাছির (৪০) নামের এক মোটর সাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার দিনগত রাত সাড়ে ১০টার এ দূঘর্টনা ঘটে। পুলিশ >>বিস্তারিত
8779811___https://natunsylhet24.com/news/details/21774/
শ্মশানে জমি দিলেন মুসলিম, মসজিদে হিন্দু - Natun Sylhet শ্মশানে জমি দিলেন মুসলিম, মসজিদে হিন্দু - Natun Sylhet বাগেরহাটের ফকিরহাটে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন দুই ব্যক্তি। সনাতন ধর্মাবলম্বীর এক ব্যক্তি দিয়েছেন মসজিদে জমি, অপরদিকে মুসলমান জমি দিয়েছেন শ্মশানে। বিপরীত ধর্মের উপাসনালয়ের জন্য জমি দানকে মহত্ব হিসেবেই দেখছেন স্থানীয়রা। সম্প্রতি এই ২ ব্যক্তিকে সন্মাননা দিয়েছেন বেসরকারি একটি উন্নয়ন সংস্থা। এরপর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্নভাবে নেটিজেন ও স্থানীয়রা তাদের প্রশংসা করতে থাকেন। মূলত পারস্পরিক সৌহার্দ্য বজায় রাখতেই ভিন্ন ভিন্ন ধর্মের উপাসনালয়ে জমি দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন তারা। স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ফকিরহাট বিশ্বরোড-সংলগ্ন এলাকায় দীর্ঘদিন কোনো মসজিদ ছিল না। স্থানীয় মুসল্লিরা অনেক দূরের মসজিদে গিয়ে নামাজ আদায় করতেন। মুসলমানদের এই সমস্যার সমাধানে ২০০৯ সালে মহাসড়কের বাসস্ট্যান্ড-সংলগ্ন এলাকায় মসজিদ নির্মাণের জন্য ৩৫ শতক জমি দেন ফকিরহাট কাজি আজহার আলি কলেজের সহকারী অধ্যাপক প্রণব কুমার ঘোষ। ওই জমি বাবদ নামমাত্র মূল্যে নেন সনাতন ধর্মালম্বী এই মহৎ ব্যক্তি। এরপর থেকে স্থানীয় ও যাত্রাপথে থাকা অসংখ্য মুসল্লি এই মসজিদে নামাজ আদায় করে আসছেন। এছাড়া মসজিদে নারীদের নামাজের জন্যও উদ্যেগ গ্রহণ করেছেন তিনি। অন্যদিকে ৩ বছর আগে একই এলাকায় ভৈরব নদের গর্ভে বিলীন হয়ে যায় হিন্দু ধর্মালম্বীদের শ্মশান। ফলে মরদেহের শেষকৃত্য করতে বিড়ম্বনায় পড়তে হচ্ছিল সনাতন ধর্মালম্বীদের। এই অবস্থায় ফকিরহাট উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান শেখ মিজানুর রহমান শেষকৃত্য অনুষ্ঠানের জন্য প্রয়োজনীয় জমি প্রদান করেন। তবে কতটুকু জমি দিয়েছেন তা জানাতে রাজি হননি তিনি। মসজিদের জন্য জমিদাতা সহকারী অধ্যাপক প্রণব কুমার ঘোষ বলেন, আমরা হিন্দু-মুসলমান পরস্পর সহমর্মিতা নিয়ে বসবাস করি। আমাদের মধ্যে কখনো দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়নি। এখানে মুসলমান ভাইদের জন্য মসজিদ ছিল না। তখন এলাকার মানুষের সঙ্গে কথা বলি। আমি প্রথমে অল্প কিছু জমি প্রদান করি। পরবর্তীতে এখানে নারীদের নামাজের স্থান করা হয়েছে। ভবিষ্যতে এখানে লিল্লাহ বোডিং করারও পরিকল্পনা মসজিদ কমিটির রয়েছে। পাশাপাশি আমাদের এক মুসলমান ভাই শ্মশানের জন্য জমি দান করেছেন। আমি আশা করি আমাদের এই বন্ধন চিরঅটুট থাকবে। শ্মশানের জন্য জমিদাতা শেখ মিজানুর রহমান বলেন, অসাম্প্রদায়িক চেতনা নিয়ে আমরা বড় হয়েছি। কয়েক বছর আগে ভৈরব নদ পুনঃখননের কারণে প্রায় ২০০ বছরের শ্মশানটি বিলীন হয়ে যায়। ফলে হিন্দু ভাই-বোনদের শেষকৃত্য অনুষ্ঠান নিয়ে সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছিল। আমি অন্য ধর্মের লোক হলেও তাদের এই সমস্যা আমার অনুভূতিতে আঘাত করে। তখন নদের পাশে থাকা আমার জায়গা আমি শ্মশানের জন্য উৎসর্গ করি। সম্মাননা অনুষ্ঠানে শেখ মিজানুর রহমান ও প্রণব কুমার ঘোষ, মসজিদের মুয়াজ্জিন মো. গাউসুল আলম বলেন, আমাদের এই বিশ্বরোড এলাকায় কাছাকাছি মসজিদ না থাকায় আমাদের নামাজ পড়তে বেশ অসুবিধা হতো। পরবর্তীতে প্রণব বাবু নিজ উদ্যেগে নামমাত্র মূল্য নিয়ে মসজিদের জন্য জায়গা প্রদান করেন। আমরা তার প্রতি কৃতজ্ঞ
8779812___http://dailysylhet.com/details/344731
মৎস্য জীবিদেরকে বর্তমান সরকার প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সচেতন করে তুলছে : বিভাগীয় কমিশনারDAILYSYLHET.COM | SYLHET NEWS | BANGLA NEWS মৎস্য জীবিদেরকে বর্তমান সরকার প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সচেতন করে তুলছে : বিভাগীয় কমিশনার ডেইলি সিলেট ডট কম :: প্রকাশিত হয়েছে : জুলাই ২০, ২০১৮ | ৯:৪৬ পূর্বাহ্ন সিলেট বিভাগীয় কমিশনার ড. মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুম বলেছেন ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত দেশ হিসাবে গড়তে চাইলে আমাদের সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে। মৎস্য চাষে আমরা বিশ্বের চতুর্থ স্থানে রয়েছি। যারা মৎস্য অনুরাগী তাদেরকে বিভিন্ন ভাবে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সরকার সচেতন করে তুলছে। আমরা খাল, বিল, পুকুর, জলাশয় এখন ভরাট করে ফেলছি। এটা আইনত দন্ডনীয় অপরাদ। পাট যেমন সোনালী আঁশ, তেমনী মৎস্য আমাদের রূপালী সম্পদ। পরিকল্পিত ভাবে আমরা মৎস্য চাষাবাদে অগ্রসর হবো। তাতে আমরা আত্ম সামাজিক দিক দিয়ে উন্নতি লাভ করতে পারব। আজকে আমরা উন্নয়নের মহা সড়কে। আমরা উন্নত বাংলাদেশের দিকে ধাবিত হচ্ছি। আমাদের যুব সমাজকে খাঁচায় মাছ চাষ, হাঁস পালন সহ বিভিন্ন আত্ম কর্মসংস্থান মুলক কাজের দিকে ধাবিত করতে হবে। তাহলেই জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়া সম্ভব হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে সিলেট জেলা পরিষদ মিলনায়তনে সিলেট মৎস্য অধিদপ্তর আয়োজিত জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ ২০১৮এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন। সিলেটের জেলা প্রশাসক নুমেরী জামানের সভাপতিত্বে ও মৎস্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তা দ্বিবরাজ বর্মন ও রাকেউ চৌধুরীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার মৃনাল কান্তি দেব, পুলিশ কমিশনার গোলাম কিবরিয়া, মৎস্য অধিদপ্তরের বিভাগীয় উপ-পরিচালক আমিনুল ইসলাম, বিশিষ্ট সাংবাদিক ও কলামিস্ট আপ্তাব চৌধুরী। স্বয়ং সম্পূর্ণ মাছে দেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ এ প্রতিপাদ্য বিষয় নিয়ে জেলা মৎস্য কর্মকর্তা সুলতান আহমদ এর স্বাগত বক্তব্যের মধ্য দিয়ে সুচিত অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন এনজিও সংস্থার পক্ষে সূচনা প্রকল্পের কর্মকর্তা মাহবুব আলম মিয়া, মৎস্য উদ্যেক্তা ও খাদ্য, উৎপাদক এম এ রহিম, জেলা মৎস্য সমবায় সমিতির সভাপতি সুসেন্দ্র চন্দ্র নম, জাতীয় মৎস্য জীবি প্রতিনিধি নুরুল ইসলাম, মৎস্য ব্যবসায়ী রহমত আলী, মৎস্য উদ্যোক্তা বশির উদ্দিন মেম্বার, মৎস্য চাষি আবুবকর। শুরুতে পবিত্র কোরআন থেকে তেলায়াত করেন মোঃ আব্দুস শহিদ, গীতা পাঠ করেন সুসেন্দ্র চন্দ্র নম। এদিকে আলোচনা সভার পূর্বে কালেক্টরেট ভবন থেকে বিভন্ন সমিতি ও সংগঠনের অংশ গ্রহণে এক বর্নাঢ্য র‌্যালী বের করা হয়। র‌্যালিটি নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে জেলা পরিষদ মিলনায়তনে আলোচনা সভায় মিলিত হয়।-বিজ্ঞপ্তি
8779813___http://shadhinbangla24.com.bd/news/25947
আর্ন্তজাতিক ডেস্ক: নর্থ কোরিয়ার পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র নির্মাণ প্রকল্পের নেতৃত্ব ও তদারকির অভিযোগে দেশটির দুই সরকারি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অবরোধ আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এই দু'জনকে নিয়মিতই ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের বিভিন্ন ছবিতে নর্থ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উনের আশপাশে দেখা যায়। মার্কিন কোষাগার জানিয়েছে, এই দুই ব্যক্তির নাম কিম জং সিক এবং রি পিয়ং চল। নর্থ কোরিয়ার ব্যালিস্টিক মিসাইল কর্মসূচির 'প্রধান' বলে এই দু'জনকে চিহ্নিত করা হয়েছে। এই নিষেধাজ্ঞা অনুসারে, এই দুই কর্মকর্তা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো ধরণের লেনদেন করতে পারবেন না। বিশেষ করে তাদের যদি কোনো আমেরিকান সম্পদ বা সম্পত্তি থাকে, তার সবটাই বাজেয়াপ্ত করা হবে। এর আগে গত শুক্রবার জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ যুক্তরাষ্ট্রের এক প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়ে নর্থ কোরিয়ার ওপর নতুন কিছু নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। নর্থের সাম্প্রতিক দূরপাল্লার মিসাইল পরীক্ষার জবাবে ওই অবরোধগুলো আরোপ করা হয়।নর্থ কোরিয়া-নর্থ কোরিয়ার মিসাইল নির্মাতা নর্থ কোরিয়া জাতিসংঘের এ পদক্ষেপকে 'যুদ্ধ শুরুর উদ্দেশ্যে করা কাজ' বলে অভিহিত করে। একই সঙ্গে বলে, নতুন নিষেধাজ্ঞা পূর্ণাঙ্গ অর্থনৈতিক অবরোধেরই সমতূল্য। চলতি বছর অনেকগুলো বড় ধরণের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে নর্থ কোরিয়া। মে মাসে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক অনুসন্ধানে বলা হয়, যুদ্ধাস্ত্র নির্মাতা জ্যাং চ্যান হা'র সঙ্গে কিম জং সিক এবং রি পিয়ং চলকেও কিম জং উন নিজে তার পারমাণবিক কর্মসূচির জন্য বেছে নিয়েছিলেন। বেশিরভাগ পরীক্ষায়ই এদেরকে প্রেসিডেন্ট কিমের সঙ্গে দেখা যায়।
8779814___https://newsdhaka24.com/archives/24174
সুশান্তের মৃত্যুর পর শাস্তির দাবিতে ৮০ হাজার ফেক অ্যাকাউন্ট | নিউজ ঢাকা 24 প্রয়াত অভিনেতা সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যুর পর থেকেই ভালো নেই বলিউড। তার মৃত্যু রহস্য তদন্ত করতে গিয়ে বেরিয়ে আসছে নানা রকমের চাঞ্চল্যকর তথ্য। এবার মুম্বাই পুলিশের ভাষ্যমতে, সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যুর পর ফেসবুকে প্রায় ৮০ হাজার ফেক অ্যাকাউন্ট তৈরি করা হয়েছে। যাদের কাজ ছিলো সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যু রহস্যের তদন্ত করা মুম্বাই পুলিশের ভাবমূর্তি নষ্ট করা। তারা সারাক্ষণ মুম্বাই পুলিশের কাজ নিয়ে আজেবাজে সমালোচনা করেছে। সেইসঙ্গে বলিউডের বিভিন্ন তারকাদের অপমান করেছে। নানাভাবে উস্কানি দিয়ে মানুষকে ক্ষেপিয়ে তোলা হয়েছে মুম্বাই পুলিশ ও বলিউডের বিরুদ্ধে। ভারতের গণপূর্ত মন্ত্রী ডক্টর জিতেন্দ্র ৬ অক্টোবর এক টুইট বার্তায় জানান, 'প্রায় ৮০ হাজারেরও বেশি ফেক ফেসবুক প্রোফাইল তৈরি করা হয়েছে মুম্বাই পুলিশের কর্মকান্ড প্রশ্নবিদ্ধ করার লক্ষ্যে। তবে দুঃখের বিষয় পুলিশ বা প্রশাসন কখনোই এই ফেক প্রোফাইলের মালিক কিংবা যারা আজও বাজে ট্রল করে আসছে তাদের আইনের আওতায় আনতে পারেনি খুব একটা। খবরটি প্রকাশ হওয়ার পর থেকেই মুম্বাই পুলিশের সাইবার ক্রাইম ইউনিট ব্যাপারটি নিয়ে কাজ করছে। মুম্বাই পুলিশ কমিশনার জানিয়েছেন, ফেক প্রোফাইলধারীদের বিচারের আওতায় নিয়ে আসা হবে। শুধু ফেসবুক নয়, টুইটারসহ সবরকম সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম রয়েছে নজরদারিতে। এদিকে সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যু নিয়ে সর্বশেষ তথ্য জানিয়েছে অল ইন্ডিয়া ইন্সটিউট অফ মেডিক্যাল। তার সুশান্তের খুনের ব্যাপারটি পুরোপুরি ভিত্তিহীন বলে জানিয়েছেন। চিকিৎসক সুধীর গুপ্ত'র নেতৃত্বে একটি দল সুশান্তের ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পুনরায় পর্যবেক্ষণ শেষে এটিকে স্রেফ আত্মহত্যা বলে ঘোষণা করেন।
8779815___https://www.banglatelegraph.com/article/75471
দেখতে সাধারণ গ্রামের মতোই। কিন্তু এই গ্রামের রয়েছে অদ্ভুত এক রীতি। গ্রামটিতে ৪০০ বছর ধরে কোনো শিশু জন্ম নেয়নি। ভারতের মধ্যপ্রদেশের রাজগড় জেলায় অবস্থিত শঙ্ক শ্যাম জি গ্রাম। গ্রামের প্রবীণ বাসিন্দাদের দাবি, ষোড়শ শতক থেকে এই গ্রামে শিশু জন্ম দেয়া বন্ধ আছে। গ্রামের লোকজনের বিশ্বাস, এই গ্রামে সৃষ্টিকর্তার অভিশাপ রয়েছে। এখানে যদি কোনো শিশু জন্ম নেয়, তাহলে সেই শিশুটি হয়তো বিকলাঙ্গ হয়- না হলে শিশুটির মা মারা যায়। গ্রামের প্রবীণরা জানান, ষোড়শ শতকে গ্রামে একটি মন্দির নির্মাণের কাজ চলছিল। সেই সময় এক নারী গম ভাঙতে শুরু করেন। সেই আওয়াজের ফলে নির্মাণকাজে ব্যাঘাত ঘটায় ক্ষুব্ধ হন স্বয়ং সৃষ্টিকর্তা। এর ফলে সৃষ্টিকর্তা এই গ্রামের প্রতি অভিশাপ দেন। তাহলে গ্রামে নারীদের সন্তান হয় কীভাবে? গ্রামবাসীরা জানান, ওই অভিশাপের গল্পের পর থেকে গ্রামের কোনো নারী অন্তঃসত্ত্বা হলে তার জন্য গ্রামের সীমানার বাইরে তৈরিকৃত একটি ঘরে রাখা হয়। সেখানেই জন্ম হয় নতুন শিশুর। ওই গ্রামপ্রধান নরেন্দ্র গুর্জর বলেন, মন্দির নির্মাণের সময় সৃষ্টিকর্তা এক নারীর ওপর রেগে গিয়েছিলেন। যার ফল ভুগতে হচ্ছে গোটা গ্রামকে। তিনি জানান, গ্রামের ৯০ শতাংশ নারী হাসপাতালে সন্তানপ্রসব করেন। জরুরি পরিস্থিতির সময় গ্রামের সীমানার বাইরে যে ঘরটি তৈরি করা হয়েছে সেখানেই সন্তান জন্ম দেন প্রসূতিরা।
8779816___https://bengali.oneindia.com/news/kolkata/heavy-rain-forecast-south-bengal-districts-next-72-hours-038945.html
নিম্নচাপের জের! আগামী ৭২ ঘণ্টায় বঙ্গের পরিস্থিতি কেমন, জেনে নিন বিস্তারিত | Heavy rain forecast for South Bengal Districts in next 72 hours - Bengali Oneindia 11 min ago নৈহাটি দখলের পর তৃণমূলের লক্ষ্য ভাটপাড়া! কাউন্সিলর সংখ্যা নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি জ্যোতিপ্রিয়ের 57 min ago ফের 'বহিরাগতে'র ওপর হামলা কাশ্মীরে! এবার জঙ্গিদের গুলিতে মৃত পঞ্জাবের ব্যবসায়ী নিম্নচাপের জের! আগামী ৭২ ঘণ্টায় বঙ্গের পরিস্থিতি কেমন, জেনে নিন বিস্তারিত | Published: July 20 2018, 8:08 [IST] বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া গভীর নিম্নচাপের জের। কলকাতা-সহ গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস। বলা হয়েছে ২১ জুলাই শনিবার থেকে বৃষ্টি বাড়বে দক্ষিণবঙ্গে। রবিবার ও সোমবার দক্ষিণবঙ্গের বিস্তীর্ণ এলাকায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে আবহ দফতরের তরফে। মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়ার ব্যাপারেও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। প্রবল বৃষ্টির জেরে ভাসছে গুজরাতের বিস্তীর্ণ অংশ। বন্যা পরিস্থিতি মধ্যভারত ও পশ্চিম ভারতের কিছু অংশে। উত্তরবঙ্গে জলপাইগুড়ি, কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার বাদ দিলে এবছরে সেরকম বৃষ্টি হয়নি দক্ষিণবঙ্গের কোনও জায়গাতেই। এবার হয়ত সেরকম পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। ১৯ জুলাই-এর রাত থেকে ছিল ভ্যাপসা গরম। ২০ জুলাই সকালেও একই অবস্থা। আর্দ্রতার অস্বস্তিসূচক মাত্রাও রয়েছে বেশি। যার জেরে অস্বস্তিকর আবহাওয়া। ২০ জুলাই সকাল থেকেই আকাশের মুখ ভার। কোনও কোনও জায়গায় দু-এক পশলা বৃষ্টিও হয়। আবহ দফতর সূত্রে খবর, বঙ্গোপসাগরের উত্তর পশ্চিম কোণে গভীর নিম্নচাপ তৈরি হয়েছে। ফলে ২১ জুলাই থেকে শুরু হয়ে টানা তিনদিন বৃষ্টি চলতে পারে। উত্তাল হতে পারে সমুদ্র। যে সব মৎস্যজীবী সমুদ্রে গিয়েছেন, তাঁদের ফিরে আসতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে জেলা প্রশাসনের তরফে।
8779817___https://www.bd24times.com/tag/%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%87/
✓ ধারে বা বাকিতে উল্লেখ থাকলে ক্রয়ের ক্ষেত্রে পাওনাদার হিসাব বা প্রদেয় হিসাব ক্রেডিট হবে এবং বিক্রয়ের ক্ষেত্রে দেনাদার হিসাব বা প্রাপ্য হিসাব ডেবিট হবে। উদাহরণ-১ : ধারে পণ্য ক্রয় ২০,০০০ টাকা। জাবেদা : ক্রয় হিসাব ডেবিট-ব্যয় বৃদ্ধি পাওনাদার হিসাব ক্রেডিট-দায় বৃদ্ধি উদাহরণ-২ : ধারে পণ্য বিক্রয় ৩০,০০০ টাকা জাবেদা : দেনাদার হিসাব ডেবিট-সম্পদ বৃদ্ধি বিক্রয় হিসাব ক্রেডিট-আয় বৃদ্ধি … মহিলাদের ১০০ মিটার ফ্রিস্টাইলে স্বর্ণ ভাগাভাগি করে নিয়েছেন কানাডিয়ান কিশোরী পেনি ওলেসিয়াক ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সিমোনে ম্যানুয়েল। দু'জনেই প্রতিযোগিতা শেষ করেছেন ৫২.৭০ সেকেন্ডে। এটি একটি নতুন অলিম্পিক রেকর্ড। ১০০ মিটার বাটারফ্লাইয়ে স্বর্ণ জয় করা সুইডিশ সাঁতারু সারাহ সোস্ট্রোম ৫৩.৯৯ সেকেন্ড সময় নিয়ে তৃতীয় হয়েছেন। তবে এই ইভেন্টে টপ ফেবারিট ও বিশ্ব রেকর্ডধারী অস্ট্রেলিয়ান সাঁতারু কেট ক্যাম্পবেল ষষ্ঠ স্থান দখল করে …
8779818___https://www.indobangla24.com/news/15953
শ্রমিকদের কল্যাণে সবাইকে কাজ করতে হবে- শিল্পমন্ত্রীশ্রমিকদের কল্যাণে সবাইকে কাজ করতে হবে- শিল্পমন্ত্রী – ইন্দোবাংলা২৪ শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন । ছবিঃ ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত শ্রমিকদের কল্যাণে সবাইকে কাজ করার আহ্বান জানান শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন। তিনি বলেন, শ্রমিকদের ভাল রেখেই দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। শ্রমিকদের সেফটি সিকিউরিটি ও ইকনোমি নিশ্চিত করতে হবে। শ্রমিক ছাড়া মালিক থাকবে না, মালিকদেরকে শ্রমিকদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে উদার মানসিকতা থাকতে হবে। সরকার নারী শ্রমিকদের সুরক্ষার বিষয়টি অগ্রাধিকার দিয়ে আসছে এবং নারীর ক্ষমতায়নে কাজ করে যাচ্ছে। উন্নয়ন সমন্বয় এবং কেয়ার বাংলাদেশের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত সংসদ সদস্যদের অংশগ্রহণে "কর্মক্ষেত্রে হয়রানি নিরসন এবং আইএলও কনভেনশন ১৯০: বাংলাদেশ প্রেক্ষাপট" শীর্ষক ভার্চুয়াল সংলাপে শিল্পমন্ত্রী আজ (৩১ মে) এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর এবং উন্নয়ন সমন্বয়ের চেয়ারম্যান ড. আতিউর রহমান এতে সঞ্চালনা করেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন শাহজাহান খান এমপি এবং মেহের আফরোজ চুমকী এমপি এবং মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন কেয়ার বাংলাদেশের পরিচালক হুমায়রা আজিজ। এতে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন কেয়ার বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর রমেশ শীল। শিল্পমন্ত্রী আরো বলেন, আইএলও কনভেনশন অনুযায়ী সরকার শিল্প কারখানাসহ সব ক্ষেত্রেই শ্রমিকদের স্বার্থকে প্রাধান্য দিচ্ছে। কর্মক্ষেত্রে কর্মীদের নিরাপত্তা, সুরক্ষা এবং হয়রানি নিরসন করতে সরকার বদ্ধপরিকর। বিশেষ করে, কল-কারখানায় নারীবান্ধব কর্মপরিবেশ তৈরিতে সরকার এবং শিল্প মন্ত্রণালয় অগ্রাধিকারভিত্তিতে কাজ করছে। নারী ক্ষমতায়নের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জনের আগ পর্যন্ত সরকার এ প্রয়াস অব্যাহত রাখবে।
8779819___https://banglatribune.com/661691/%E0%A6%8F%E0%A6%AE%E0%A6%B8%E0%A6%BF-%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9C-%E0%A6%9B%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%87-%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%A3-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%85%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%A3
সিলেটের এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে গৃহবধূকে তুলে নিয়ে দল বেঁধে ধর্ষণ মামলার অভিযোগপত্র গ্রহণ করেছেন আদালত। বাদীপক্ষের আইনজীবীর কোনও আপত্তি না থাকায় আদালত শুনানি শেষে অভিযোগপত্রটি আমলে নেন। মঙ্গলবার (১২ জানুয়ারি) সকাল ১১টায় অভিযোগপত্রের উপর শুনানি শেষে সিলেট নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মোহিতুল হক চৌধুরী এই আদেশ দেন। এরআগে, গত রবিবার (১০ জানুয়ারি) একই আদালতে বাদীপক্ষের আইনজীবী অভিযোগপত্র পর্যালোচনার জন্য সময় চাইলে আদালত দু'দিনের সময় দেন। এর আগে ৩ জানুয়ারি মামলার অভিযোগ গঠনের প্রথম শুনানি শেষে এই তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছিল। ওই তারিখেও বাদীপক্ষের আইনজীবী অভিযোগপত্র পর্যালোচনায় সময় প্রার্থনা করেছিলেন। কিন্তু এ সময়ের মধ্যে মামলার নথিপত্র বাদীপক্ষ না পাওয়ায় দ্বিতীয় দফায় আবার আবেদন করেন। বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট সিরাজুল ইসলাম বলেন, এমসি কলেজের ছাত্রাবাসে গৃহবধূ ধর্ষণের ঘটনা একটি ন্যাক্কারজনক ঘটনা। আমরা আদালত থেকে অভিযোগপত্র পর্যালোচনা করার জন্য দু'দিনের সময় নিয়ে তা পর্যালোচনা করে দেখেছি, সব আসামিকে অভিযোগপত্রে অভিযুক্ত করা হয়েছে। যার জন্য আমরা আপত্তি জানাইনি।
8779820___https://paathok.news/82673
প্রচ্ছদ লাইফষ্টাইল স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা গর্ভাবস্থায় না! কোনো নারী প্রথম যখন সন্তান সম্ভবা হন, তার চারপাশের আপনজনেরা ব্যস্ত হয়ে যান তার দেখভালে। নিয়মিত খাবার গ্রহণের বিষয়টি গুরুত্ব পায় সবচেয়ে বেশি।
8779821___https://www.mysepik.com/extremely-unsuccessful-in-curbing-terrorism-pakistan-is-not-yet-free-from-the-gray-list/
সন্ত্রাস দমনে চরম ব্যর্থ, ধূসর তালিকা থেকে আপাতত মুক্তি নেই পাকিস্তানের | mysepik.com – Bengali Online News Portal 02 August, 2021 10:09 pm Mysepik Webdesk: ফের সন্ত্রাস দমন প্রসঙ্গে এফএটিএফের ধূসর তালিকা থেকে মুক্তি পেল না ইমরান খানের দেশ পাকিস্তান। শুক্রবার এফএটিএফে (FATF) জানিয়ে দিয়েছে আগামী ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত পাকিস্তানকে ধূসর তালিকাভুক্তই থাকতে হবে। প্রসঙ্গত, গত দু'বছর ধরে এই ধূসর তালিকার অন্তর্ভুক্ত রয়েছে পাকিস্তান। সন্ত্রাসকার্যে আর্থিক মদত দেওয়া ও অন্যান্য আর্থিক দুর্নীতিতে যুক্ত থাকার অভিযোগে পাকিস্তানকে এফএটিএফ ধূসর তালিকাভুক্ত করেছিল। আরও পড়ুন: কালাপানি-লিপুলেখ-লিম্পিয়াধুরা উধাও, পুরোনো মানচিত্র প্রকাশ করে ভারতবাসীকে দশেরার অভিনন্দন ওলির Pakistan completed 21 of 27 items, it definitely means that world has become safer. But the 6 outstanding items are very serious deficiencies that still have to be repaired, risks haven't gone. Pakistan govt must do its best to work on these 6 items: Marcus Pleyer, FATF president https://t.co/YSV3qHfFKp pic.twitter.com/hv92pYx85H এবারও পাকিস্তানকে দেওয়া দেওয়া ২৭ দফার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ছ'টি শর্তপূরণ করত ব্যর্থ হয়েছে ইমরান খান প্রশাসন। এফএটিএফের প্রেসিডেন্ট মার্কস প্লেয়ার জানান, "পাকিস্তান ২৭টি শর্তের মধ্যে ২১টি পূরণ করেছে। সেক্ষেত্রে নিঃসন্দেহে বিশ্ব আরও সুরক্ষিত হয়েছে। কিন্তু যে ছ'টি শর্তপূরণ হয়নি, সেগুলি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেগুলিও দ্রুত পূরণ করা দরকার।" এফএটিএফের এহেন সিদ্ধান্তে বলাই বাহুল্য বিশ্ব রাজনীতির পাশাপাশি নিজের দেশে আরও একবার মুখ পুড়ল ইমরান খানের।
8779822___https://m.daily-bangladesh.com/%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A6%97%E0%A6%A3%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A7%87-%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%87-%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%8F%E0%A6%A8%E0%A6%AA%E0%A6%BF/193154
প্রকাশিত: ১৩:৪১ ১০ জুলাই ২০২০ আপডেট: ১৬:০৯ ১০ জুলাই ২০২০ করোনা পরিস্থিতিতে দেশের দুস্থ ও অসহায়রা যেন না খেয়ে থাকে সে ব্যাপারে নানা পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার। সরকারের পাশাপাশি ত্রাণসামগ্রী নিয়ে মানুষের দ্বারে দ্বারে ছুটছেন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরাও। কিন্তু করোনার এমন সময় পাশে নেই বিএনপি নেতারা। একই অবস্থা নাটোরের বিএনপি নেতাকর্মীদের। দেশে এই সংকটের চার মাসে তথাকথিত এসব নেতাকর্মীরা যেন কোয়ারেন্টাইনে চলে গেছেন। অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানো তো দূরের কথা, তাদের নিজেদেরই কোনো খোঁজ-খবর নেই। হঠাৎ করেই যেন তারা উধাও হয়ে গেছেন। নাটোরের ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল এবং জেলা বিএনপিসহ প্রত্যেকটি অঙ্গসংগঠনই আজ নিষ্ক্রিয়। নাটোরের সিংড়া উপজেলা বিএনপির প্রবীণ নেতা ও সাবেক কলম ইউপি চেয়ারম্যান ইব্রাহীম খলিল ফটিক বলেন, উপজেলা বিএনপিতে গ্রুপিংয়ের ছড়াছড়ি। দীর্ঘদিন ধরে এসব গ্রুপিং থাকায় দলীয় শক্তি নষ্ট হচ্ছে। এসব গ্রুপিংয়ের জন্য করোনা পরিস্থিতিতেও আমরা জনগণের পাশে থাকতে পারছি না। করোনার দুর্যোগে জনগণের পাশে নেই কেনো এমন প্রশ্নের জবাবে জেলার বিএনপি নেতা আমজাদ হোসেন বলেন, যতটুকু থাকার কথা ততটুকু থাকা সম্ভব হয়নি। এর পেছনে নানা প্রতিবন্ধকতাও রয়েছে। এছাড়া দুর্যোগের ভেতর রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করা ঠিক নয়। নিজ দলের অনেকের দায়িত্বহীনতা সম্পর্কে প্রবীণ এ নেতা বলেন, দেখবেন সিংড়াসহ বিভিন্ন উপজেলার বেশিরভাগ নেতাই নির্বাচনের পর অদৃশ্য হয়ে গেছেন। যারা জনপ্রতিনিধি হতে চেয়েছিলেন তাদেরও খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। এমনকি কেউ এলাকার খোঁজ-খবরও নেন না। নলডাঙ্গা উপজেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক জিল্লুর রহমান বলেন, করোনা প্রাদুর্ভাবে স্বাভাবিকভাবেই কর্মসূচি কিছুটা ব্যাহত হচ্ছে। করোনা দুর্যোগে বিএনপি যতটুকু জনতার পাশে আছে তার চেয়ে বেশি থাকা সম্ভব হতো দলীয় কমিটিগুলো থাকলে। কমিটি না থাকায় জনতার পাশে থাকার জন্য সাংগঠনিক নির্দেশ ব্যাহত হচ্ছে।
8779823___https://www.alphahomeocare.com/2013/12/sports-medicine-and-homeopathy.html
