Ambiguous_word
stringclasses
120 values
Correct_Sense
stringclasses
374 values
Sense_1
stringclasses
119 values
Sense_2
stringclasses
119 values
Sense_3
stringclasses
98 values
Sense_4
stringclasses
40 values
Sentences
stringlengths
13
903
তুলা
দাঁড়িপাল্লা
কার্পাস
উপরে উঠানো
দাঁড়িপাল্লা
সপ্তম রাশি
স্লাইড ক্যালিপার্স, তুলা যন্ত্র , ফানেল, বিকার আর কম্পিউটার, ল্যাপটপ; এগুলো সব ব্যবহারিক পরীক্ষাগারের যন্ত্রপাতির নাম। প্রত্যেকটি শিক্ষার্থীই জানেন এসবের নাম, জানেন কার্যপদ্ধতিও। কিন্তু কখনো ব্যবহার করেছে কি না সে বিষয়ে রয়েছে বিস্তর সন্দেহ।
তুলা
দাঁড়িপাল্লা
কার্পাস
উপরে উঠানো
দাঁড়িপাল্লা
সপ্তম রাশি
জগন্নাথ দেবের মাসির বাড়িতে একটি ওজনের মেশিন বা তুলা যন্ত্র রাখা থাকবে।
তুলা
দাঁড়িপাল্লা
কার্পাস
উপরে উঠানো
দাঁড়িপাল্লা
সপ্তম রাশি
তবে আমাদের সবচেয়ে বেশি আলোচিত পদার্থ ছিল ক্লোরোফর্ম গ্যাস,মশার স্প্রে,তুলা যন্ত্র ও অনুবীক্ষণ যন্ত্র।আমরা ল্যাবরেটরির উন্নতির জন্য একবার একটা লীস্ট বানাই তারপর আকিদুল স্যারের পরামর্শমত গব হুজুরের কাছে তা দাবি করি ।
তুলা
দাঁড়িপাল্লা
কার্পাস
উপরে উঠানো
দাঁড়িপাল্লা
সপ্তম রাশি
কোন প্রতিযোগিতা কতটা সফল তার তুলা যন্ত্র হিসাবে দেখা হয় টিআরপি রিপোর্টকে।
তুলা
দাঁড়িপাল্লা
কার্পাস
উপরে উঠানো
দাঁড়িপাল্লা
সপ্তম রাশি
এই বিভাগের পরীক্ষাগারে বৈদ্যুতীন তুলা যন্ত্র, ডিজিটাল অণুবীক্ষণযন্ত্র, ক্লিনিকাল সেন্ট্রিফিউজ, হিমায়িত আল্ট্রা-সেন্ট্রিফিঊজ, ডিজিটাল কলোরিমিটার ও স্পেক্ট্রোফটমিটার, অক্টোক্লেভ, ইনকিঊবেটর, PH মিটার, ল্যামিনার বায়ু-প্রবাহ ক্যাবিনেট, ডিজিটাল তাপনিয়ন্ত্রিত জলগাহ, আবর্তক- মিশ্রক, চুম্বকীয় আলোড়ক, পাতন যন্ত্র, প্রভৃতি যন্ত্রাদি বর্তমান। এই
তুলা
দাঁড়িপাল্লা
কার্পাস
উপরে উঠানো
দাঁড়িপাল্লা
সপ্তম রাশি
রাসায়নিক পদার্থের সমাস নির্ণয় জন্যে তুলা যন্ত্র অতিশয় উপযোগী, কারণ পরীক্ষণীয় বস্তমাত্রই ওজন করিয়া, যৌগিকস্থ প্রত্যেক মূল পদার্থেরই ভার নির্ণয় করিতে হয়।
তুলা
দাঁড়িপাল্লা
কার্পাস
উপরে উঠানো
দাঁড়িপাল্লা
সপ্তম রাশি
বাড়িতে যাঁরা গ্যাস দিতে আসেন তাঁদের কাছে স্প্রিং তুলা যন্ত্র আছে কিনা। ক্রেতারা চাইলে তাঁকে গ্যাসের ওজন মেপে দেখাতে হবে।
তুলা
দাঁড়িপাল্লা
কার্পাস
উপরে উঠানো
দাঁড়িপাল্লা
সপ্তম রাশি
একটি তুলাষন্ত্রে নীচের গুণগুলি থাকলে তুলাযন্ত্রটিকে. ভালো বলা হয়— সুবেদী: তুলাপাত্রে রাখা বস্তু ও বাটখারার ভরের সামান্য. পার্থক্যে তুলাদণ্ডটি বেশি ভরের দিকে হেলে যাবে অর্থাৎ তুলা যন্ত্র. সুবেদী হবে।
তুলা
দাঁড়িপাল্লা
কার্পাস
উপরে উঠানো
দাঁড়িপাল্লা
সপ্তম রাশি
তুলা যন্ত্র সুবেদী হওয়ার জন্য তুলাদণ্ডের বাহুটি দীর্ঘ, দণ্ডটি হালকা, দণ্ডের ভারকেন্দ্ৰ আলম্বের যতটা সম্ভব. কাছাকাছি থাকা এবং এ ছাড়াও সূচকটির দৈর্ঘ্য যথাসম্ভব. বড়ো হওয়া প্রয়োজন।
তুলা
দাঁড়িপাল্লা
কার্পাস
উপরে উঠানো
দাঁড়িপাল্লা
সপ্তম রাশি
দু-দিকের তুলাপাত্রে সমান ভরের দুটি বস্তু থাকলে. অথবা তুলাপাত্র দুটি খালি থাকলে তুলাদণ্ড যদি অনুভূমিক থাকে,. তাহলে সেই তুলাযন্ত্রকে নির্ভুল তুলা যন্ত্র বলে।
তুলা
দাঁড়িপাল্লা
কার্পাস
উপরে উঠানো
দাঁড়িপাল্লা
সপ্তম রাশি
হাতের তলোয়ার খুলে, ন্যায়ের তুলা যন্ত্র সরিয়ে ক্রেন দিয়ে তুলে ফেলা হয় 'লেডি জাস্টিস'কে।
তুলা
সপ্তম রাশি
কার্পাস
উপরে উঠানো
দাঁড়িপাল্লা
সপ্তম রাশি
রাশি চক্রের সপ্তমরাশি তুলা। তার প্রতীক তৌলদন্ড (দাড়িপাল্লা)। তুলার অধিপতি শুক্র। আবার তুলার অষ্টমস্থ বৃষরাশির অধিপতিও শুক্র।
তুলা
সপ্তম রাশি
কার্পাস
উপরে উঠানো
দাঁড়িপাল্লা
সপ্তম রাশি
পার্থিব ভোগ সুখের কারক এই শুক্র। কিন্তু মনে রাখতে হবে তৌলদন্ডে মেপে নেওয়ার কথা অর্থাৎ জীবনের মাপকাঠির যেন এদিক-ওদিক না হয়। তুলার দ্বাদশ রাশি কন্যা ও দ্বিতীয় রাশি বৃশ্চিক।
তুলা
সপ্তম