স্পোর্টস মেডিসিন এবং হোমিওপ্যাথি ( Sports medicine and Homeopathy ) | Alpha Homeo Care | Most Popular Bengali Homeopathy Blog site. Home disease-of-bone disease-of-nervous-system homeopathy-article other-disease স্পোর্টস মেডিসিন এবং হোমিওপ্যাথি ( Sports medicine and Homeopathy ) 0 disease-of-bone, disease-of-nervous-system, homeopathy-article, other-disease December 06, 2013 জীবন ও জীবিকার জন্য মানুষ বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত। জীবিকার সন্ধানে মানুষ দেশ থেকে দেশান্তরে যাচ্ছে। কেউ শখের বশে, কেউ আমোদ-প্রমোদের জন্য অথবা কেউ জীবন ধারণের জন্য অন্যান্য পেশার মত খেলা-ধুলাকে বেছে নিয়েছে। তাই অন্যান্য পেশার মত খেলাধুলাকেও মানুষের জীবনে অর্থ উপার্জনের একটা মাধ্যম হিসেবে সারা বিশ্বে বিশেষ স্থান দখল করেছে। অন্যান্য পেশায় যেমন মানুষের স্বাস্থ্যের ঝুকি, আকস্মিক দুর্ঘটনা বা বিপদ রয়েছে, খেলাধুলাও তেমনি দৈব দুর্ঘটনা বা স্বাস্থ্যের ঝুকি রয়েছে। বিভিন্ন শিল্প কারখানায় যেমন স্বাস্থ্যের বিরাট ঝুকির সঙ্গে তার প্রতিরোধের ব্যবস্থা রয়েছে তেমনভাবে কেউ খেলাধুলার কারণে স্বাস্থ্যের ঝুকি নিয়ে ভাবেনি। কিন্তু শিল্প কারখানায় কর্মরত শ্রমিকদের চেয়ে কোন ভাবেই খেলোয়াড়দের স্বাস্থ্য ঝুকি কম নয়। যা হোক, বিভিন্ন কলকারখানা, শিল্প প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শ্রমিক শ্রেণীর পেশাগত অসুস্থ্যতার সঙ্গে খেলোয়াড়দের অসুস্থ্যতার প্রকৃতি ভিন্ন। খেলোয়াড়দের পরিশ্রমে যদিও তাদের অভ্যন্তরিন দেহের রক্ত সঞ্চালন ক্রিয়া সুষম হয়, এবং দেহস্থ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ( Immunological defence ) বৃদ্ধি করে দেহ ও মনের স্বাস্থ্যের সমন্বয় সাধন করে। কিন্তু অন্যান্য পেশার ক্ষেত্রে এরুপ কোন উল্লেখযোগ্য প্রতিক্রিয়া নেই বরং স্বাভাবিক কাজের মধ্যেই কাজের প্রকৃতি অনুযায়ী কর্মরত শ্রেণী সম্প্রদায় তরুণ এবং ( Acute and chronic ) পুরাতন রোগে আক্রান্ত হয়। এটাই Occupational hassard. একজন খেলোয়াড়ের ( Sports man ) তার নিজস্ব বিশেষ ধরনের পেশাগত অসস্থ্যতা আছে যার উপর উল্লিখিত বিষয়গুলির ( Immunity, metabolic process etc ) কিঞ্চিত বা কোন প্রভাব নেই। ফল স্বরুপ পৃথিবীর অধিকাংশ উন্নয়নশীল দেশে চিকিৎসা ক্ষেত্রে বিশেষ ধরনের চিকিৎসা ব্যবস্থার উদ্ভব হয়েছে তাকে বলা হয় - Sports medicine (স্পোর্টস মেডিসিন)। সধারণভাবেই এলোপ্যাথি চিকিৎসার উপর নির্ভর করেই এর উদ্ভব। হোমিওপ্যাথি এবং অন্যান্য প্রচলিত চিকিৎসা পদ্ধতি এই ক্ষেত্রে খুব একটা ভূমিকা রাখেনি। আমি হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক হিসেবে মনে করি অন্যান্য পদ্ধতির চেয়ে Sports medicine এর ক্ষেত্রে হোমিওপ্যাথির ভূমিকা কোন অংশে কম নয়। অন্যান্য চিকিৎসা পদ্ধতি সমভাবে ভাল বা অধিকতর ভাল কিন্তু এখানে আমার উদ্দেশ্য Sports medicine হিসেবে অন্যান্য চিকিৎসা পদ্ধতির তুলনায় হোমিও ঔষধ অধিকতর কার্য্যকরি ভূমিকা রাখতে পারে এটাই প্রমান করা। Sports medicine হিসেবে হোমিও ঔষধ যে বিশেষ এবং অধিক কার্য্যকরী ( effective ) এর বিশ্লেষন করতে আমি দুইটি ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট করে নিয়েছি। ১. খেলোয়াড় এর শরীর বৃত্তিয় ক্ষেত্র ( Physiological field ). ১. খেলোয়াড় এর শরীর বৃত্তিয় ক্ষেত্র ( Physiological field ): একজন খেলোয়াড় তার প্রশিক্ষনকালীন সময়ে প্রায়ই রাতের বেলা Calf muscle - এ খিচুনীতে আক্রান্ত হয়। প্রায় সব ক্ষেত্রেই অল্প সময়ের মধ্যে কোন রকম আনুষঙ্গিক চিকিৎসা ছাড়াই Arnica ঔষধটি উক্ত খিচুনী আরোগ্য করতে পারে। খুব অল্প সংখ্যক খেলোয়াড় আছে যারা পুরাতন রোগ (Chronic affairs) হিসেবে Cramp বা খিচুনীতে আক্রান্ত হয়। এদের মধ্যে কেউবা শীতের সময়ে কেউ গরমকালে কেউ বৃষ্টির সময়ে বা ফ্যানের বাতাসেও আক্রান্ত হয়। খেলোয়াড় এবং তার আক্রমনের প্রকৃতি বা ধাপ অনুসারে নিম্নের ঔষধগুলি বিভিন্ন মাত্রা ও শক্তিতে Cramp - এ ব্যবহৃত হয়। Arnica, Cuprum met, Camphora, Nux vom, Rhus tox . ১ম দিন প্রশিক্ষনের পর অথবা ২য় দিন প্রশিক্ষনের শুরুতে একজন খেলোয়াড় সারা শরীরে প্রচন্ড ব্যথা অনুভব করে। ব্যথা মূলত তার পেশীতে যা প্রশিক্ষনের দিনে খেলোয়াড়কে তার প্রশিক্ষন গ্রহন থেকে বিরত রাখতে বাধ্য করে। কারণ পেশীসমূহ কঠিনতা প্রাপ্ত হয় এবং এই কঠিনতা ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পেতে থাকে এবং যে পর্যন্ত খেলোয়াড় তার সহনশীল ক্ষমতা অর্জন করে নির্দিষ্ট এবং প্রয়োজনীয় যোগ্যতা অর্জন না করে। এই অবস্থা খেলোয়াড়ের জন্য মারাত্মক স্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকে এবং এই সময়ে অবশ্যই খেলোয়াড়ের এ অবস্থা থেকে মুক্ত রাখতে হবে। এ অবস্থা থেকে খেলোয়াড়কে মুক্ত রাখতে হোমিওপ্যাথি ঔষধ কার্য্যকরি ভূমিকা পালন করবে। Arnica, Ars, Belladona, Bryonia, Cuprum, Dioscorea, Lachesis এবং Rhus tox উৎকৃষ্ট ঔষধ। প্রশিক্ষণ চলাকালীন সময়ে অথবা প্রতিযোগিতার সময় জোড়া স্থানের বন্ধনী বা মাংশপেশী মচকাতে বা মোচড়াতে পারে। এক্ষেত্রে বাহ্যিক Arnica বা Bellis per লোশন প্রয়োগ ও অভ্যন্তরিন সেবনে কোন রকম বিরতি ছাড়াই খেলোয়াড় খেলা চালিয়ে যেতে পারে। এই অবস্থায় বিশ্রামকালীন সময়ে আহত স্থানে Intra-radiation এবং Light crep bandage এর সাহায্যে চিকিৎসা চালাতে পারে। খেলোয়াড়ী জীবনে ক্লান্তির সঙ্গে বন্ধুত্ব হয়নি এমন খেলোয়াড় পাওয়া বিরল। সাধারণত অতিরিক্ত গরম, ডিহাইড্রেশন Electrolyte এর ঘাটতির কারণে হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে Natrum mur এবং Kali mur একই সঙ্গে ক্লান্তি আরোগ্য ও প্রতিরোধ করতে পারে। শরীর থেকে অতিরিক্ত ঘর্ম নিঃসরনের ফলে কিডনীতে পানিস্বল্পতা দেখা দেয় এবং প্রস্রাবের ঘনত্ব বেড়ে যায়। ফলে প্রশিক্ষনের পর প্রস্রাব করার সময় একজন খেলোয়াড় মূত্র নালীতে জ্বালা অনুভব করে। এ ক্ষেত্রে Eupetoria perfoliatum ঔষধটি প্রস্রাবের জ্বালা যন্ত্রণা থেকে খেলোয়াড়কে মুক্ত করতে পারে। শুধু তাই নয় প্রতিবার প্রশিক্ষনের সময় ঔষধটির একমাত্রা সেবন করলে প্রস্রাব সংক্রান্ত এরকম অবস্থা সৃষ্টি হবে না। কিছু কিছু খেলোয়াড়ের দেহের আবৃত অংশে যেমন axillae এবং groin আবার কিছু কিছু খেলোয়াড়ের খোলা মেলা অংশে (exposed surface) এক ধরনের Skin rash হতে পারে। খোলা মেলা অংশে চর্ম রোগে Radium brom এবং X-ray উত্তম ক্রিয়া করে এবং আবৃত অংশে - Graphites, Petroleum, Sulphur এবং Urtica urens সাফল্যের সঙ্গে ব্যবহৃত হয়। যে সকল খেলোয়াড়ের আবৃত অংশে এরূপ চর্ম রোগ হয় তারা স্নানের সময় পানিতে ১ চামচ লবন মিশিয়ে নিতে পারেন। সাধারণত শীতের সময় খেলোয়াড়দের এরূপ সমস্যা হতে পারে। এজন্য Aconite, Allium cepa, Arsenic alb, Belladona, Camphor এবং Merc sol ভালো ঔষধ। সব ধরনের খেলোয়াড়দের মনো দৈহিক সমস্যা সৃষ্টি না হলেও কোন কোন খেলোয়াড় Pre-play anxiety তে ভুগতে পারে। খেলা শুরু হওয়ার আগে থেকেই অনেক খেলোয়াড় বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হয়ে থাকে- (গ) Anorexia Nervosa 'র ঔষধ- Arsenic alb, Chellidonium, China, Carbolic acid, Ferrum met, Ignatia, Ipecac, Lecithin. খেলোয়াড়ের মানসিক অবস্থার উপর নির্ভর করে যদি অন্তত একদিন পূর্বে উল্লেখিত ঔষধের সাহায্যে চিকিৎসা করা যায় তবে এ ধরনের সমস্যা সম্পূর্ণ নির্মূল হবে। এছাড়া আরো কিছু কিছু সমস্যা হতে পারে যেমন- Mild play anxiety কোন কোন খেলোয়াড় খেলার সময় এত বেশী উদ্বিগ্ন ও উত্তেজিত থাকে ফলশ্রুতিতে তার যোগ্যতা প্রমান করতে পারেনা। দুই তিনটি খেলার পর সহজেই এদের পৃথক করা যায় এবং নিম্নের ঔষধগুলি তাদের ধাতুগত বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী প্রয়োগ করলে বিষ্ময়কর ফলাফল পাওয়া যাবে। Ars, Anac, Ant-c, Bryo, Caps, Kali-c, Nux, Plat, Palla, Phos-a. এছাড়া বিজয়ী দল Post play-euphoria এবং বিজীত দল Post play depression এ আক্রান্ত হয়। Post play depression এ আক্রান্ত খেলোয়াড়দের Aconite এবং Cana.ind প্রয়োগ করলে এ ধরনের মানসিক অবসাদ দুরিভুত হয়। হোমিওপ্যাথিতে কোন Specific remedy নেই। বিজ্ঞ চিকিৎসকগণ মেটেরিয়া মেডিকা সামগ্রীক লক্ষণ সমষ্টি রেপার্টরি, কেসরিপোর্ট ধাতুগত বৈশিষ্ট এবং নিজেদের ক্লিনিক্যাল অভিজ্ঞতা থেকে প্রাপ্ত ফলাফলের উপর ভিত্তি করেই এ ধরনের চিকিৎসার ব্যবস্থাপত্র দিয়ে থাকেন এবং বিষ্ময়কর সাফল্য অর্জন করেন। সুতরাং Sports-Medicine এর ক্ষেত্রে হোমিওপ্যাথির সাফল্য অনুরূপ ভাবে নতন দিগন্ত উন্মোচন করবে বলে একজন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক হিসেবে আমার দাবি। আসুন এক্ষেত্রে আমরা হোমিওপ্যাথির যোগ্যতা প্রমান করি।
8779824___https://somoyekhon.net/news/13624
দেশ ও মানুষের জন্য কাজ করা কি ক্ষমতার অপ'ব্যবহার?- প্রশ্ন ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ারের By নিউজডেস্ক on মার্চ ১৩, ২০২০ আইন-আদালত, শীর্ষ সংবাদ, সামাজিক মাধ্যম র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলমের বিরু'দ্ধে ক্ষমতার অপ'ব্যবহারের অভিযোগে একটি রিট আবেদন করা হয়েছে। সেই প্রেক্ষাপটে গত বুধবার সামাজিক মাধ্যমে ফেসবুকে সবাইকে উদ্দেশ্য করে একটি আবেগঘন স্ট্যাটাস দেন তিনি। ভাইরাল হওয়া ওই স্ট্যাটাসে সারোয়ার বলেন, সততা, নি'ষ্ঠা আর শত চ্যালেঞ্জকে হাসিমুখে আলিঙ্গন করে দেশ ও মানুষের জন্য কাজ করা কি ক্ষমতার অপ'ব্যবহার? এর আগে র‌্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম, আক্তারুজ্জামান ও নিজাম উদ্দিনের ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার ক্ষমতা বাতিলের আর্জি জানিয়ে একটি সম্পূরক রিট আবেদন করে চিলড্রেন'স চ্যারিটি বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন (সিসিবি ফাউন্ডেশন)। আবেদনে ৩ ম্যাজিস্ট্রেটের বিরু'দ্ধে অভিযোগগুলো হল- একই সময়ের মধ্যে দুই জায়গায় (শিশুমেলা ও ফার্মগেট) মোবাইল কোর্ট পরিচালনার অভিযোগ, যা ক্ষমতার অপ'ব্যবহার। একই সাক্ষীরা বার বার বিভিন্ন জায়গায় এসেছে। এক ধারার অপরাধ দেখিয়ে ভিন্ন ধারায় চার্জ গঠন, চলন্ত ভ্যান থেকে কলা চু'রির অপরাধে ৬ মাসের সাজা; যা মোবাইল কোর্ট দিতে পারে না। ৯, ১০ ও ১১ বছর বয়সী শিশুদের সাজা দেয়া হয়েছে যেখানে দ'ণ্ডবিধির ৮৩ ধারা অনুযায়ী ১২ বছরের নিচের শিশুদের সাজা দেয়া যায় না। আবেদনে বলা হয়েছে, সাজানো সাক্ষী, সাজানো মামলা আর ক্ষমতার অপ'ব্যবহার করেছেন তারা। জোর করে শিশুদের স্বীকারো'ক্তি আদায়ের অভিযোগ আনা হয়েছে। যা সংবিধানের ৩৩ ও ৩৫ অনুচ্ছেদের ল'ঙ্ঘন বলে আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। এদিকে গতকাল থেকে সাধারণ মানুষ চিলড্রেন'স চ্যারিটি বাংলাদেশ এর রিট আবেদনের বিষয়টি নিয়ে সরব হয়েছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। তারা বিষয়টিকে ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলমের সাম্প্রতিক শুদ্ধি অভিযানের কারন বলে অভিহিত করছেন। চিলড্রেন'স চ্যারিটি বাংলাদেশ এর পেছনে আছে কোনো অ'শুভ চক্র, শুদ্ধি অভিযানের ফলে যাদের অ'বৈধ ব্যবসা বন্ধ হয়ে গেছে- এমনটাই ধারনা তাদের।
8779825___https://crimepatrolbd.com/%E0%A6%B6%E0%A7%81%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%82%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%81%E0%A6%A6%E0%A7%87-%E0%A6%89%E0%A6%A0%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%B6%E0%A7%87%E0%A6%B9%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%9C/
বিনোদন ডেস্কঃ প্রেমিক সিদ্ধার্থ শুক্লার মৃত্যুর পর অবশেষে কাজে ফিরেছেন অভিনেত্রী শেহনাজ গিল। প্রায় এক মাস পর তাকে দেখা গেল শুটিংয়ে। কিন্তু শুটিং সেটে বন্ধু সিদ্ধার্ত এর কথা মনে পরতেই কেঁদে উঠলেন তিনি। সিদ্ধার্থের অকাল মৃত্যুর পর হতাশায় ডুবে গিয়েছিলেন তিনি। দীর্ঘ ১ মাস কোনো খবর পাওয়া যায় নি তার। অবশেষে তার নতুন আপকামিং সিনেমা 'হাসলা রাখ' এর গানের প্রচারের শুটিং করতে এসেছিলেন। প্রিয়জনকে হারানো এক বিভীষিকা। সেই বিভীষিকার মধ্যে দিন কাটিয়েছেন অভিনেত্রী শেহনাজ গিল। তাঁকে কাজেও ফিরতে হয়েছে। মনের জোর নিয়ে কাজে ফিরেছেন অভিনেত্রী। অনেকেই বলেন কাজের মাঝে ডুবে থাকলে অনেক কিছুই ভুলে থাকা যায়। শেহনাজ তার প্রিয় বন্ধুকে ভুলে থাকতে চেয়েছিলেন। কিন্তু এসব কি আর হয়! তার মাথায় একটি কথাই ঘুরে বারবার, সিদ্বার্থ আর নেই। কিছু সত্য মেনে নেওয়া বড় কঠিন। কিন্তু তার পর ও জীবনকে এগিয়ে নিতে অনেক কিছুই মেনে নিতে হয়। জানা গেছে, শেহনাজ শক্ত থাকার চেষ্টা করেছেন প্রতিমুহূর্তে। কিন্তু মাঝেমধ্যেই ওর মনে পড়ে যাচ্ছে, দুনিয়া অন্ধকার হয়ে গেছে। ওর মধ্যে যে চিরাচরিত প্রাণশক্তি আছে, তা যেন কোথাও হারিয়ে গেছে। নিজেকে কোনো মতে বুঝিয়েছেন সিদ্ধার্থ না ফেরার দেশে চলে গেছে। আর চাইলেও তাকে পাবেন না শেহনাজ। সিনেমাটিতে শেহনাজের সঙ্গে অভিনয় করছেন পাঞ্জাবের সুপারস্টার দিলজিৎ দোসাঞ্জ ও সোনম বাজওয়া। জানা গিয়েছে, এই কঠিন সময়ে শেহনাজকে সেটে সারাক্ষণ আগলে রাখছেন দিলজিৎ ও সোনম। ছেলেকে হারিয়ে এক মেয়েকে পেয়েছেন সিদ্ধার্থের মা রিতা শুক্লা। শেহনাজকে নিজের মেয়ের মতো যত্ন করছেন তিনিও। শুটিংয়ে মন খারাপ হলে তাঁর সঙ্গেও ফোনে কথা বলছেন শেহনাজ।
8779826___https://bengali.oneindia.com/news/cricket/ipl-2022-yashasvi-jaiswal-hits-half-century-to-secure-rr-s-win-over-pbks-chahal-sets-new-record-161928.html
আইপিএলের ম্যাচে রাজস্থান রয়্যালস হারাল পাঞ্জাব কিংসকে, সঞ্জু স্যামসনদের পয়েন্ট বেড়ে হলো ১৪ - Bengali Oneindia 4 min ago Weather update: বৃষ্টি হলেও কমছে না গরম, আজও ভিজবে শহর 56 min ago শনি জয়ন্তীর দিন কী ব্যবস্থা গ্রহণ করলে সাড়েসাতি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়, জানেন 56 min ago জুন মাসে স্থান পরিবর্তন করছে একাধিক গ্রহ, রাশিচক্রে পড়বে ব্যাপক প্রভাব 56 min ago সোমবতী অমাবস্যার দিন এই কাজগুলি অবশ্যই করুন, করবেন পুণ্যলাভ IPL 2022: আইপিএলে জয়ে ফিরে প্লে অফের দিকে পা বাড়াল রাজস্থান রয়্যালস, পরিস্থিতি কঠিন পাঞ্জাব কিংসের | Updated: Sat, May 7, 2022, 19:34 [IST] আইপিএলের ম্যাচে পাঞ্জাব কিংসকে হারিয়ে জয়ের সরণিতে ফিরল রাজস্থান রয়্যালস। রান তাড়া করে এবার প্রথম জয়। মূল্যবান ২ পয়েন্ট ছিনিয়ে নিয়ে তাদের পয়েন্ট বেড়ে হলো ১৪। তারা আপাতত রইল তিনেই। পাঞ্জাব কিংস ১১ ম্যাচে ১০ পয়েন্ট নিয়ে সাতে। এই ফল স্বস্তি দিল আরসিবিকেও। জয়ের জন্য ১৯০ রান তাড়া করতে নেমে জয় এলো ছয় উইকেটে। যশস্বী জয়সওয়াল সর্বাধিক ৬৮ রান করেন। শেষ ওভারে দরকার ছিল ৮। রাহুল চাহার প্রথম বল ওয়াইড করেন। এর পরের ডেলিভারিতেই ছক্কা হাঁকান শিমরন হেটমায়ার। দ্বিতীয় ও তৃতীয় বলে রান আসেনি। জয় আসে চতুর্থ বলে। ১৬ বলে ৩১ রানে অপরাজিত থাকেন হেটমায়ার। যুজবেন্দ্র চাহাল রাজস্থান রয়্যালসের হয়ে এই ম্যাচে নয়া নজিরও গড়লেন। জয়ের জন্য ১৯০ রানের টার্গেট তাড়া করতে নেমে শুরু থেকেই আগ্রাসী ব্য়াটিং চালিয়ে যেতে থাকেন জস বাটলার ও যশস্বী জয়সওয়াল। চতুর্থ ওভারের শেষ বলে জস বাটলার ১৬ বলে ৩০ রান করে কাগিসো রাবাডার শিকার হন। চলতি আইপিএলে প্রথম ব্যাটার হিসেবে ৬০০ রানের গণ্ডি টপকে গেলেন তিনি। ১১ ম্যাচে তাঁর রান এখন ৬১৮, তিনটি করে শতরান ও অর্ধশতরান রয়েছে। গড় ৬১.৮০, স্ট্রাইক রেট ১৫২.২১। ৮.১ ওভারে দলের ৮৫ রানের মাথায় সাজঘরে ফেরেন সঞ্জু স্যামসন। রাজস্থান রয়্যালস অধিনায়ক করেন ১২ বলে ২৩। তিনি ঋষি ধাওয়ানের বিরুদ্ধে বড় শট খেলতে গিয়ে শিখর ধাওয়ানের হাতে ক্যাচ দেন। ৪.২ ওভারে ৫০ রান হয়ে গিয়েছিল রাজস্থান রয়্যালসের। ১০.২ ওভারে আসে ১০০। দ্বিতীয় স্ট্র্যাটেজিক টাইম আউটে ১৩ ওভারে রাজস্থান রয়্যালসের স্কোর ছিল ২ উইকেটে ১২৭। দলে ফিরেই দুরন্ত অর্ধশতরান উপহার দিলেন যশস্বী জয়সওয়াল। তিনি ৩৩ বলে হাফ সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন। শেষ ৬ ওভারে জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল ৫০ রান। ১৪.২ ওভারে অর্শদীপ সিংয়ের বলে ছক্কা মারতে গিয়ে বাউন্ডারি লাইনের ধারে লিয়াম লিভিংস্টোনের হাতে ধরা পড়েন যশস্বী জয়সওয়াল। ৯টি চার ও ২টি ছয়ের সাহায্যে যশস্বী করেন ৪১ বলে ৬৮। অর্শদীপ ১৫তম ওভারে দেন মাত্র তিন রান। ১৬তম ওভারে রাবাডার দ্বিতীয় বলে শিমরন হেটমায়ার চার মারলেও এই ওভারে আসে ৭ রান। ১৫.৪ ওভারে দেড়শো রানে পৌঁছায় রাজস্থান রয়্যালস। শেষ চার ওভারে দরকার ছিল ৩৯। অর্শদীপ সিং ১৬তম ওভারে দেন ১২ রান, দ্বিতীয় ও তৃতীয় বলে শিমরন হেটমায়ার দুটি চার মারেন এই ওভারে। ১৮তম ওভারে নিজের শেষ ওভারটি করতে আসেন কাগিসো রাবাডা। প্রথম বলে দেবদত্ত পাড়িক্কল চার মারেন, চতুর্থ বলে হেটমায়ার ছয় মারায় ম্যাচের ভাগ্য নির্ধারিত হয়ে যায়। শেষ বলে পাড়িক্কল চার মারায় এই ওভারে ওঠে ১৬। ফলে শেষ দুই ওভারে সঞ্জুজের জিততে দরকার ছিল ১১। রাবাডা চার ওভারে ৫০ রানের বিনিময়ে ১টি উইকেট পেলেন। কুলদীপ ও রাবাডার উইকেট সংখ্যা আপাতত ১৮। তাঁরা রইলেন যুজবেন্দ্র চাহালের (২২ উইকেট) পরেই। ১৯তম ওভারে দুরন্ত বোলিং করেন অর্শদীপ সিং। প্রথম চার বলে তিন রান দিয়ে পঞ্চম বলে আউট করেন দেবদত্ত পাড়িক্কলকে। শেষ বলেও কোনও রান দেননি। ৩২ বলে ৩১ করেন পাড়িক্কল। শেষ ওভারে জয়ের জন্য রাজস্থানের প্রয়োজন ছিল ৮। রাজস্থান রয়্যালসকে জয় এনে দেন হেটমায়ার। ১৬ বলে ৩১ রানে অপরাজিত রইলেন। তাঁর ইনিংসে রয়েছে ৩টি চার, দুটি ছয়। অর্শদীপ ৪ ওভারে ২৯ রান দিয়ে ২ উইকেট নেন। রাবাডা ও ঋষি ধাওয়ান একটি করে উইকেট নেন। টস জিতে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ১৮৯ রান তুলেছিল পাঞ্জাব কিংস। আটটি চার ও একটি ছয়ের সাহায্যে ৪০ বলে সর্বাধিক ৫৬ রান করেন ওপেনার জনি বেয়ারস্টো। জিতেশ শর্মা ১৮ বলে ৩৮ রানে অপরাজিত থাকেন। ভানুকা রাজাপক্ষ ২৭, লিয়াম লিভিংস্টোন ২২, শিখর ধাওয়ান ১২ রান করেন। অধিনায়ক ময়াঙ্ক আগরওয়াল চারে নেমে ১৫ রানের বেশি করতে পারেননি। যুজবেন্দ্র চাহাল ৪ ওভারে ২৮ রানে তিন উইকেট নেন। রবিচন্দ্রন অশ্বিনের বলে ধাওয়ানের ক্যাচ এক হাতে ধরেন জস বাটলার, অশ্বিন ৪ ওভারে ৩২ রানে এই উইকেটটিই পেয়েছেন। প্রসিদ্ধ কৃষ্ণ ৪ ওভারে ৪৮ রান দিয়ে একটি উইকেট নেন। চলতি আইপিএলে এখনও অবধি সর্বাধিক উইকেট পেয়েছেন যুজবেন্দ্র চাহাল। ১১ ম্যাচে তাঁর উইকেটের সংখ্যা ২২। এদিন তিনি রাজস্থান রয়্যালসের হয়েও নয়া নজির গড়লেন। কোনও মরশুমে রাজস্থানের ফ্র্যাঞ্চাইজির হয়ে কোনও বোলার এই প্রথম এতগুলি উইকেট দখল করলেন। চাহাল এদিন ভেঙে দিলেন শেন ওয়ার্ন ও শ্রেয়স গোপালের নজির। ২০০৮ সালে ওয়ার্ন নিয়েছিলেন ১৯ উইতেট। শ্রেয়স গোপাল রাজস্থানের জার্সিতে ২০২০ সালে নেন ২০টি উইকেট। সেই নজির এদিন টপকে গেলেন চাহাল। কোনও আইপিএল মরশুমে রাজস্থান রয়্যালসের হয়ে সর্বাধিক উইকেট দখলের তালিকায় চারে প্রবীণ তাম্বে, ২০১৪ সালে তিনি নিয়েছিলেন ১৫ উইকেট। IPL 2022: Rajasthan Royals Beat Punjab Kings. Yashasvi Jaiswal Hits Half Century And Yuzvendra Chahal Set New Record For RR.
8779827___http://cni24.com/archives/13666
গণমাধ্যমের বিকাশ অব্যাহত রাখতে দায়িত্বশীলতা আবশ্যক,বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস উপলক্ষে আয়োজিত সভায় তথ্যমন্ত্রী Catagory : এক্সক্লুসিভ | তারিখ : May, 2, 2019, 9:14 pm নিউজ ডেস্ক:-তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ বলেছেন, 'গণমাধ্যমের বিকাশ অব্যাহত রাখতে দায়িত্বশীলতা নিশ্চিত করতে হবে। কারণ স্বাধীনতার পাশাপাশি আসে দায়িত্ববোধ।' জাতীয় প্রেসক্লাবের উদ্যোগে ৩ মে-বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস উপলক্ষে বৃহস্পতিবার দুপুরে প্রেসক্লাবের কনফারেন্স লাউঞ্জে 'গণমাধ্যম চিত্র : পরিপ্রেক্ষিত বাংলাদেশ' আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী একথা বলেন। তথ্যমন্ত্রী বলেন, 'গণমাধ্যমকর্মীদের পেশাদারিত্বের উন্নয়নের জন্যই দায়িত্বশীলতার চর্চা আবশ্যক। ভুঁইফোড় সাংবাদিকদের উদ্ভবও একটি প্রতিবন্ধকতা। জাতীয় প্রেসক্লাব, বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউট এবং তথ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মিলিত উদ্যোগ গণমাধ্যমের উন্নয়নে কার্যকর ভূমিকা রাখবে।' ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনকে সময়ের প্রয়োজন হিসেবে বর্ণনা করে ড. হাছান মাহ্মুদ বলেন, 'কারো বিরুদ্ধে কোনো অসত্য ইন্টারনেট বা ইলেক্ট্রনিক মাধ্যমে প্রচার করলে তার প্রতিকারের জন্যই এই আইন। পৃথিবীর দেশে দেশে সময়ের প্রয়োজনে এ আইন প্রণীত হচ্ছে। তবে এ আইনের অপপ্রয়োগ ও সাংবাদিকদের হয়রানি যাতে না ঘটে সেদিকে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে।' মন্ত্রী এ সময় 'রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার্স' প্রণীত স্বাধীন গণমাধ্যম সূচকে ৩৮ নম্বর ক্রমিকে থাকা যুক্তরাজ্যের উদাহরণ টেনে বলেন, 'একটি ভুল সংবাদ প্রকাশের কারণে যুক্তরাজ্যের দেড়শ' বছরেরও পুরনো পত্রিকা দি নিউজ অভ্ দা ওয়ার্ল্ড এর প্রকাশনা বন্ধ হয়ে গেছে, ভুল তথ্য পরিবেশনের কারণে সেখানে বিবিসি ওয়ার্ল্ড এর একটি পুরো দলকে পদত্যাগ করতে হয়েছে, কিন্তু আমাদের দেশে এমন ঘটনা নেই। সে কারণেই তাদের সূচকে বাংলাদেশের চারধাপ অবনমন ভিত্তিহীন ও অগ্রহণযোগ্য।' জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি সাইফুল আলমের সভাপতিত্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আ. আ. ম. স আরেফিন সিদ্দিক, সাংবাদিক রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ফরিদা ইয়াসমিন, ভোরের কাগজের সম্পাদক শ্যামল দত্ত, বিএফইউজের সাবেক সভাপতি মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল, সাংবাদিক কামরুল ইসলাম চৌধুরী, পারভীন এফ চৌধুরী, ওমর ফারুক চৌধুরী, আব্দুল কাইয়ুম, রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী প্রমুখ সভায় বক্তব্য রাখেন। 'বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস ও বাংলাদেশ পরিস্থিতি' শীর্ষক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সাংবাদিক সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা।
8779828___https://bdnewshour24.com/main/newsDetails/50207
দশম জাতীয় সংসদের ১৯তম অধিবেশন রোববার বিকাল ৪টায় শুরু হচ্ছে। জাতীয় সংসদের এ অধিবেশন হচ্ছে ২০১৮ সালের প্রথম অধিবেশন। রোববার অধিবেশন শুরুর আগে বিকাল ৩টায় সংসদের কার্যক্রম ঠিক করতে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে বৈঠকে বসবে কার্যউপদেষ্টা কমিটি। প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা শেখ হাসিনা বৈঠকে অংশ নেবেন। বিকেল ৪টায় সংবিধান অনুযায়ী বছরের প্রথম অধিবেশন শুরুর দিন রাষ্ট্রপতি সংসদে সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন। এরপর অধিবেশন শুরু হলে প্রধান হুইপ রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর ধন্যবাদ প্রস্তাব আনবেন। পরে সংসদ সদস্যরা ধন্যবাদ প্রস্তাবের ওপর আলোচনা করবেন। সাধারণত বছরের শুরুর অধিবেশনের দিন এ রকম ঘটলেও গত বছরের মতো এবারও কিছুটা ব্যতিক্রম হবে। প্রতিবারের মতো এবারও মন্ত্রিসভার ঠিক করে দেয়া ভাষণের সংক্ষিপ্তসার পড়বেন রাষ্ট্রপতি। এই মেয়াদে রাষ্ট্রপতি হিসেবে সংসদে বছরের শুরুর অধিবেশনে শেষ ভাষণ দেবেন রাষ্ট্রপতি।
8779829___https://sylhetnewstimes.com/2018/05/13/%E0%A6%8F%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%B6%E0%A7%87-%E0%A6%AD%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AE-%E0%A6%B6/
একাদশে ভর্তি কার্যক্রম শুরু | সিলেট নিউজ টাইমস্ | Sylhet News Times শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক:: একাদশ শ্রেণির 'ভর্তি নীতিমালা-২০১৮' অনুযায়ী দেশের সব সরকারি-বেসরকারি কলেজে আজ (১৩ মে, রোববার) থেকে ভর্তি কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এবারও মাধ্যমিকের ফলের ভিত্তিতে শিক্ষার্থীরা অনলাইনে ভর্তির আবেদন করতে পারবেন। গত সোমবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব মো. সোহরাব হোসাইন স্বাক্ষরিত আদেশে এ নীতিমালা জারি করা হয়। নীতিমালা অনুযায়ী একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির আবেদন শেষ হবে ২৪ মে। তবে ফল পুনর্নিরীক্ষণকারীদের আগামী ৫ ও ৬ জুন ভর্তি আবেদন গ্রহণ করা হবে।
8779830___https://www.bdnewstimes.com/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%A5%E0%A6%BE-%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BF/
সাধনার 'পেটে ব্যথা'! চিকিৎসকের চাঞ্চল্যকর তথ্য - bdNewstimes.com | All Time Latest News নিজস্ব প্রতিবেদকঃ নারী অফিস সহকারীর সঙ্গে আপত্তিকর ভিডিও প্রকাশের ঘটনায় ওএসডি (বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা) হওয়া জামালপুরে সেই ডিসি আহমেদ কবীর বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) সচিবালয়ে রিপোর্ট করতে আসার কথা ছিল। এমন প্রচারণা ছিল ওই দিন সকাল থেকেই। গণমাধ্যমকর্মীরাও তাই কাজের ফাঁকে ফাঁকে ছুটে আসছিলেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা, যদি তার একটু বক্তব্য পাওয়া যায়, ছবি পাওয়া যায়। সকাল গড়িয়ে দুপুর, দুপুর গড়িয়ে বিকাল, এরপর সন্ধ্যা! সাংবাদিকদের ছোটাছুটি প্রতিমন্ত্রী এবং সচিবের দপ্তরে। কখনো আবার তথ্য কর্মকর্তা এবং ডেসপাচ কার্যালয়ে। যোগদানের রিপোর্ট জমা হয়েছে কি-না? শেষ পর্যন্ত আলোচিত সাবেক এই ডিসির ছায়াও দেখা গেল না সচিবালয়ে। তবে এ বিষয়ে কথা বলেছেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা। তিনি সাংবাদিকদের জানান, 'আজ বিশেষ ভারপ্রাপ্ত এই কর্মকর্তার রিপোর্ট করতে আসার কথা ছিল। সময় আছে, আগামী সপ্তাহে হয়তো আসবেন।' অপরদিকে মাথায় কালো নেকাব, গায়ে বোরকা- দুটি চোখ ছাড়া কিছুই দেখা যাচ্ছে না এমনই ভিন্ন বেশে জামালপুরের জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে আসলেন সেই অফিস সহকারী সানজিদা ইয়াসমিন সাধনা। বৃহস্পতিবার ডিসি অফিসে এমনই বেশে দেখা যায় তাকে। এর আগে সোমবারও মুখ ঢেকে হিজাব পরে ছুটির আবেদন নিয়ে এসেছিলেন ডিসি অফিসে। কিন্তু এবার সম্পূর্ণ অচেনা বেশ নিয়ে আসেন। সাংবাদিক ও অন্যদের চোখ ফাঁকি দিতে তিনি এমনই বেশ ধারণ করেন বলে জানা গেছে। এতে তিনি চিকিৎসকের ওপর ভীষণ ক্ষিপ্ত হয়েছেন। রাগে-ক্ষোভে চিকিৎসককে দেয়া ৫শ' টাকা ফিস ফেরত নিয়েছেন তিনি। বেশ কয়েকদিন ধরেই দেশজুড়ে আলোচনার কেন্দ্র বিন্দুতে রয়েছেন জামালপুরের সাবেক জেলা প্রশাসক আহমেদ কবীরের সঙ্গে আপত্তিকর অবস্থায় ভিডিও ভাইরাল হওয়া সাধনা। জামালপুর জেনারেল হাসপাতালের ওই চিকিৎসক নাম প্রকাশ না করা শর্তে তিনি জানান, গত বুধবার (২৮ আগস্ট) তলপেটে ব্যথার সমস্যা নিয়ে তার কাছে যান সাধনা। এই অসুস্থতার জন্য তিনি ১৫ দিন তাকে রেস্টে থাকতে হবে এই মর্মে একটি মেডিকেল সার্টিফিকেট দাবি করেন। চিকিৎসক এ সময় তাকে প্রাথমিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখেন, তার পেটে ব্যথা হওয়ার কোনো লক্ষণ নেই। যেকারণে তিনি সাধনাকে ওই সার্টিফিকেট দেননি। এ জন্য তার ওপর বেশ ক্ষিপ্ত হন সাধনা। পরে সার্টিফিকেট না পেয়ে চিকিৎসককে দেয়া ভিজিটের ৫শ' টাকা ফেরত নেন তিনি। গত ২২ আগষ্ট জামালপুরের সাবেক জেলা আহমেদ কবীরের সঙ্গে অফিস সহায়ক সানজিদা ইয়াসমিন সাধনার আপত্তিকর ভিডিও ভাইরাল হবার পর থেকেই আত্মগোপনে থাকে সাধনা। Categories: অন্যান্য, আইন ও অপরাধ, জাতীয়, টপ নিউজ, সর্বশেষ সংবাদ, সারা বাংলা / by newsdesk আগস্ট 30, 2019
8779831___https://ajkerbazzar.com/%EF%BB%BF%E0%A7%A8%E0%A7%AB%E0%A7%A6-%E0%A6%9B%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A7%82%E0%A6%B2-%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE/160602
বিশ্বব্যপী করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে মহামারী আকারে। ব্যতিক্রম নয় বাংলাদেশ ও চলছে সারাদেশে লকডাউন। বিপাকে রয়েছে সাধারণ খেটে খাওয়া এবং অসহায় মানুষগুলো। কর্মহীন হয়ে পড়েছে অসংখ্য মানুষ রয়েছে খাদ্য সংকটে। এ চিন্তা মাথায় রেখে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি) আবাসিক হল কাজী নজরুল ইসলাম হল শাখার ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এবং কুলিয়ারচর ছাত্র কল্যাণ পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আতিকুর রহমান হৃদয় ব্যক্তিগত উদ্যোগে কুলিয়ারচর উপজেলায় ২৫০ প্যাকেট ইফতার সামগ্রী কর্মহীন হতদরিদ্রের মাঝে বিতরণ করেন। জানা যায়, নিজের পকেট খরচের জমানো টাকায় এবং তার বাবার কাছ থেকে কিছু আর্থিক সহয়তা নিয়ে সামাজিক দূরত্বের বিষয়টি বিবেচনা করে দলীয় নেতাকর্মীদের জনসমাগম এড়িয়ে কোন ধরণের আনুষ্ঠানিকতা ছাড়াই বিকেল থেকে কুলিয়ারচর পৌর এলাকায় অসহায় রিকশাচালক, অটো-ড্রাইভার ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে এসব ইফতার সামগ্রী বিতরণ করেন। এ বিষয়ে ছাত্রলীগ নেতা হৃদয় বলেন, সর্বপ্রথম পরম করুণাময় আল্লাহপাকের দরবারে শুকরিয়া আদায় করছি।সাধ্য অনুযায়ী চেষ্টা করেছি অসহায় মানুষদের মুখে সামান্যটুকু হাসি ফুটিয়ে তুলার।ইনশাআল্লাহ ভবিষ্যতেও সামর্থ অনুযায়ী গরীব অসহায় মানুষের পাশে থাকার সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাবো সকলের দোয়া এবং ভালোবাসা নিয়ে। এ কাজে আমাকে অনুপ্রেরণা যুগিয়েছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সংগ্রামী সভাপতি আমার অভিভাবক ইলিয়াস হোসেন সবুজ ভাই এবং বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক মোঃরেজাউল ইসলাম মাজেদ ভাই। এ সময় উপস্থিত ছিলেন তার পিতা মোঃহাবিবুর রহমান (মাস্টার), মেজো ভাই সুমন এবং সহপাঠী বাবু, ইকরাম, তামিম, নূর ও সুমন প্রমুখ। উল্লেখ্য ছাত্রলীগ নেতা হৃদয় করোনা ভাইরাস শুরু থেকে এখন পর্যন্ত নিজ উপজেলার চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ ইয়াছির মিয়ার নেতৃত্বে স্বেচ্ছাসেবক হিসাবে দিন-রাত শ্রম দিয়ে যাচ্ছে। শুরু থেকেই তার কার্যক্রমের মধ্যে ছিলো করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব থেকে রক্ষা পেতে জনসচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ ও মাইকিং করা এবং গোপনে নগদ অর্থ এবং গরীব অসহায় মানুষের মাঝে খাদ্য সহায়তা করা।
8779832___http://swadeshkhabar.com/2018/07/05/%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AF-%E0%A6%AA%E0%A7%8D/
জাতীয় নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত আওয়ামী লীগ সিদ্ধান্তহীনতায় বিএনপি – Swadeshkhabar নিজস্ব প্রতিবেদক : একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কাউন্ট-ডাউন্ট শুরু হয়েছে। নির্বাচন কমিশন অনানুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েছে, অক্টোবরে তারা একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা এবং ডিসেম্বরে নির্বাচন আয়োজন করতে চান। সে হিসাবে বলা যায়, জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আর ১০০ দিনেরও কম সময় বাকি আছে। সূত্র জানায়, মতাসীন আওয়ামী লীগ জাতীয় নির্বাচনের জন্য শতভাগ প্রস্তুত। বিপরীতে মাঠের বিরোধী দল বিএনপি এখনো সিদ্ধান্তহীনতায় ভোগছে। তারা খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য আন্দোলন করবে না নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের জন্য আন্দোলন করবে সে নিয়ে দ্বিধাগ্রস্ত। তবে নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী হতে আগ্রহীরা স্থানীয়ভাবে প্রচার-প্রচারণার পাশাপাশি লবিংয়েও ব্যস্ত। যদিও বিএনপি এখনো নির্বাচনে অংশগ্রহণ প্রশ্নে নিশ্চিত করে প্রকাশ্যে কোনো সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেনি, তারপরও অন্তরালে তাদের প্রস্তুতি থেমে নেই। আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকরা মনে করেন, নতুন ভোটাররাই আগামী নির্বাচনে জয়-পরাজয়ে বড় নিয়ামক হবে। তারাই মূল ফ্যাক্টর। অতীতেও প্রতিটি নির্বাচনে তারাই জনপ্রতিনিধি নির্বাচনে মূল ভূমিকা পালন করে এসেছে। ফলে আগামী নির্বাচনে নবীন ভোটারদের কাছে টানতে সর্বাত্মক উদ্যোগ নিয়েছে আওয়ামী লীগ। প্রায় আড়াই কোটি নতুন-তরুণ ভোটারকে পে রাখতে কৌশল হিসেবে মতাসীনরা এবার নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টির ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে। তরুণদের নানা সুযোগ-সুবিধা ও প্রতিশ্রুতি দিয়ে তৈরি করা হচ্ছে আওয়ামী লীগের নির্বাচনি ইশতেহার, প্রণীত হচ্ছে নির্বাচনি কৌশল। নানা প্লাটফর্মে তরুণদের কাজে লাগানোর পরিকল্পনাও রয়েছে তাদের। বিগত বিভিন্ন সংসদ নির্বাচনের ভোটের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, নতুন ভোটাররাই মূলত প্রার্থীর জয়-পরাজয়ে মুখ্য ভূমিকা পালন করে আসছে। দশম সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ভোট পেয়েছিল ১ কোটি ২৩ লাখ ৫৭ হাজার ৩৭৮ ভোট (বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ১৫৩ আসন ছাড়া)। জাতীয় পার্টি পেয়েছিল ১১ লাখ ৯৯ হাজার ৭২৭ ভোট। আর নবম সংসদ নির্বাচনে মতাসীন আওয়ামী লীগ পেয়েছিল ৩ কোটি ৩৬ লাখ ৩৪ হাজার ৬২৯ ভোট। আর বিএনপি পেয়েছিল ২ কোটি ২৭ লাখ ৫৭ হাজার ১০০ ভোট। আর অষ্টম সংসদ নির্বাচনে বিএনপি পেয়েছিল ২ কোটি ২৮ লাখ ৩৩ হাজার ৯৭৮ ভোট। আর আওয়ামী লীগ পেয়েছিল ২ কোটি ২৩ লাখ ৬৫ হাজার ৫১৬ ভোট। সেই হিসাবে নবম থেকে এ পর্যন্ত ভোটার তালিকায় যুক্ত হওয়া ২ কোটি ৩৫ লাখ ১২ হাজার ৯৯৭ জন নতুন ভোটার মতায় যাওয়ার নিয়ামক হিসেবে কাজ করবে। আওয়ামী লীগ মনে করে, এ েেত্র যদি তারা নতুনদের ভোট টানতে পারেন তাহলে আগামীতে তারা আবারো মতায় যাবেন। চলতি বছরের ৩১ জানুয়ারি সর্বশেষ হালনাগাদ ভোটার তালিকা প্রকাশ করে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন (ইসি)। চলতি বছর হালনাগাদ ভোটার তালিকায় যোগ হয়েছেন ৪৩ লাখ ২০ হাজার নতুন ভোটার। নির্বাচন কমিশনের তথ্য মতে, নবম সংসদ নির্বাচনের আগে ২০০৮ সালে ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়নের পর থেকে ১০ বছরে দেশে নতুন ভোটার বেড়েছে ২ কোটি ২৫ লাখের মতো। এদের মধ্যে অধিকাংশের বয়স এখন ১৮ থেকে ২৮ বছর। এদের মধ্যে ১ কোটি ২১ লাখ ৩৪ হাজারের অধিক ভোটার এবারই প্রথম জাতীয় নির্বাচনে ভোটাধিকার পেয়েছেন। বাকি তরুণ ভোটাররা দশম জাতীয় সংসদে প্রথম ভোটাধিকার পেয়েছিলেন। এ কারণটিকেই প্রাধান্য দিয়ে তরুণ ভোটারদের টার্গেট করে নির্বাচনি কৌশল সাজাচ্ছে আওয়ামী লীগ। বিশেষ করে ফার্স্টটাইম ভোটারদের মন জয় করতে চাচ্ছে দলটি। এজন্য বিগত দুবারের মতো একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও প্রার্থী মনোনয়নে তারুণ্যনির্ভর এবং জনপ্রিয়দের বাছাই করছে মতাসীনরা। এছাড়া এবার দলের নির্বাচনি ইশতেহারেও তরুণ সমাজকে আকৃষ্ট করার মতো বিষয় থাকবে। তরুণদের জীবনমানের উন্নয়ন কিভাবে সম্ভব তা চূড়ান্ত করার ল্েয ইতোমধ্যে কাজ শুরু হয়েছে। ১৩৬ সদস্যের কমিটি ইতোমধ্যে এ ব্যাপারে কাজ শুরু করে দিয়েছে। এ কমিটির চেয়ারপারসন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা। সারাদেশে দলের সদস্য সংগ্রহ অভিযানেও গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে 'জীবনে প্রথম ভোটার হলেন' এমন তরুণদের। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরও সম্প্রতি দলীয় একাধিক বৈঠকে বলেছেন, এবার আমাদের প্রধান টার্গেট তরুণ ও নারী ভোটার। বিশেষ করে ফার্স্টটাইম ভোটার। এজন্য তারুণ্যনির্ভর এবং তরুণদের কাছে জনপ্রিয় ও উইনেবল প্রার্থীকে মনোনয়ন দেবে আওয়ামী লীগ। জানা গেছে, 'আওয়ামী লীগ পারে, আওয়ামী লীগই পারবে' এই মূলমন্ত্রই থাকবে আওয়ামী লীগের নির্বাচনি ইশতেহারে। টানা দুই মেয়াদে মতায় থেকে তরুণদের জন্য আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার কী কী করেছে, সেসবের বিবরণ থাকবে। এবার নির্বাচনি ইশতেহারে তরুণদের জন্য আলাদা চমক রাখবে মতাসীন দলটি। অপরদিকে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার কারাগারে থাকলেও আগামী নির্বাচনের জন্য বিএনপি প্রার্থী বাছাই ও নির্বাচনি ইশতেহার প্রণয়ন করছে। প্রস্তুতি নিয়ে রাখছে নির্বাচনের। বেগম জিয়া কারাগারে যাওয়ার আগেই ইশতেহারের খসড়া প্রণয়ন করা হয়। এর পুরোভাগে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে নতুন ভোটারদের আকর্ষণ করে নানা প্রতিশ্রুতি দিয়ে। বিএনপি ঘোষিত রূপকল্প ২০৩০-এর আলোকে এই ইশতেহার হচ্ছে। ইতোমধ্যে দলে নতুন সদস্য সংগ্রহ অভিযানেও নতুন ভোটারদের টার্গেট করে দলে অন্তর্ভুক্ত করানোকে অগ্রাধিকার দেয়া হয়। জানা গেছে, নির্বাচন সামনে রেখে তরুণ ভোটারদের বিশেষভাবে গুরুত্ব দিয়ে তাদের ভোট পেতে দলটির নির্বাচনি ইশতেহারেও থাকছে নতুন কর্মসংস্থান, বেকার ভাতাসহ নানা প্রতিশ্রুতি। তবে বিএনপি নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে রাখলেও তারা এখনো সিদ্ধান্তহীন যে তারা আদৌ নির্বাচনে যাবে কি না। খালেদা জিয়া জাতীয় নির্বাচনের আগে মুক্তি পাবেন কি না, মুক্তি পেলেও নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন কি না, খালেদা জিয়া মুক্তি না পেলে বিএনপি নির্বাচনে অংশ নেবে কি না এবং খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য বিএনপি আন্দোলনে যাবে কি নাÑ এসব নিয়েই বিএনপি নেতারা এখন সিদ্ধান্তের দোলাচলে আছেন। ফলে বলা যায়, এ মুহূর্তে আওয়ামী লীগ একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য যতটা প্রস্তুত, বিএনপি ততটাই অপ্রস্তুত ও সিদ্ধান্তহীন। তাই নির্বাচন সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নির্বাচনি দৌড়ে আওয়ামী লীগের তুলনায় এখনও অনেক পিছিয়ে আছে বিএনপি।
8779833___https://www.dailyinqilab.com/article/420395/%E0%A6%AD%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%B9-%E0%A6%B6%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%A6-%E0%A6%A6%E0%A7%82%E0%A6%B7%E0%A6%A3%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B6%E0%A6%B9%E0%A6%B0-%E0%A6%96%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9A-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A1-%E0%A7%A7%E0%A7%A9%E0%A7%A8-%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%B2
খুলনা ব্যুরো | প্রকাশের সময় : ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ৬:৫০ পিএম খুলনা মহানগরী এলাকায় কর্মরত ট্রাফিক পুলিশের ৫ শতাংশ একবারেই কানে শোনেননা। আর ৩৫ ভাগ সদস্য কানের সমস্যাসহ নানা ধরনের শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন। শব্দ দূষণের কারণে বধিরতা ছাড়াও হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, অনিদ্রা, গর্ভবতী নারীদের জটিলতা ও মানসিক সমস্যা বাড়ছে। জনস্বাস্থ্যের জন্য শব্দের নিরাপদ মাত্রা ৪৫ ডেসিবল। পরিবেশ অধিদপ্তরের এক জরিপে খুলনা মহানগর এলাকায় সর্বোচ্চ ১৩২ ডেসিবল মাত্রার শব্দ দূষণ পাওয়া গেছে। গবেষণা থেকে শব্দ দূষণের কারণ হিসেবে যানবাহনের উচ্চশব্দ ও হাইড্রোলিক হর্ণ ব্যবহার, নির্মাণ কাজে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতির শব্দকে প্রধানত দায়ি করা হয়েছে। এছাড়া শিল্পকারখানার যন্ত্রপাতির শব্দ, মাইক ও সাউন্ড বক্সের আওয়াজ এবং বিভিন্ন ইস্যুতে পটকা বা আতশবাজির ব্যবহার দূষণের মাত্রাকে চরমে পৌঁছে দিচ্ছে। আজ শনিবার খুলনায় পরিবেশ অধিদপ্তর আয়োজিত এক প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়। সকালে নগরীর অফিসার্স ক্লাবে শব্দ দূষণ নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত ও অংশীদারীত্বমূলক প্রকল্পের আওতায় সচেতনতামূলক এ কর্মসূচিতে শতাধিক পরিবহন চালক-শ্রমিক অংশ নেন। খুলনা জেলা প্রশাসক মো: মনিরুজ্জামান তালুকদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিবেশ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (যুগ্ম সচিব) ও প্রকল্প পরিচালক মো: হুমায়ুন কবির। বিশেষ অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মামুনুর রশিদ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ট্রাফিক) বিমল কৃষ্ণ মল্লিক, খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ কমিশনার (ট্রাফিক) মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নাক, কান, গলা বিভাগের প্রধান ডা: মো: কামরুজ্জামান ও পরিবেশ অধিদপ্তর খুলনার বিভাগীয় পরিচালক সাইফুর রহমান খান। প্রকল্প পরিচালক মো: হুমায়ুন কবির বলেন, করোনা অতিমারী গত দেড় বছরে আমাদের যে ক্ষতি করেছে তার চেয়ে অন্তত ১০ গুণ বেশি ক্ষতি করছে নীরব ঘাতক শব্দ দূষণ। দূষণ নিয়ন্ত্রণে আমাদের দেশে কঠোর আইন আছে, কিন্তু আইন না মানার প্রবণতার কারণে সংকট সৃষ্টি হচ্ছে। উন্নত দেশে ৯০ ভাগ মানুষ আইন মানে, বাকি ১০ ভাগ মানুষকে নিয়ন্ত্রণ করতে পুলিশকে কাজ করতে হয়। আর আমাদের দেশে ঘটে উল্টোটা। গুরুত্বহীন কাজে সময় নষ্ট করায় গুরুত্বপূর্ণ কাজে আমরা পিছিয়ে পড়ছি। ২০৪০ সালে উন্নত দেশে উন্নীত হতে হলে আচরণগত ও অভ্যাসগত পরিবর্তন আনতে হবে। ট্রাফিক পুলিশের পাঁচ ভাগ সদস্য একেবারে কানে শোনেন না আর ৩৫ ভাগ সদস্য ভুগছেন নানা সমস্যায়। এ তথ্য জানিয়ে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ কমিশনার (ট্রাফিক) মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, সিগন্যালে এক মিনিট আটকা পড়লেই আমরা অধৈর্য হয়ে হর্ণ বাজাতে শুরু করি। আমাদের দেশে শব্দ দূষণের মাত্রা ১২০ ডেসিবেলের ওপরে। তিনি যানবাহন থেকে হাইড্রোলিক হর্ণ খুলে ফেলার আহ্বান জানান। খুমেক হাসপাতালের নাক, কান, গলা বিভাগের প্রধান ডা: মো: কামরুজ্জামান বলেন, শব্দ ও পরিবেশ দূষণ রোধ করতে না পারলে জনসংখ্যার বড় একটি অংশ বধির হয়ে যাবে। উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস অনিয়ন্ত্রিত হয়ে পড়বে। মেজাজ বাড়বে, অনিয়ন্ত্রিত আচরণ করবে। কাজে মনঃসংযোগ হারাবে। কর্মক্ষমতা কমবে, স্বাস্থ্যখাতে ব্যয় বাড়বে। প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে জানানো হয়, দেশের ১১ টি সিটি কর্পোরেশন 'নীরব এলাকা' ঘোষণা ও বাস্তবায়নে কাজ করেছে। খুলনা মহানগরের ২১ নং ওয়ার্ডের কেডি ঘোষ রোড, রতন সেন সরণি, ভৈরব স্ট্যান্ড রোড, ২২ নং ওয়ার্ডের যশোর রোড, পুরাতন যশোর রোড, কেডি ঘোষ রোডের সংযোগ ও আপার যশোর রোড নীরব এলাকার আওতাভূক্ত।
8779834___https://www.aajkaal.in/news/bookreading/book-review-n3uo
‌‌জগদীশ গুপ্তকে নিয়ে পূর্ণাঙ্গ গবেষণামূলক কাজ || Latest Bengali News | Breaking Bangla News - Aajkaal '‌উজাগর'‌–‌এর জগদীশ গুপ্ত সংখ্যার মলাট খুললেই আছেন রবীন্দ্রনাথ। '‌লঘু–‌গুরু'‌ বইখানি পড়বার জবাবদিহিতে। গুরুদেবের বকাবকি, আশঙ্কা, তারিফ পেরলে ভাললাগার স্ত্রী চারুবালা গুপ্তের চমৎকার সাক্ষাৎকারটি। ঘুড়ি, সাঁতার, ফুটবলপ্রেমী মানুষটি কখনও প্যাঁ–প্যাঁ করে বেহালা বাজিয়ে বউয়ের মান ভাঙান। আবার কখনও যেন বড় বেশি চাপা। আত্মসম্মানবোধে সচেতন। খ্যাপাটে জগদীশ গুপ্তকে এই অংশে পাঠক ভালবেসে ফেলেন। বাঁশি বাজানোর সময় গায়ে সাপ উঠলেও যিনি নির্বিকার, তিনি নির্মোহভাবে মহিমাহীন মানুষের গল্প লিখবেন এ আর নতুন কি!‌ সুমিত বড়ুয়ার আঁকা প্রচ্ছদের গোল চশমার আপাতনিরীহ লোকটির যে গভীর অন্তর্ভেদী দৃষ্টি ছিল। তাঁর ব্যক্তিত্বের সুতো গোটাতে গোটাতে আমরা ব্যক্তিতে পৌঁছোই। যে–বৈপরীত্যের দ্বন্দ্বে তিনি জগদীশ, ঠিক সেই অশুভ–‌শুভ, পাপ–‌পুণ্যে কাতর তাঁর সাহিত্যের চরিত্ররাও। কখনও এরা চেষ্টিত, শ্লেষাত্মক। যেন অভিনয় করে চলেছে সুখের, দুখের। ভাল করাটাও ঠিক ভাল করা নয়, আবার মন্দটাও ঠিক মন্দ নয়। নিত্য প্রক্সি‌ দিয়ে চলেছে '‌অসাধু সিদ্ধার্থ'‌রা‌। দুই মহাযুদ্ধের মাঝখান ও কিছু পর লেখকের শ্রেষ্ঠ প্লটের সময়কাল। অথচ শৈলীতে প্লটের ঐক্য উধাও। হতে পারে অভিজ্ঞতার অসংলগ্নতা ইউরোপীয় অস্তিবাদী সাহিত্যিকদের বাক্‌রীতিকে যেমন প্রভাবিত করেছিল, তেমনই তাঁকে করেছিল উদাসীন। অর্থ–‌লালসা–‌ঈর্ষা–যৌনতা সব পাশাপাশি আছে অথচ তাতে দ্রোহ নেই, দাম্পত্য যেন '‌মধুমাখা ভ্রান্তি'‌ মাত্র। উজাগরে প্রকাশিত তাঁর বেশি কিছু চিঠিপত্র এবং মননশীল প্রবন্ধগুলি জগদীশ গুপ্তের জীবনদর্শন অনুসন্ধানী। '‌নেপথ্যের রজ্জু'‌, '‌লাঙ্গুলোপাখ্যান'‌, '‌স্বপ্ন যখন হঠাৎ সত্য হয়'‌, '‌গণনীয় নন্দকিশোর'‌–এর মতো অগ্রন্থিত গল্পগুলি পাঠক এখানে পেয়ে যাবেন। আবার বিবিধ দৃষ্টির আলোকে বহুপঠিত '‌পয়োমুখম্‌',‌ '‌হাড়'‌, '‌পেয়িংগেস্ট'‌ গল্পগুলির পুনর্মূল্যায়ন সহজবোধ্য। জগদীশ গুপ্তের ছোটগল্পের কথনবিশ্ব বহুমাত্রিক। বাস্তবের অতিরিক্ত কিছু‌র ক্ষেত্রে কাকতালের ব্যবহার করছেন, পয়োমুখম্‌ গল্পে কৃষ্ণকান্তের অপরাধমনস্কতাকে সিরিয়াল কিলারের রহস্যে ধরছেন, মনের ভারসাম্যহীনতায় শরীরী হয়েছে '‌রসাভাস'‌, '‌শশাঙ্ক কবিরাজের স্ত্রী'‌র মতো গল্পগুলি‌। আবার মনও শরীরী হয়েছে '‌চিহ্ন'‌ গল্পে। এ–জগতে তিনি নির্মোহ জীবনবাদী। সুবোধ ঘোষ, জ্যোতিরিন্দ্র নন্দী, নরেন্দ্রনাথ মিত্র, রমাপদ চৌধুরি, নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের পর '‌উজাগর'‌ কল্লোলের মৌলিক স্বর জগদীশ গুপ্তের কথাসাহিত্যের পুনঃপ্রসঙ্গায়ন বা জীবনপঞ্জি–‌গ্রন্থপঞ্জি সমেত একটি পূর্ণাঙ্গ গবেষণামূলক কাজ করল। সম্পাদকের কথায়— '‌জগদীশ গুপ্তের কথাসাহিত্য কোনও আদর্শবাদের দ্বারা আচ্ছন্ন নয় বলেই তার প্রাসঙ্গিকতা কখনও ফুরায় না।'‌ গুরুদেবের স্বীকৃতি বা ব্যক্তিগত আক্রমণ দিয়ে যে সংখ্যার শুরু, কাকতলীয়ভাবে সংখ্যার শেষ প্রবন্ধটি চিনিয়ে দেয় স্বধর্মে অবিচল জগদীশকে, সেখানেও উপস্থিত রবীন্দ্রনাথ। কবিতা‌র ফর্মে, আটপৌরেভাবে। জগদীশ গুপ্তের লেখা অগ্রন্থিত '‌গুরুপ্রণাম'‌ কবিতাটি পাঠকের মূল্যবান প্রাপ্তি— '‌অনন্ত অতিথি আসে/‌তব রসসাগরের তীরে/‌আকণ্ঠ করিয়া পান/‌অবগাহি, তটহীন নীরে/‌মনোপাত্রে ভরি লয় সেই তীর্থবারি/‌লক্ষ নরনারী।'‌‌‌‌ ■
8779835___https://www.operbangla.com/print-view/19
এই তর্কটার কথা সবাই জানেন। ডিম পাখি পাড়ে, কিন্তু পাখিও তো ডিম ফুটেই বেরোয়। তাহলে কে আগে কে পরে? এই তর্কের এখনো মীমাংসা হয়নি বললে কথাটা একটু অতিরঞ্জন হবে। মীমাংসা হয়েছে, তবে সাধারণ পাঠক সেটা সবাই জানেন না বলে মনে হয়। অবশ্য তর্কটাই যে আছে তাও অনেকে জানেন না। কিন্তু লেখাপড়া করা মানুষের মধ্যে এ নিয়ে হয়তো কখনো প্রশ্ন ওঠে, যাদের মনোবিজ্ঞানের জ্ঞান নেই তারা সহজে এর উত্তর পান না। মনোবিজ্ঞান বা মনোভাষাবিজ্ঞানে অনভিজ্ঞ পাঠকের জন্য এই লেখা। চিন্তা আর ভাষার ব্যাপারে এই একটা সমস্যা ছিল। হয়তো এখন মনে হতে পারে, আরে! এটা একটা সমস্যা নাকি? ওটা তো ছিল একটা আপাত-সমস্যা, তবু প্রশ্নটা অনেকদিন ধরে আমাদের ঝামেলায় ফেলেছে। বিশেষ করে উনবিংশ ও বিংশ শতাব্দীতে – মানুষ আগে চিন্তা করে তারপর কথায় তা প্রকাশ করে, নাকি ভাষা ছাড়া মানুষ চিন্তা করতেই পারে না, ভাষাই চিন্তার একমাত্র বাহন? অর্থাৎ প্রথম একদল অনেক ক্ষেত্রেই দুয়ের সম্ভাব্য বিচ্ছেদ কল্পনা করে, বলে যে ভাষা ছাড়াও চিন্তা করা যায়। তারা অবশ্য এমন চরম কথা বলেন না যে, ভাষায় চিন্তা করা যায় না। ভাষার মধ্যস্থতায় চিন্তা অবশ্যই করা যায়, ভাষায় চিন্তা প্রকাশিত হয়। মানুষের যদি ভাষা না অর্জিত হতো তাহলে মানুষ এত বিচিত্র চিন্তা করতেই পারত না, প্রকাশ করতে তো পারতই না; কিন্তু ভাষা ছাড়াও চিন্তা করা সম্ভব। আরেক দল বলে বা বলত যে, দূর! ভাষা ছাড়া চিন্তা সম্ভবই নয়। প্রথম দলে আছেন চমস্কির এককালের এমআইটির ছাত্র জেরি ফোডোর আর দ্বিতীয় দলে আছেন ভিগোৎস্কি নামক রুশ মনোবিজ্ঞানী, আমেরিকান ভাষাবিজ্ঞানী ব্লুমফিল্ড – এবং আরো কেউ কেউ। ফোডোরের যুক্তি, আচ্ছা, পশুপাখির তো ভাষা নেই, কিন্তু তারা কি চিন্তা করে না? কিংবা যে-শিশু ভাষা শেখেনি, তার কি কোনো চিন্তাপ্রক্রিয়া নেই? 'সামনে গাছপালাগুলো নড়ছে, কে জানে ওখানে আমাদের বিপদ লুকিয়ে আছে কি না -' হরিণ বা জেব্রার দল কি এরকম ভাবে না? এখনো নানা জায়গায় যে বর্ষার পরে হনুমানের দল চলে আসে খাবার-ফল ইত্যাদি লুটপাটের বাসনা নিয়ে – তাদের কি কোনো চিন্তা থাকে না যে, 'এই সময়ে ফলটল পাকবে, চলো দলবেঁধে উদ্যোগ নিই?' শিশু কি কখনো তার মা সম্বন্ধে ভাবে না যে, 'এই মহিলার ওপর আমি খাদ্য বা অন্যান্য ব্যবস্থার জন্যে বেশ নির্ভর করতে পারি, তাই এই মহিলা কাছে থাকলে আমার ভালো লাগবে।' নিশ্চয়ই পশুপাখিরা এবং শিশুরা এমন ভাবে। এমনকি ফোডোর আরো একটা অতি অকাট্য যুক্তি দিতেই পারতেন; জীবজগতের বিবর্তনের যুক্তি, সেটা হলো, 'আরে মানুষ তো বহুদিন কথা বলতেই শেখেনি, তা যখন তাদের ভাষা ছিল না তখন কি তারা চিন্তা করত না? নিশ্চয়ই করত।' ঠিক কথা! মানুষ এসেছে পৃথিবীতে তা প্রায় আশি-নব্বই হাজার বছর হবে; আর তার ভাষা তৈরি হয়েছে বড়জোর চল্লিশ হাজার বছর আগে। তাহলে চল্লিশ-পঞ্চাশ বছর কি সে আদৌ চিন্তা করেনি? এসব যুক্তি কেউ অস্বীকার করার কথা ভাবে না। বস্তুতপক্ষে চমস্কির একটি কথাতেও এই ইঙ্গিত আছে বলে মনে হয়। দুই হাজার সালে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি বক্তৃতায় তিনি মানুষের বিবর্তনে ভাষাবোধ বা ভাষাক্ষমতা কীভাবে জন্মাল তার কথা বলেছিলেন ((Chomsky, 2000 : 17))। বলেছিলেন যে, হয়তো পঞ্চাশ বা ষাট হাজার বছর আগে, মানুষের বা মানব-অভিমুখী উন্নত 'প্রাইমেট'দের মধ্যে কোনো একটা 'জিন' বা কিছু ঢুকে পড়ে, যার বলে মানুষ ভাষার দিকে এগিয়ে যায়। পরে কেউ কেউ বলেছেন যে, এই জিনটার নাম Fox P2। অন্য কোনো প্রাণীর ক্ষেত্রে এই জিনগত সংযুক্তি ঘটেনি, তাই অন্য কোনো প্রাণীর ভাষাও নেই। চমস্কির কথাগুলো তুলে দিই – Let us imagine a higher primate wandering around. It lacks the language organ but it has something like our brain and other organs, including sensorimotor systems sufficiently close to ours, and also a conceptual-intentional system sufficiently close to ours so that it can think about the world more or less the way we do in so far as that is possible without language. But it doesn't have language and cannot articulate such thought Ñ even to itself. কল্পনা করুন যে, একটি উচ্চস্তরের নরবানর ঘুরে বেড়াচ্ছে। এর ভাষা-অঙ্গ নেই, কিন্তু আমাদেরই মতো মস্তিষ্ক আর অন্যান্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গ আছে। আছে অনুভব আর সঞ্চালনের প্রণালী যা অনেকটা আমাদেরই মতো, আর সেইসঙ্গে আছে একটা চিন্তা আর ইচ্ছানির্মাণের প্রণালী, যাতে তারা পৃথিবী সম্বন্ধে ভাবতে পারে – সেও আমাদেরই মতো, অন্তত ভাষা ছাড়া যতটা এসব থাকা সম্ভব। কিন্তু এ প্রাণীর ভাষা নেই, তাই সেসব চিন্তা উচ্চারণ করতে পারে না, এমনকি নিজের কাছেও। আমরা প্রথমেই এই আধুনিক সিদ্ধান্তটি, হয়তো শেষ সিদ্ধান্তটি দিয়ে শুরু করলাম যে, চিন্তা আগে, ভাষা পরে। কিন্তু এই সিদ্ধান্তে পৌঁছতে অনেক বিতর্কের পথ পেরোতে হয়েছে। এ-প্রবন্ধে সেই বিতর্কের সূত্রগুলো তুলে ধরার চেষ্টা করব। এবং শেষকালে এই ইঙ্গিতও দেওয়ার চেষ্টা করব যে, জানি না সে-চেষ্টার আদৌ দরকার আছে কি না – ভাষার সাহায্যে চিন্তার মধ্যে যে-ঐশ্বর্য সঞ্চারিত হয়েছে, তা ভাষা ছাড়া সম্ভব ছিল না। অর্থাৎ ভাষা ছাড়া চিন্তা সম্ভব হলেও ভাষার সঙ্গে যুক্ত হয়ে চিন্তার যে বিস্তার, বৈচিত্র্য ও সমৃদ্ধি ঘটেছে তা ভাষার আগে কল্পনা করা সম্ভব ছিল না। এখানে যে-প্রশ্নগুলো তোলা হয়েছে সেগুলো হলো – ১. কোনটা আগে, চিন্তা না ভাষা? ২. যদি চিন্তা আগে হয় তা কীভাবে হলো? ২. যারা ভাষা আগে বলে সাব্যস্ত করেন তাদের যুক্তি কী? ৩. ভাষা আগে মানে কী – ক. ভাষা ছাড়া চিন্তা সম্ভব নয়? খ. ভাষা চিন্তাকে রূপ দেয় বা নিয়ন্ত্রণ করে? ভাষাপ্রভাবিত কিংবা ভাষানিয়ন্ত্রিত চিন্তা কী ধরনের চিন্তা? এই প্রশ্নটাকেই আবার দুভাগে ভাগ করা যায় – ক. ব্যক্তির পরিপার্শ্ব-বোধের (নিসর্গ ও তার নানা উপাদান, সময় রঙের ধারণা, পরিমাপ, দূরত্ব) – ইত্যাদি কি তার ভাষার শব্দাবলির দ্বারা নিয়ন্ত্রিত? খ. ভাষা কি তার সামাজিক, জাতীয় ইত্যাদি বোধ ও সংস্কৃতির নানা বিষয় সম্বন্ধে বদ্ধমূল ধারণা তৈরি করে দেয়? অর্থাৎ ভাষা কি একটি মানসিক জেলখানার মতো, যার থেকে ভাষী কখনো বেরোতে পারে না? স্টাইনবার্গ ওশ্চিয়ারিনি (১৯৯৩) এ-প্রসঙ্গে শক্ত-নরম চারটি তত্ত্বের উল্লেখ করে সেগুলোর বিচার করেছেন। প্রথম তত্ত্বটি যাঁরা মনোবিজ্ঞানে আর ভাষাবিজ্ঞানে আচরণবাদী বা Behaviourist নামে পরিচিত, তাঁদের। শুধু তাঁদের নয়, তাঁদের মধ্যে কট্টরদের, যেমন, লেনার্ড ব্লুমফিল্ড, বিএফ স্কিনার প্রভৃতি। তাঁদের কথায়, কথা না ফুটলে, কথার ক্ষমতা না থাকলে চিন্তা সম্ভবই নয়। তাই এটার একটা নাম identity view কথা আর চিন্তা অনন্য; কথা ছাড়া চিন্তা অভাবনীয়। অর্থাৎ কথা আগে, চিন্তা তার পরে। আচরণবাদীরা মানুষের সব কাজকেই (এমনকি ভাবনা আর অনুভবকেও) প্রকাশ্য 'আচরণ' বা behavior বলে মনে করেন, যা প্রকাশ্য নয়, তা আছে বলে মনে করেন না। আচরণের আড়ালে থাকা মনকে এঁরা প্রায় অস্বীকারই করেন। পশুদের যে মন আছে, চিন্তা আছে, সে-চিন্তা তারা একভাবে প্রকাশও করতে পারে, তা বোধহয় আচরণবাদীরা ধর্তব্যের মধ্যেই আনেন না। তাঁদের মতে চিন্তা হলো 'অব্যক্ত ভাষ্য' sub-vocal speech, অর্থাৎ ভাষার সাহায্যে মনে মনে ভেবে নেওয়ার ঘটনা, বা অনুচ্চারিত ভাষা। এঁদের কাছে 'ভাষা' মানে উচ্চারিত ভাষা বা speech. এ ছাড়া আর কোনো ভাষার অস্তিত্ব এই আচরণবাদীরা স্বীকার করেন না। এখানেই পাঠকদের বলে রাখা ভালো যে, চমস্কি প্রমুখ আধুনিক ভাষাবিজ্ঞানী speech-কে অর্থাৎ উক্ত বা উচ্চারিত ভাষাকে যথার্থ ভাষা বলে স্বীকার করেন না। এঁদের কাছে speech হলো বহিঃপ্রকাশিত ভাষা, বহির্ভাষা বা বীঃ externalized language (e-language)। কিন্তু এই বহির্ভাষার ভিত্তিতে আছে একটা অন্তর্ভাষা বা Internalized language (l-language), যেটার অধিষ্ঠান আমাদের মনে অর্থাৎ মস্তিষ্কে। সেটা নিয়মবদ্ধ, বিচ্যুতিহীন, সুশৃঙ্খল – এবং সেটা আছে বলেই আমাদের বহির্ভাষা আছে, তার নিয়ম মেনেই আমরা আমাদের কথাগুলো বলার চেষ্টা করি। আচরণবাদীদের কথা হলো, যেমন লেনার্ড ব্লুমফিল্ড বলেন যে, fully literate person এমন একটা উপায় তৈরি করেছে Ñ a system of internal substitute movements which serve him for private purposes, such as thinking and silent reading, in place of audible speech sounds (1961 : 31, 1942-এর পেপার থেকে) অর্থাৎ একজন পূর্ণ সাক্ষর লোক ভাষা উচ্চারণ না করে তা নিঃশব্দে মনের মধ্যে চিন্তার আকারে তৈরি করতে পারে – তাই ভাষার বিকল্প, যেমন সে-বই সামনে নিয়ে নিঃশব্দে পড়ে যেতে পারে। ভাষা আছে বলেই মানুষ তা পারে, যেমন পড়ালেখা জানা মানুষ নিঃশব্দে পড়তেও পারে। তাই চিন্তা অনুচ্চারিত নিঃশব্দ কথা ছাড়া আর কিছু নয়। ব্লুমফিল্ড আবার এর মধ্যে 'পুরো সাক্ষরে'র প্রসঙ্গ এনে ফেলেন, এমন অদ্ভুত এবং অবাস্তব ইঙ্গিত করেন যে, নিরক্ষর লোকেরা চিন্তা করতে জানেন না। কিংবা হয়তো সাক্ষর লোকেদের নিঃশব্দ পড়ার সঙ্গে সমান্তরাল টানেন নিঃশব্দ চিন্তাকে। পড়া যেমন মুদ্রিত শব্দনির্ভর, ওই চিন্তাও তেমনি অনুচ্চারিত, কিন্তু শব্দ-সাজানো বাক্যনির্ভর। অন্যদের কাছে যাওয়ার আগে ব্লুমফিল্ডের অস্ত্রেই ব্লুমফিল্ডকে ঘায়েল করা যায় বলে আমাদের ধারণা। তাঁর Language (১৯৩৩) বইয়ের একেবারে প্রথমেই আছে দুটি তরুণ-তরুণীর কথা – জ্যাক আর জিল। তারা গ্রামের পথ দিয়ে যাচ্ছে, এমন সময় জিল দেখল রাস্তার পাশের আপেল গাছে আপেল ফলেছে, দেখে জিলের মনে হলো তার খিদে পেয়েছে। সে তখন জ্যাককে বলল, 'জ্যাক, আমাকে একটু আপেল পেড়ে দেবে?' খুব ভালো কথা। কিন্তু এই ব্যাপারটাকে আচরণবাদী ব্লুমফিল্ড ব্যাখ্যা করেন stimulus আর response, অর্থাৎ 'প্রেরণা' আর 'সাড়া' – এই দুটি পরিচিত ধারণা দিয়ে। অর্থাৎ আপেল দেখেই জিলের মনে হলো তার খিদে পেয়েছে, তাই সে জ্যাককে ভাষায় ওই অনুরোধ করল। এবার আমাদের প্রশ্ন – জিলের যে মনে হলো, তা কি ভাষা ছাড়া মনে হতো না? শারীরিক খিদের অনুভব পশুপাখি, বা কথাহীন শিশুদের হয় কী করে? এই অনুভব কি চিন্তা নয়, তাতে মস্তিষ্কের কোনো ভূমিকা নেই। আমরা পরের অংশে এই প্রশ্নটিকে বহন করে নিয়ে যাচ্ছি। বলা বাহুল্য, আচরণবাদীদের কথার জবাবে পালটা প্রশ্ন করা হয়, তাহলে মহাশয়, পশুদের কি চিন্তা করার ক্ষমতা নেই, তারা চিন্তা করে না? আর স্বাভাবিক শিশু, যে তখনো কথা শেখেনি, সে কি কিছু ভাবে না? মূক ও বধির, কথাশক্তিহীন শিশু ও মানুষেরা কিছু ভাবে না। তাদের কোনোরকম চিন্তা করার ক্ষমতা নেই? আগে কথা বলতে হবে, তারপর চিন্তা করতে হবে, এ-কথা তো জীবজগতের বিবর্তনের দ্বারাই অপ্রমাণিত হয়ে যায়। মানুষ কতদিন ভাষা ছাড়া বেঁচেছে বলুন – অন্তত চল্লিশ-পঞ্চাশ হাজার বছর আগেও তো তার ভাষা বলতে আমরা এখন যা বুঝি তা ছিল না। কাজেই মানুষের কাছে এলে ওই তত্ত্বটা আরো বেশি প্রশ্নাধীন হয়ে পড়ে। এক ধরনের চিন্তা পশুরা নিশ্চয়ই করে, জৈবিক অস্তিত্বের সঙ্গেই যে চিন্তা জড়িত। কোথায় কোথায় খাবার পাওয়া যাবে, খাবার পেলে সন্তানদের জন্য তা নিয়ে আসতে হবে, খাবার যদি প্রাণীজাতীয় হয় তাহলে তা শিকার করার কৌশল কী করতে হবে, কোন ধরনের বাসস্থান তার আর তার সন্তানদের পক্ষে ভালো হবে, কার এবং কী থেকে তাদের বিপদ আসতে পারে – সেসব চিন্তা তারা করে না। এত বড় আশ্চর্য কথা! এখানে এমন দাবি করলে তো হবে না যে, পশুদের মধ্যে কোনো আরিস্তোত্লের মতো দার্শনিক নেই, কোনো পশুর হাতে গাল রেখে চিন্তানিমগ্ন মূর্তি ভাস্কর রদ্যাঁ বানিয়ে যাননি, কাজেই পশুরা চিন্তা করে না। পশুরা যথেষ্ট চিন্তা করে। 'ওই যে সামনে মূর্তিটা দেখা যাচ্ছে সে আমার বন্ধু না শত্রু, এই যা বস্তুটা সামনে পড়ে আছে তা কি আমার খাদ্য না খাদ্য নয়, আজ কোনদিকে গেলে সহজে খাদ্য মিলবে, ওই মহিলার সঙ্গে কি আমি আমার সাময়িক পশু-সংসার পাততে পারি, আমার সন্তানগুলোকে কীভাবে রক্ষা করব, আমার দলের মধ্যে হিংস্র পশু আক্রমণ করেছে, আমি কীভাবে আমার দলকে রক্ষা করব?' ইত্যাদি নানা চিন্তা পশুকে নানা সময়ে করতে হয় এবং ভাষার সাহায্য ছাড়াই সে তা করে। মানুষের কথাহীন শিশুদের বিষয়টাও একই। 'সামনে যে মহিলাটি আছেন, ইনি আমার খুব পরিচিত, এঁর শরীরের একটা অংশে আমার খাদ্য আছে, আমার এখন এর কাছে যেতে হবে' – এও এক ধরনের চিন্তা। সে হয়তো শব্দ দিয়ে এই কথাগুলো ভাবে না, অর্থাৎ 'সামনে', 'মহিলা', 'ইনি', 'আমার', 'পরিচিত' ইত্যাাদি কোনো কথাই তার আয়ত্ত হয়নি, কিন্তু সে যে মাকে দেখলেই তার শরীরের ওই খাদ্যজোগানদার অংশের দিকে এগিয়ে যায়, তা তো আমরা প্রত্যহই দেখি। কথার ক্ষমতা ছাড়াই শিশুর মনে এ-চিন্তা জাগতে পারে, আবার অন্য কোনো মহিলাকে দেখেও সে বুঝতে পারে, তাঁর বুকে তার খাদ্য নেই। প্রিয় খেলনা দেখে সে যে হাত বাড়ায়, তাও ওই চিন্তা থেকে যে, 'এটা আমার ভালো লাগছে, এটা আমি চাই।' বা 'ওই আওয়াজটা আমার ভালো লাগছে না, ওটা ভয়ংকর কিছু নয় তো?' এমন বললে হবে না যে, এগুলো চিন্তা নয়, শুধু 'ঈশ্বর আছে কি নেই, মানুষ মৃত্যুর পর কোথায় যায়', 'উত্তর-আধুনিকতার ভুল কোথায়' – এসব চিন্তাই চিন্তা। মূক ও বধির শিশু এবং মানুষদের নিয়েও প্রচুর গবেষণা হয়েছে এই বিষয়টা দেখার জন্য। এটাও দেখা গেছে যে, কথা বলার ক্ষমতা আসার আগেই কথা বোঝার ক্ষমতা (comprehension) জন্মায় শিশুদের। কথা বুঝতে পারাটাই এক ধরনের চিন্তাপ্রক্রিয়া। মূক-বধিরদেরও যে কথা বোঝার ক্ষমতা আছে তা তো আমরা দেখিই, কাজেই কথা একটুও না বলতে পারলেও তারা এক ধরনের চিন্তাপ্রক্রিয়ার সাহায্যে অন্যের কথা বুঝে নেয় এবং আরেক ধরনের চিন্তাপ্রক্রিয়ার সাহায্যে সেই কথা পালন করতে বা অস্বীকার করতে এগোয়। যদি কথার প্রতি উদাসীন থাকে, তাও একটা চিন্তিত সিদ্ধান্তের বিষয় – 'আমি এ কথাটাকে কোনো মূল্যই দিতে চাই না।' ভাষাবিজ্ঞানীরা আইরিশ লেখক নোলান আর জাপানি বালিকা রিয়ের কথা বলেছেন, যাঁরা কথা বলতে পারার আগে লেখা পড়তে পারতেন, এবং লেখা থেকে শব্দের মানে বুঝতে পারতেন। তার মানে তাঁদের চিন্তার সামর্থ্য তৈরি হয়েছিল। আরো একটা সাংঘাতিক পরীক্ষার কথা পাই আমরা – স্মিথ বলে একজন গবেষক নিজের শরীরে ইনজেকশন দিয়ে শরীরে সাময়িক প্যারালিসিস বা আড়ষ্টতা সঞ্চার করেছিলেন – যখন তাঁর কথা বলার কোনো ক্ষমতাই ছিল না। ওই সময় কৃত্রিম শ্বাসযন্ত্রের সাহায্যে তিনি শ্বাস নিয়েছেন। তখন কি তাঁর চিন্তাশক্তি সম্পূর্ণ লোপ পেয়েছিল? একেবারেই না। তিনি পরে তাঁর প্রতিবেদনে জানান যে, তিনি ওই অবস্থাতেও চিন্তা করতে পেরেছেন। শুধু তাই নয়, তাঁর সহকারীরা তাঁকে কিছু অংক কষতেও দেয়, তাও তিনি ঠিক ঠিক কষে দেন। অর্থাৎ কথা বলার ক্ষমতার সঙ্গে চিন্তার ক্ষমতার কোনো সাক্ষাৎ সম্পর্ক নেই। যদি থাকত তাহলে কথা বলার ক্ষমতা যদি কারো পরে লোপ পায় (এমন অনেকের ক্ষেত্রে হয়েছে, যেমন সম্প্রতি প্রয়াত প্রসিদ্ধ পদার্থবিদ স্টিফেন হকিং), তাহলে তাঁর চিন্তার ক্ষমতাও লোপ পেত। এমনটা কখনো ঘটে না। স্টিফেন হকিংয়ের মতো প্রবল চিন্তাশীল মানুষ এ পৃথিবীতে কতজন ছিলেন? আর শিশুর বিকাশে এমন দেখা গেছে এবং পরীক্ষাতেও প্রমাণিত হয়েছে যে, আমাদের ঘরেও তা দেখতে পাই – কথা বলার আগে শিশু কথা বুঝতে শেখে। কথা বোঝা আর সেই বোঝা অনুযায়ী কাজ করা – নিঃসন্দেহে এক ধরনের চিন্তাশক্তির পরিচয় – যা আচরণবাদীরা অগ্রাহ্য করেন। তারা যখন ব্লক সাজায়, সাজিয়ে স্তূপ বা ওই ধরনের নানা গঠন তৈরি করে, বা জিগস পাজলের ছবির টুকরো বসায় তখন কোনটার পরে – ওপরে বা পাশে কোনটা সাজাতে হবে তার চিন্তা এবং সিদ্ধান্ত তারা সহজেই নেয়। আর কথা আগে বুঝতে না শিখলে কথা উচ্চারণ বা উৎপাদন করাও শিশুর পক্ষে সম্ভব হতো না, আচরণবাদীরা এ-কথাটাতেও তেমন আমল দেন না। তাঁদের তত্ত্ব ভ্রান্ত, এতে সন্দেহ নেই। এ থেকেই যে-প্রশ্নটা উঠে পড়ে তা হলো, কথা চিন্তাকে নিয়ন্ত্রণ করে, না চিন্তা কথাকে? আচরণবাদীরা যেন প্রথমটাকেই বিশ্বাস করেন। কিন্তু চিন্তা যে কথা বলাকে নিয়ন্ত্রণ করে, তার একটা প্রমাণ হলো মিথ্যাভাষণ। আমি ভাবছি এক, আর বলছি অন্য – এই হলো মিথ্যাভাষণের মূল কথা। কাজেই মিথ্যা বলব এই চিন্তা আগে আসে, তার থেকে শুরু হয় মিথ্যা কথা বলা। দুই, তিন ও চার মূলত একই তত্ত্বের রকমফের, স্টাইনবার্গ ও শ্চিয়ারিনি তাকে তিনটি সূক্ষ্ম ভাগে ভাগ করেছেন। এগুলোর প্রবক্তা মোটামুটিভাবে দুই আমেরিকান – এডওয়ার্ড সাপির (১৮৮৪-১৯৩৯) আর বেঞ্জামিন লি হোয়র্ফ (১৮৯৭-১৯৪১)। প্রথমজন বিখ্যাত ভাষাবিজ্ঞানী, দ্বিতীয়জন শৌখিন তত্ত্বজিজ্ঞাসু, কিন্তু ভাষাবিজ্ঞানী ও সমাজবিজ্ঞানীদের কাছে তাঁর মতামত যথেষ্ট গুরুত্ব পেয়েছে। এই তত্ত্বকে 'ভাষা-সাপেক্ষবাদ' বা Linguistic RelativismÕ নাম দেওয়া হয়। আগের তত্ত্বের সঙ্গে এর একটু তফাৎ আছে। তা হলো, আচরণবাদীরা মনে করেন ভাষা আগে, চিন্তা তার পরে আসে; আর এঁরা মনে করেন ভাষার সাহায্যে চিন্তা উৎপাদিত হয়। রুশ মনোবিজ্ঞানী ভিগোৎস্কিও এ-কথা বলেন, Ôthought is born through wordsÕ (1934 : 153), তাই এই মতটাকে বিশেষ করে সাপির-হোয়র্ফ হাইপোথিসিস নাম দেওয়া হয়েছে। এটির অন্য ইংরেজি নাম Linguistic Determinism বা ভাষা-সাপেক্ষবাদ কিংবা ভাষা-নিয়ন্ত্রণবাদ। এর যে প্রাথমিক কথা যে ভাষা ছাড়া চিন্তা করা যায় না – তা আগের তত্ত্বের আলোচনাতেই ভ্রান্ত প্রমাণিত হয়ে গেছে। আগের তত্ত্বের কথা ছিল যে, ভাষা থেকেই চিন্তার উদ্ভব, এটি তুলনায় একটু উদার। কারণ আগের তত্ত্বে ভাষা বলতে শুধু কথা বলার ক্ষমতা বুঝিয়েছে। আর এই তত্ত্বে ভাষার একটি পূর্ণাঙ্গ চেহারা কল্পনা করা হয়েছে – কথা বোঝার ক্ষমতাও তার অঙ্গ। সাপিরের কথা খুব স্পষ্ট – অনেকে ভাবেন যে … … they can think, or even reason, without language is an illusion. (Sapir, 1921 : 15)। ভিগোৎস্কির কথা আমরা ওপরে উদ্ধার করেছি। ভাষা সম্বন্ধে এঁদের মতো আচরণবাদীদের চেয়ে উদারতর হলেও, এঁদের মতোও গ্রহণযোগ্য নয়। তার কারণ, আগেই বলেছি, পরীক্ষার দ্বারা প্রমাণিত হয়েছে যে, মূক ও বধির মানুষেরা, যারা কথা শুনতে পান না, বলতেও পারেন না, তাদেরও চিন্তার ক্ষমতা আছে। হেলেন কেলার তাঁর এক স্মরণীয় দৃষ্টান্ত। স্বাভাবিক মানুষের চেয়ে নানা ক্ষেত্রে শ্রুতি ও বাকপ্রতিবন্ধীদের বুদ্ধি বা চিন্তার ক্ষমতা কম নানা পরীক্ষাতে এও অপ্রমাণিত হয়েছে। আর দ্বিতীয় কথা, যারা একটির চেয়ে বেশি ভাষা জানেন – অর্থাৎ বহুভাষীরা – তাঁদের চিন্তার ক্ষমতা কি একভাষীদের চেয়ে বেশি? সাম্প্রতিক মনোবিজ্ঞানে একাধিক ভাষা জানলে মেধার একটু হেরফের ঘটে তা বলা হয়েছে, কিন্তু তা বহুভাষীকে একভাষীর চেয়ে স্বতঃসিদ্ধভাবে বেশি চিন্তা ক্ষমতাবান করে তোলে না। তৃতীয় তত্ত্ব : ভাষা মানুষের প্রাকৃতিক প্রতিবেশের বোধকে নিয়ন্ত্রণ, এমনকি নির্মাণ করে এঁদের মতের – linguistic determinism বা ভাষা-সাপেক্ষবাদের – সোজা বিবরণ হলো – মানুষ যে-ভাষা বলে, সে-ভাষা তার জীবন আরপৃথিবীকে দেখার বোধকে নিয়ন্ত্রণ করে। অর্থাৎ মানুষ আগে একটা শব্দ পায়, আর সেই শব্দ তাকে তার অভিজ্ঞতার সঙ্গে যুক্ত করে। যত শব্দ, তত অভিজ্ঞতার বৈচিত্র্য; আবার শব্দ যত কম, অভিজ্ঞতা তত সীমাবদ্ধ। যেমন ধরা যাক, আদি আমেরিকান হোপিদের ভাষায় পাখির একটা নাম আছে; কিন্তু আর যা কিছু ওড়ে সবই একটা শব্দ দিয়ে বোঝানো হয় – পোকামাকড় থেকে অ্যারোপ্লেন আর তার পাইলট পর্যন্ত। এস্কিমোদের ভাষায় বরফের নানা চেহারার যত শব্দ আছে ইংরেজি বা বাংলা ভাষায় তত নেই, ইংরেজিতে তবু গোটাপাঁচেক আছে, বাংলায় তাও নেই। নানা ভাষার রঙের নাম আর ধারণা, জ্ঞাতি নাম আর ধারণা থেকেও আপাতভাবে মনেই হতে পারে যে, হ্যাঁ, ব্যাপারটা বুঝি এরকমই। আমাদের বাঙালিদের 'ভায়রাভাই', 'জামাইবাবু' আর 'শালা' সবই ইংরেজিতে brother-in-law ইংরেজরা কি এই তিনটে সম্বন্ধকে এক বলে ভাবে? তা মোটেই নয়। তাই হোয়র্ফ যেমন বলেছিলেন, ÔWe cut nature up, organize it into concepts, and ascribe significance as we do, largely because we are parties to an agreement to organize it in this way Ñ and agreement that holds throughout our speech community and is codified in the patterns of our language.Õ এতে largely থেকে community পর্যন্ত অংশ বাদ দিয়ে পড়লে বিষয়টা আরো স্পষ্ট হবে। অর্থাৎ আমরা প্রকৃতিকে (বা জীবন-অভিজ্ঞতাকে) কেটেকুটে বিভিন্ন ধারণায় সাজিয়ে তুলি, আর তাতে অর্থ দিই, মূলত আমরা একটা চুক্তির দ্বারা ওই রকমভাবে প্রকৃতিকে বা পৃথিবীর অভিজ্ঞতাকে সাজিয়ে তুলতে বাধ্য; এই চুক্তিতে আমাদের ভাষাগোষ্ঠীর সবার অংশ আছে, আর আমাদের ভাষার বিন্যাসের মধ্যেই এই চুক্তির শর্তগুলো তৈরি আছে। হোয়র্ফ উদাহরণ হিসেবে আদি আমেরিকান হোপি ভাষার উদাহরণ এনেছিলেন। সে-ভাষায় নাকি 'সময়'বাচক শব্দের সংখ্যা খুবই কম, তাই ইউরোপীয়-আমেরিকানদের সময়ের ধারণা – সময় ধারাবাহিকভাবে অতীত থেকে বর্তমান, বর্তমান থেকে ভবিষ্যতে চলে নাকি হোপিদের থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। ফলে হোপিরা বর্তমান, অতীত, ভবিষ্যৎকে নিখুঁতভাবে তফাৎ করে না। পরবর্তী গবেষণায় হোয়র্ফের বক্তব্য ভিত্তিহীন প্রমাণিত হয়েছে। হোপিরাও দিব্যি পশ্চিমি সময়ের ধারণা বুঝে নিতে পারে। অন্যদিকে এক ভাষার মানুষ অন্য ভাষা যখন শিখে নেয়, তখন তার মধ্যে দুই ভাষার দুরকম নিয়ন্ত্রণের জন্য দুই অভিজ্ঞতার মধ্যে লড়াই বেধে যায় কি? না, বিশ্ববীক্ষার এমন কোনো দ্বন্দ্ব উপস্থিত হয় না। এস্কিমোদের ভাষায় বরফের নানা চেহারার (জমাট বরফ, জলে ভাসা বরফ, গুঁড়ো বরফ, ইগলু তৈরির জন্য বরফের ইট, বৃষ্টিতে পড়া বরফ ইত্যাদি) জন্য প্রায় দেড় ডজন শব্দ আছে, ইংরেজিতে সে তুলনায় বরফবাচক শব্দ পাঁচটি বা Ñ ice, snow, sleet, icicles, slush, frost। তার অর্থ এই নয় যে, এস্কিমোদের পরিবেশে থাকলে কোনো ইংরেজ ওই শব্দগুলোর অর্থ অনুযায়ী বরফকে তফাৎ করতে পারবে না। কোনো ভাষায় রঙের শব্দ কম থাকলেও তারা সাতটা রংকে আলাদা করে চিনতে পারে না তা নয়। দরকার হলে অন্য ভাষা থেকে শব্দ ধার করে বা নিজেদের ভাষায় যৌগিক শব্দ তৈরি করে তারা ধারণার সে-ফাঁক পূরণ করে। ধরা যাক 'মভ' (mauve) বা লাইলাক রঙের ধারণাগুলো আমাদের বাংলাতে ছিল না। কিন্তু লেখাপড়া-জানা বাঙালি মেয়েদের এই রংটিকে চিহ্নিত করতে কোনো অসুবিধে হয় না, কারণ মভ রঙের নানা বস্তু তারা ব্যবহার করতে শুরু করেছে। তাই উলটো কথাটাই সত্য যে, মানুষের ভিন্ন ভিন্ন অভিজ্ঞতা থেকেই শব্দ তৈরি হয় – শব্দ থেকে অভিজ্ঞতার সৃষ্টি সবসময় হয় না। এস্কিমোরা বরফে আচ্ছন্ন প্রতিবেশে নানা কাজে বরফের ভিন্ন ভিন্ন রূপের সঙ্গে পরিচিত হয় বলেই তাদের ভাষায় বরফভিত্তিক অতগুলো শব্দ তৈরি হয়েছে। অর্থাৎ (যা চিন্তার একটি রূপ) থেকেই শব্দের বা ভাষার সৃষ্টি, শব্দ বা ভাষা থেকে অভিজ্ঞতার সৃষ্টি নয়। দুই ভাষা বাদ দিয়ে এক ভাষা থেকেই আর একটা অনুরূপ দৃষ্টান্তও দেওয়া যায়। আমরা যারা একটা ভাষা বলি, তাদের অভিজ্ঞতাও তো হুবহু এক নয়। আমি বাঙালি 'ভদ্রলোক', 'শিক্ষিত' বলে নিজেকে মনে করি, আমাদের দুজনের অভিজ্ঞতার ক্ষেত্র এক নয়। বলেই আমাদের শব্দের ভা-ারও সর্বাংশে এক নয়। আমার চেয়ে একজন চাষি ধানের অনেক বেশি নাম জানেন, আমি জানি না। একজন মৎস্যজীবী অনেক বেশি মাছের নাম জানেন, একজন উদ্ভিদবিজ্ঞানী জানেন অনেক বেশি গাছ আর ফুলের নাম। কিন্তু প্রশ্ন হলো, কোনটা আগে হয় – তিনি আগে ধানের নাম জানেন, না তার চাষের কাজের অভিজ্ঞতার সূত্রে একে একে ধানের নানা রূপের সঙ্গে তার পরিচয় হয়, ফলে তিনি সেগুলোকে আলাদা করে চিনতে শেখেন যেমন তাদের নামগুলোও তার স্মৃতিতে থিতু হয়ে যায় – এই প্রশ্নের উত্তরে আমরা জানি, আগে অভিজ্ঞতা, তার পরে নাম তৈরি বা নাম জানা হয়। মৎস্যজীবী আর উদ্ভিদবিজ্ঞানী সম্বন্ধেও একই কথা। তত্ত্ব চার : ভাষা আমাদের সাংস্কৃতিক বিশ্বদৃষ্টিকে নিয়ন্ত্রণ ও নির্মাণ করে এই তত্ত্ব ওপরের তত্ত্বের সঙ্গেই ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত। যেমন ধরা যাক, আমাদের বাংলা ভাষায় মামা, কাকা, জ্যাঠা – সবই ইংরেজিতে uncle নামে চলে। সেখানে বাংলার তুলনায় ইংরেজি জ্ঞাতিসম্পর্ক under-distinguished বা উননির্দিষ্ট। কিন্তু দরকার হলে ইংরেজ maternal uncle বলে 'মামা'র ধারণাটিকে প্রকাশ করতেই পারে। অর্থাৎ অভিজ্ঞতা ভাষা এবং বিশ্ববীক্ষা হোয়র্ফ যাকে বলেন (metaphysics) তৈরি করে, ভাষা বিশ্ববীক্ষা তৈরি করে না, অভিজ্ঞতাকেও কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করে না। ছেলেবেলায় আমরা দেবদেবী-রাক্ষস-খোক্কস-পরিদের গল্প শুনি বলে আমরা সারাজীবন সেগুলোতে বিশ্বাস করে চলি বা চলতে বাধ্য – এমন আজগুবি কথা কে মানবে। মানুষ নাস্তিকও হয় ওইসব শব্দের বাস্তবতাকে প্রত্যাখ্যান করে। ভাষার আক্ষরিক অর্থ ছাড়িয়ে আমাদের চিন্তা বাস্তবের নিজস্ব ধারণা তৈরি করে নেয়। আমাদের ভাষায় 'আকাশ সমুদ্রে এসে মিশেছে' বা কবিতার অনেক কথা – 'ডানায় রৌদ্রের গন্ধ মুছে ফেলে চিল' যেমন – তা আমরা কখনোই আক্ষরিক অর্থে গ্রহণ করি না। ফলে ভাষা আমাদের বাস্তব পরিবেশ-জ্ঞানকে এবং সামাজিক ও মানবিক সংস্কৃতির বোধকে নির্মাণ বা নিয়ন্ত্রণ করে – এ-কথা একেবারেই মান্য নয়। আবার ভাষায় শব্দ নেই বলে সে-সম্বন্ধে আমাদের ধারণাও নেই, এ-কথাও সত্য নয়। ভাষায় যখন অন্য ভাষা থেকে নতুন শব্দ আসে, তখন খুব সহজেই নতুন নতুন ধারণা আমাদের ভাষায় এসে ঢুকে যায়, আমরা তা নিয়ে কাজকর্ম করতে কোনো অসুবিধে বোধ করি না। এ-কথা বোধ হয় সবাই জানেন যে, খুব কম ভাষা আছে, যাতে বিদেশি শব্দ প্রবেশ করেনি। ওইসব শব্দকে বলে ঋণশব্দ বা loanword। ইংরেজি ভাষায় ঋণশব্দের সংখ্যা আর সব ভাষার চেয়ে অনেক বেশি। তার মানে কি এই যে, এসব বহিরাগত শব্দ এসে ইংরেজদের ভাবনার জগতে একটা ধুন্ধুমার তৈরি করে দেয়, যার ফলে ইংরেজদের চিন্তাপ্রণালি বিপদগ্রস্ত হয়? একেবারেই নয়। সব ভাষার মানুষই বিদেশি শব্দকে স্বচ্ছন্দে গ্রহণ করতে পারে। আরেকটা কথা এই যে, সাপির আর হোয়র্ফ 'ভাষা' বলতে কী বুঝেছেন তা স্পষ্ট নয়। তাঁরা ভাষা বলতে অনেক ক্ষেত্রে এক, অভিন্ন, সংগত কথাপ্রণালী বুঝিয়েছেন। আসলে চমস্কির ওই e-language আর l-language যেমন আছে, তেমনি বাইরের দিক থেকে দেখলে একটা ভাষা তো অনেকগুলো উপভাষা আর শ্রেণিভাষার সমষ্টি বা গুচ্ছ। যদি ভাষা আমার বিশ্ববীক্ষাকে নিয়ন্ত্রণ করে তাহলে উপভাষাও নিশ্চয়ই তাই করে, মেদিনীপুরের উপভাষার মানুষ আর চট্টগ্রামের উপভাষার মানুষ (উভয়েই বাঙালি এবং বাংলাভাষী) যেহেতু বিপুলভাবে পৃথক দুটি উপভাষা বলেন, তাদের বিশ্ববীক্ষা অনড়ভাবে ভিন্ন হওয়া উচিত। অথচ একটা স্তরে, প্রমিত বাংলার মাধ্যমে, তাদের পরস্পরের সঙ্গে আদান-প্রদানে কোনো অসুবিধে হয় না। আবার ভাষা প্রায় এক অথচ দুটি সাংস্কৃতিক জগৎ আলাদা, তাও তো দেখা যায়। উৎসের দিক থেকে হিন্দি আর উর্দু প্রায় একই ভাষা, অন্তত ব্যাকরণের হিসাবে। তা সত্ত্বেও হিন্দিভাষী আর উর্দুভাষীদের মধ্যে সাংস্কৃতিক অর্থাৎ অভিজ্ঞতার পার্থক্য কম নয়। অনুবাদের বেলায় সাপির-হোয়র্ফ তত্ত্বের দুর্বলতা বেশ স্পষ্ট হয়ে ওঠে। দেশে দেশে সংস্কৃতিতে সংস্কৃতিতে, দর্শন ও চিন্তাপ্রণালির পার্থক্য নিশ্চয়ই আছে, কিন্তু তা হয় ভিন্ন ভিন্ন অভিজ্ঞতার জন্য, ভাষার জন্য হয় না। আর তাই অনুবাদে বিশেষ বাধাও ঘটে না। বহু প্রাচীনকাল থেকেই অনুবাদ সম্ভব এবং অবশ্যকর্তব্য বলে মানুষ মনে করেছে এবং সাংস্কৃতিক ও অন্যান্য পার্থক্য মানুষে মানুষে মৌলিক ঐক্যকে আচ্ছন্ন করতে পারেনি। যেখানে এসে শেষ পর্যন্ত রফা করতে হয় তা এই – চিন্তারও নানা রকম আছে। আছে আমাদের প্রতিবেশের সঙ্গে সংঘাতে তৈরি নানা রকম চিন্তা, যা অনেক সময় আমাদের জৈবিক অস্তিত্ব রক্ষার সঙ্গে জড়িত। আগে বলা কতকগুলো কথার পুনরাবৃত্তি করি – সামনে যে-বস্তুটা পড়ে আছে ওটা কি আমার খাদ্য হতে পারে? ওই যে একটা প্রাণীর মুখ দেখলাম গাছপালার আড়ালে (বা গায়ের গন্ধ পেলাম) সে আমার বন্ধু না শত্রু? জঙ্গলে হলুদ এক রকমের শিখা জ্বলছে, হঠাৎ গরম লাগছে এসে গায়ে, কী একটা গন্ধও আসছে – সবাই পালাও, বিপদ! এই অনুভবগুলো প্রাণীরা বা শব্দ দিয়ে প্রকাশ করতে শেখেনি, কারণ তাদের ভাষা নেই। প্রথমদিকে আমরা ভাষাহীন শিশুর চিন্তা সম্বন্ধে যা বলেছি তাও অনেকটা এরকম। কিন্তু তাও যে চিন্তা, এ সম্বন্ধে সন্দেহের কোনো অবকাশ নেই। কিন্তু ভাষা একবার অর্জিত হওয়ার পর মানুষের চিন্তা তার এই জৈবিক (খাদ্য ও শরীরের অন্যান্য ক্রিয়া, যৌনতা, সন্তানপালন,প্রাকৃতিক ও অন্যান্য প্রতিবেশগত বিপদ-আপদ ইত্যাদির) সূত্র থেকে বেরিয়ে গিয়ে যে বিশাল বিস্তার ও সূক্ষ্মতা লাভ করেছে তার ইয়ত্তা নেই। তার চিন্তার জগতে একটা বিস্ফোরণ ঘটে বলা যায়। একটা বড় সুবিধে হয়েছে যে, মানুষ তার স্মৃতিকে ভাষার মাধ্যমে সঞ্চয় করতে পেরেছে, সুরক্ষিতও করতে পেরেছে। মানুষ ছাড়া অন্যান্য প্রাণীর স্মৃতি আছে, আর আমরা জানি স্মৃতি যেমন এক ধরনের চিন্তা, তেমনি স্মৃতি অন্য চিন্তাকে উসকে দেয় ও সহায়তা করে। হাতির স্মৃতিশক্তি খুব প্রবল, তা আমরা জানি। কিন্তু মানুষের ভাষার স্মৃতি তার লাখ লাখ অভিজ্ঞতাকে প্রকাশের সুযোগ এনে দিয়েছে। মানুষ যত কথা বলে প্রতিটি বাক্যে তার চিন্তা নিহিত থাকে, আর প্রতিদিন যে হাজার হাজার বই মুদ্রিত হয়ে প্রকাশিত হয় তারও প্রতিটিতে মানুষের চিন্তার অভাবিত ব্যাপ্তি ও সূক্ষ্মতা লক্ষ করা যায়। চিন্তার এই বিশদতা অবশ্যই ভাষা ছাড়া সম্ভব হতো না। অজস্র শব্দ মানুষের স্মৃতিতে সঞ্চিত হয়েছে। তারই ফলে মানুষের ইতিহাসবোধ তৈরি হয়েছে এবং ইতিহাসের নানা ঘটনা ও বৌদ্ধিক বিতর্কের মহাফেজও সে জমিয়ে তুলতে পেরেছে। ভাষা যতদিন মৌখিক পর্যায়ে ছিল ততদিন ব্যক্তিগত স্মৃতিজুড়ে হয়তো সংহত গোষ্ঠীর স্মৃতিভা-ার তৈরি করেছে। পরে লেখা আবিষ্কার হওয়ার পর স্মৃতি ও ইতিহাস ক্রমে সর্বজনীন ব্যাপ্তি লাভ করেছে। সেই সঙ্গে গড়ে উঠেছে তার নানা দর্শন ও বিদ্যা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, বিষয় ও তার পরিভাষা। চিন্তার এই গভীরতা ও বিস্তার অবশ্যই ভাষা ছাড়া সম্ভব ছিল না। তার ফলেই মানবশিশুর শিক্ষা সম্ভব হয়েছে এবং পূর্বপুরুষের জ্ঞান ও দক্ষতা প্রজন্মের পর প্রজন্মে সঞ্চারিত করে দেওয়া সম্ভব হয়েছে। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাই চিন্তার শুধু পরিমাণগত নয়, বিপুল গুণগত পরিবর্তন ঘটিয়েছে। তার মূলে আছে ভাষা, কারণ ভাষা ছাড়া শিক্ষা হয় না, সে-শিক্ষা মুখে মুখেই হোক, আর মুদ্রিত পাঠেই হোক। তাই মানুষের মন ও প্রকাশের বিবর্তনে চিন্তা আগে, ভাষা পরে। ভাষা চিন্তা বা বোধকে, অভিজ্ঞতাকে কঠোর ও স্থায়ীভাবে নির্মাণ বা নিয়ন্ত্রণ করে না, বরং অভিজ্ঞতাই ভাষায় শব্দের উপাদান জোগায়। তবে ভাষা না হলে মানুষের জৈবিক অস্তিত্বের প্রাথমিক চিন্তাগুলোর বাইরে এত বিচিত্র ও সূক্ষ্ম বহুজটিল চিন্তা সম্ভবই হতো না, এও সমান সত্য। উল্লেখপঞ্জি'ভাষার ঘাটতি তত্ত্ব : বার্নস্টাইনের বিভ্রান্তি', পবিত্র, সরকার, ১৯৯৮, পৃ. ১৩৯-১৫৩। …, ১৯৯৮, ভাষা দেশ কাল, কলকাতা, মিত্র ও ঘোষ। Aitchison, Jean, 2003, Words in the Mind, London : Blackwell Publishing Carruthers, Peter, 1996, Language Thought and Consciousness, Cambridge : Cambridge University Press. Carroll, John B. (ed.), 1964, Language Thought and Reality : Selected Writings of Benjamin Lee Whorf, Cambridge, Mass : The MIT Press. Crystal, David, 1987, The Cambridge Encyclopedia of Language, Cambridge : Cambridge University Press. Steinberg, Danny D. and Natalia V. Sciarini, 1993, An Introduction to Psycholinguistics, Harslow, England etc. : Pearsons/ Longmans.
8779836___https://oparbanglanews.com/%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%A8-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D/
জাপানের নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন ফুমিও কিশিদা। সোমবার (৪ অক্টোবর) তিনি দেশটির ১০০তম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন বলে খবর প্রকাশ করেছে বিবিসি ও বার্তা সংস্থা রয়টার্স। এর আগে গত সপ্তাহে ক্ষমতাসীন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির হয়ে জাপানের পার্লামেন্টের উভয় হাইসে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন ফুমিও কিশিদা। তার মন্ত্রিসভার সদস্যদের নাম আজই ঘোষণা করা হতে পারে। কিশিদা চীনের প্রভাব মোকাবিলা ও জাপানের নাগরিকদের আয়ের বৈষম্য কমিয়ে আনতে জাতীয় সম্পদ পুনর্বণ্টনের অঙ্গীকার করেছেন। জাপানের করোনাভাইরাস মোকাবিলায় ব্যর্থতার পর জনপ্রিয়তায় ধস নামায় পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নেন সুগা। এক বছরের মতো ক্ষমতায় থেকেছেন তিনি। কিশিদা বলেন, মানুষের প্রতিক্রিয়া তিনি মনোযোগ দিয়ে শুনবেন এবং ক্ষমতাসীন উদার গণতান্ত্রিক পার্টির (এলডিপি) পুনর্জন্মে আস্থা অর্জনে কাজ করবেন। আমি জানতে পেরেছি, দলের অনেকের কথায় সরকার কান দেওয়া হয়নি। তাদের কথা শোনা হয়নি। যে কারণে তারা সরকারের ওপর আস্থা রাখতে পারেনি। সুগার উত্তরসূরি হিসেবে তাকে মহামারির মোকাবিলার চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা ও অর্থনৈতিক অচলাবস্থা থেকে জাপানকে পুনরুদ্ধার করতে হবে। কিন্তু তার কাজের প্রথম সারিতে থাকছে, নভেম্বরের শেষ দিকে অনুষ্ঠেয় পরবর্তী সাধারণ নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়া। ওই নির্বাচনে এলডিপি বিজয়ী হবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। এতে কিশিদার প্রধানমন্ত্রীত্ব আরও পাকাপোক্ত হবে। টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অধ্যাপক ইউ উচিয়ামা বলেন, আসন্ন নির্বাচনে কিশিদাকে সবচেয়ে গুরুত্ব দিতে হবে–কীভাবে তিনি ভোটারদের কাছে পৌঁছাবেন। তবে পররাষ্ট্রনীতির দিক থেকে তিনি সুগা ও অ্যাবের নেওয়া পদক্ষেপ অব্যাহত রাখবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। তাকে জাপান-মার্কিন জোট এবং অবাধ ও উন্মুক্ত ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরের ওপর জোর দিতে হবে। এছাড়া চীনের ক্রমবর্ধমান প্রভাব মোকাবিলায় কোয়াডের অন্যান্য সদস্যদের সঙ্গে সম্পর্ক দৃঢ় করায় মনোযোগ দিতে হবে। ওয়াশিংটনভিত্তিক র‌্যান্ড কর্পোরেশনের জাপানিজ নিরাপত্তা ও পররাষ্ট্রনীতি বিশেষজ্ঞ জেফ্রি হরনুং বলেন, নিরাপত্তার, কূটনীতির জায়গা থেকে আমার মনে হচ্ছে, জাপানের অনেক পরিবর্তন দেখতে যাচ্ছি আমরা।
8779837___https://www.jagonews24.com/law-courts/news/255823
একাত্তরে সংঘটিত হত্যা ও গণহত্যার অভিযোগে বাগেরহাটের ১৪ জন মানবতাবিরোধী অপরাধীর বিরুদ্ধে অভিযোগ আমলে নেয়া হবে কিনা সে বিষয়ে আদেশ দেয়ার জন্য ৩১ মে দিন ধার্য করেছেন ট্রাইব্যুনাল। বৃহস্পতিবার ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি আনোয়ারুল হকের নেতৃত্বে দুই সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এ আদেশ দেন। তৃতীয়: মোড়েলগঞ্জ থানার ঢুলিগাতী গ্রামে হামলা চালিয়ে দুজনকে আটক, নির্যাতন ও গুলি করে হত্যার অভিযোগ। চতুর্থ: কচুয়া থানার বিলকুল ও বিছট গ্রামে হামলা চালিয়ে ৪ জনকে কাঁঠালতলা ব্রিজে এনে নির্যাতন করার পর গুলি করে হত্যা করে লাশ নদীতে ফেলে দেয়া হয়।
8779839___http://www.dinajpur24.com/2017/05/%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%87-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%9D%E0%A6%97%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC-%E0%A6%AA%E0%A7%8D/
দুই প্রেমিকের ঝগড়ায় প্রেমিকার প্রাণ রক্ষা | Dinajpur24 | The Largest Bangla News Paper of Bangladesh (দিনাজপুর২৪.কম) প্রেমিকাকে খুন করার পরিকল্পনার অভিযোগে গ্রেফতার সাবেক ও বর্তমান প্রেমিক। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সাবেক প্রেমিক মৌসম ৬০ হাজার টাকার বিনিময়ে এই খুন করার সুপারি দেয় বর্তমান প্রেমিক চন্দন পাসোয়ানকে। খুন করার আগেই টাকা নিয়ে দুজনের মধ্যে বচসা ও ব্যপক মারামারি হয়। এরপর ভারতের আসানসোল উত্তর থানার পুলিশ দুইজনকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। মৌসম ও চন্দনকে জেরা করে পুলিশ জানতে পারে তাদের দুজনের প্রেমিকা একজনই। দুই যুবকই তাদের প্রেমিকাকে খুনের পরিকল্পনা করেছিল। দুজনকেই গ্রেফতার করেছে পুলিশ। আটককৃতদের রবিবার আসানসোল আদালতে পেশ করা হয়েছে। যদিও আদালতে তারা অভিযোগ স্বীকার করেনি। -ডেস্ক
8779840___http://www.hazarikapratidin.com/details.php?id=82184
Published : Thursday, 12 September, 2019 at 9:10 PM স্টাফ রিপোর্টার॥ ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণের পাশাপাশি চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী প্রায় চূড়ান্ত হলেও তিন সিটিতে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর এখনো আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসেনি। এ কারণে দক্ষিণে মোহাম্মদ সাঈদ খোকন, উত্তরে আতিকুল ইসলাম এবং চট্টগ্রামে আ জ ম নাছির উদ্দীনকে ঘিরে দলের ভিতরে-বাইরে আলোচনা হচ্ছে। আগামী ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) মাধ্যমে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে বলে নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে। এর পরে মার্চে ইভিএমে ভোট নেওয়া হবে চট্টগ্রাম সিটি নির্বাচনে। সেই সঙ্গে আগামী ৫ অক্টোবর অনুষ্ঠেয় রংপুর-৩ আসনের উপনির্বাচনেও ইভিএম ব্যবহার করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ প্রসঙ্গে সম্প্রতি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, 'কয়েক মাস পর ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন নির্বাচন। সিটি নির্বাচনে জনপ্রিয় ও গ্রহণযোগ্য প্রার্থীকে গুরুত্ব দেওয়া হবে। জোর করে ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে শেখ হাসিনা নির্বাচনে জিততে চান না। আমরা জনগণকে খুশি করে জনগণের রায় মেনে নির্বাচিত হতে চাই।'
8779841___https://www.redspark.nu/bn/%E0%A6%97%E0%A6%A3%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7/%E0%A6%B6%E0%A6%B9%E0%A7%80%E0%A6%A6-%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%A1-%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B6-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%A1%E0%A6%BE/
শহীদ কমরেড রাকেশ কামাল(ডাঃমিজানুর রহমান টুটু)- লাল সালাম! - Redspark আজ কমরেড রাকেশ কামালের ১০ম শহীদ দিবস। ২০০৮ সালের এই দিনে রাষ্ট্রের পোষা খুনি বাহিনী র্যাব কর্তৃক ক্রস্ফায়ারের নাটকের নামে তাকে হত্যা করা হয়। এই হত্যাকান্ডই প্রমাণ করে যে রাষ্ট্র শক্তি রাকেশ কামালদের কতটা ভয় পেত।তারা মাওবাদী বিপ্লবী কমরেড রাকেশ কামালকে হত্যা করে ভেবেছিল দেশ থেকে মাওবাদীদের উৎখাত করবে। কিন্তু বলা দরকার বিপ্লবী আদর্শের মৃত্যু নেই।তেমনি রাকেশ কামালরা ইতিহাসে ভিন্ন নামে বারবার ফিরে আসে। রাকেশ কামাল বুর্জোয়া শিক্ষাব্যবস্থায় অত্যন্ত মেধাবী ছাত্র ছিলেন।তিনি এসএসসি ও ইন্টারে বোর্ড স্ট্যান্ড করে পাস করেন।এরপর ভর্তি হন রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজে।এই সময়েই তিনি বিপ্লবী রাজনীতির সাথে জড়িত হন।খুব অল্প সময়ের মধ্যে তিনি পূর্ব বাংলার কমিউনিষ্ট পার্টি (এমএল)-এর নেতৃস্থানীয় পর্যায়ে উঠে আসেন।তিনি তার তাত্ত্বিক ভিত্তিকে শক্তিশালী রূপে গড়ে তোলেন বাস্তব অনুশীলনের মাধ্যমে। আত্মপ্রতিষ্ঠার সকল সুযোগকে ত্যাগ করে আজীবন বিপ্লবী থাকা কমরেড টুটু জীবন যাপন করতেন খুবই সহজ সরলভাবে।শুধু বাবা মার অনুরোধ রাখতে মাত্র এক বছর চাকরী করেছিলেন।অল্প সময়ের মধ্যেই তিনি কর্মী ও জনগনের খুব কাছাকাছি আসতে পেরেছিলেন।তিনি খুব সহজেই গ্রামের কৃ্ষক জনতার সাথে মিশতে পারতেন। মাওবাদী কমিউনিষ্ট বিপ্লবী রাকেশ কামাল বাংলাদেশের মাওবাদী আন্দোলনকে ঐক্যবদ্ধ করার প্রচেষ্টা চালিয়েছেন।তিনি মৃত্যুর কিছুদিন আগে পূর্ব বাংলার কমিউনিষ্ট পার্টি (এমএল)[লাল পতাকা] অতীত লাইনের মৌলিক সারসংকলন করেন।যা বাংলাদেশের কমিউনিষ্ট আন্দোলনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।তিনি আজীবন মার্ক্সবাদ-লেনিনবাদ-মাওবাদের পতাকাকে উর্দ্ধে তুলে ধরেছেন।
8779842___https://dailysatkhira.com/news/134917
সাতক্ষীরায় করোনা মোকাবেলায় জেলা পরিষদের নগদ অর্থ বিতরণ - ডেইলি সাতক্ষীরা Home » সাতক্ষীরায় করোনা মোকাবেলায় জেলা পরিষদের নগদ অর্থ বিতরণ নিজস্ব প্রতিনিধি : করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি মোকাবেলায় জেলা পরিষদের আয়োজনে পৌর এলাকার দুস্থ ও অসহায় পরিবারের মাঝে নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। শনিবার বেলা ১১টায় সাতক্ষীরা সাতক্ষীরা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ¦ মো. নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে পল্লী মঙ্গল স্কুল প্রাঙ্গণে প্রধান অতিথি হিসেবে নগদ অর্থ প্রদান করেন সাতক্ষীরা-০২ আসনের সংসদ সদস্য মীর মোস্তাক আহমেদ রবি। প্রধান অতিথি বলেন,'জননেত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে দেশে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধ ও সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। জেলা পরিষদ জেলার করোনা পরিস্থিতির কারণে অসহায় মানুষের জন্য যে নগদ সহায়তা দিয়েছে তা খুবই প্রশংসনীয় উদ্যোগ। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ছাদেকুর রহমান, জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান সৈয়দ আমিনুর রহমান বাবু, পৌর আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আবু সায়ীদ, জেলা বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি মকসুমুল হাকিম, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি শেখ আব্দুর রশিদ, জেলা পরিষদের মহিলা সদস্য এ্যাড. শাহনেওয়াজ পারভীন মিলি, জেলা পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা এস.এম খলিলুর রহমান প্রমুখ। এসময় পৌরসভার ০৫টি ওয়ার্ডের ২শ'২৫ টি দুস্থ ও অসহায় পরিবারের মাঝে নগদ অর্থ সহায়তা ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা প্রদান করা হয়। সমগ্র অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. সাহাদাৎ হোসেন।
8779843___https://biswasamachar.in/2022/03/16/%E0%A6%8F-%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%87%E0%A6%87-%E0%A6%B9%E0%A6%AC%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%B8/
এ রাজ্যেই হবে পড়ার ব্যবস্থা, সুযোগ ইন্টার্নশিপের, ইউক্রেন ফেরতদের আশ্বাস মমতার - Biswa Samachar Patrika Home/খবর/এ রাজ্যেই হবে পড়ার ব্যবস্থা, সুযোগ ইন্টার্নশিপের, ইউক্রেন ফেরতদের আশ্বাস মমতার এ রাজ্যেই হবে পড়ার ব্যবস্থা, সুযোগ ইন্টার্নশিপের, ইউক্রেন ফেরতদের আশ্বাস মমতার স্টাফ রিপোর্টার : বুধবার ক্ষুদিরাম অনুশীলন কেন্দ্রে ইউক্রেন থেকে আসা ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে কথা বললেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ৷ তিনি বেশ কিছু ঘোষণা করলেন এদিন। মমতা এদিন জানান, ইউক্রেন থেকে দেশে ফেরা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুয়ারা পশ্চিমবঙ্গের কলেজে পড়তে পারবেন। পাশাপাশি মমতার সরকার মেডিক্যাল কাউন্সিলকে চিঠি লিখবে যাতে চতুর্থ, পঞ্চম, ষষ্ঠ ​​বর্ষের ডাক্তারি পড়ুয়া এবং ইন্টার্নরা রাজ্যের মেডিক্যাল কলেজে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারে। মমতা এদিন আরও জানান, দ্বিতীয় এবং তৃতীয় বর্ষের মেডিক্যাল পড়ুয়াদের জন্য সরকার বিশেষ অনুমতির জন্য মেডিকেল কাউন্সিলের কাছে লিখবে যাতে এই ছাত্ররা প্রাইভেট কলেজে পড়া চালিয়ে যেতে পারে। এবং যাতে সরকারি হারে তারা পড়াশোনা করতে পারে। মমতা আরও জানান, যদি মেডিক্যাল কাউন্সিল এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত না নেয় তাহলে তিনি নিজে দিল্লি যাবেন। মমতা বলেন, 'এটা একটি নতুন উদাহরণ স্থাপন করবে। আমরা যদি এটা করি তবে অন্যান্য রাজ্যগুলিও এটি অনুসরণ করবে। আমারাই বিড়ালের গলায় ঘণ্টা ঝোলাব। রাজ্যের দুই সিনিয়র আইএএস অফিসার দিল্লিতে গিয়ে অনুমতি নেবেন এর জন্য।'
8779844___https://techjano.com/%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%AB-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%B9%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%87/
জেফ বেজোসকে হটিয়ে বিশ্বের শীর্ষ ধনীর মুকুট আবার বিল গেটসের - TechJano ২৬ অক্টোবর আমাজনের শেয়ারের দাম ৭ শতাংশ কমে গেলে ক্ষণিকের জন্য শীর্ষ ধনীর আসন হারান বেজোস। শুক্রবার আবার সাময়িকভাবে শীর্ষ স্থান ফিরে পান তিনি।
8779845___https://www.koranginews24.com/news/2553
নিজস্ব প্রতিনিধি, হবিগঞ্জ॥ বিএনপির চেয়ারপার্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে ফরমায়েশী রায়ের মাধ্যমে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাষ্ট মামলায় সাজা দেয়ায় এবং জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় সাজা বাড়ানোর প্রতিবাদে হবিগঞ্জে অনশন কর্মসূচী পালন করেছে জেলা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠন। বৃহস্পতিবার (১ নভেম্বর) দুপুর ১২টায় শায়েস্তানগরস্থ বিএনপির কার্যালয়ের সামনে এই অনশন কর্মসূচী পালন করা হয়। অনশন কর্মসূচীতে বক্তব্য রাখেন হবিগঞ্জ জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান চৌধুরী, কোষাধ্যক্ষ হাজী এনামুল হক, শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম কিবরিয়া চৌধুরী বেলাল, সদর উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আজিজুর রহমান কাজল, জেলা ছাত্রদলের সাবেক আহ্বায়ক তাজুল ইসলাম চৌধুরী ফরিদ, পৌর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক নাজমুল হোসেন বাচ্চু, জেলা যুবদলের সভাপতি মিয়া মোঃ ইলিয়াছ, সাধারণ সম্পাদক জালাল আহমেদ, জেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মুশফিক আহমেদ, জেলা যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সফিকুর রহমান সিতু, সাংগঠনিক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম বাবুল, জেলা জাসাসের সভাপতি মিজানুর রহমান চৌধুরী, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি এমদাদুল হক ইমরান, সিনিয়র সহ সভাপতি জিল্লুর রহমান, জেলা মহিলাদলের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট ফাতেমা ইয়াসমিন, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দা লাভলী সুলতানা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নুরজাহান বেগম, সদর উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক কাজী শামছু মিয়া, জেলা জাসাসের সাধারণ সম্পাদক শাহ ফারুক আহমেদ, জেলা তারেক পরিষদের সভাপতি সাইদুর রহমান কুটি, ফারুক মিয়া, যুবদল নেতা মুর্শেদ আলম সাজন, মিজানুর রহমান সুমন, জয়নাল আবেদীন জালাল, সৈয়দ নিয়াজ উদ্দিন হারুন, এডভোকেট কুতুব উদ্দিন জুয়েল, নজরুল ইসলাম কাওছার, জেলা স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা আবুল বাতেন চৌধুরী জাকি, শাহ আঙ্গুর আলী, আব্দুল আহাদ আনসারী, আরিফ হোসাইন, হিরা মিয়া, ছাত্রদল নেতা জনি পারভেজ, সৈয়দ রুহেব হোসেন, আব্দুল কাইয়ুম, আব্দুল মোতালিব মহসিন, সাদিকুজ্জামান খান জুসেফ, আজিজুল হক আজিজ, গোলাম মাহবুব, শহিদুল হক সুজন, কামরুজ্জামান উজ্জল, শেখ সাজিদুর রহমান সাজিদ, জাসাস নেতা আবুল ফজল, কামরুজ্জামান কুদ্দুস প্রমুখ।
8779846___https://bangla.hindustantimes.com/pictures/janhvi-kapoor-aces-her-1950-s-look-and-she-looks-drop-dead-gorgeous-31605007694389.html
নতুনকে ঝেড়ে ফেলে পুরাতনে ফিরে গেলেন জাহ্নবী, মায়াবী দৃষ্টিতে নজর কাড়লেন সকলের - Janhvi Kapoor aces her 1950's look and she looks drop dead gorgeous , Bangla News বাংলা নিউজ > ছবিঘর > নতুনকে ঝেড়ে ফেলে পুরাতনে ফিরে গেলেন জাহ্নবী, মায়াবী দৃষ্টিতে নজর কাড়লেন সকলের নতুনকে ঝেড়ে ফেলে পুরাতনে ফিরে গেলেন জাহ্নবী, মায়াবী দৃষ্টিতে নজর কাড়লেন সকলের Updated: 10 Nov 2020, 06:51 PM IST লেখক Priyanka Bose একদিনের জন্য ১৯৫০ সালে ফিরে গেলেন শ্রীদেবী কন্যা জ... more একদিনের জন্য ১৯৫০ সালে ফিরে গেলেন শ্রীদেবী কন্যা জাহ্নবী। ধরা দিলেন পঞ্চাশের দশকের অভিনেত্রীদের অবতারে। মায়াবী তাঁর চাহনি। ভক্তদের উন্মাদ করার জন্য তাঁর এক পলক চাহনিই যথেষ্ট। 1/6কপালে কালো টিপ। ঠোঁটে কমলা রঙের লিপস্টিক। নো মেকাপ লুক্সস। কানে জাস্ট ছোট্ট একটা সাদা পুতির দুল। গলায় সাদা পুতির ট্রাডিশনাল হার। হাতে বড় আংটি। হাল্কা গোলাপি রঙের মিষ্টি একটা লুকস নিয়ে ঠোঁটের পাশে নিজের হাত রেখে ছবি পোস্ট করলেন জাহ্নবী কাপুর। এক্কেবারকে নতুন লুকসে ধরা দিলেন শ্রীদেবী কন্য়া। (ইনস্টাগ্রাম) 2/6গোলাপী আর সোনালীর আভা ব্লাউজের রঙে। সোনালী পাড়ের শাড়িতে ধরা দিলেন অভিনেত্রী। আনমোনা হতে অন্যদিকে তাকিয়ে রয়েছেন তিনি। কী যেন একটা ভাবছেন। অনুরাগীদের চোখে তিনি যেন অপূর্ব সুন্দরী দেখাচ্ছেন। ইনস্টাগ্রামে এমনই ছবি পোস্ট করে ভক্তদের সুখ্যাতি কুড়োচ্ছেন অভিনেত্রী। (ইনস্টাগ্রাম) 3/6ক্লোজ শটে তোলা ছবিত শুধুমাত্র তাঁর দু'চোখ আর তাতে টানা করে আই লাইনার পরেছেন অভিনেত্রী। তাঁর সেই চাহনিতেই মুগ্ধ ভক্তেরা। (ইনস্টাগ্রাম) 4/6খোলা চুল, নো মেকাপ লুকস, চোখে টানা আই লাইনার, কানে ছোট্ট একটা দুল, সাদার মধ্যে নীল প্রিন্টে ফুল হাতা ব্লাউজ, নীল শাড়িতে তিনি যেন অপরূপা দেখাচ্ছেন। (ইনস্টাগ্রাম) 5/6শাড়িতে নিজের ফ্যশান সেন্সের ফের একবার পরিচয় দিলেন জাহ্নবী। তাঁর ৫০-এর দশকের মোহময়ী লুকস যেন সকলে মুগ্ধ করতে। নেটদুনিয়ায় তাঁর সম্প্রতি এই ফটোশ্যুট রীতিমতো ভাইরাল। তিনি যেন আবার পঞ্চাশের দশকে ফিরে গিয়ে সেই সময়ের ফ্যাশানের বার্তা দিচ্ছেন সকলকে। (ইনস্টাগ্রাম) 6/6১৯৫০-এর দশককে মাথায় রেখে জাহ্নবীর এই ফটোশ্যুট যে সত্যিই নজরকাড়া তা বলতেই হয়। রেট্রো লুকে মুগ্ধ করলেন শ্রীদেবী কন্যা। (ছবি-ইনস্টাগ্রাম)
8779847___http://sheershanews.com/Education/page/190
শীর্ষকাগজ, ঢাকা: এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় এ বছর কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে বেড়েছে পাসের হার। জিপিএ-৫ প্রাপ্তির সংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে। কারিগরি বোর্ডে পাসের হার ৭২ দশমিক ২৪ শতাংশ, যা গতবছর ছিল ৭১ দশমিক ৯৬ শতাংশ। অর্থাৎ পাসের হার বেড়েছে দশমিক ২৮ শতাংশ। এ বছর জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ হাজার ৭৫১ জন, গতবারও ...বিস্তারিত শীর্ষকাগজ, বরিশাল: এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় বরিশাল বোর্ডে পাসের হার ৭৭ দশমিক ৪১ শতাংশ। যার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ হাজার ১৮৯ জন শিক্ষার্থী। আজ সোমবার দুপুর ১২টার দিকে ফলাফলের পরিসংখ্যান ঘোষণা ...বিস্তারিত
8779848___https://www.breakingnews.com.bd/bangla/type/economics-business/article/108435
বাংলাদেশে বিনিয়েঅগে আগ্রহী সংযুক্ত আরব আমিরাত। মধ্যপাচ্যের ফেডারেশনভিত্তিক এই দেশটি বাংলাদেশে নিজস্ব অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনার কথা ভাবছে। মঙ্গলবার (২ জুলাই) সকালে আগারগাঁয়ে অবস্থিত বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান কাজী মো. আমিনুল ইসলামের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের একটি ব্যবসায়ী প্রতিনিধি দল। বিডার চেয়ারম্যানের কাছে তারা এ পরিকল্পনার কথা জানান। এছাড়াও ব্যবসায়ী প্রতিনিধি দল কৃষি ও খাদ্য প্রক্রিয়া খাতে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করেন। দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান কাজী মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, 'বাংলাদেশের যাত্রা এখন উন্নত বিশ্বের দিকে। ২০৪১ সালের মধ্যেই বাংলাদেশ উন্নত বিশ্বের দেশ হবে।' বিডার চেয়ারম্যান বলেন, 'বাংলাদেশ বিনিয়োগ বান্ধব উদার গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র, আমাদের রয়েছে বিশাল শ্রম বাজার ও ভোক্তা শ্রেণি। বাংলাদেশে অবকাঠামোগত উন্নয়ন, এলএনজি সেবা, পণ্য পরিবহণের জন্য যোগাযোগ ব্যবস্থা ও গভীর সমুদ্র বন্দরসহ উন্নত সুযোগ সুবিধা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। ' তিনি আরও বলেন, 'গত ১০ বছরে বিশ্বব্যাপী যেখানে বৈদেশিক মুদ্রার পতন ঘটছে সেখানে বাংলাদেশের জিডিপি দ্বিগুণ হয়েছে, গত এক বছরেই বাংলাদেশে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে প্রায় ৬৮ শতাংশ, যা বিশ্বের সর্বোচ্চ।' কাজী মো. আমিনুল ইসলাম তাদের সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দিয়ে বলেন, 'বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ সব সময় সংযুক্ত আরব আমিরাতের পাশে থাকবে।'
8779849___https://stingnewz.com/67733/
চাপড়ায় তৃণমূলের প্রাক্তন ও বর্তমানের দ্বন্দ্বে অভিযোগ পাল্টা অভিযোগ – Sting Newz | 24 x 7 Online News From West Bengal, India Home >> Breaking News >> চাপড়ায় তৃণমূলের প্রাক্তন ও বর্তমানের দ্বন্দ্বে অভিযোগ পাল্টা অভিযোগ সমীর রুদ্র, স্টিং নিউজ, চাপড়া: নদিয়ার চাপড়ায় তৃণমূলের গোষ্ঠী দ্বন্দ্ব ঘরের অন্দরমহল থেকে নেমে এলো পথে। দলের যুব সভাপতিকে মারধরের অভিযোগ উঠল প্রাক্তন যুব সভাপতির বিরুদ্ধে। অভিযোগ অস্বীকার করে পাল্টা মারধর ও হুমকির অভিযোগ করেছেন প্রাক্তন যুব সভাপতি। ঘটনার সূত্রপাত, শুক্রবার দুপুরে দলীয় কাজে চাপড়া বিডিও অফিসে গিয়েছিলেন চাপড়া ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের যুব সভাপতি বাবলু ঘোষ। অভিযোগ সেই সময় ঐ সংগঠনের প্রাক্তন সভাপতি রাজীব শেখ তাকে জোর করে টেনে একটি ঘরে নিয়ে যায় ও মারধর করে করে। তিনি এই বিষয়ে চাপড়া থানায় রাজীবের বিরুদ্ধে অভিযোগও দায়ের করেন। এই ঘটনায় রাজীব শেখ বাবলুর বিরুদ্ধে পাল্টা মারধর ও হুমকির অভিযোগ দায়ের করেছেন। বাবলু ঘোষ জানান,"রাজীব কে সরিয়ে আমাকে দল যুব সভাপতির দায়িত্ব দেওয়ার বিষয়টি মেনে নিতে পারেনি রাজীব, তাই সে আমাকে ঐ পদ থেকে সরে যাওয়ার জন্য মারধর ও হুমকি দিচ্ছে"। অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে রাজীব শেখ বলেন," আমি বাবলুকে মারিনি বা হুমকি দিইনি। আমি ব্যক্তিগত কাজে বিডিও অফিসে গিয়েছিলাম। সেখানে সে আমাকে উদ্দেশ্য করে গালিগালাজ করে এবং আমি প্রতিবাদ করলে আমাকে তেড়ে মারতে আসে ও আমাকে খুনের হুমকি দেয়। আমি যদি তাকে মারতাম তাহলে কেউ না কেউ সেটা দেখতে পেত,কিন্তু কেউই সেটা দেখতে পেলনা! আমার বিরুদ্ধে সম্পূর্ণ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে অভিযোগ তোলা হচ্ছে। আমাকে বদনাম করার জন্য আমার নামে ভিত্তিহীন অভিযোগ করা হচ্ছে। আগামী সোমবার চাপড়া ব্লকে দলের সমস্যা নিয়ে জেলা সভাপতি মহুয়া মৈত্র মিটিং ডেকেছেন। তার আগে আমাকে হেয় করার জন্য এইসব চক্রান্ত করা হচ্ছে। আমি চাপড়া থানায় লিখিত অভিযোগ জানিয়েছি এবং ষড়যন্ত্রের বিষয়টি উর্ধতন নেতৃত্বকে জানিয়েছি"। উল্লেখ্য বেশ কিছুদিন ধরেই গোষ্ঠী দ্বন্দ্বে বিদীর্ণ চাপড়া ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস। ব্লক সভাপতি জেবের শেখের সাথে বিধায়ক রুকবানুর রহমান গোষ্ঠীর দ্বন্দ্ব সর্বজনবিদিত। যুব সভাপতি বাবলু ঘোষ জেবের শেখের অনুগামী ও রাজীব শেখ রুকবানুর রহমানের অনুগামী বলে পরিচিত। ফলে দলের প্রাক্তন ও বর্তমানের এই লড়াইয়ে ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে ফাটল আরও চওড়া হলো বলে মনে করছেন রাজনৈতিক মহল। এরফলে সমস্যায় পরেছেন নিঃস্বার্থ ভাবে দলকে ভালোবাসা তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারন কর্মী সমর্থকরা। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে কবে সবাই এক হয় সেই আশায় উর্ধতন নেতৃত্বর মুখ চেয়ে বসে আছেন তারা।
8779850___http://www.chandpur-kantho.com/last-page/2020/01/25/72609
চাঁদপুর সদর উপজেলার রাজরাজেশ্বর ইউনিয়নে শীতার্তদের মাঝে শিক্ষামন্ত্রীর দেয়া কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার সকালে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও মহিলা আওয়ামী লীগের মাধ্যমে অসহায় ৪শ' ৭০ জন শীতার্ত মানুষের মাঝে এ কম্বল বিতরণ করা হয়। উপস্থিত থেকে শীতার্তদের হাতে কম্বল তুলে দেন রাজরাজেশ্বর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান হাজী হযরত আলী বেপারী এবং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আলাউদ্দিন বেপারী। উপস্থিত ছিলেন রাজরাজেশ্বর ইউনিয়ন যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সরাফত আলী গাজী, সাধারণ সম্পাদক শাহজালাল প্রধানীয়া, ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহ্বায়ক জহির সরকার, যুগ্ম আহ্বায়ক বেলাল হোসেন দেওয়ান, ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি পারভেজ রনিসহ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও মহিলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ।
8779851___https://sonargaonnews.net/%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A7%81-%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%86%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4-%E0%A6%B9%E0%A7%9F/
ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মোগড়াপাড়া সরকারি স্কুলের প্রধান শিক্ষকের মৃত্যু | সোনারগাঁও নিউজ - সময়ের সাথে আমরা হোম প্রচ্ছদ ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মোগড়াপাড়া সরকারি স্কুলের প্রধান শিক্ষকের মৃত্যু নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে স্কুলের প্রধান শিক্ষকের মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে তিনি ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালের আইসিওতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। নিহত শিক্ষকের নাম মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম শফিক (৫৮)। তিনি সোনারগাঁও উপজেলার মোগরাপাড়া এইচ.জি.জি এস সরকারি বিদ্যায়তনের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক। গত মার্চ মাসে তিনি করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। পরে সুস্থ হওয়ার পরে জুনের শেষের দিকে তিনি ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালের চিকিৎসাধীন ছিলেন। নিহতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, তিনি গত মার্চ মাসে তিনি করোনায় আক্রান্ত হয়ে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ৩৮ দিন চিকিৎধীন অবস্থায় থেকে সুস্থ হন। পরে জুন মাসের শেষ সপ্তাহে আবার ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ১০/১২ দিন ধরে ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নেন। পরে গত কয়েকদিন ধরে অবস্থা অবনতি হয়ে তাকে আইসিওতে রাখা হয়। বৃহস্পতিবার আড়াইটার দিকে তিনি মারা যান। তার গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মনবাড়িয়া জেলার নবীনগর থানায়। তিনি ১৯৮৯ সালের দিকে হিসাব বিজ্ঞান বিষয়ে সহকারী শিক্ষক হিসেবে মোগরাপাড়া এইচ, জি, জি, এস স্মৃতি সরকারী বিদ্যায়তনে যোগদান করেছিলেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। শুক্রবার বাদ জুম্মা মোগরাপাড়া এইচ.জি.জি এস সরকারি বিদ্যায়তনের মাঠে মরহুমের জানাযা শেষে দরগাবাড়ি কবরস্থানে দাফন করা হবে। শিক্ষক শফিকুল ইসলামের মৃত্যুতে স্কুলের গভনিংবডির সভাপতি সোনারগাঁও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোশারফ হোসেন, সাবেক সাংসদ সোনারগাঁও উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম আহবায়ক আব্দুল্লাহ আল কায়সার, সোনারগাঁও উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম আহবায়ক পিরোজপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মাসুদুর রহমান মাসুমসহ স্কুলের শিক্ষক, ৯১, ৯৩, দুরন্ত ৯৭সহ স্কুলের বিভিন্ন ব্যাচের শিক্ষার্থীরা গভীর শোক প্রকাশ করে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।
8779852___https://www.focusbengal.com/2020/03/Appeal-for-31st-june-Instead-of-March-31-st-to-delayed-the-buissness-year-ending-by-Confedaretion-of-West-Bengal-trade-associetion.html
করোনার জের - ইয়ার এন্ডিং পিছিয়ে ৩০ জুন করার আবেদন জানালো বণিক সংগঠন ফোকাস বেঙ্গল ডেস্ক,পূর্ব বর্ধমান: করোনা ভাইরাসের জেরে এবার আর্থিক বছরের শেষ সময়সীমাকে আরও একমাস পিছিয়ে দেবার আবেদন জানালো কনফেডারেশন অফ ওয়েষ্ট বেঙ্গল ট্রেড এ্যাসোসিয়েশন। সংগঠনের সহ সভাপতি মহেন্দ্র সিং সালুজা জানিয়েছেন, গোটা দেশ জুড়ে করোনা ভাইরাসের জেরে এমনিতেই ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলিতে চরম আর্থিক সংকট সৃষ্টি হয়েছে। তার ওপর চলতি মার্চ মাসের শেষে অর্থাৎ ৩১এ মার্চের মধ্যে বাৎসরিক হিসাব নিকাশ পেশ করায় সমস্যা দেখা দিয়েছে। তিনি জানিয়েছেন, উদ্ভূত পরিস্থিতিতে তাঁরা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর কাছে ৩১ মার্চের এই সময়সীমা বাড়িয়ে ৩০ জুন পর্যন্ত করার আবেদন জানিয়েছেন। উল্লেখ্য, ইতিমধ্যেই এই কনফেডারেশনের পক্ষ থেকে করোনা ভাইরাসের জেরে কেন্দ্রীয় সরকার তথা প্রধানমন্ত্রী যে জনগণের কার্ফুর ঘোষণা করেছিলেন তা সংগঠনগত ভাবে পালন করা হয়েছে। মহেন্দ্র সিং সালুজা জানিয়েছেন, এটা কারফিউ নয়, বরং বলা উচিত কেয়ার ফর ইউ। এদিকে, কনফেডারেশনের পক্ষ থেকে বাৎসরিক হিসাব নিকাশ পেশ করার দিন পিছিয়ে দেবার দাবী জানালেও খোদ জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, করোনা পরিস্থিতির জেরে ৩১ মার্চের সময়সীমা পিছিয়ে দেবার বিষয়ে এখনও কোনো নির্দেশ আসেনি। জেলা প্রশাসনের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, বর্তমানে সরকারী সমস্ত হিসাব নিকাশ কিংবা আয় ব্যয়ের যাবতীয় তথ্যই কমপিউটার মাধ্যমে হওয়ায় আগের মত দিনরাত জেগে আর্থিক বছরের হিসাব তৈরী করা হয় না। কার্যত সমস্ত হিসাব নিকাশই এখন কম্পিউটারাইজড পদ্ধতিতেই তৈরী হয়। অপরদিকে, খোদ জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, আসন্ন নতুন আর্থিক বছরে ১৫তম ফিনান্স কমিশন চালু হতে চলেছে। ফলে বেশ কিছু প্রকল্পের রদবদল হচ্ছে। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য, পরবর্তী তিন মাসের কি কি কাজ করা হবে তা আগাম ৩ মাস আগে জানাতে হবে। নয়া নিয়ম চালু হলে ২০২১-২০২২ আর্থিক বছর তথা বছর শেষে হিসাব নিকাশ দাখিল করার প্রয়োজন প্রায় হবেই না। কারণ বর্তমানে প্রকল্পের টাকা পিএল এ্যাকাউণ্টে রাখার ক্ষেত্রে সরকারী কড়া নির্দেশিকা রয়েছে। এরই পাশাপাশি জানা গেছে, নয়া এই নির্দেশিকায় চলতি মার্চ মাসের মধ্যেই আগামী ৩ মাসে কি কি কাজ করা হবে তার হিসাব দাখিল করার কথা। কিন্তু ১৫তম ফিনান্স কমিশনের নয়া নির্দেশিকা তথা প্রকল্প খাতে বেশ কিছু রদবদল হওয়ায় সেই রদবদল অনুসারেই হিসাব তথা প্ল্যানিং জমা দেওয়ার কথা। কিন্তু চলতি করোনা ভাইরাসের জেরে তা তৈরী করার ক্ষেত্রে সময় কম থাকায় সমস্যা দেখা দিয়েছে। শনিবারই এব্যাপারে জেলার সমস্ত বিডিওকে এব্যাপারে নির্দেশিকাও পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।
8779853___https://www.poriborton.com/football/84150
শুরুর এক সপ্তাহ আগেই 'এল ক্লাসিকো'র উত্তেজনা উধাও! জয় ছাপিয়ে মেসির চোট অস্বস্তিই বড় বার্সেলোনা শিবিরে বিশ্বকাপ বাছাই পর্বের প্লে অফে প্রথম লেগে বড় জয় পেয়েছিল ক্রোয়েশিয়া। গ্রিসকে হারিয়েছিল ৪-১ গোলে। রোববার দ্বিতীয় লেগে গোলশূন্য ড্র হলো দুই দলের ম্যাচ। তাতে গ্রিসকে ছিটকে দিয়ে রাশিয়া বিশ্বকাপের মূল পর্বে জায়গা করে নিল ক্রোয়েশিয়া। এনিয়ে পাঁচ বারের মতো বিশ্বকাপ খেলতে যাচ্ছে ইউরোপের দেশটি। প্রথম লেগে বড় ব্যবধানে হারায় এ ম্যাচে ৬টি পরিবর্তন এনেছিলেন গ্রিস কোচ। ম্যাচে আধিপত্য বিস্তার করেই খেললো দলটি। কিন্তু গোলের দেখা পাওয়া হলো না। বল পজিশনও বেশিরভাগ গ্রিসের কাছে থেকেছে। ম্যাচটা শুধু জিতলেই হতো না গ্রিসের। গোলের ব্যবধানেও এগিয়ে থাকতে হতো অনেক। যার কোনটাই পারেনি তারা। তাই গ্রিসের মাঠেই বিশ্বকাপের টিকিট কাটার আনন্দ উল্লাস করে ক্রোয়েশিয়া।
8779854___https://www.rokomari.com/book/27477/cricket-ovidhan?utm_source=December%20%2719&utm_campaign=Roar-Rokomari%20Affiliation
ক্রিকেট অভিধান: ফেরদৌস আরেফীন - Cricket Ovidhan: Ferdows Arafin | Rokomari.com TK. 107 You Save TK. 13 "ক্রিকেট অভিধান" বইটির সম্পর্কে কিছু কথা: বিশ্বজুড়ে ক্রিকেট নিয়ে মাতামাতির যে ঝড় বয়ছে, বাঙালিও নব্বইয়ের দশকের পর থেকেই ক্রিকেট উন্মাদনা থেকে কোনাে অংশে পিছিয়ে নেই। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ক্রিকেটের ভাষা ইংরেজি হলেও এর অধিকাংশ শব্দের সঙ্গেই বাঙালি ইতােমধ্যে পরিচিত হয়ে গেছে। তারপরও ক্রিকেটের বহু রকমফের আর বৈচিত্র্যের জন্য এর শব্দভাণ্ডারও কম বড় নয়। ক্রিকেট অভিধানটি শুধু ক্রিকেট খেলােয়াড় নয়— ক্রিকেটপ্রেমী প্রতিটি বাঙালি'র জন্য উপকারে আসবে বলে আমাদের বিশ্বাস।
8779855___http://www.bisherbashi.com/?p=29385
গৃহবধূকে নির্যাতনের প্রধান আসামি বাদল-দেলোয়ার গ্রেফতার – Get the Dail Latest News – Bisherbashi.com অনলাইন ডেস্ক: – নোয়াখালীতে গৃহবধূকে নির্যাতনের মামলার প্রধান আসামি বাদল নারায়ণগঞ্জ থেকে এবং দেলোয়ারকে ঢাকা থেকে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব। সোমবার (০৫ অক্টোবর) সকাল ৯টার দিকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। এর আগে, রোববার এ ঘটনায় দুজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। নয় জনকে আসামি করে পর্নোগ্রাফি এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন ভুক্তভোগী নারী। ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সামাজিক মাধ্যমে প্রতিবাদের ঝড় ওঠে। নিষ্ঠুর ও বর্বর এ ঘটনার বিচার দাবি করেছেন সবাই। স্বজনদের অভিযোগ, স্বামীর সঙ্গে ছাড়াছাড়ি হওয়ার পর থেকে নোয়াখালীতে ওই নারী তার বাবার বাড়ি চলে আসেন। এরপর থেকে বিভিন্ন সময় উত্যক্ত করে স্থানীয় রহিম, বাদল, কালাম ও তাদের সহযোগীরা। দোষীরা প্রভাবশালী হওয়ায় ঘটনার পর এক মাস পার হলেও ভয়ে মুখ খোলেনি কেউ। কিন্তু সম্প্রতি ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। একলাশপুর ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ফিরোজ আলম ভুঁইয়া বলেন, এ জঘন্য ঘটনার সাথে জড়িতদের দ্রুত সময়ের মধ্যে গ্রেফতার করা হোক। নোয়াখালী পুলিশ সুপার মো. আলমগীর হোসেন জানান, গৃহবধূকে নির্যাতনের ঘটনায় জড়িত কাউকে ছাড় দেয়া হবে না। অভিযুক্তদের গ্রেফতারে এবং নির্যাতিতা পরিবারকে আইনি সহযোগিতা দিতে জেলা পুলিশের ৫টি ইউনিট মাঠে কাজ করছে।
8779856___https://www.bdmorning.com/bn/article/2022/416949
এমনকি রাশিয়ার হামলার মধ্যে কিয়েভের মেট্রো স্টেশনেও বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার (১৫ মার্চ) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি। সংবাদমাধ্যমটি বলছে, মঙ্গলবার নতুন করে রুশ সামরিক বাহিনীর হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বেশ কিছু আবাসিক ভবনের ছবি প্রকাশ করেছে ইউক্রেনীয় কর্তৃপক্ষ। সেসব ছবিতে কিয়েভ অঞ্চলের সভিয়াতোশিনস্কি জেলায় দু'টি পৃথক ৯তলা ভবনে রুশ আক্রমণের পর আগুন জ্বলতে দেখা যায়। এর আগে পৃথক এক প্রতিবেদনে জানিয়ছিল, মঙ্গলবার ভোর পাঁচটার দিকে কেয়েভের মধ্যাঞ্চলে দু'টি বিকট বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে। , লুকিয়ানিভস্কা স্টেশন কিয়েভের কেন্দ্রস্থলের বেশ কাছাকাছি অবস্থিত। বিস্ফোরণে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় স্টেশনটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
8779857___https://ajkerbarta.com/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%9C%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%95/
বার্তা ডেস্ক ॥ রাজধানীর মতিঝিল থানার সন্ত্রাস বিরোধী আইনের মামলায় গ্রেপ্তার ভারতীয় নারী জঙ্গি আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন আয়েশা জান্নাত মোহনা ওরফে জান্নাতুত তাসনিম (২৫)। তিনি ধর্মান্তরিত মুসলিম। আগে তাঁর নাম ছিল প্রজ্ঞা দেবনাথ।। আজ বুধবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে এই জবানবন্দি দেন। আসামির জবানবন্দি রেকর্ড শেষে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম বলছে, এই ভারতীয় নারী জঙ্গি ও নিষিদ্ধঘোষিত জঙ্গি সংগঠন নব্য জেএমবির অন্যতম সদস্য। চার দিনের রিমান্ড শেষে আসামিকে ঢাকার সিএমএম আদালতে হাজির করে পুলিশ। ওমান প্রবাসী বাংলাদেশী আমির হোসেন সাদ্দামকে মুঠোফোনে বিয়ের পর বাংলাদেশে স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য আয়েশা গত বছরের অক্টোবরে চলে আসেন। ঢাকার কেরানীগঞ্জ ও নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার বেশ কয়েকটি মাদ্রাসায় পরিচয় গোপন করে শিক্ষকতা করছিলেন আয়েশা। নব্য জেএমবির নারী শাখার প্রধান আসমানী গ্রেপ্তার হওয়ার পর আত্মগোপনে চলে যান আয়েশা। তবে সাংগঠনিক কাজকর্ম চালিয়ে যাচ্ছিলেন। সিটিটিসির কর্মকর্তারা বলছেন, পশ্চিমবঙ্গের হুগলির ধনিয়াখালি থানা এলাকার পশ্চিম কেশবপুর গ্রামের মেয়ে আয়েশা। ২০০৯ সালে নবম শ্রেণিতে পড়ার সময় তিনি ধর্মান্তরিত হন। ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে জানতে তিনি অনলাইনে বিভিন্ন দলের সঙ্গে যোগাযোগ করতে শুরু করেন। এর একপর্যায়ে নব্য জেএমবির নারী শাখার সঙ্গে সখ্য গড়ে ওঠে। তারই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের নব্য জেএমবির নারী শাখার প্রধান আসমানী খাতুন ওরফে আসমার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ হয় এবং সাংগঠনিক দায়িত্ব পালন করতে থাকেন। সম্প্রতি বাংলাদেশে নাগরিক হওয়ার জন্য একটি ভুয়া জন্ম নিবন্ধন তৈরি করেন। ওই জন্মনিবন্ধন কার্ড দিয়ে তিনি বাংলাদেশের জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরি করেছেন। কাউন্টার টেররিজমের কর্মকর্তারা বলছেন, আয়েশা দাওয়াতি কার্যক্রম এবং সদস্য সংগ্রহের কাজ করছিলেন। এ কাজে অনলাইনে বিভিন্ন আইডি ব্যবহার করতেন আয়েশা। সদস্যদের জন্য টাকা সংগ্রহ ও বিতরণের কাজও করেছেন। সিটিটিসি কর্মকর্তা ইমরান হোসেন বলেছেন, আয়েশার কাছ থেকে তাঁরা বেশ কিছু কাগজপত্র পেয়েছেন। ওই কাগজপত্রগুলো যাচাই বাছাই এর জন্য ভারতীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা হয়েছে তাঁদের।
8779858___https://tunerpage.com/archives/179030
সারা পৃথিবী জুড়ে হাজারো বিজ্ঞানীদের নিরলস পরিশ্রমে প্রতিদিনই কিছু না কিছু আবিস্কৃত হচ্ছে। মানব জীবন হয়ে উঠছে একটু একটু করে মসৃন। এই ধারা অব্যাহত থাকবে এবং সভ্যতা অবশ্যই এমন এক দিকে চলে যাবে যা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা। এর মাঝে অনেক আবিস্কারই মনে রাখার মত।তবে আজ তুলে ধরব সেই সমস্ত আবিস্কারগুলোকে যেগুলো রাতারাতি বিশ্বব্রক্ষান্ডের চেহারা পাল্টে দিয়েছিল। আসুন টিউনার বন্ধুরা তাহলে একটু নজর দেয়া যাক সেই সমস্ত আবিস্কারের দিকে – সমগ্র পৃথিবীকে এক সূতোয় গেথে ফেলেছে এই জাল। প্রথমত ইউএস মিলিটারির ব্যবহারের আওতাও থাকলে বর্তমানে নান্না মুন্নারা ও ব্যবহার করতে পারে। কোন সন্দেহ নেই যে এই অন্তর্জাল আমাদের জীবনকে আরো সমৃদ্ধ এবং তথ্যের দোর গোড়ায় নিয়ে এসেছে। প্রথম দিকে অনেকেই একে জাদুর বাক্স বলে ডাকত। আবার এক পর্যায়ে একে শয়তানের বাক্স বলেও আখ্যায়িত করতে দেখেছি আমি। কিন্তু আজ যদি টেলিভিশন আবিস্কারই না হত তাহলে পৃথিবীর স্ট্যান্ডার্ড কোন পর্যায়ে থাকত ভাবতেই অবাক লাগে। আবিস্কারক জন লগি বেয়ার্ড প্রথম ১৯২৬ সনের ২৬ জানুয়ারি প্রথম রয়েল একাডেমীর মেম্বারদের কাছে একটি ওয়ার্কিং টেলিভিশনের পাবলিক ডেমনস্ট্রেশান দিয়েছিলেন। "কম্পিউট দিস" ….. ১৯৪০ সনে ক্লড শ্যানন প্রথম এই ডিজিটাল ইলেকট্রনিক কম্পিউটার আবিস্কার করেন। প্রোগ্রামেবল ডিভাইসের জন্যে এটি একটি সম্ভাবনার দূয়ার উন্মোচিত করে। ১৯৪১ সনে করনার্ড জিউস আবিস্কার করেন প্রথিবীর প্রথম অপারেশনাল কম্পিউটার Z3। আর পার্সোনাল কম্পিউটারগুলো আস্তে আস্তে মার্কেটে আসতে থাকে ১৯৭৭ সনের দিকে। হালের ক্যালচার এবং ফ্যাশনে পরিনত হওয়া মোবাইলের অনেক এ্যাপ্লিকেশান এবং ইউজ সম্পর্কে আমরা সবাই অবগত থাকলেও এর ইতিহাসের ব্যাপারে আমরা অনেকেই এখনও অজ্ঞ। ১৯৭৩ সনের ৩রা এপ্রিল মোবাইল পাইয়োনিয়ার ড. মার্টিন কুপার তার রাইভাল ড. জোয়েল এস এঙ্গেল এর সাথে নিউ ইয়র্ক সিটিতে প্রথম Motorola DynaTAC এর প্রোটোটাইপ নিয়ে একটি সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের অবগত করেন। একই বছরে প্রথম কমার্শিয়াল মোবাইল ফোন Dr Cooper's Dyna-Tac রিলিজ হয়। কোন সন্দেহ নেই যে এই আবিস্কারের মধ্যে দিয়ে অনেকটা অসাধ্যকেই সাধন করা হয়েছিল। ব্রেইন এবং হার্টের প্রোসথেটিক লিম্বসে সফলভাবে আর্টিফিসিয়াল পেস মেকার রিপ্লেস করে মেডিসিন জগতে সাড়া ফেলে দেয় চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা। হার্টের পেসমেকার সাধারনত হার্টবিটের রেট কন্ট্রোল করে থাকে এবং ব্রেইনের পেস মেকার ব্রেইনের সমস্ত ক্রিটিক্যাল সিমুলেশানে সহয়তা করে থাকে। এটি ব্রেইনে ইলেক্ট্রিক্যাল ইম্পাল্স প্রেরন করে থাকে ডিপ্রেশান থেকে খানিকটা হলেও মূক্তি পাওয়া সম্ভব। ১৯৫৪ সনের ৭ অক্টোবর সোভিয়েত ইউনিয়ন প্রথম স্পুটনিক ওয়ান নামের এই আর্টিফিসিয়াল স্যাটেলাইট স্থাপন করে। প্রথিবীর মানুষ এখনও ভূলে যায় নি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন হিরোশিমার সেই অভিশাপকে। মানব সভ্যতার হুলিয়া বদলে রেখে দিয়েছিল এই পারমানবিক আগ্রাসন। জুলিয়াস রবার্ট ওপেনহেইমার ( ইনসেটে ), ম্যানহ্যাটান বেজড্ এই প্রজেক্টে কাজ করেছিলেন। তার প্রথম লক্ষ ছিল পারমানবিক মারনাস্ত্রকে আরো ডেভলাপ করা। তাকে বলা হয় father of the atomic bomb. লিটল বয় নামের প্রথম পারমানবিক বোমাটি ১৯৪৫ সনের ৬ অগাষ্ট হিরোশিমায় নিক্ষেপ করা হয় এতে মারা 140,000 জন মানুষ। অনেকে ফ্ল্যাশ লাইট নামেও ডাকে এই বীমকে। যা পৃথিবী জোড়া Light Amplification by Stimulated Emission of Radiation নামেই বেশি পরিচিত। ১৯৬০ সনের ১৬ই মে থিওডোর মেইম্যান প্রথম এই ওয়ার্কিং লেসারকে ডেমন্স্ট্রেট করেন। আজকাল লেজার লাইটের কমন কিছু এ্যাপ্লিকেশান আমাদের হাতের কাছেই পাওয়া যায়। সিডি, ডিভিডি প্লেয়ার, বারকোড রিডার, প্রিন্টার এবং পয়েন্টার এবং বিভান্ন সমরাস্ত্রেও ব্যবহার করা হয়। ছবিতে একটি স্পেস বেজড্ লেজারকে দেখানো হচ্ছে। ব্যালাসটিক মিসাইল শুটডাউনের ক্ষেত্রে এই সমস্ত উইপন ব্যবহার করা হয়ে থাকে। Journey to the infinity or beyond ……. কোন সন্দেহ নেই ইতিহাসের সবচেয়ে বড় আবিস্কারগুলোর মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ আবিস্কার এটি। মহাকাশের অনেক কিছুই জানা হয়েছে এই আবিস্কারের সাথে এবং প্রতিনিয়তই জানা হচ্ছে আমাদের জীবনের সাথে সংশ্লিষ্ট কোন না কোন বিষয়। মানববাহী প্রথম স্পেস ফ্লাইটটি অনুষ্ঠিত হয় ১৯৬১ সনের ১২ই এপ্রিল। ভষ্টক ১ নামের মহাকাশ যানে চড়ে সোভিয়েত ইউনিয়নের ইউরি গ্যাগারিন সারা বিশ্বের অরবিটের চারিদিকে পূর্ণ একবার প্রদক্ষিন করে আসেন। নতুন করে বলার দরকার নেই এটি কি জিনিস এবং তথ্য প্রযুক্তি ক্ষেত্রে এর গুরুত্ব কতটুকু। ডোনাল্ড কেক (ছবিতে), পিটার স্কালজ এবং রবার্ট মুইর এর আবিষ্কর্তা। লং ডিসটেন্স দ্রুত ডাটা ট্রান্সফারিং এ ব্যবহৃত হচ্ছে এই ফাইবার।
8779859___https://www.ntvbd.com/religion-and-life/%E0%A6%86%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A7%9C%E0%A7%87-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%87-%E0%A6%B6%E0%A6%B9%E0%A7%80%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%BE-%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%93%E0%A7%9F%E0%A6%BE-%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87-900993
আগুনে পুড়ে মারা গেলে শহীদের মর্যাদা পাওয়া যাবে? | NTV Online 'আপনার জিজ্ঞাসা' রমজানের বিশেষ আয়োজনের ১১তম পর্বে ঢাকার নারিন্দা থেকে মোহাম্মদ আলমগীর টেলিফোনে জানতে চেয়েছেন, আগুনে পুড়ে মারা গেলে কিংবা পানিতে ডুবে মারা গেলে শহীদের মর্যাদা পাওয়া যাবে কি না? অনুলিখন করেছেন মোহাম্মদ সাইফ আহমেদ। প্রশ্ন : কেউ যদি আগুনে পুড়ে বা পানিতে ডুবে মারা যায়, তাহলে সে কি শহীদের মর্যাদা পাবেন? উত্তর : আগুনে পুড়ে মারা গেলে কিংবা পানিতে ডুবে মারা গেলে শহীদের মর্যাদা দেওয়া হবে—এই কথাটি সত্য। এই মর্মে হাদিস রয়েছে। কিন্তু শহীদের মর্যাদা পাওয়া আর শহীদ হওয়া এক কথা নয়, সেটি খেয়াল রাখতে হবে। এখানে যত ফজিলতের হাদিস আছে, সবগুলো শর্ত সাপেক্ষে। এগুলো আমাদের বুঝতে হবে। অবশ্যই তাঁর মৃত্যু হতে হবে ঈমানের উপর। এমন কোনো কাজের সঙ্গে তিনি যুক্ত থাকতে পারবেন না, যা ইসলামের পরিপন্থি। তিনি বড় ধরনের কোনো অন্যায় বা গুনাহর সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারবেন না। নিয়মিত কবিরা গুনাহ করলে, অন্যায় করলে তিনি শুধু শাহাদাতের যে মর্যাদা আছে, সেটা পাবেন। এগুলো অনেক গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট। অনেক সময় আমরা মনে করি, লোকটা পানিতে পড়ে মারা গেল মানে শহীদ হয়ে গেল। তাহলে তাঁর পেছনে যত গুনাহ আছে, সেগুলো বিবেচনা করা হবে না? কীসের ভিত্তিতে আমরা বলব, সে শহীদ হয়েছেন? এটা তো আল্লাহর আজাবও হতে পারে। যিনি নিয়মিত কবিরাহ গুনাহ করেছেন, তিনি শহীদের মর্যাদা পাবেন না।
8779860___https://www.intizarnews24.com/?m=20191005
ভারত ও পাকিস্তান পারমাণবিক যুদ্ধে জড়ালে তাৎক্ষণিকভাবে সাড়ে ১২ কোটি মানুষ মারা যেতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক এক গবেষণাপত্রে এই আশঙ্কা করা হয়েছে। দুই দেশের এই পারমাণবিক যুদ্ধের প্রভাবে বৈশ্বিক জলবায়ুর ওপর ...বিস্তারিত ধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহানার মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিক ২০১৯ সালে লন্ডনের সবচেয়ে প্রভাবশালী রাজনীতিবিদের তালিকায় আছেন। লন্ডনভিত্তিক সংবাদপত্র 'ইভিনিং স্ট্যান্ডার্ড' সম্প্রতি এ তালিকা প্রকাশ করে। টিউলিপ লন্ডনের হ্যাম্পস্টেড অ্যান্ড ...বিস্তারিত সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, চলমান দুর্নীতিবিরোধী অভিযান কোনো ব্যক্তি, গোষ্ঠী বা দলের বিরুদ্ধে নয়। এটি অপরাধী এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে একটি অভিযান। দুর্বৃত্তায়নের একটি চক্র বাংলাদেশে রয়েছে, এই ...বিস্তারিত রংপুর-৩ আসনের উপনির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু হলেও সকালে ভোটার উপস্থিতি কম লক্ষ্য করা গেছে। শনিবার সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ করা হচ্ছে। জাতীয় পার্টির প্রয়াত ...বিস্তারিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মধ্যে দ্বিপাক্ষিক আলোচনা শনিবার সকালে শুরু হয়েছে। ঐতিহাসিক হায়দ্রাবাদ হাউজে স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ১১টায় এই দ্বিপাক্ষিক আলোচনা শুরু হয়। এরআগে দুই ...বিস্তারিত ক্রিকেটের নতুন সংস্করণ 'দ্য হানড্রেড' লীগের ড্রাফটে সাকিব আল হাসান আগেই নাম লিখিয়েছেন। এবার দ্য হানড্রেডের ড্রাফটে নাম উঠলো আরো ৫ বাংলাদেশি ক্রিকেটারের। তারা হলেন তামিম ইকবাল, মুশফিকুর রহীম, মোস্তাফিজুর ...বিস্তারিত ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লীগ (সিপিএল) থেকে জয় ছাড়াই ফিরে আসতে হচ্ছে লিটন দাসকে। গতকাল সিপিএলে নিজেদের শেষ ম্যাচে জ্যামাইকা তালওয়াসের হয়ে মাঠে নামেন এই বাংলাদেশি ব্যাটসম্যান। দলের পরাজয় এড়াতে না পারলেও ...বিস্তারিত ঢাকার সঙ্গে সম্পর্ককে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয় নয়া দিল্লি। ভারত সফররত বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আজ অনুষ্ঠিত বেঠকে এ কথা জানিয়েছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে ...বিস্তারিত নিজস্ব প্রতিনিধি : টাঙ্গাইলের বাসাইলে এক মাদক কারবারির এক বছরের কারাদণ্ড ও তিন জুয়ারিকে জরিমানা করা হয়েছে। সাজাপ্রাপ্তের নাম আকাশ মিয়া (২২)। শুক্রবার (৪ অক্টোরব) দুপুরে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ও ...বিস্তারিত
8779861___https://www.kalerkantho.com/print-edition/news/2020/09/21/957569
অফিস সহায়ক নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ | 957569 | কালের কণ্ঠ | kalerkantho কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের রাজস্ব শাখার অফিস সহায়ক নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ অনুযায়ী, নিয়োগ পাওয়া অনেকের শিক্ষাগত যোগ্যতা নেই। অনেকের বয়স বেশি। স্বজনপ্রীতি ও আর্থিক লেনদেনের অভিযোগও উঠেছে জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে। তবে জেলা প্রশাসক দাবি করেছেন, নিয়োগে কোনো অনিয়ম হয়নি। গত বছরের ১৬ সেপ্টেম্বর একজন নৈশপ্রহরীসহ ১৫ অফিস সহায়ক পদে দরখাস্ত আহ্বান করে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। তাতে আবেদন করেন দুই হাজার ৬০০ জন। মৌখিক পরীক্ষা শেষে গত ২০ আগস্ট উত্তীর্ণ ১৬ জনের তালিকা প্রকাশ করা হয়। চাকরিপ্রত্যাশী অনেকেই জানান, নিয়োগপ্রাপ্তদের মধ্যে আছেন কুমারখালী উপজেলার সাওতা গ্রামের সাবিনা ইয়াসমিন। তিনি জেলা প্রশাসকের বাসার বাবুর্চি বিল্লাল হোসেনের বোন। জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী, সাবিনার জন্ম ১৯৮১ সালের ১০ জুন। সেই হিসাবে তাঁর বয়স ৩৯ বছর। কিন্তু চাকরি বিজ্ঞপ্তিতে সর্বোচ্চ বয়সসীমা ছিল ৩০ বছর। এ ছাড়া সাবিনার জমা দেওয়া লাহিনীপাড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণি পাসের সনদটিও নকল। বিদ্যালয়ের শিক্ষক কলিম উদ্দিন বলেন, 'এই সনদ আমাদের স্কুলের না। এ রকম সনদ বাজারে কিনতে পাওয়া যায়।' নিয়োগপ্রাপ্তদের আরেকজন ওমেদার শরিফুল ইসলাম। জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী, তাঁর বয়স ৩৪ বছর। এ ছাড়া ঘুষ লেনদেনের অভিযোগে ২০১৪ সালে তৎকালীন জেলা প্রশাসক সৈয়দ বেলাল হোসেন তাঁকে জেলা প্রশাসন থেকে বের করে দিয়েছিলেন। নিয়োগ পেয়েছেন মিলন হোসেন ও নাসরিন আক্তার নামের আরো দুজন। এর মধ্যে মিলন হোসেন জেলা প্রশাসকের বাসভবনের কর্মচারী কামরুল ইসলামের ভাই। আর নাসরিন তাঁর চাচাতো বোন। এ ছাড়া নিয়োগ কমিটির আহ্বায়ক অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের বাসার কাজের ছেলে হেলালও নিয়োগ পেয়েছেন। চাকরি পাওয়া ইউসুফ আলী নামের আরেকজনের বয়স ৪০ বছরের বেশি। প্রতিবন্ধী কোটায় চাকরি পাওয়া তৌফিক হোসেন এবং মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি পাওয়া হোসেনের বয়সও ৪০ বছরের বেশি। জেলা প্রশাসক মো. আসলাম হোসেন বলেন, 'কোনো অনিয়ম হয়নি। পুলিশি তদন্তে কারো বিরুদ্ধে অনিয়ম বা জালিয়াতির প্রমাণ মিললে নিয়োগ বাতিল করা হবে।'
8779862___https://aajkalcanada.com/2020/04/30002/
করোনা ঝুঁকির মুখে যে শিল্পগুলো সবচেয়ে বেশি সংকটের মুখে পড়েছে তার প্রথমদিকেই রয়েছে প্রিন্ট মিডিয়া বা সংবাদপত্র শিল্প। করোনা মোকাবেলায় সামাজিক বিচ্ছিন্নতা নিশ্চিত করতে গত ২৬ মার্চ থেকে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করার পর সংবাদপত্র শিল্পে ধস নেমেছে। ইতিমধ্যে মানবজমিন পত্রিকা তার প্রিন্ট ভার্সন বন্ধ করে দিয়েছে। শুধু অনলাইনে তাদের কার্যক্রম চলছে। জানা গেছে যে, এই পরিস্থিতিতে আরও অন্তত ৮, ১০টি পত্রিকার প্রিন্ট ভার্সন খুব শিগগিরই বন্ধ করে দেওয়ার কথা ভাবা হচ্ছে। পত্রিকাগুলোর প্রচার সংখ্যা কমে গেছে অর্ধেকেরও কম। সর্বাধিক প্রচারিত দৈনিকগুলো এখন সীমিত আকারে পত্রিকা প্রকাশ করছে বলে জানা গেছে। তাদের বিভিন্ন বিষয়ের পাতাগুলো, সেগুলো আপাতত তারা বন্ধ রেখেছে। সংবাদপত্রগুলোকে এখন বহুমুখী চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হচ্ছে। তার মধ্যে প্রথম চ্যালেঞ্জ হলো বিজ্ঞাপনের আকাল। এখন সরকারি ছুটির কারণে পত্রিকাগুলো কোনো বিজ্ঞাপন পাচ্ছে না। এই বিজ্ঞাপন না পাওয়ার কারণে পত্রিকাগুলোর আয়-ব্যয়ের সামঞ্জস্য রাখা কঠিন হয়ে পড়ছে। এরপর দ্বিতীয় চ্যালেঞ্জ পত্রিকাগুলোর বিপনণ ব্যবস্থা। বিপনণের ক্ষেত্রেও সংবাদপত্রে বড় ধরনের সংকট দেখা দিয়েছে। মানুষ এখন ঘরবন্দি, করোনার ভীতির কারণে অনেকেই বাড়িতে পত্রিকা রাখা বন্ধ করে দিয়েছেন। অফিসগুলোও বন্ধ, সেখানেও পত্রিকা যাচ্ছে না। অনেক হকারও করোনার কারণে পত্রিকা বিক্রি বন্ধ রেখেছেন। এর ফলে পত্রিকার প্রচারসংখ্যায় একটা বড় ধরনের টান পড়েছে। এছাড়াও গণমাধ্যমে সংবাদকর্মী যারা, তাদেরর অনেকেই সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে ঝুঁকির মধ্যে পড়ছেন। এ পর্যন্ত গণমাধ্যমের অন্তত ৪ জন কর্মী করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এই পেশাগত ঝুঁকির জন্য তাদের কোনো প্রণোদনা বা কোনো সহায়তাও এখন পর্যন্ত সরকারের পক্ষ থেকে ঘোষণা করা হয়নি। এসব কারণেই সংবাদপত্র শিল্প এখন বড় সংকটের মুখে। এই সংকট থেকে উত্তরণের জন্য করণীয় কি হবে, সেটা নিয়েই ভাবছেন সংবাদপত্র শিল্পের মালিক এবং উদ্যোক্তোরা।
8779863___http://www.u71news.com/?page=details&article=20.153178
আঞ্চলিক প্রতিনিধি, বরিশাল : পুলিশের সোর্স পরিচয় দিয়ে মাদক ব্যবসা, চাঁদাবাজী ও ভূমিদস্যুতার অভিযোগ এনে জেলা সদর উপজেলার চরবাড়িয়া ইউনিয়নের চরআবদানি গ্রামের হাশেম গোলদারের পুত্র মন্টু গোলদারের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। লিখিত বক্তব্যে সোহেল বলেন, মন্টু গোলদার নিজেকে বরিশাল কাউনিয়া থানা পুলিশের সোর্স পরিচয় দিয়ে এলাকায় মাদক, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজী ও ভূমি দস্যুতার মত কাজ করে আসছে। সে সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে বিভিন্ন ভাবে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে তাদের কাছ থেকে মোটা অংকের অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে। কেউ তার প্রতিবাদ করতে গেলে তাকে পুলিশ দিয়ে ধরিয়ে দেওয়ার হুমকী প্রদান করে। এছাড়াও সে মাদকের ডিলার হওয়ায় অনেক সময় তার কথা না শুনলে মাদক দিয়ে ধরিয়ে দেওয়ার হুমকী প্রদান করে। সম্প্রতি মন্টু গোলদারের বিরোধিতা করায় কাউনিয়া থানায় এলাকার ১১ জনের বিরুদ্ধে একটি মারামারি মামলা দায়ের করে। মন্টু গোলদারের বিরুদ্ধে যাতে কেউ কথা বলতে না পারে সেজন্যই সে (মন্টু গোলদার) মামলা দিয়ে হয়রানী করে আসছে। সংবাদ সম্মেলনে সোহেল আরও বলেন, মন্টু গোলদারের অপকর্মের বিরুদ্ধে গ্রামবাসী অতিষ্ট। সে গ্রামে মাদকের হাট বসায়। এমনকি মাদকের একটি বাহীনি তৈরি করে এলাকায় মাদকের বিস্তার গড়ে তুলেছে। রাতারাতি সে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছে পরিনত হয়েছে। তার মাদক ব্যবসা জমজমাট করতে নানা পন্থা অবলম্বন করছে। তবে এতে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনের টনক নড়েনি। যার ফলে সে অবাধে তার মাদক ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। মন্টু গোলদারের বিরুদ্ধে কেউ প্রতিবাদ করলে বা মামলা করতে গেলে নারীদের দিয়ে হয়রানী করে। তাই মন্টু গোলদারকে আইনের আওতায় এনে এলাকায় শান্তি ফিরিয়ে আনার দাবি জানান ভুক্তভোগীরা।
8779865___http://kazirbazar.com/?cat=1&paged=4
সিলেটে অনুমতি না থাকায় ভারতীয় বাংলা ছবির শুটিং বন্ধ করে দিয়েছে পুলিশ। শুক্রবার সকাল থেকে সিলেটের এমসি কলেজে কলকাতার পরিচালক বিদুলা ভট্টাচার্যের চলচ্চিত্র 'প্রেম আমার- ২' এর শুটিং চলছিল। কিন্তু শুটিংয়ের জন্য ছাড়পত্র না থাকায় শুক্রবার বিস্তারিত ছাতকে হাওরে মাছ ধরতে গিয়ে বজ্রপাতে খয়ার মিয়া (২৫) নামের ১ ব্যক্তি নিহত ও আহত হয়েছে আরো ১ জন। গতকাল শুক্রবার সকালে উপজেলা গোয়ার হাওরে বজ্রপাতের ঘটনায় এ হতাহতের ঘটনা ঘটে। নিহত খয়ার মিয়া উপজেলার জাউয়া ইউনিয়নের বড়কাপন-বাদেশ্বরী বিস্তারিত বাপার গোলটেবিল বৈঠকে কামরান ॥ কেন্দ্রীয় কারাগারের স্থানান্তরিত জায়গায় বঙ্গবন্ধুর নামে উদ্যান হোক সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারের স্থানান্তরিত জায়গায় উদ্যান-উদ্যোগ বিষয়ে বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার প্রতিনিধিত্বশীল ব্যক্তিবর্গকে নিয়ে বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা), সিলেট শাখার পক্ষ থেকে গতকাল শুক্রবার বিকেল ৪টায় নগরীর একটি হোটেলে আয়োজন করা হয় গোলটেবিল বৈঠক। এতে উদ্যান বিস্তারিত দেশকে রক্ষা করতে হলে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে – মাওলানা আতাউর রহমান জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ সিলেট জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক ও আগামী একাদশ জাতীয় সংসদ জমিয়ত মনোনীত ও ২০ দলীয় জোটের মনোনয়ন প্রত্যাশী মাওলানা আতাউর রহমান বলেছেন, দেশ জাতি আজ এক কঠিক ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। দেশের বিস্তারিত বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ ধর্মীয় জাতিগত সংখ্যাঘলুদের সংগঠন সমূহের জাতীয় সমন্বয় কমিটির আয়োজিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর অস্তিত্ব রক্ষার আহূত আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর ঢাকায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মহাসমাবেশে সফল করার লক্ষ্যে বিস্তারিত বঙ্গবীর জেনারেল মুহম্মদ আতাউল গণি ওসমানীর জন্মশতবার্ষিকী উদযাপনে 'বঙ্গবীর ওসমানী জন্ম শতবার্ষিকী উদযাপন পরিষদ' গৃহীত তিন মাসব্যাপি কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ ১৫ সেপ্টেম্বর শনিবার ওসমানীর গ্রামের বাড়ি ওসমানীনগর উপজেলার দয়ামীরে তাঁর একমাত্র বোনের বিস্তারিত মানুষ তার জীবনের চলার পথে তার সৎকর্ম এবং সমাজের কল্যাণে অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকে। সৈয়দ মহসিন আলী তার জীবদ্দশায় মানুষের কল্যাণে কাজ করেছেন। সিলেট ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতালের ক্যাথল্যাব প্রতিষ্ঠায় বর্তমান সরকারের সমাজ কল্যাণ বিস্তারিত জগন্নাথপুরে আ'লীগের দিপাল ও আলাল গ্র"পের দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের অবসান হওয়ায় নেতাকর্মীদের মধ্যে প্রাণ চাঞ্চল্যতা ফিরে এসেছে। বিশেষ করে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সরকার দল আ'লীগের দুই গ্র"পের দ্বন্দ্বের অবসান হওয়ায় এলাকায় স্বস্তি ফিরে বিস্তারিত ৩য় এনডিএফ ফেস্টিভ্যাল উপলক্ষে সিলেট জোনে বিতর্ক প্রতিযোগিতা ॥ আত্মবিশ্বাসী মানুষ গঠনের লক্ষ্যে কাজ করছে ন্যাশনাল ডিবেট ফেডারেশন বাংলাদেশ শিক্ষার্থীদের কথা বলার জড়তা দূর করে সুন্দর উচ্চারণ ও বাচন ভঙ্গির মাধ্যমে যুক্তিবোধ সম্পন্ন, চৌকস ও আত্ম-বিশ্বাসী মানুষ গঠনের লক্ষ্যে ন্যাশনাল ডিবেট ফেডারেশন বাংলাদেশ(এনডিএফ বিডি) বাংলাদেশ ব্যাপী কাজ করে যাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় এনডিএফ'র ৩য় ফেস্টিভ্যাল বিস্তারিত আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিলেটের ৩টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জমিয়তুল উলামা। সিলেট-১ সদর আসনে দলের সিলেট জেলার সাধারণ সম্পাদক শায়খুল হাদীস তাহুরুল হক জকিগঞ্জী, সিলেট-৪ জৈন্তা-গোয়াইনঘাট আসনে মাওলানা সিরাজ উদ্দিন আনসারী, সিলেট-৫ বিস্তারিত
8779866___https://www.ebanglalibrary.com/9787/%E0%A7%AA%E0%A7%A8-%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%B9/
লাইব্রেরি » সমরেশ মজুমদার » সমরেশ মজুমদারের উপন্যাস সমগ্র » সাতকাহন (২য় পর্ব) - উপন্যাস - সমরেশ মজুমদার » ৪২. মনোরমার বিদ্রোহ মনোরমা এখন কিঞ্চিৎ সুস্থ। আর বাঙালি মায়েদের যা স্বভাব, গায়ে সামান্য জোর আসামাত্রই সমস্ত অসুস্থতা বিস্মৃত হওয়া, মনোরর ক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম হল না। দিনদুয়েক বাদেই তিনি রান্নাঘরে ঢুকলেন দীপাবলীর প্রবল আপত্তি সত্ত্বেও। এবং অবশ্যই রান্নাঘরের ব্যবস্থা তাঁকে খুশী করল না। নিজের কাজ চালানোর জন্যে সর্টকাট মেথডে রান্নাঘর সাজিয়েছিল দীপাবলী। অবশ্য সাজানো শব্দটিও একটু বাড়াবাড়ি মনে হবে। মনোরমা বলেই বসলেন, ইস, তুই কি রে? ব্যাটাছেলেদের মত রান্নাঘরের হাল করে। রেখেছিল। তোর শ্বশুর-শাশুড়ি দেখলে কি বলবে? আসতেও তো পারেন। ছেলের বউ-এর কাছে আসবেন নাই বা কেন? মেয়েছেলেকে আবার রান্নাঘর, রান্না শেখাতে হয় নাকি? নিজেই শিখে নেয়। আমাকে কে শিখিয়েছিল? অবশ্য তোর মত বই মুখে নিয়ে বসার সুযোগ হয়নি আমার। ঠিক আছে। আমার রান্নাঘর নিয়ে তোমার মাথা ঘামানোর দরকার নেই। বা রে বা। আমি কি এবাড়িতে থাকব না? তাহলে আমার আমার করছিস কেন? এখানে তো আমিও রাঁধবো। ওরে বাবা, সেটা এখন নয়। ভাল করে সেরে ওঠো, গায়ে জোর হোক–। আমি ভাল হয়ে গেছি। তুই যদি জোর করে শুইয়ে রাখিস তাহলে মরে যাব। আমাকে আমার কাজ করতে দে। তুই বরং কাল থেকে অফিসে যা। দীপাবলী হালটা মনোরমার হাতে ছেড়ে দিয়ে একটা চেয়ার টেনে বসে বলল, তোমার জীবনে আর একটা পর্ব যোগ হল। মনোরমা ততক্ষণে এটা নেই সেটা নেই শুরু করে দিয়েছেন। উত্তর দিলেন না। দীপাবলী বলল, ছেলেবেলায় বাপের সংসার, যৌবনে স্বামীর, প্রৌঢ়া অবস্থায় ছেলের আর বার্ধক্যে নাতনীর সংসার সামলাতে জন্মেছ বুঝি তুমি? মনোরমা প্যাকেটে ফেলে রাখা তেজপাতার জন্যে কৌটো খুঁজছিলেন, বললেন, যাক, স্বীকার করলি তাহলে যে সংসার করছিস আজই গোটা দশেক ছোট-বড় কৌটো কিনে নিয়ে আয়। বাঙালির রান্নাঘরে সবচেয়ে কাজের জিনিস হল কৌটো। দীপাবলী আর কথা বাড়াল না। মনোরমা নানারকম ত্রুটি ধরতে লাগলেন। রান্নার সময় এগুলোর অভাব বুঝলেও তা নিয়ে মাথা ঘামায়নি সে। শেষপর্যন্ত ফ্রিজের দরজা খুললেন বৃদ্ধা, দ্যা তো কত সুবিধে হয়েছে এখন। এ-বেলায় রান্না করে ও-বেলা পর্যন্ত খাবার রাখতে আমার বুক টিপ ঢিপ করত। টকে গেলে তো তোর বাপ মুখে দিত না। নাক ছিল। খুব। এখানে কতদিন ঠিক থাকে খাবার? একটু স্বাদ পাল্টায়। তবু সময় তো বাঁচে। পরিশ্রমও। রাখতে সাহস হয় না। সারা দুপুর একা থাকবে। কি হতে কি হয়ে যাবে। বিশ্বাস? তুমি তোমার নিজের নাতিকে বিশ্বাস করতে পার? মনোরমা চুপ করে গেলো। খোঁচাটা একটু বেশী হয়ে গিয়েছে বুঝে দীপাবলী বলল, ঠিকে লোক রেখেছিলাম। দুবেলা এসে রান্না করবে, ঘর পরিষ্কার করবে। তিনদিন আসে তো দুদিন আসে না। তার ওপর সকালে আমার বেরুনোর সময় তার কাজ শেষ হয় না। তার হাতে বাড়ি ছেড়ে চলে যেতে হত। শেষপর্যন্ত তাকেও বাদ দিলাম। একদিন বাইরের ঘরের দরজার পাশে পোড়া বিড়ি দেখেছিলাম। বিড়ি খেতে বুঝি? বাগানের মদেশিয়া মেয়েরা তো খায়। না খেত না। তাই বলেছিল আমাকে। বিড়িটা কোত্থেকে এসেছিল বলতে পারেনি। মাথাটা পেছনদিকে হেলালো দীপাবলী, কি আবার হবে! মরে যাব। ওটা তো অত সহজ নয়। তাহলে এত চাইলেও আমার মরণ হচ্ছে না কেন? প্লিজ, আবার শুরু করো না। আমার কাছে এসেও তোমার মরার ইচ্ছে হচ্ছে? মনোরমা কিছু বললেন না। এখন সকাল। তরকারির ঝুড়িটা নিয়ে বললেন, এ কি রে!! শুধু কয়েকটা আলু আর পেঁয়াজ পড়ে আছে। তাতেই হয়ে যাবে। ডাক্তার তোমাকে আলুসেদ্ধ ভাত আর দুধ খেতে বলেছে। খাই। কিন্তু ওগুলো কিনতে হলে বাজারে যেতে হবে। সেই ইচ্ছেটা নেই। মনোমাকে একা ফ্ল্যাটে রেখে প্রথমদিন অফিসে গিয়ে বেশ অস্বস্তি হয়েছিল। নতুন জায়গায় বুড়ি একা কি রকম থাকবে কে জানে। বেরুবার আগে পইপই করে বলে দিয়েছিল যেন দরজা না খোলে। যেই আসুক, দরজা বন্ধ রেখেই কথা বলে। কলকাতার ফ্ল্যাটে ডাকাতির গল্প বলে সে মনোরমাকে সাবধান করে দিয়েছিল। তা সত্ত্বেও অস্বস্তিটা যায়নি। কলকাতা ইতিমধ্যে ক্রিকেট জ্বর কাটিয়ে উঠেছে। ওই পাঁচটা দিন প্রায় পুরো অফিস ফাঁকা। ইডেনে যত লোক ধরে তার বহুগুণ সরকারি অফিসগুলোতে কাজ করেন। মাঠে যাঁরা খেলা দেখতে যান তাঁদের সকলেই সরকারি কর্মচারী এমন ভাবার কোন কারণ নেই। কিন্তু খেলার ওই কটি দিন হাজিরা খাতায় সই করে দলে দলে মাঠে যাওয়ার নাম করে বেরিয়ে যান। যেন মাঠে যাওয়ার কথা বললে অঘোষিত ছুটিটি পাওয়া যাবে। এমন কি এই কদিন কোন আন্দোলন অথবা গেট মিটিং বন্ধ। সেগুলোর প্রয়োজন খেলার সময় সাময়িকভাবে জরুরী নয়। কিন্তু দীপাবলী মনে মনে স্বীকার করে যে মেয়েদের নিয়ে তার সেকসন খারাপ চলছে। না। বরং বেশ ভাল কাজ হচ্ছে। এতদিন এরা দায়িত্ব পাননি। অফিসে এসে ফাঁকি দেবার সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে এদের। যে মানসিকতায় অফিস টাইমের বাসে কোন মহিলা কর্মীকে পুরুষরা পরের বাসে আসার উপদেশ দেয় ঠিক সেই মানসিকতাতেই একজন সিনিয়ার মহিলাকে চালান পোস্টিং করার দায়িত্ব দেওয়া হত মুখ রক্ষা করার জন্যে। এখন কাজ করার স্বাধীনতা পেয়ে ধীরে ধীরে আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। অন্তত কোন পার্টিকে হ্যারাস করা হচ্ছে এমন অভিযোগ এখন পর্যন্ত ওঠেনি। অফিসারদের কোন কমন রুম নেই যেখানে সবাই মিলে বসতে পারে। একমাত্র আই এ সির ঘরে মিটিং থাকলে এর সঙ্গে ওর দেখা হয়। দীপাবলীর সঙ্গে প্রত্যেকের এখন মৌখিক আলাপ হয়ে গিয়েছে। কিন্তু ওই পর্যন্ত। সি হাল ছাড়েননি। লোকটা তলায় তলায় যাই করুক সামনাসামনি অত্যন্ত ভদ্রলোক। কথাবার্তায় কোনও ক্রুটি রাখে না। আই এ সির ঘরে এক মিটিং-এ নতুন অফিসারকে দেখল দীপাবলী। লম্বা ছিপছিপে এক মধ্যবয়সী মানুষ। আই এ সি প্রত্যেকের সঙ্গে আলাপ করিয়ে দিলেন। ঘরে বসার কিছুক্ষণ বাদেই সেই ভদ্রলোক যার নাম মলয় মিত্র দরজায় এসে দাঁড়ালেন, ভেতরে আসতে পারি? খুবই ব্যস্ত কি? মলয় সটান চেয়ার টেনে বসলেন, আপনার কথা খুব শুনেছি, তাই কথা বলতে ইচ্ছে। হল। গতকাল এখানে জয়েন করেছি। আপনার বছরপাঁচেক আগে মুসৌরিতে ছিলাম সিস্টেম ভাঙতে চাইছেন। অন্যায়ের সঙ্গে আপপাস করেন না। চাইলেই যে পারা যাবে এমন নিশ্চয়তা কোথায়? আর আমি একা কি করে পারব! চারপাশে একই নিয়ম যখন চলছে তখন আমিই বেনিয়ম। এইটে খুবই সত্যি কথা। তবে সুবিধে হল আপনি ঘুষ নিয়ে ধরা পড়লে ব্ল্যাকলিস্টেড হতে পারেন কিন্তু ঘুষ নিচ্ছেন না বলে সেরকম কিছুর সম্ভাবনা নেই। সেটা তো সবসময়ই। তবে আপনার ক্ষেত্রে হবে না। আপনার বড় সহায় হলেন ওয়েস্টবেঙ্গল সার্কেলের বড় সাহেব। উনিই বলেছেন। আপনার মত একজন অনেস্ট সিনসিয়ার অফিসারের জন্যে উনি গর্বিত। দীপাবলী অবাক হল। এই ভদ্রলোকের সঙ্গে তার কোনও যোগাযোগ নেই। দুজনের চাকরির পদের মধ্যে এতখানি দূরত্ব যে তা হবার সম্ভাবনাও নেই। তবু ভদ্রলোক যে তার কথা মনে রেখেছেন এইটেই আশ্চর্যের। এখন বাড়িতে ফেরার কথা ভাবলে আরাম লাগে। ব্যাগ থেকে চাবি বের করে তালা। খুলতে হবে না। বন্ধ ফ্ল্যাটের ভ্যাপসা গরম এবং গন্ধ সহ্য করতে হবে না। বেল টিপলেই মনোর পরিচয় জানতে চান। সে হেসে বলে, তোমার নাতনি। মনোরমা দরজা খুলে প্রথমেই একগ্লাস জল এনে দেন। সেটা খেয়ে প্রথমদিন দীপাবলী বলেছিল, তোমার ভাব দেখে মনে হচ্ছে আমি রাজ্য জয় করে এসেছি বলে আপ্যায়ন করছ? মনোরমা হাসেন, কথা বলেন না। বৃদ্ধার দিকে তাকালেই বোঝা যায় তিনি এখন অনেক ভাল আছেন। মুখচোখে বেশ প্রশান্তি। ইতিমধ্যে ওঁর জন্যে গোটা চারেক নরুন পেড়ে ধুতি কিনে দিয়েছে সে। জমিটা খুবই মোলায়েম। মনোরমা বলেছিলেন, তোর বাবা এইরকম কাপড় কিনে দিত আমাকে। মুশকিল হয়েছিল ওর সেমিজ নিয়ে। কলকাতার দোকানে আজকাল রেডিমেড সেমিজ কিনতে পাওয়া যায় না। মনোরমা সঙ্গে যেসব নিয়ে এসেছেন তাদের অবস্থা খুবই করুণ। অর্ডার দিয়ে বানাতে হলে তাঁকে নিয়ে দোকানে যেতে হবে। জ্ঞান হওয়া তক যে মহিলাকে সে সেমিজ পরা দেখে আসছে তার জন্যে জামা এবং সায়া কিনেছিল দীপাবলী। সঙ্কোচের সঙ্গে বলেছিল, তোমার সেমিজ পাওয়া যায়নি। সেগুলোর দিকে তাকিয়ে মনোরমা বলেছিলেন, কেন এগুলো আনতে গেলি। বাঃ। তোমার জামার অবস্থা দেখেছ? এখানে অত পুরনো জিনিস পরা চলবে না। এখানে তোমার সব নতুন, তুমিও। প্রথম দিনে হয়নি। দ্বিতীয় দিনে প্রায় জোর করেই ভদ্রমহিলাকে সায়া ব্লাউজ পরাল সে। সত্যি সুন্দর দেখাচ্ছে। কিন্তু কিছুক্ষণ চেয়ে থেকে দীপাবলী মাথা নেড়েছিল, বড় সাদা দেখাচ্ছে। একটু রঙের ব্রেক থাকা দরকার। সহ্য হচ্ছে না বললে তো চলবে না। এতেই আমার পেটে বুকে অস্বস্তি হচ্ছে। বিধবাদের অত রঙের দরকার নেই। দীপাবলীর মজা লাগল, আহা, একসময় তো বিধবা ছিলাম। রাতারাতি নয়, একটু একটু করে বৃদ্ধার আচরণে বদল আসছে। যে মনোরমা এককালে ছোঁয়াছুঁয়ি বাদবিচারে মগ্ন থাকতেন এখন তিনি সেসব মুখেও উচ্চারণ করেন না। রোজ রাত্রে শোওয়ার সময় ঠাকুমা নাতনিতে গল্প হয়। জানার আগ্রহ ওঁর খুব। আজ সারাদিন অফিসে কি হল, বাসে যাওয়ার আসার পথে কি অভিজ্ঞতা হয়েছে তার বিশদ বিবরণ দিতে হয় দীপাবলীকে। সেটা শুনে নিজস্ব মন্তব্য করেন তিনি। আর এইসময় অলোকের কথা খুব মনে পড়ে দীপাবলীর। একই বিছানায় সে শুয়েছে। অলোক এবং মনোরর সঙ্গে। প্রথম বিয়ের একটি রাতকে শোওয়া বলা চলে না। শেষের দিকে পাশে শুয়ে কথা বলার ক্ষমতা থাকত না অলোকের। কিন্তু অন্ধকার ঘরে পাশাপাশি শুয়ে গল্প করতে যে আরাম তার অভাববোধ করত তখন দীপাবলী। আজ অলোককে মনে পড়ছে বারংবার। আর তা মন থেকে সরাতেই সেই ছেলেবেলার মতো মনোরমার হাত আঁকড়ে শুয়ে থাকত সে। ওর এই শোওয়ার ভঙ্গীটার জন্যে মনোরমা হেসে বলেছিলেন, তুই এখনও বড় হোসনি রে। ছেলেবেলার কথা মনে আছে? অন্ধকার ঘরে দীপাবলী জবাব দিয়েছিল, হুঁ। তখন তুমি অন্যরকম ছিলে। যৌবনে বৈধব্য এলে বাঙালি মেয়েকে নিজেকে আড়াল করতে একটা কিছু নিয়ে থাকতে হয়। আমার পক্ষে ওইটে ছাড়া আর কিছু নেওয়ার মত ছিল না। দীপাবলী চমকে উঠল। মনোরমা সব জেনেশুনেই ওই আচরণ করতেন? সে মহিলাকে যেন বুঝতে পারছিল না। আজ মনোরমার বয়স কত হবে? চিরকাল তো ওঁকে একই রকম দেখে আসছে। আশির এদিকে কোনমতেই হবে না। চা-বাগানের অন্ধকারে যাঁর সারাজীবন কেটেছে তিনি কি করে এমন আধুনিক ব্যাখ্যা করেন? কি দরকার? আমার মাছ-মাংস ছাড়া দিব্যি চলে যাচ্ছে। ওসব বাজে কথা রাখ। তুই কেন মাছ আনা বন্ধ করেছিস জানি না ভাবছিস? ও। তুমি জানো বুঝি। দ্যাখখা, দুটো হেঁশেল হোক আমি চাই না। মনোরমা কিছুক্ষণ চুপ করে রইলেন, আগে আমারটা করে নেব তারপর— একঘরে আগে পরে চলবে না। অতএব এ প্রসঙ্গ থাক। মনে হবে আমার জন্যে করছি। মনোরমা মাথা নাড়লেন। দীপাবলী সময় নিল, দ্যাখো, আমি যদি বলি হেঁশেল আলাদা না করলে মাছ আনব তাহলে তোমার ওপর চাপ দেওয়া হবে। যেন আমার কাছে আছ বলেই আমি জোর করে তোমাকে দিয়ে মানিয়ে নিচ্ছি। সকালে চা খাওয়ার পর যখন বাজারে বের হচ্ছে দীপাবলী তখন তাকে মাছ আনার কথা মনে করিয়ে দিলেন মনোরমা। দীপাবলী ঘাড় নাড়ল। মনোরমা হাসলেন, আচ্ছা, বাবা, আলাদা রান্না করব না। দীপাবলী আচমকা খুশী হয়ে জড়িয়ে ধরল মনোরমকে। তিনি চিৎকার করে উঠলেন, ছাড়, ছাড়! উঃ, তোর গায়ে কি জোর! সেদিন এক হেশেলে রান্না হল। একই কড়াই-তে। দীপাবলী অঞ্জলির কথা ভাবছিল। বেঁচে থাকলে এই দৃশ্য দেখলে অঞ্জলি হাঁ হয়ে যেত। মনোরমার বাছবিচারের ধাক্কা সামলাতে জেরবার হতে হয়েছে অঞ্জলিকে। মনোরমার মনের এই পরিবর্তন শুধু পরিস্থিতির চাপে তা বিশ্বাস করতে ইচ্ছে করে না। কিন্তু ঘটনাটা সত্যি। একটি ব্যাপার মনোরর কাছে কিছুতেই স্পষ্ট করতে পারেনি দীপাবলী। অলোকের সঙ্গে সম্পর্ক যে আর নেই একথা বলতে তাঁর নিজের কুষ্ঠা হয়েছে। মনোরমা যা জানেন তার চেয়ে বেশী কিছু জানানোর আগ্রহ হয়নি। এরমধ্যে একদিন তিনি জিজ্ঞাসা করেছিলেন অলোকের চিঠিপত্র এসেছে কিনা। দীপাবলী জবাবে হেসেছিল। তিনি নিশ্চয়ই সেটা এসেছে অর্থেই বুঝেছেন। হ্যাঁ, এটা অৰ্ধ মিথ্যা বলা হল। মুখে উচ্চারণ না করে সত্যি গোপন করা তো অর্ধ মিথ্যাই। কিন্তু কোন সত্যিটা বলবে দীপাবলী? সত্যিটাই বা কি তাই তার ভাল জানা নেই। অলোকের সঙ্গে মতবিরোধ হয়েছে, একসঙ্গে থাকা মুশকিল হয়ে উঠেছিল এমনসময় ট্রান্সফার অডারটা এল এবং সে দিল্লি ছাড়ল। মোটামুটি ছবিটা এইরকম। এক্ষেত্রে কলকাতায় বসে সম্পর্ক নেই বলে ঘোষণা করলে হাতের লোহা এবং নামের পেছনে উপাধিটা যে উপহাস করবে। মনে মনে যাই জানুক, নিজেরা যা বুঝে নিক, পাঁচজনকে ডেকে বলার পেছনে যে তথ্য থাকা দরকার তা এখনও তৈরী হয়নি। মনোরমাকে তাই বলা। যায় না, আমাদের আর কোন সম্পর্ক নেই। এবং অবশ্যম্ভাবীভাবে আর একটি প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হবে তাকে যার সম্ভাবনা এতদিন ছিল না। বৈধব্যজীবমৈ তো বেশ মানিয়ে নিয়েছিলে! একা একা জীবনটা কাটানো অভ্যেসে এসে গিয়েছিল। এবার কেউ তোমার ওপর সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেয়নি। অনেক দেখে ভেবেচিন্তে নিজে বিয়ে করেছিলে পছন্দের পুরুষকে, তাহলে তার সঙ্গে টিকতে পারলে না কেন? এই নির্মম প্রশ্নটি মনোরমার মুখ থেকে উচ্চারিত হোক দীপাবলী চায় না। মনোরমার একটি চশমা আছে। প্রায় আঠারো বছর আগে সেটি করানো হয়েছিল। ডাঁটি ভেঙে যাওয়ায় সুতো দিয়ে বেঁধে রেখেছেন। নাকের ডগায় তুললে হাস্যকর দেখায়। আঠারো বছরে চোখ আরও শক্তিহীন হয়েছে কিন্তু চশমা পাল্টানো হয়নি। মনোরমাকে পাওয়ার পরিবর্তন করিয়ে নতুন চশমা দিতে গেলে চোখের ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে হয়। কিন্তু তিনি এই ফ্ল্যাটের বাইরে যাবেন না। বিকেলবেলায় বারান্দায় বসে রাস্তার যেটুকু দেখতে পান সেটাই হয় কলকাতাদর্শন। দীপাবলী তাঁকে কালীঘাট দক্ষিণেশ্বরের কথা বলেছিল। তিনি হাত নেড়ে না বলেছিলেন। বলেছিলেন, চিঠি লেখার জন্যে চশমা দরকার। আমার তো চিঠি লেখার কোন লোকই নেই। তাই চশমারও দরকার হয় না। বইপত্র তো পড়ি না। ব্যাপারটা দীপাবলীর পছন্দ হয় না। ইদানীং কেবলই মনে হয় মনোরমাকে আরও অনেককাল তার নিজের প্রয়োজনে বাঁচিয়ে রাখতে হবে। সেই বাঁচাটা যদি ভালভাবে না হয় তো মুশকিল। কিন্তু মনোরমার কোন চাহিদা নেই। সবকিছুই যেন তার বেশ ভাল লাগে। এই ফ্ল্যাটের জীবনে তিনি অভ্যস্ত হয়ে পড়েছেন। মনোরর সঙ্গে যে পাশের ফ্ল্যাটের ভদ্রমহিলার আলাপ হয়েছে তা জানতে পেরে দীপাবলী ভেবেছিল একটু সতর্ক করে দেবে। আলাপ থেকে মেলামেশা হতে বাধ্য। সেই মেলামেশা অনাবশ্যক কৌতূহলী করে তুলবে প্রতিবেশীকে। এইটে সে চায় না। কিন্তু বলব বলব করেও পারল না দীপাবলী। চব্বিশঘণ্টা ফ্ল্যাটে থেকে মনোরমা নিশ্চয়ই হাঁপিয়ে ওঠেন। ওইটুকু আলাপ যদি তাকে স্বস্তি দেয়, দিক। কয়েকদিন বাদে মনোরমা খবর দিলেন একটি পার্টটাইম কাজের লোকের ব্যবস্থা হয়েছে। পাশের ফ্ল্যাটের বউটি করে দিয়েছে। রান্না ছাড়া সব কাজ করবে। এখন তো তিনি আছেন। দীপাবলী অফিসে বেরিয়ে গেলেও কোনও অসুবিধে হবে না। এই অভাবটা মিটে গেল বলে দীপাবলী আপত্তি করার কোনও কারণই পেল না। যে মেয়েটি এল সে স্বামীপরিত্যক্তা, সুন্দরবনে বাড়ি। এখানে লাইনের ধারে ঝুপড়িতে থাকে। মনোরমা তার সঙ্গে কথা বলেন। সেই সমস্ত কথা ধরাবাঁধা কাজের মধ্যে থাকে না। সুন্দরবনে মধু চাষ থেকে তার স্বামীর নির্যাতন পর্যন্ত কোনও প্রসঙ্গই বাদ যায় না। বছর তিরিশের একটি মেয়ে ঝুপড়িতে একা কি করে থাকে তাই নিয়ে মনোরমার অনেক দুশ্চিন্তা। কাউকে কিছু নিয়ে থাকতে হবে, মনোরও এই নিয়ে আছেন। রবিবার সকালে বাজারে যায় দীপাবলী। সেদিন ভাঁড়ার একেবারে শূন্য হয়ে যায়। আগের রাত্রে সর্দি হয়েছিল। সকালের দিকে বেশ জ্বরোভাব। গায়ে হাতে ব্যথা। মনোর। বললেন পেট গরমের সর্দি, বাড়ি থেকে বেরুতে হবে না। তিনি কাজের মেয়েটিকে বাজারে পাঠালেন। দীপাবলী নিশ্চিন্ত হয়েছিল। আজকের দিনটা কোনমতে চলে গেলে সে সন্ধেবেলায় না হয় বাজারে যাবে। দুপুরের আগে শরীর ঠিক হয়ে গেল। খেতে বসল সে মনোরমার সঙ্গে। মনোরমার থালার দিকে তাকিয়ে সে অবাক। তিনি আলুসেদ্ধ ডাল আর কাঁচালঙ্কা নিয়ে বসেছেন ভাতের সঙ্গে। দীপাবলীর পাতের পাশে বড় বাটিতে মাছ। সে জিজ্ঞাসা করল, এটা কি হল? মনোরমা লজ্জা পেলেন, আমারই ভুল রে। তোকে যে বেশী টাকা দিতে বলব তা মনে, ছিল না। এদিকে আমি ওকে বলে দিয়েছিলাম তোর জন্যে ভাল মাছ আনতে। কেনার পর ওর হাতে আর টাকা ছিল না। কি আশ্চর্য! ও তরকারি কিনল না কেন? মাছের কি দরকার ছিল? আহা। বললাম না, আমারই ভুল। কিন্তু এতে আমার অসুবিধে হবে না। ওখানে কতদিন শুধু আলুসেদ্ধ ভাত খেয়েছি। ডালও জোটেনি। না। আমি খাব না। এভাবে খাওয়া যায় না। সেকি? খাবি না মানে? একটা বেলা নিয়ে নে। তর্ক চলল কিছুক্ষণ। হঠাৎ দীপাবলী জিজ্ঞাসা করল, নিজেকে কষ্ট দিয়ে খুব আনন্দ পাও? মাছটা তুলে রাখ। আমি তুমি যা খাচ্ছ তাই খাব। ওমা। তাহলে মাছ আনালাম কেন? তোর খেতে অসুবিধে হবে। আশ্চর্য! আমি বিধবা হবার পর মাছ খেয়েছি কখনও? আমিও তো বিধবা ছিলাম। যখন জোর করে খেতে লাগলাম তখন তুমি চেঁচামেচি করোনি কেন? সেটা তোর বাবার জন্যে। ও চাইত না তুই বিধবার মত থাকিস। তাছাড়া, ঠাকুমা, তুমি বিধবা হয়ে আছ অভিমানে। আমরা এখনও জানি না ঠাকুদা মারা গিয়েছেন কিনা। ঠিক তো? হ্যাঁ, আমি তোমার এই মানসিকতাকে মেনে নিচ্ছি। কিন্তু তুমি বিধবা বলে মাছ খাবে না কেন? একসময় বুঝিয়েছিলে মাছ-মাংস ডিম শরীরকে তপ্ত করে। বিধবার উচিত নয় সব খাওয়া। তা শরীর যে বয়সে তপ্ত হয় সেই বয়সটাকে তুমি অনেককাল আগে ফেলে। এসেছে, তাই না? আমি অত যুক্তিযুক্তি জানি না। যা কোনোদিন করিনি–। দাঁড়াও। তুমি এর আগে কলকাতায় এসেছ? আসনি। এমন ফ্ল্যাটবাড়িতে থেকেছ? থাকেনি। সায়া ব্লাউজ পরেছ? পরোনি। তাহলে? আমি তোমাকে স্পষ্ট বলে দিচ্ছি তুমি মাছ না খেলে আমিও খাব না। তুই আমার ওপর জোর করছিস। খাওয়া নিজের রুচিমত করতে হয়। ষাট-পয়ষট্টি বছর না খেয়ে আছি, নাকি তারও বেশি, এখন খেয়ে কি হবে? বেশ, তুমি মুখে তুলে দ্যাখো, যদি খেতে খারাপ লাগে খাবে না। মনোরমা পাথরের মত বসে রইলেন। যেন অনেক অনেক বছর ধরে যে বাঁধ শক্তহাতে গড়েছিলেন তা এখন ভেঙে পড়ার মুখে। দীপাবলী তাঁর দিকে তাকিয়েছিল। প্রথমদিকে সে বিরক্ত হয়েছিল তারপর যুক্তিবাদী এবং এখন স্রেফ কৌতূহল। কিন্তু সে একটা আশঙ্কাও করছিল। হঠাৎ যদি মনোরমা বলে বসেন তোর বাড়িতে আছি বলে তুই আমাকে নষ্ট করতে চাইছিস তাহলে পিঠ ঠেকাবার মত কোন দেওয়াল পেছনে পাবে না। এইসময় মনোরমা বললেন, লোকে শুনলে ছি ছি করবে রে। কলকাতার লোকের অনেক কাজ আছে। দীপাবলী হাসল, না। থাক। তোমাকে খেতে হবে না। যদি কখনও ইচ্ছে হয় বসো। আমি মাছ খাচ্ছি, তুমি খেতে আরম্ভ কর। খাওয়া শুরু হল। দুজনে চুপচাপ খাচ্ছিল। মনোরমা ধীরে খান। আলুসেদ্ধ ভাতেই তাঁকে বেশ তৃপ্ত মনে হচ্ছিল। দীপাবলী যখন মাছের বাটির দিকে হাত বাড়াচ্ছে তখন তিনি মুখ তুলে বললেন, আমার জন্যে এই একটুখানি রেখে দিবি। না বাবা। আমি জবরদস্তি করলাম বলে নিজেরই খারাপ লাগছে। সত্যি? দীপাবলী খুব খুশী হল, দাঁড়াও, রান্নাঘর থেকে এনে দিই। না। নষ্ট করে কোন লাভ নেই। একটা টুকরো দে! দ্যাখো, তুমি আমার মন রাখতে খাচ্ছ না তো? তোর মন না রাখলে তুই কি আমাকে তাড়িয়ে দিতিস? তাহলে মন রাখার কথা উঠছে। কেন? সেই বিধবা হবার পর খুব ইচ্ছে হত। ইচ্ছেটাকে একসময় মেরে ফেলেছিলাম। এখন তোর কথা শুনে মনে হল এটা তো মনের ব্যাপার। শরীর নিলে না খাওয়ার কি আছে! দীপাবলী বাটি থেকেই অনেকটা মাছ ভেঙে নিজের থালায় নিয়ে বাটিটাকে ঠেলে দিল আস্তে করে। মনোরমার ডাল খাওয়া যেন শেষ হচ্ছে না। নিজের খাওয়া হয়ে গেলে সে থালা তুলে বেসিনের পাশে রেখে হাত ধুয়ে শাওয়ার ঘরে চলে এল। মনোরমা মাছ। খাচ্ছেন আর সে সামনে বসে আছে এতে ওঁর স্বস্তি না-ও হতে পারে। দীপাবলী সতর্ক হল। যেকোন মুহূর্তেই মনোরমার বমির শব্দ শুনতে পাবে বলে আশঙ্কা করছিল? একটু বাদে জলপড়ার শব্দ হল। মনোরমা হাত ধুচেছন, সে বিছানায় শুয়ে পড়ল। ওদিকে কোন অস্বাভাবিক কিছু ঘটছে বলে এখনও মনে হচ্ছে না। মিনিট পাঁচেক বাদে মনোরমা ঘরে ঢুকে জিজ্ঞাসা করলেন, ভাত খেয়ে আবার জ্বর আসবে না তো? শুলি যে? পাশে শুয়ে মনোরমা কিছুক্ষণ চুপচাপ রইলেন। দীপাবলী ওঁর কোমর জড়িয়ে ধল। মনোরমা এবার বললেন, এখন মনে হচ্ছে আমি কি বোকা! কত বছর? ষাট-পয়ষট্টি বছর ধরে কত ভাল ভাল জিনিস থেকে নিজেকে বঞ্চিত করে রেখেছি। এখন খুব আপমোস হচ্ছে রে! দীপাবলী চমকে উঠল। তার সামনে লোলচৰ্ম মনোরমা, যাঁর শরীরে সময় অজস্র দাঁত বসিয়েছে। সে বলল, তুমি এখনও অনেকদিন বাঁচবে তা জানো। দুজন নিঃসঙ্গ মহিলা পাশাপাশি চুপচাপ শুয়ে রইল। দুজনের হাত দুজনকে স্পর্শ করে আছে। দীপাবলীর মনে হল মনোরমা আজ যে বিদ্রোহ করলেন তার তুলনায় সে নিজে কিছুই করেনি। এইসময় কলিং বেল বেজে উঠল প্রচণ্ড জোরে। চমকে উঠে বসল দুজনেই।
8779867___http://protissobi.com/?p=8892
- June 22, 2017 June 23, 2017 অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজের জন্য প্রাথমিক দল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। এই প্রাথমিক দলে সুযোগ পেয়েছেন দীর্ঘদিন জাতীয় দলের বাইরে থাকা এনামুল হক বিজয় ও আল আমিন হোসেন। এছাড়া আয়ারল্যান্ডে ত্রিদেশীয় সিরিজ খেলার সুযোগ পাওয়া নাসির হোসেনও আছেন ২৯ জনের মধ্যে। আগস্টের মাঝামাঝি সময়ে অস্ট্রেলিয়া আসবে বাংলাদেশে। আগামী ২৭ আগস্ট ও ৪ সেপ্টেম্বর দুটি টেস্ট খেলবে দুই দল। সেপ্টেম্বরের শেষদিকে বাংলাদেশ যাবে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে, সেখানে দুটি টেস্ট, তিনটি ওয়ানডে ও দুটি টি-টোয়েন্টি খেলবে তারা। ২৯ সদস্যের প্রাথমিক স্কোয়াড: তামিম ইকবাল, ইমরুল কায়েস, সৌম্য সরকার, মুশফিকুর রহিম, সাকিব আল হাসান, সাব্বির রহমান, মাশরাফি মুর্তজা, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, লিটন কুমার দাস, মুমিনুল হক, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাইজুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমান, তাসকিন আহমেদ, শুভাশীষ রায়, কামরুল ইসলাম রাব্বি, রুবেল হোসেন, নুরুল হাসান সোহান, সানজামুল ইসলাম, মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত, সাইফউদ্দিন, এনামুল হক বিজয়, আবুল হাসান রাজু, আল আমিন হোসেন, নাসির হোসেন, মুক্তার আলী, তানভীর হায়দার, সাকলাইন সজিব ও শফিউল ইসলাম।
8779868___https://agricare24.com/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%BE-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A6%AB%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A7%87/
প্রচ্ছদ, বিভাগ: পরিবেশ ও জলবায়ু, ভ্রমণ, প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ৯, ২০২০, বুধবার ডেস্ক প্রতিবেদন, এগ্রিকেয়ার২৪.কম: আমাদের দেশে প্রতিটি ঋতুর রয়েছে আলাদা রূপ-বৈচিত্র্য। আর প্রকৃতির ধারাবাহিকতায় শরৎ আসে তার নিজস্ব রুপ নিয়ে। বৈশ্বিক উষ্ণতা আর জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবে প্রকৃতি যখন তার চিরায়ত রূপ হারাচ্ছে; তখন খাগড়াছড়ি-পানছড়ি সড়কের দু'পাশে তাকালেই দেখা যাবে বাতাসে দোল খায় সাদা কাশফুল। সেই কাশবন যেন হয়ে উঠেছে শিল্পীর তুলিতে আঁকা কোনো ছবি! পাহাড়ি জনপদ খাগড়াছড়ি-পানছড়ি সড়কের কোলঘেঁষে বয়ে যাওয়া চেঙ্গীর বিস্তীর্ণ এলাকা ঢেকে গেছে কাশফুলে। এ যেন নীল আকাশে সাদা মেঘের সাথে নদীর ধারে আর মাঠে-প্রান্তরে থোকা থোকা কাশফুলের নিবিড় মেলবন্ধন। কাশফুল ভেদ করেই খাগড়াছড়ি-পানছড়ি সড়কে চলছে ছোট-বড় যানবাহন। চোখে জুড়ানো এই অপরূপ সৌন্দর্য মন কাড়ছে স্থানীয় প্রকৃতিপ্রেমীদের। শরতের বিকেলে রোদ-বৃষ্টির লুকোচুরি উপেক্ষা করে যান্ত্রিক পরিবেশকে পেছনে ফেলে প্রকৃতির কাছ থেকে একটু প্রশান্তি পেতে প্রায়ই খাগড়াছড়ি-পানছড়ি সড়কের বিভিন্ন কাশবনে ছুটে আসেন বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ। এখানকার কাশবন যে কারো মনকে উদ্বেলিত করে। চারদিকে কাশফুল, নদীর ধারে শরীর-মন জুড়িয়ে দেওয়া বাতাস। তাই কাশবনে বসে কেউ গল্প করছেন। আবার কেউ নিজের ছবি তুলছেন। শুধু খাগড়াছড়ি-পানছড়ি সড়কের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া চেঙ্গী নদীর কূলে নয়, পানছড়ির উল্টাছড়ি উচ্চ বিদ্যালয়ের পাশ দিয়ে বয়ে চলা পানছড়ি-তবলছড়ি সড়কের পাশেও ফুটে আছে কাশফুল। এ ছাড়াও খাগড়াছড়ি-পানছড়ি সড়ক ছাড়িয়ে পানছড়ি-লোগাং সড়কের পাশে নালকাটার কাশবন যে কাউকে আন্দোলিত করবে। স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মী শাহজাহান কবীর সাজু বলেন, 'ঋতুপরিক্রমায় আসা শরৎ ঋতু সীমান্তঘেঁষা পানছড়িকে সাজিয়েছে অপরূপ সাজে। শরতের বিকেলে রোদ-বৃষ্টির লুকোচুরি উপেক্ষা করে কাশফুলের ছোঁয়া নিতে পানছড়িতে ছুটে আসছে বিভিন্ন বয়সী দর্শনার্থীরা। চেঙ্গী নদীর বালুচর যেন পরিণত হয়েছে সাদা আর সবুজের মিলনমেলায়।' শরতের এ সময়টাতে সাদা আর সবুজের সাথে একাত্ম হয়ে পানছড়ির মাঠে-প্রান্তরে ছুটে বেড়ায় কোমলমতি শিশু থেকে স্কুল-কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থী ও বৃদ্ধরা। থোকা থোকা কাশবন পাহাড়ি জনপদ পানছড়িকে নতুন রূপে সাজিয়েছে। এ যেন বিধাতার অপরূপ দান।
8779869___http://www.bbarta24.net/whole-country/104215
সঞ্চয়পত্রের মুনাফার হার কমানো হয়নি মহেশ-রণবীরের পর এবার প্রভাস অপরাধ করে কেউ পার পাবে না: ওবায়দুল কাদের টাঙ্গাইলে সরকারি কর্মচারীদের কর্মবিরতিতে সাধারণ মানুষের ভোগান্তি রাজধানীতে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ১ বাগেরহাটে বোনের কবর খুঁড়তে গিয়ে মারা গেল ভাই কমলনগরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু দিল্লির দাঙ্গায় মসজিদে আগুন দেয়ার ভিডিও নিয়ে বিতর্ক! রাজশাহীর বাঘায় মাদক সম্রাট মিলন হোসেনকে গ্রেফতার করতে গিয়ে তার আক্রমণে পুলিশের চার এসআইসহ পাঁচজন আহত হয়েছেন। রবিবার সন্ধ্যায় উপজেলার ভানুকর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ বিষয়ে বাঘা থানার ওসি নজরুল ইসলাম বলেন, মিলন হোসেন একজন তালিকাভুক্ত মাদক ব্যবসায়ী। তার নামে চারটি মামলা রয়েছে। সে ফেনসিডিল চালান দেয়ার প্রস্তুতির সময়ে তাকে আটক করতে গিয়ে চার এসআই ও স্থানীয় এক ব্যক্তি আহত হয়েছেন। আত্মরক্ষার্থে পুলিশের রাবার বুলেটে মিলনও আহত হয়েছে। তাকে চারঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
8779870___https://www.kalerkantho.com/online/world/2019/10/21/829509
ইরানিদের 'কাঁধে' চড়ে রুশ হ্যাকারদের গোপন অপারেশন:-829509 | কালের কণ্ঠ | kalerkantho ইসলামিক প্রজাতন্ত্র ইরানের 'সাইবার-গুপ্তচরদের' সিস্টেম হ্যাক করে তাদেরই 'কাঁধে' চড়ে বিভিন্ন দেশ ও সংস্থার ইন্টারনেট-পরিসরে আক্রমণ চালিয়েছেন রাশিয়ার হ্যাকাররা। আক্রমণের সিস্টেম ইরানের মনে হলেও ধরন রাশিয়ার বলেই মনে করছেন আক্রমণের শিকার কয়েকটি দেশের কর্মকর্তারা। আজ সোমবার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানা যায়। প্রতিবেদনে জানা যায়, আক্রান্ত দেশের কর্মকর্তাদের অভিযোগ, রাশিয়ার এই হ্যাকার গ্রুপটির নাম 'তুরলা'। তারা কাজ করছিল রাশিয়ার গোয়েন্দা সংস্থা এফএসবির পক্ষে। ইরানি সাইবার-গুপ্তচরদের হ্যাকিং গ্রুপ 'এপিটি-৩৪'র কম্পিউটার ব্যবস্থা ও সাইবার টুল ব্যবহার করে 'তুরলা' এই হ্যাকিং কার্যক্রম চালিয়েছে। এপিটি-৩৪'র 'কমান্ড অ্যান্ড কন্ট্রোল' সিস্টেম ব্যবহারের মাধ্যমে গত ১৮ মাসে ২০টি দেশের বিভিন্ন সংস্থা-প্রতিষ্ঠানের ইন্টারনেট-মহল সফলভাবে হ্যাক করেছে তারা। যুক্তরাজ্যের গোয়েন্দা ও নিরাপত্তা সংস্থার (জিসিএইচকিউ) ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা পল চিচেস্টার বলেন, সরকারের পোষ্য একদল হ্যাকার বেশ সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। আর সাইবার-হামলার নিত্যনতুন উপায় তৈরি করছে যেন তাদের অবস্থান ট্র্যাক করা না যায়। যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল সিকিউরিটি এজেন্সি (এনএসএ) এর সঙ্গে জিসিএইচকিউর ন্যাশনাল সাইবার সিকিউরিটি সেন্টার এক যৌথ বিবৃতিতে জানায়, তারা এই কার্যকলাপ সম্পর্কে সচেতন। তারা সচেতনতা বাড়াতে কাজ করছে। তবে এই বিষয়ে রাশিয়া ও ইরানের কর্মকর্তাদের কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
8779871___https://www.voicebd24.com/2021/10/29/%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A8-%E0%A6%B6%E0%A7%87%E0%A6%B7/
আকাশ দাশ/ক্রীড়া প্রতিবেদকঃ আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার টুয়েলভে নিজেদের তৃতীয় ম্যাচে শক্তিশালী ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৩ রানে হেরেছে বাংলাদেশ। আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার টুয়েলভের দশম ম্যাচে বাংলাদেশের বিপক্ষে টস হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে দলীয় ১৪ রানের মাথায় মেহেদী হাসানের শিকার হয়ে ফিরেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ ওপেনার ক্রিস গেইল। গেইলের বিদায়ে বেশিক্ষণ উইকেটে থিতু হতে পারেনি অন্য ওপেনার এভিন লুইস ফিরেন ৬ রানে মোস্তাফিজুর রহমানের শিকার হয়ে। এইদিন ব্যাট হাতে উইকেটে থিতু হতে পারেনি শিমরন হেটমেয়ার ফিরেছেন মেহেদী হাসানের দ্বিতীয় শিকার হয়ে ৯ রান করে। দলের এমন পরিস্থিতিতে তাসকিনের দুর্দান্ত রান আউটে শূন্য রানে ফিরেন আন্দ্রে রাসেল। দলের এমন বিপর্যয়ে পঞ্চম উইকেটে নিকোলাস পুরানকে সঙ্গী করে ৫৭ রানের জুটি গড়েন রোস্তম চেজ। ৪২ বলে ১টি চার আর ৪টি বিশাল ছক্কায় ব্যক্তিগত ৪০ রানের মাথায় শরিফুল ইসলামের শিকার হয়ে পুরান ফিরলে ভাঙে দুইজনের পঞ্চম উইকেট জুটি। পুরানের বিদায়ের পরের বলে বিদায় নেন সঙ্গী চেজও শরিফুলের বলে সরাসরি বোল্ড হয়ে ফিরেন ৪৬ বলে ৩৯ রান করে।তবে নিজেদের ইনিংসের শেষ ওভারে পোলার্ড এবং হোল্ডারের তিন ছক্কায় নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেটে হারিয়ে ১৪২ রানের ছোট সংগ্রহ পায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। বাংলাদেশের হয়ে মোস্তাফিজুর রহমান, শরিফুল ইসলাম এবং মেহেদী হাসান নেন ২টি করে উইকেট। জবাব দিতে নেমে দলীয় ২১ রানের মাথায় সাজঘরে ফিরেন প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ওপেনিংয়ে ব্যাট করতে নামা সাকিব আল হাসান। সঙ্গীকে হারিয়ে বেশিদূর যেতে পারেনি অন্য ওপেনার নাইম শেখ জেসন হোল্ডারের শিকার হয়ে ফিরেন ১৭ রান করে। দ্রুত দুই উইকেট হারিয়ে বসা বাংলাদেশ দলের ইনিংস মেরামতের দায়িত্ব তখন সৌম্য সরকার এবং লিটন দাসের ব্যাটে। তবে সফল হতে পারলেন না সৌম্য আকিল হোসেনের বলে ব্যাটের কানায় লেগে ক্রিস গেইলের তালুবন্ধি হয়ে ফিরেন ১৭ রানে। সৌম্যর বিদায়ে লিটনকে নিয়ে এগিয়ে যেতে চাইছিলো অভিজ্ঞ মুশফিকুর রহিম। তবে ক্যারিবীয় পেসার রবি রামপলের বলে ভুল শট খেলতে গিয়ে বোল্ড হয়ে ৮ রানে ফিরেন মুশফিক। মুশফিকের বিদায়ে অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহকে সঙ্গী করে বাংলাদেশকে জয়ের স্বপ্ন দেখাচ্ছিলো লিটন। তবে ডোয়াইন ব্রাভোকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে হোল্ডারের হাতে ধরা পড়েন লিটন। করেন ৪৩ বলে ৪৪ রান। শেষ পর্যন্ত ব্যাট হাতে বাংলাদেশের হয়ে লড়াই করলেও অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ এনে দিতে পারেনি দলকে জয় নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে বাংলাদেশ আটকে যায় ৫ উইকেটে ১৩৯ রানে। ব্যাট হাতে মাহমুদউল্লাহ অপরাজিত থাকেন ৩১ রানে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে আকিল, ব্রাভো, রাসেল, হোল্ডার এবং রামপল নেন একটি করে উইকেট।
8779872___http://biswabanglanews.com/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BF%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%87-%E0%A6%AD%E0%A6%BE/
সুপারবাগের দাক্ষিণ্যে ভারতের হাসপাতাল ও নার্সিংহোমগুলোর আই সি ইউ এবং আই সি সি ইউতে বাড়ছে মৃত্যুহার | Biswa Bangla News সুপারবাগের দাক্ষিণ্যে ভারতের হাসপাতাল ও নার্সিংহোমগুলোর আই সি ইউ এবং আই সি সি ইউতে বাড়ছে মৃত্যুহার হীরক মুখোপাধ্যায় (৮ জুন '১৯):- 'সুপারবাগ'-এর কবলে ভারত। আর এই 'সুপারবাগ'-এর দাক্ষিণ্যে চিকিৎসকদের একাংশের সমস্ত চেষ্টা সত্ত্বেও বেশিরভাগ সময় যে কোনো হাসপাতাল বা নার্সিংহোমের ইন্টেনসিভ কেয়ার ইউনিট (আই সি ইউ) বা ইন্টেনসিভ করোনারি কেয়ার ইউনিট (আই সি সি ইউ) থেকে রোগী আর বেঁচে ফিরছেননা। সাম্প্রতিক অতীতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে এই বিষয়ে ভারত সরকারকে সতর্কও করে দেওয়া হয়েছে। সাধারণ জনগণের সচেতনতার স্বার্থে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, ভারত সরকার ও বিভিন্ন সমাজসেবী সংগঠন ইতিমধ্যে একযোগে এই বিষয়ে প্রচারও শুরু করে দিয়েছে। এ বিষয়ে পশ্চিমবঙ্গের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক থেকে জানানো হয়েছে, " 'সুপারবাগ' জনিত মৃত্যু বৃদ্ধির পেছনে চিকিৎসকদের অজ্ঞতার থেকেও বেশি দায়ী সাধারণ মানুষের অজ্ঞতা। সাধারণ মানুষ আজ অসুখ হলে অনেকক্ষেত্রেই প্রথমাবস্থায় চিকিৎসকের কাছে না গিয়ে নিজেদের খেয়াল খুশি মতো ওষুধের দোকান থেকে এন্টিবায়োটিক ওষুধ কিনে খাচ্ছেন। ওষুধ খেয়ে অসুখ একটু প্রশমিত হলেই ওষুধের নির্ধারিত মাত্রা না খেয়েই এন্টিবায়োটিক নেওয়া বন্ধ করছেন। ক্ষেত্রবিশেষে এটাই মহাকাল হয়ে দাঁড়াচ্ছে রোগী ও তাঁর পরিবারের কাছে।" পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের সাথে যুক্ত বিভিন্ন চিকিৎসকদের বক্তব্য অনুযায়ী, "আগে জটিল পরিস্থিতিতে কোনো রোগীকে আই সি ইউ-তে পাঠালে অনেকক্ষেত্রেই পাশের রোগীর থেকে নতুন রোগীর দেহে বা নতুন রোগীর দেহ থেকে পুরনো রোগীর দেহে বিবিধ সংক্রমণ হলে আমরা নির্ধারিত মাত্রায় এন্টিবায়োটিক প্রয়োগ করে রোগীকে সুস্থ করে তুলতে পারতাম। এখন 'সুপারবাগ'-এর কল্যাণে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আমরা পরাজিত হচ্ছি। বাড়ছে আই সি ইউ-তে মৃত্যুহার।" চিকিৎসকদের বক্তব্য অনুযায়ী, "যে কোনো মৃত্যুর একটা অন্যতম প্রধান কারণ নিউমোনিয়া বা ফুসফুসে সর্দি জমে যাওয়া। আগে এই ধরণের ক্ষেত্রে বা আই সি ইউ থেকে অন্য সংক্রমণের ক্ষেত্রে আমরা এন্টিবায়োটিক দিয়ে চটজলদি সাফল্য পেলেও এখন রোগীর শরীর আগে থেকেই অনিয়ন্ত্রিত এন্টিবায়োটিক নেওয়ার ফলে মাল্টি ড্রাগ রেজিস্ট্রান্স বা তারও পরবর্তী স্তরের এক্স ডি আর পর্যায়ে চলে যাচ্ছে ফলতঃ কোনো এন্টিবায়োটিক আর কাজ করছেনা। এখন অনেকের মনেই প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক, এই 'সুপারবাগ' আবার কি ? 'সুপারবাগ' হলো এন্টিবায়োটিক প্রতিরোধী ব্যাকটেরিয়াদের মধ্যে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর প্রজাতি যার উপর কোনো এন্টিবায়োটিকই কাজ করেনা। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক থেকে তাই চিকিৎসকের লিখিত পরামর্শ ছাড়া সাধারণ জনগণকে নিজেদের খেয়াল খুশি মতো অনিয়ন্ত্রিত এন্টিবায়োটিক নিতে নিষেধ করা হয়েছে।
8779873___http://ajkermathbaria.com/upokuler-mukh/article17784.ajkermathbaria.2018.04.22
পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায় সায়েম (৪) নামে এক শিশু পুকুরের পানিতে ডুবে মৃত্যু ঘটেছে আজ রোববার দুপুরে উপজেলার নলী গোলবুনিয়া গ্রামে বসত ঘরের উঠানে খেলার সময় সবার অগোচওে শিশু সায়েম পুকুরে পরে যায়। শিশু সায়েম উপজেলার নলী গোলবুনিয়া গ্রামের জেলে জলিল আকনের ছেলে। হাসপাতাল ও স্থানীয় সুত্রে জানাগেছে, আজ রোববার দুপুরে শিশু সায়েম বসঘরের ঘরের উঠানে খেলছিল। কিছুক্ষন পর তার মা শিশু সায়েমকে না দেখতে পেয়ে স্বজনদের নিয়ে খোঁজাখুঁজি করে। পরে পুকুরে থেকে শিশুটিকে উদ্বার করা হয়। আশংকাজনক অবস্থায় শিশুটিকে মঠবাড়িয়্ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপে¬ক্সে নিয়েএগলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
8779874___https://samakal.com/todays-print-edition/tp-priyo-chittagong/article/201167741/%E0%A6%AC%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%9B%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%98%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AB%E0%A7%81%E0%A6%9F%E0%A6%AC%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%B9%E0%A6%93%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A8-%E0%A6%B6%E0%A7%87%E0%A6%B7-
ফুটবলার হওয়ার স্বপ্ন ছিল সাবিদুল ইসলাম সাজ্জাদের (২২)। পড়ালেখার পর ফুটবল খেলাতেই বেশি সময় ব্যয় করতেন সাজ্জাদ। কিন্তু কিশোর গ্যাংয়ের বখাটের ছুরিকাঘাতে না ফেরার দেশে চলে গেলেন সাজ্জাদ, পূরণ হলো না তার স্বপ্ন। গত ১২ নভেম্বর সাতকানিয়ার কালিয়াইশ ইউনিয়নের বিওসি মোড় এলাকায় কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে বখাটে রবিউল ইসলাম সাজ্জাদের বুকে চুরিকাঘাত করে। চমেক হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান সাজ্জাদ। সাজ্জাদের বন্ধু হৃদয়ের সঙ্গে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য বখাটে রবিউল ইসলামের বিরোধ মীমাংসা করতে গিয়ে প্রাণ দিলেন সাজ্জাদ। গাছবাড়িয়া সরকারি কলেজের ডিগ্রি প্রথম বর্ষের ছাত্র সাজ্জাদ ২০১৭ সালে অনুষ্ঠিত চট্টগ্রাম মহানগরী মেট্রোপলিটন পাইওনিয়ার ফুটবল লিগে দোহাজারী আবাহনী ক্রীড়া চক্রের হয়ে চ্যাম্পিয়ন হন। এ ছাড়া মেয়র গোল্ড কাপেও আলকরণ ৩২ নম্বর ওয়ার্ড দলের পক্ষে টুর্নামেন্টে অংশ নেন সাজ্জাদ। সর্বশেষ বান্দরবানে একটি ফুটবল টুর্নামেন্টেও অংশ নেন। গত শুক্রবার সেই টুর্নামেন্টের সেমিফাইনাল ম্যাচেও খেলার কথা ছিল তার। সেই ম্যাচ পরিচালনার খরচের টাকাও জোগাড় করেছিলেন তিনি, মৃত্যুর মাত্র আধা ঘণ্টা আগে। নিহত সাজ্জাদের বড় ভাই হেলাল মাহামুদ জানান, 'সাজ্জাদের স্বপ্ন ছিল একজন প্রতিষ্ঠিত ফুটবলার হওয়া। বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলে খেলার স্বপ্ন তিনি লালন করতেন। পড়ালেখার পাশাপাশি সাজ্জাদ বিভিন্ন টুর্নামেন্টে অংশ নিয়ে অনেকবার পুরস্কৃতও হয়েছেন। সাজ্জাদ সাবেক জাতীয় ফুটবলার শওকত খানের তত্ত্বাবধানে প্রশিক্ষণ নিচ্ছিলেন এবং দোহাজারী আবাহনী ক্রীড়া চক্রের সদস্য হিসেবে খেলতেন। পরিপূর্ণ ফুটবলার হয়ে ওঠার আগেই বখাটের হাতে তাকে নির্মমভাবে প্রাণ দিতে হলো।' এদিকে পুত্র হারানোর শোক এখনও কাটিয়ে উঠতে পারেননি বৃদ্ধ মা ছফুরা বেগম। তিনি জানান, ঘটনার দিন দুপুরে সাজ্জাদ তার সঙ্গে বসে দুপুরের খাবার খান। সে সময় সাজ্জাদ পরীক্ষার অ্যাসাইনমেন্ট প্রস্তুত করার কথা বলে আসর নামাজের আগে তার বড় বোনের বাড়িতে চলে যান। এ ছিল মায়ের সঙ্গে সাজ্জাদের শেষ দেখা। মা ছফুরা বেগম বিলাপ করে বলেন, 'বুকে ছুরি মারার পর সাজ্জাদ আমাকে একবার দেখতে চেয়েছিল, কিন্তু সে সুযোগ ছেলেটা পায়নি।' ঘটনার সময় সাজ্জাদের সঙ্গে থাকা ইমন জানান, বিওসি মোড় এলাকায় যাওয়ার পরপরই রবিউলের সঙ্গে সাজ্জাদের সামান্য কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে কিছু বুঝে ওঠার আগেই রবিউল কোমর থেকে ছুরি বের করে সাজ্জাদের বুকে আঘাত করে। চমেক হাসপাতালে নেওয়ার পথে সাজ্জাদ মারা যান। এ ঘটনায় সাতকানিয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে।
8779875___https://www.prothomalo.com/durporobash/article/1607196/%E0%A6%98%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%8F%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%A8-%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%B8
ঘুরে এলাম মালয়েশিয়ার পাহাড়ি পর্যটন এলাকা ক্যামেরন হাইল্যান্ডস। যেখানে অনেক উঁচু উঁচু পাহাড়ের সমারোহ। পাহাড়ের গায়ে গুহা আর গুহা। পাহাড়ের চূড়ায় মেঘেরা খেলে। ক্যামেরনের পাহাড়গুলো যেন মেঘেদের বাড়ি। মেঘেরা সেখানে ঘর-সংসার পেতেছে। এ জন্য সেখানে সব সময় মেঘ থাকেই। মেঘকন্যারা নিজেদের ঘরসংসার ফেলে যাবেই–বা কোথায়। ওরা (মেঘ) সেখানেই উড়ে বেড়ায়। কখনো বৃষ্টি হয়ে ঝরে পড়ে। যতই বৃষ্টি হয়ে ঝরে পড়ুক, সেখানে মেঘবালিকাদের পুনর্জন্ম হয়ে যায়। সব সময়ই মেঘবালিকারা ঘুরে বেড়াবেই। গুহার ওপরের দিকে শাকসবজির বাগান আর আঁকাবাঁকা সড়কের পাশ ঘেঁষে স্ট্রবেরি বাগান। স্ট্রবেরি বাগানগুলো সবার জন্য উন্মুক্ত। যেকোনো বাগান পরিদর্শন করা যায়। সব বাগানই অত্যন্ত চমৎকারভাবে সাজানো-গোছানো। দেখে মন জুড়িয়ে যায়। সব বাগানের সামনেই বিক্রয় প্রদর্শনী আছে। সেখানে তাজা স্ট্রবেরি, স্ট্রবেরি দিয়ে তৈরি চকলেটসহ নানা ধরনের খাবার বিক্রি হয়। স্ট্রবেরি ফলটা আসলেই দেখতে খুব সুন্দর। মায়াবী রং ফলটির। হয়তো মেঘের ছায়ায়, মেঘের মায়ায়, মেঘে ঘেরা পাহাড়ে হয় বলে তার চেহারা এত সুন্দর! ক্যামেরনে আছে মৌমাছি মিউজিয়াম। মৌমাছি মিউজিয়ামে পাওয়া যায় খাঁটি মধু। মৌমাছি মিউজিয়াম থেকে সামনে আরেকটু গাড়ি চালালেই দেখা যায় প্রজাপতির ফার্ম। এর আগে আছে গোলাপ বাগান—রোজভেলি। পাঁচ রিঙ্গিত প্রবেশ ফি দিয়ে বাগানে ঢুকলেই গোলাপ দেখে ফুলপ্রিয় যেকোনো মানুষের মন ভরে যাবে ফুলের সৌরভে। সেখানে আছে নানান রঙের নয়নাভিরাম গোলাপ ফুল। কুয়ালালামপুরের চায়নাটাউনে কাঁচা ফুলের দোকানগুলোতে বহু বছর ধরে দেখে আসছি নানা রঙের গোলাপ ফুল। কেউ কেউ বলেন, এগুলো আসলে রং করা; গোলাপ এত রঙের হয় না। রোজভেলিতে ঢুকেই বুঝলাম চায়নাটাউনের সেই গোলাপগুলোর রং নকল নয়। আসলেই গোলাপ ফুল বহু রঙের হয়। রোজভেলিতে গোলাপ ছাড়াও আছে বিভিন্ন ফুল, ঝরনা, ময়ূরসহ নানান পাখি ও ছবি তোলার মতো ভিউ নিয়ে বৈঠকখানা। প্রজাপতির ফার্ম ফেলে গেলেই মিলবে পাচার মালাম (রাতের বাজার, যেটা বিকেল থেকেই বসে)। পাচার মালামে স্ট্রবেরিসহ তাজা শাকসবজি ও স্থানীয় বিভিন্ন ফল বিক্রি হয়। সেখান থেকে উঁচু–নিচু পথ চলতে চলতে গাড়ি পৌঁছে গেল চা–বাগান ক্যামেরন টি ভেলিতে। অসাধারণ সুন্দর ক্যামেরন টি ভেলি। দুপাশে উঁচু পাহাড়। পাহাড়ের চূড়ায় সাদা-কালো মেঘ ওড়ে। পাহাড়ের ঢালুতে ও গুহায় বিশাল চা–বাগান। বাগানের এক পাশে ওপরে আছে একটি রেস্টুরেন্ট, আরেক পাশে পাহাড়ের কোল ঘেঁষে সড়ক। চা–বাগান ভিউ রেস্টুরেন্টটিতে বসে চা–বাগান, উঁচু পাহাড় ও মেঘ দেখে দেখে চা খেতে সত্যিই দারুণ উপভোগ্য। রেস্টুরেন্ট লাগোয়া আছে চা বিক্রয় কেন্দ্র। সেখান থেকে নানা প্রকার চা-পাতা, স্যুভেনির ও ক্যামেরন হাইল্যান্ডস লেখা টি-শার্ট কেনা যায়। এসব অবশ্যই সব স্পটেই পাওয়া যায়। নিচে নামার পথে দেখা মেলে স্থানীয় আদিবাসীদের (ওরাং আসলি)। অর্ধেক নামার পর লাতান ইস্কান্দারে রয়েছে নয়নাভিরাম পাহাড়ি ঝরনা। ঝরনা এলাকায় রয়েছে আদিবাসীদের হাতে তৈরি জিনিসের কয়েকটি দোকান। পাশাপাশি খাবারের দোকানও রয়েছে। পুরো ক্যামেরন হাইল্যান্ডসে বিভিন্ন জায়গায় সড়কের পাশে মার্কেট ও হোটেল। রয়েছে কুয়ালালামপুরের মতোই ১৫-২০ তলা অ্যাপার্টমেন্ট। ক্যামেরন হাইল্যান্ডস পাহাং প্রদেশের একটি জেলা। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ২ হাজার ৬০০ থেকে ৫ হাজার ২৫৯ ফুট উঁচু ক্যামেরন হাইল্যান্ডস। এটি মালয়েশিয়ার প্রাচীনতম পর্যটন এলাকাগুলোর একটি। আমাদের পিকনিক বাস কুয়ালালামপুর থেকে সমতলে দুই ঘণ্টা পথচলার পর পৌঁছে যায় পাহাড়ি পথে; সম্পূর্ণ পাহাড়ি পথ। মাত্র দুই লেনের পাহাড়ি সড়ক। এক লাইন দিয়ে ওপরে ওঠা, আরেক লাইন দিয়ে নিচে নামার। আমরা অবশ্য যে পথ দিয়ে ক্যামেরন হাইল্যান্ডসের ওপরে উঠেছি, সে পথ দিয়ে নিচে আসিনি। আমাদের বাস পর্যটন স্পটগুলোয় থামতে থামতে অন্য পথ দিয়েই নিচে নেমেছে। সর্বশেষ আমরা দেখেছি লাতান ইস্কান্দারে পাহাড়ি ঝরনা। পাহাড়ি পথ বেয়ে বাস যখন ওপরে উঠছিল, তখন মনে হচ্ছিল রাঙামাটি যাচ্ছি। রাঙামাটির মতো আঁকাবাঁকা পথ। তবে ক্যামেরনের সড়ক রাঙামাটির চেয়ে অনেক বেশি আঁকাবাঁকা। গাড়ি প্রতি মিনিটেই মোড় নেয়। এমনকি কোথাও কোথাও মিনিটে দুবারও মোড় নিতে হয়। রাঙামাটিতে ঝুঁকিপূর্ণ সড়ক হলেও গাড়ি যে গতিতে চলে, ক্যামেরন হাইল্যান্ডসে গাড়ি চলে তার চেয়ে অনেক কম গতিতে। সড়কে সব জায়গায় লেখা আছে কত গতিসীমায় গাড়ি চালাতে হবে। বাসচালক সড়কে লেখা নির্দেশনার বাইরে গাড়ি চালায়নি কোথাও। তাই ক্যামেরন হাইল্যান্ডসে ওপরে উঠতে মোটামুটি সময় লাগে অনেক। ওপরে উঠে প্রথমেই দেখা যাবে স্ট্রবেরি বাগান। ক্যামেরনে আছে অসংখ্য পর্যটন স্পট। গাড়িতে পথ চলতে চলতে বিভিন্ন স্পটে থেমে থেমে পরিদর্শন করেছি স্পটগুলো। যাওয়া, আসা ও ঘোরাঘুরি—সব মিলিয়ে আমাদের বরাদ্দ ছিল এক দিন। প্রবাসী তরুণ উদ্যোক্তা শাহাবুদ্দিন আহমেদের ট্রাভেল স্টোরিজের আয়োজনে সকাল আটটায় পিকনিকের বাস ছেড়েছিল কুয়ালালামপুরের মসজিদ জামেক ডব্লিউ হোটেলের সামনে থেকে। ক্যামেরন ঘুরে রাত পৌনে ১২টায় বাস ফিরে এসে মসজিদ জামেক এলআরটি স্টেশনের সামনে থামার মধ্য দিয়ে ১৬ ঘণ্টার আনন্দভ্রমণের পরিসমাপ্তি হয়। ট্রাভেল স্টোরিজের কথা একটু বলতেই হয়। শাহাবুদ্দিন নামে বাংলাদেশি এক তরুণ আটটা-পাঁচটা কাজ করেন একটি ফার্নিচার কোম্পানিতে। ছুটির দিনে প্রবাসীদের আনন্দ ভ্রমণ ও পিকনিকে নিয়ে যাবেন বিভিন্ন পর্যটনকেন্দ্রে। মালয়েশিয়ার দর্শনীয় স্থানগুলোতে ঘোরাবেন, দেখাবেন, আনন্দ দেবেন স্বদেশ ও স্বজন ছেড়ে দূরে থাকা প্রবাসীদের। সেই জন্য গড়ে তুলেছেন ট্রাভেল স্টোরিজ। ক্যামেরন হাইল্যান্ডস ভ্রমণ তাঁর প্রথম উদ্যোগ। তাঁর পরবর্তী ভ্রমণস্থান মালাক্কা প্রদেশ। আগামী কোরবানি ঈদের পরের দিন প্রবাসী ভ্রমণপিপাসুদের নিয়ে যাবেন মালাক্কা প্রদেশের দর্শনীয় স্থানগুলোতে।
8779876___https://www.banglatribune.com/679797/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%AB%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%86%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%AB-%E0%A6%87%E0%A6%95%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%A8
ঈদ ঘনিয়ে এলো। প্রায় সবার ভেতরেই গ্রামের বাড়িতে ফেরার একটু তাড়না তৈরি হলো। যারা যাবেন তারা তো উদয়-অস্ত প্রস্তুতি নিচ্ছেন। যারা যাবেন না, তাদের মনেও একটা খচখচানি কাজ করছে- আক্ষেপের। উৎসব ঘিরে বাঙালির এই বাড়ি ফেরা না ফেরার অনুভূতিকে এবার গানের সুরে মালা গাঁথলেন নন্দিত গীতিকবি আসিফ ইকবাল। তার কথায় ঈদের বিশেষ গান হিসেবে মুক্তি পাচ্ছে 'বাড়ি যাবো বাড়ি যাচ্ছি'। কলকাতার উদীয়মান গায়ক ঈশান মিত্র গেয়েছেন এটি। সুর করেছেন সংগীত জুটি অমিত-ঈশান। ভিডিও নির্মাণ করেছেন 'ন ডরাই'-খ্যাত তানিম রহমান অংশু। গীতিকবি ও প্রযোজক আসিফ ইকবাল জানান, ঈদ উৎসবে বাঙালির বাড়ি ফেরার তাড়না নিয়ে এই গান। সারা পৃথিবীতে যত অভিবাসী আছে তাদের মধ্যে বাংলাদেশ হচ্ছে ষষ্ঠ বৃহত্তম। এছাড়া দেশের ভেতরে যারা শহর কেন্দ্রিক তারাও এক ধরনের অভিবাসী। যার জন্য তাদের বাড়ি ফিরে যাওয়া নাড়ির টানের মতোই। এই জায়গাটাতেই বাংলাদেশ আলাদা। আসিফ ইকবাল বলেন, 'বৈশ্বিক অতিমারি এবং লকডাউনে আমাদের বাড়ি যাওয়ার যে প্রবণতা, এটা অনেকাংশেই বাধাগ্রস্ত হয়েছে। আমাদের ঘরবন্দি করে ফেলেছে। আমরা প্রত্যেকেই মনে করি আমরা অভিবাসী এবং সেখান থেকেই এই গানটির সৃষ্টি ও প্রকাশ। ২০২০ সালে লকডাউনের সময় মনে হলো এই সময়টিকে ধারণ করার জন্য রেফারেন্স পয়েন্ট হিসেবে একটি গান থেকে যাওয়া উচিত এবং সে জন্যই গানটির ভিডিওচিত্রটি একদম অন্যভাবে ধারণ করা হয়েছে।' ঈশান মিত্র বর্তমান সময়ের দুই বাংলার জনপ্রিয় গায়ক। ২০১৮ সালে তিনি বলিউডে প্রথম 'পরি' ছবিতে 'মেরি খামোশি হ্যায়' গানটি করেন, যা খুবই জনপ্রিয় হয়। এরপর দুই বাংলার প্রচুর নাটক-সিনেমায় গান করেছেন, পেয়েছেন করতালিও। 'বাড়ি যাবো বাড়ি যাচ্ছি' গানটি প্রকাশ হচ্ছে ৯ মে রাত ৯টায় গানচিল মিউজিক-এর ইউটিউব চ্যানেলে। পাশাপাশি গানটি শুনতে পারবেন জিপি মিউজিক, বাংলালিংক ভাইব, রবি স্প্ল্যাশ, স্বাধীন-মিউজিক অ্যাপ-এ।
8779877___https://topnews2day.com/home/news_description/1264/%E0%A6%97%E0%A6%9B-%E0%A6%95%E0%A6%9F%E0%A6%95-%E0%A6%95%E0%A6%A8%E0%A6%A6%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%B0-%E0%A6%A6%E0%A6%87-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%98%E0%A6%B7-%E0%A6%86%E0%A6%B9%E0%A6%A4-%E0%A7%AA
গাছ কাটাকে কেন্দ্র করে দুই পরিবারের সংর্ঘষে আহত ৪ || Top News Today Sunday 14th of April 2019 03:00:00 PM | Reported By : TNT | Last updated : 5 days ago পুলিশ সুত্রে জানা গিয়েছে, ঘটনার পর থেকে অভিযুক্তরা গা ঢাকা দিয়েছে। তাদের খোঁজে তল্লাশী শুরু হয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। ঝড়ে পরে যাওয়া গাছ কাটাকে কেন্দ্র করে দুই পরিবারের সংর্ঘষে দুই পরিবারের আহত চারজন। গুরুতর আহতরা মালদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। ঘটনাটি ঘটেছে রবিবার সকালে মালদার মানিকচক থানার ডোমহাট এলাকায়। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। জানা গেছে,আহতরা হল গয়া নাথ মন্ডল, বৈদ্যনাথ মন্ডল, বনমালী মন্ডল ও সর্বেশ্বর মন্ডল। তাদের পরিবারের সদস্যরা জানায়, প্রায় এক বিঘা জমিকে কেন্দ্র করে গয়ানাথ মন্ডল ও অপূর্ব দাস এই দুই পরিবারের মধ্যে বিবাদ ছিল দীর্ঘদিনের। এই নিয়ে এর আগেও বেশ কয়েকবার জমি নিয়ে ঝামেলাকে কেন্দ্র করে মানিকচক থানায় অভিযোগও দায়ের হয়। গন্ডগোলের সূত্রপাত রবিবার সকালবেলায়। জানা গেছে গত শনিবার রাতে কালবৈশাখীর ঝড়ে সেই বিতর্কিত জমির একটি নিম গাছ পড়ে যায়। আর ঝড়ে পড়ে যাওয়া নিমগাছের ভাগ নিয়েই বিবাদ শুরু হয়। গয়া নাথ মন্ডলের লোকজন নিমগাছটি কাটতে গেলে বাধা দেয় অপূর্ব দাসের পরিবারের লোকজনেরা। শুরু হয় বাকবিতণ্ডা। অভিযোগ সেই সময় মারমুখী হয়ে ওঠে অপূর্ব দাসের পরিবারের লোক জনেরা। তারা চড়াও হয় গয়া নাথ মন্ডল ও তাদের পরিবারের লোকজনদের উপর। অভিযোগ বাঁশ, লাঠি, হাসুয়া নিয়ে গয়া নাথ মন্ডল ও তার পরিবারের উপর চড়াও হয় অপূর্ব দাসের পরিবারের লোকজনেরা। গয়ানাথের ওপর চড়াও হয়ে মারধর ও হাঁসুয়া দিয়ে কুপিয়ে খুনের চেষ্টা করে। ঘটনায় গ্রামবাসীরা ছুটে আসতেই অভিযুক্তরা পালিয়ে যায়। আহতদের উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য মানিকচক গ্রামীণ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে তাদের মালদা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে স্থানান্তর করেন চিকিৎসকরা। ঘটনায় আহতদের পরিবারের পক্ষ থেকে অপূর্ব দাস সহ ছয় জনের বিরুদ্ধে মানিকচক থানা অভিযোগ দায়ের করা সয়েছে।
8779878___https://dainikazadi.net/%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%9B%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A7%80-%E0%A6%95%E0%A7%87-2/
লোহাগাড়ায় টিনের ছাউনী কেটে দু'দোকানে চুরির ঘটনা ঘটেছে। আজ শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) ভোররাতে বটতলী মোটর স্টেশনস্থ পোস্ট অফিসের দক্ষিণ পার্শ্বে লোহাগাড়া শাহপীর মোটরস ও মেসার্স এন. কে. এন্টারপ্রাইজে এ ঘটনা ঘটে । ক্ষতিগ্রস্তরা জানান, প্রতিদিনের ন্যায় শুক্রবার রাতে দোকান বন্ধ করে বাড়িতে চলে যান। এরপর রাতের যে কোন সময় চোরেরা টিনের ছাউনী কেটে দোকানে ঢুকে মো. এরশাদের মালিকানাধীন লোহাগাড়া শাহপীর মোটরস থেকে নগদ ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা ও আবদুস ছবুরের মালিকানাধীন মেসার্স এন. কে. এন্টারপ্রাইজ থেকে নগদ ২ হাজার টাকা নিয়ে যায়। সকালে দোকান খুলে মালামাল এলোমেলো ও টিনের ছাউনী কাটা দেখে চুরির বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছেন তারা। লোহাগাড়া থানার ডিউটি অফিসার এএসআই মাঈনুদ্দিন চৌধুরী জানান, এ ব্যাপারে থানায় কেউ অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
8779879___http://momsfreebies.info/category-23/page-264010.html
জানুয়ারী 4, 2019 বাইনারি বিকল্প ২০১৯ লেখক মেহেরিমা জাহাঙ্গীর 79925 দর্শকরা "একটি রিওস্ট্যাটিক রৈখিক স্থানচ্যুতি ট্রান্সডুকারের তদন্ত" 'ক্ষতি ছাড়া বাইনারি বিকল্প ট্রেড কিভাবে ট্রিক্স' নির্দেশক ট্রিপল-স্মুথড ইএমএ এর ঢাল প্রদর্শন করে। রোববার রাজধানীর একটি হোটেলে কোম্পানিটির বার্ষিক বিজনেস কনফারেন্সে (২০১৭) একথা জানানো হয়। শোএফএক্স ওয়ার্ল্ড ২০০৯ - রাশিয়ার সেরা ব্রোকার ক্ষতি ছাড়া বাইনারি বিকল্প ট্রেড কিভাবে - olymp trade বাইনারি অপশন ট্রেড পাঁচটি ক্ষেত্রে রেকর্ড হারে সংস্কারের মাধ্যমে তারা নিজেদের এই অবস্থান পরিবর্তন করতে পেরেছে বলে প্রতিবেদনে উঠে আসে। উদাহরণস্বরূপ, এটি একেবারেই উচ্চমানের তাজা এবং নিরাপদ পণ্য প্রতি অর্থে খাওয়া ঠিক যথেষ্ট নয়। আপনার ওজন স্বাভাবিক ক্ষতি ছাড়া বাইনারি বিকল্প ট্রেড কিভাবে রাখার জন্য, আপনি এই পণ্যগুলিতে কিছু পদার্থ যা মানবকে উপকারী বলে মনে করা উচিত তা জানা উচিত। এটি প্রতিটি স্মারক পণ্যের পুষ্টিকর মূল্য - এগুলি সঠিক এবং উপকারী প্রোটিন, উদ্ভিজ্জ ফ্যাট এবং সঠিক কার্বোহাইড্রেটে মোট সামগ্রী, এবং এই সমস্ত নির্বাচিত পণ্য প্রতি শত গ্রাম প্রতি অ্যাকাউন্টে নেওয়া হয়। তাই ব্যবসায়ের মতো ট্রেডিং ব্যবহার করুন। কিছু ইউরোপীয় সালে এশিয়ান, স্লাভিক বিনিয়োগকারীদের জন্য ক্ষতি ছাড়া বাইনারি বিকল্প ট্রেড কিভাবে আরো ক্ষমাশীল পরিবেশ আছে, কিন্তু এই যুক্তি দেওয়া যেতে পারে যে এই প্রতিষ্ঠানের শুধুমাত্র খুব ধনীরা পাওয়া যায় বলে। নিচে আপনাদের জন্য এমন কিছু ব্রোকারের ঠিকানা দিচ্ছি, যারা "নো ডিপোজিট বোনাস" দিয়ে থাকে। আশা করি আপনাদের উপকারে আসবে। তবে যেহেতু বোনাস আমাউন্ট কম থাকে আপনাকে কঠোর ভাবে মানি ম্যানেজমেন্ট মেনে চলতে হবে। কোন অবস্থাতেই ০.০১ লটের উপরে ট্রেড ওপেন করবেন না। এক সাথে একাধিক ট্রেড করবেন না। নিয়ম মেনে ট্রেড করলে আপনি ১০$ কে ১০০০$ করতে পারবেন। আমি দেখেছি এবং অনুভব করেছি যে রাফায়েল, একের পর এক, ধীরে ধীরে চারটি নখ তুলে নিয়েছিল এবং তারপর আমার শিরস্ত্রাণটি বন্ধ করে দিল। আমি বুঝলাম যে এটি একটি মাইগ্রেন ছিল, এবং ধাতু শিরস্ত্রাণ কেবল এটি প্রতীক। মহাপুরোহিত এই শিরস্ত্রাণটি কেটে নিয়েছিলেন এবং মহাযাজক মাইকেলকে (তিনি রাফাইলের কাছাকাছি ছিলেন যখন তিনি আমার উপর কাজ করতেন) দিয়েছেন, যিনি এটি ঈশ্বরের আলোতে আনতে চেয়েছিলেন। ওফ, আত্মহত্যা করেছিল বলে সুরেখারও বুক চিরে পোস্টমর্টেম হয়েছিল নিশ্চয়ই। পাইজাইলেট্রিক প্রভাবটি বিপরীত, যেমন প্রয়োগ বৈদ্যুতিক ভোল্টেজটি পাইজোলেকট্রিক নমুনার বিকৃতির কারণ করে - কম্প্রেশন বা প্রয়োগ করা ভোল্টেজের সাইন অনুযায়ী এটি প্রসারিত করে। বিপরীত piezoelectric প্রভাব বলা এই ঘটনা, শব্দ এবং অতিস্বনক ফ্রিকোয়েন্সি এর শাব্দ oscillations উত্তেজিত এবং গ্রহণ করতে ব্যবহৃত হয়। FS-010DC125 125V ডিসি পাওয়ার অফ ব্যর্থতা ফিউজ নির্দেশক / SHINING E&E 35 বছরেরও বেশি সময়ের জন্য বৈদ্যুতিক টার্মিনাল ব্লক, ফিউজ হোল্ডার, ফিউজ ব্লক, সলিড স্টেট রিলে (এসএসআর) এর একজন পেশাদার প্রস্তুতকারক। প্রোগ্রামিং শিখতে হলে নিজেকে আগে জিজ্ঞাসা করতে হবে যে কেন আপনি প্রোগ্রামিং শিখতে চাচ্ছেন। গণিতের উচ্চতর জ্ঞান কেবল তখনই কাজে লাগবে যখন আপনি জটিল গণিত-সংক্রান্ত সমস্যার কোড করবেন। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর প্রথম বর্ষের কম্পিউটার বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীগুলোর দিকে তাকান। তাদের সবাইকে কি গণিত খুব দক্ষ মনে হয়? হতে পারে অনেকেই, তবে অনেকেই নয়। তবে bitcoin-এর দরে ব্যাপক ধ্বস নামার পরে, এই ক্ষতি ছাড়া বাইনারি বিকল্প ট্রেড কিভাবে কার্যত মুদ্রার প্রচণ্ড চাহিদার পতন শুরু হয়ে গিয়েছে এবং অনেক ট্রেডাররা আবার সেই প্রশ্নের মুখোমুখী হচ্ছেন কিভাবে তাদের লাভ বৃদ্ধি করা যায়। আপনি যদি আমাদের 5 প্যানেল তুলনায় ইউ কে ফ্যাশন মস্তিষ্কের ক্ষতি ছাড়া বাইনারি বিকল্প ট্রেড কিভাবে ছোট বিল বেসবল ক্যাপ টুপি পুরুষদের জন্য সন্তুষ্ট হন, আমাদের পেশাদার সরবরাহকারী সঙ্গে পাইকারি মানের এবং ফ্যাশন পণ্য স্বাগত চীন মধ্যে। আমাদের কারখানাতে সস্তা দাম এবং ভাল সেবা প্রদান করা হয়। মাইক্রোওয়ার্কারে সফল হওয়ার ৩টি টিপস: আপনি আপনার ক্ষতি ছাড়া বাইনারি বিকল্প ট্রেড কিভাবে নিজস্ব কয়েন উত্পাদন সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আছেন, আপনি যতটা রিগস হিসাবে আপনি ইনস্টল করতে পারেন। ছড়িয়ে - বিক্রেতার নিকটতম মূল্য এবং ক্রেতা নিকটতম মূল্য মধ্যে দূরত্ব।
8779880___https://bn.econologie.com/%E0%A6%93%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%AC-%E0%A6%B9%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%82-%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87-%E0%A6%86%E0%A6%AA%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%AB%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%A8-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A8/
ওয়েব হোস্টিং: কিভাবে আপনার প্ল্যাটফর্ম নির্বাচন করবেন? ইন্টারনেট এবং আইসিটি Econologie.com » নতুন প্রযুক্তি এবং ইন্টারনেট » ওয়েব হোস্টিং: কিভাবে আপনার প্ল্যাটফর্ম নির্বাচন করবেন? আপনার ওয়েবসাইট তৈরি করার সময় বা সম্পূর্ণ ওভারহল করার সময়, ওয়েব হোস্টিংয়ের প্রশ্নটি অপরিহার্য। এই পছন্দটি প্রকৃতপক্ষে তুচ্ছ থেকে অনেক দূরে, কারণ এটি আপনার ওয়েবসাইটের দক্ষতার উপর নির্ভর করবে, বিশেষ করে এটির প্রদর্শনের গতি এবং সাধারণ কর্মক্ষমতার বিষয়ে। ওয়েব হোস্টিং এর পছন্দ যদিও বাজারে উপস্থিত অনেক খেলোয়াড়ের কারণে একটি বাস্তব বাধা কোর্সের সাথে তুলনা করা যেতে পারে। এই দ্বিধা কাটিয়ে উঠতে, একটি নির্ভরযোগ্য প্রদানকারী বেছে নেওয়ার জন্য, উদ্দেশ্যমূলক এবং প্রাসঙ্গিক মানদণ্ড বিবেচনা করা অপরিহার্য। নিজেকে জিজ্ঞাসা করার জন্য বেশ কয়েকটি প্রশ্ন রয়েছে আপনার ওয়েব হোস্টিং প্ল্যাটফর্ম চয়ন করুন, আপনার প্রযুক্তিগত চাহিদা নির্ধারণ করার জন্য ভবিষ্যতের ওয়েবসাইট. যদিও আপনাকে এমন প্রদানকারীদের কাছে নির্দেশিত করা বেশ লোভনীয় হতে পারে যারা আপনাকে কম হারে অনেক বৈশিষ্ট্য অফার করে, তবে এটি এমন একটি প্রদানকারীকে বেছে নেওয়া ভাল যে আপনার প্রয়োজন অনুসারে পরিষেবাগুলি অফার করে। উদাহরণস্বরূপ, একজন বিকাশকারী সম্ভবত হোস্টিং বেছে নেওয়ার স্বার্থে বেশি হয় যা সুরক্ষার দিকে মনোনিবেশ করে এবং এটি উচ্চ ব্যান্ডউইথ রেট অফার করে। একইভাবে, ইমেল কার্যকারিতা কোম্পানিগুলির জন্য একটি অপরিহার্য মানদণ্ড হতে পারে। সঞ্চয়স্থান যুক্তিযুক্তভাবে বোঝার সবচেয়ে সহজ বিকল্পগুলির মধ্যে একটি। অনেক প্রদানকারী সীমাহীন সঞ্চয়স্থান অফার করে, কিন্তু আপনার যদি একটি ছোট ব্লগ থাকে তবে এটি প্রাসঙ্গিক নাও হতে পারে। যখন স্টোরেজ আসে, তখন বিবেচনা করা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল একটি SSD ড্রাইভের উপস্থিতি। এই স্টোরেজ প্রযুক্তি প্রচলিত হার্ড ড্রাইভের তুলনায় অনেক দ্রুত এবং আরো নির্ভরযোগ্য। ব্যান্ডউইথের জন্য, এটি ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা আপনার ওয়েবসাইট অ্যাক্সেস করতে পারে এমন গতি নির্দেশ করে। এই মেট্রিকটি বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি এমন লোকের সংখ্যা নির্ধারণ করে যারা একই সাথে আপনার ওয়েবসাইটে সংযোগ করতে পারে। একীকরণের দিক, হোস্ট সাধারণত একটি CMS ইনস্টল করার বিকল্প অন্তর্ভুক্ত করে (কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম). আপনি যে সাইটটি তৈরি করতে চান তার বিষয়বস্তুর উপর নির্ভর করে (উদাহরণস্বরূপ একটি ব্লগের জন্য ওয়ার্ডপ্রেস), এই বৈশিষ্ট্যটি গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। আপনার ওয়েব হোস্ট নির্বাচন করার জন্য প্রথম জিনিসগুলির মধ্যে একটি হল বিভিন্ন ধরণের হোস্টিং বোঝা। আপনার ওয়েবসাইটের উপর নির্ভর করে, কিছু হোস্ট প্রকৃতপক্ষে অন্যদের চেয়ে বেশি উপযুক্ত হবে। ওয়েব হোস্টিং প্রধানত চার প্রকার: শেয়ার্ড হোস্টিং, ডেডিকেটেড হোস্টিং, ভিপিএস হোস্টিং এবং ক্লাউড হোস্টিং। এই ধরনের বাসস্থান মধ্যে ভাগ করা হয় বেশ কিছু ক্লায়েন্ট এবং ওয়েবসাইট. আপনি যদি প্রথমবারের মতো হোস্টিং জগতে প্রবেশ করেন তবে এটি কার্যকর হতে পারে। তারপরে আপনি একটি শেয়ার্ড প্ল্যানের সুবিধা নিতে পারেন এবং পরে VPS বা আরও উপযুক্ত সমাধানে স্থানান্তর করার সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। উপরন্তু, শেয়ার্ড হোস্টিং কম খরচে সাহায্য করে যখন আপনার ব্যবসার উল্লেখযোগ্য স্টোরেজ প্রয়োজন হয় না। এই ক্ষেত্রে, উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনার একটি শোকেস সাইট বা একটি ব্লগ থাকে। যাইহোক, সম্পদ বরাদ্দের কারণে কর্মক্ষমতা আপনার সাইটের বৃদ্ধির দ্বারা প্রভাবিত হতে পারে। শেয়ার্ড হোস্টিং এবং ডেডিকেটেড সার্ভারের মধ্যে এক ধরণের সুখী মাধ্যম, VPS (ভার্চুয়াল প্রাইভেট সার্ভার) হোস্টিং আপনাকে প্রদান করে ভার্চুয়াল মেশিনে বিভক্ত একটি সার্ভার. এইগুলি সত্যিকারের স্বাধীন ডেডিকেটেড সার্ভার হিসাবে কাজ করে এবং একটি ডেডিকেটেড সার্ভারের ক্ষেত্রে তুলনায় কম সীমাবদ্ধ উন্নয়ন সম্ভাবনা অফার করে। একইভাবে, তারা হোস্টিং খরচে যথেষ্ট সঞ্চয় অর্জন করা সম্ভব করে তোলে যেহেতু সম্পদ ভাগ করা হয়। ভিপিএস হোস্টের মধ্যে এসএসডি স্টোরেজ এবং অন্যান্য সফ্টওয়্যার আপডেট পরিষেবা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। তারা এমন ব্যবসার জন্য উপযুক্ত যেগুলি দ্রুত বৃদ্ধির অভিজ্ঞতা লাভ করতে চলেছে৷ এই ধরনের বাসস্থান আপনাকে একটি থেকে উপকৃত হতে দেয় সংরক্ষিত সার্ভার নিজস্ব অপারেটিং সিস্টেম সহ আপনার ব্যবসার জন্য। এইভাবে আপনি আপনার সংবেদনশীল ডেটার আরও ভাল সুরক্ষার অতিরিক্ত বোনাস সহ সর্বাধিক সংস্থানগুলি থেকে উপকৃত হবেন। আপনার ওয়েবসাইট জাতীয়, আঞ্চলিক বা বিশ্বব্যাপী পরিচিত হলে এবং ফলস্বরূপ উচ্চ ট্রাফিক গ্রহণ করলে এই হোস্টিংটি বেছে নিন। উপরন্তু, শুধুমাত্র একটি ডেডিকেটেড সার্ভার দক্ষতার সাথে আপনার কনফিগারেশন এবং কাস্টমাইজেশন চাহিদা পূরণ করতে পারে। আপনার সার্ভারের আর্কিটেকচারের উপর আপনার সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ থাকবে। পারফরম্যান্সের এই স্তর, এবং বিলাসবহুল বৈশিষ্ট্যগুলি যা এই হাই-এন্ড আবাসনের সাথে আসে, তবে, একটি খরচে আসে যা বেশ উচ্চ হতে পারে। ক্লাউডে হোস্টিং কিছুটা শেয়ার্ড সার্ভারের মতো। তবে এটি একটি একক সার্ভারের উপর নির্ভর করে না অনেক ভার্চুয়াল সার্ভার. এটি আপনার ট্র্যাফিক অনুযায়ী আপনার জন্য বরাদ্দ করা ব্যান্ডউইথ মডিউল করে আপনার প্রয়োজনের সাথে বাস্তব সময়ে মানিয়ে নেওয়ার সুবিধা রয়েছে৷ বাজারে আপনার ওয়েব হোস্টিং সমাধান বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে সার্ভারের প্রাপ্যতা এবং গতি প্রধান মানদণ্ড। এইগুলি প্রকৃতপক্ষে একটি পরিষেবা প্রদানকারী দ্বারা অফার করা হোস্টগুলির কর্মক্ষমতা নির্ধারণের মূল উপাদান। এই পারফরম্যান্সগুলি হোস্টের ডেটাসেন্টারের গুণমান এবং নির্ভরযোগ্যতার উপর নির্ভর করে। এর দুঃখজনক উদাহরণ আমরা উল্লেখ করতে পারিOVH ডেটাসেন্টার আগুন বসন্ত 2021। এই অগ্নিকাণ্ডে বেশ কয়েকটি সার্ভার রুম সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়ে গেছে। এটি কয়েক দিনের জন্য লক্ষ লক্ষ ওয়েবসাইটগুলিকে অনুপলব্ধ করে তুলেছিল, যার মধ্যে কিছু স্থায়ী ডেটা হারিয়েছিল৷ প্রকৃতপক্ষে; ব্যাকআপগুলি একই ডেটাসেন্টারে ছিল। সৌভাগ্যবশত এমন একটি দুর্ঘটনা যা বেশ কয়েকটি সার্ভার রুম ধ্বংস করে দেয় অত্যন্ত বিরল! সাধারণত শতাংশ হিসাবে প্রকাশ করা হয়, সার্ভারের প্রাপ্যতা হল একটি হোস্টিং এর নির্ভরযোগ্যতার গ্যারান্টি. এটি প্রায়ই 99% এবং 100% এর মধ্যে হয়। এই পার্থক্যটি নিখুঁতভাবে ছোট বলে মনে হতে পারে, কিন্তু বাস্তবে, প্রতি বছর অনুপলব্ধতার 1% ইতিমধ্যে তিন দিনের বেশি প্রতিনিধিত্ব করে। আপনার ওয়েবসাইটের ধরণের উপর নির্ভর করে এটি সমস্যাযুক্ত হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, একটি ই-কমার্স সাইটের ক্ষেত্রে, এটি কেবল গ্রহণযোগ্য নয়। প্রতি সেকেন্ডে আপনার সাইটটি অ্যাক্সেসযোগ্য নয়, আপনি অনেক বিক্রয় সুযোগ মিস করেন, আপনার ব্র্যান্ড ইমেজের ক্ষতির কথা উল্লেখ না করে। এটি করার জন্য, এটি সুপারিশ করা হয় যে আপনি পরিষেবা প্রদানকারীদের উল্লেখ করুন যাদের নেটওয়ার্ক 99,9% বা তার বেশি উপলব্ধতা অফার করে৷ একইভাবে, তুলনা করতে দ্বিধা করবেন না সার্ভার সংযোগ গতি বিভিন্ন হোস্টিং প্ল্যাটফর্ম উপলব্ধ। এই ডেটাটি আপনার পৃষ্ঠাগুলির প্রদর্শনের গতির সাথে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত, যা আপনার ওয়েবসাইটের কর্মক্ষমতার একটি মূল উপাদান। এটি এমনকি এর ওয়েব রেফারেন্সিংকেও প্রভাবিত করতে পারে। একটি পৃষ্ঠার লোডিং গতি প্রকৃতপক্ষে Google এবং অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনগুলির জন্য SEM-এর অন্যতম প্রধান মানদণ্ড। হোস্টিং একটি খরচে আসে, এবং আপনার বাজেটের উপর নির্ভর করে, এটি সমস্ত পার্থক্য করতে পারে। যদিও এটা সত্য যে অনেক প্রদানকারীর দ্বারা প্রস্তাবিত হোস্টিং সমাধানগুলি মূল্যের ক্ষেত্রে বেশ একই রকম হতে পারে, আপনি যখন তাদের মৌলিক অফার থেকে সরে যান তখন বৈষম্যগুলি আরও স্পষ্ট হয়ে ওঠে। আরও দক্ষতার সাথে বিভিন্ন অফার তুলনা করুন এবং অতিরিক্ত খরচের ফ্যাক্টর নিশ্চিত করুন। একইভাবে, কিছু নির্দিষ্ট পরিষেবার জন্য বাজেট করতে ভুলবেন নাডোমেইন নাম নিবন্ধন. হোস্টিং নিজেই প্রতি মাসে কয়েক ইউরোর বেশি হয় না, উল্লেখ করার মতো নয় যে বেশিরভাগ প্রদানকারীরা আপনাকে ছাড় দেবে যদি আপনি এক বছরের ন্যূনতম সাবস্ক্রিপশন নেন। এটা সাধারণত কোম্পানি ব্যবহার করার সুপারিশ করা হয় হোস্টিং কোম্পানি যে শারীরিক সার্ভার আছে ওয়েবসাইট যে দেশে হোস্ট করা হবে। এবং সঙ্গত কারণে, এটি এই সাইটটিকে SERPs-এ আরও ভাল অবস্থানের অনুমতি দেবে। এটি একটি বাস্তব এসইও মানদণ্ড, এমনকি যদি এটি আপনার এসইও কৌশলে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ না হয়। আপনার পক্ষে সমস্ত সম্ভাবনা রাখার জন্য, উদাহরণস্বরূপ ফ্রান্সে একটি ওয়েব হোস্ট বেছে নিন যদি এটি আপনার টার্গেট দেশ হয়। একইভাবে, আমরা সুপারিশ করি যে আপনি এমন প্ল্যাটফর্ম বেছে নিন যা আপনার সাইট বাড়ার সাথে সাথে আপনাকে সমর্থন করতে পারে। এটি প্রায়শই তাদের ক্ষেত্রে হয় যারা বিভিন্ন ধরণের বাসস্থান অফার করে, যা আপনাকে আরও নমনীয়তা দেয়। যদি একটি মানদণ্ড থাকে যা আপনি উপেক্ষা করতে পারবেন না, তা হল নিরাপত্তার মাত্রা হোস্টিং প্ল্যাটফর্ম দ্বারা অফার করা হয়। এটি অনুমান করা হয় যে 40% এরও বেশি ক্ষেত্রে, আপস করা ওয়েবসাইটগুলি হোস্টের দুর্বলতার কারণে হয়। তাদের দ্বারা অফার করা সরঞ্জাম এবং নিরাপত্তা বিকল্পগুলির তুলনা করতে দ্বিধা করবেন না। SSL সার্টিফিকেট, ফায়ারওয়াল, আইপি ব্লকিং এবং টু-ফ্যাক্টর প্রমাণীকরণ অন্তর্ভুক্ত আরও প্রদানকারীদের বিশ্বাস করুন যা সম্ভাব্য হ্যাকার আক্রমণ প্রতিরোধে খুব সহায়ক হতে পারে। একইভাবে, TIER III, ISO 9001: 2008, ISO50001: 2011, ISAE3402 বা PCI-DSS প্রত্যয়িত সুবিধা সহ একটি প্ল্যাটফর্ম একটি চমৎকার পছন্দ। দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে আপনার ডেটার সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য স্বয়ংক্রিয় ব্যাকআপের নিয়মিততাও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিকল্প। আপনার ওয়েব হোস্ট থেকে গ্রাহক পরিষেবার মান কি? এটি আপনার সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে বিবেচনা করা একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। পছন্দমত একটি নির্বাচন করুন হোস্ট যে অতি দ্রুত গ্রাহক সেবা প্রদান করে, 24/24 উপলব্ধ, বিভিন্ন চ্যানেলে: ফোন, চ্যাট, SMS। এটি প্রযুক্তিগত সমস্যাগুলির ক্ষেত্রে পার্থক্য তৈরি করতে পারে যা প্রায়শই অপ্রত্যাশিত। 7 ঘন্টার মধ্যে ইমেলের মাধ্যমে একটি প্রতিক্রিয়া পাঠানোও এটি প্রদানকারীদের জন্য একটি ইতিবাচক পয়েন্ট। গ্রাহক পরিষেবার নির্ভরযোগ্যতা সম্পর্কে নিজেকে বোঝাতে, বিক্রয় পিচগুলিতে প্রায়শই ওভাররেটেড বিবৃতির উপর নির্ভর করবেন না। এর গুণমান সম্পর্কে ধারণা পেতে নির্দ্বিধায় এটি নিজেই পরীক্ষা করুন। একাধিক প্রযুক্তিগত তুলনা করার পরে একটি নির্দিষ্ট প্রদানকারী কি আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে? পদক্ষেপ নেওয়ার আগে, আমরা দৃঢ়ভাবে সুপারিশ করি যে আপনি গ্রাহক পর্যালোচনা এবং প্রশংসাপত্র পর্যালোচনা করুন৷ সমস্ত ওয়েব হোস্টের তাদের ত্রুটি রয়েছে, কিন্তু কেউ সেগুলি উল্লেখ করতে চাইবে না। এটি প্রকৃত এবং নিরপেক্ষ গ্রাহক পর্যালোচনার গুরুত্ব। তারা আপনাকে অনুমতি দেয় মিথ্যা থেকে সত্য টান এবং আপনার পছন্দ করার আগে এক ধাপ পিছিয়ে নিন।
8779881___http://m.mzamin.com/article.php?mzamin=173727
ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটির (ইডিইউ) ফ্যাকাল্টি টিমকে সমৃদ্ধ করতে প্রতি সেমিস্টারেই নিয়োগ দেয়া হচ্ছে নতুন নতুন সদস্য। ব্যতিক্রম নয় এবারের সামার সেমিস্টারও। পিএইচডি ডিগিপ্রাপ্ত ও গবেষণার অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ৪জনকে সহযোগী ও সহকারী অধ্যাপক এবং প্রভাষক পদে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। গতকাল নতুন নিয়োগপ্রাপ্তসহ সব ফ্যাকাল্টি মেম্বারদের নিয়ে ইডিইউর স্থায়ী ক্যাম্পাসের সেমিনার কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়েছে ফ্যাকাল্টি ডেভলপমেন্ট ল্যাব। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা ভাইস চেয়ারম্যান সাঈদ আল নোমান। তিনি বলেন, ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটি গতানুগতিক পাঠদাননির্ভর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের হয়ে গবেষণানির্ভর বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হচ্ছে। ফ্যাকাল্টি নিয়োগের ক্ষেত্রেও আমরা তাই গবেষণার প্রতি আগ্রহকেই প্রাধান্য দিচ্ছি। তাই শুধুমাত্র পাঠদানে সীমাবদ্ধ না থেকে অন্তত ৫০ভাগ সময় গবেষণায় অতিবাহিত করার চেষ্টা প্রত্যেক ফ্যাকাল্টি মেম্বারের থাকা প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেন তিনি। এ সময় ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটির পাঠদান পদ্ধতি, ফ্যাকাল্টি মেম্বারদের দায়িত্ব, পরীক্ষা ও গ্রেডিং পদ্ধতি, বিভিন্ন বিষয়ে মান নিয়ন্ত্রণ ও উন্নয়নে বিশ্ববিদ্যালয় গৃহিত পদক্ষেপ এবং এক্ষেত্রে ফ্যাকাল্টিদের করণীয় এবং লাইব্রেরির সুযোগ-সুবিধা নিয়ে আলোচনা হয়। অনুষ্ঠানে ডিন'স কমিটির চেয়ারম্যান ও স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের অ্যাসোসিয়েট ডিন ড. নাজিম উদ্দিন, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও স্কুল অব লিবারেল আর্টসের অ্যাসোসিয়েট ডিন শহিদুল ইসলাম চৌধুরী, স্কুল অব বিজনেসের অ্যাসোসিয়েট ডিন ড. মোহাম্মদ রকিবুল কবির, কোয়ালিটি অ্যাশিওরেন্স অ্যান্ড এক্সটার্নাল রিলেশনস ডিরেক্টর ও সহকারী অধ্যাপক এটিএম মাহমুদুর রহমান ও সহকারী লাইব্রেরিয়ান তাহমিনা আফ্রাদ শর্মী বক্তব্য দেন।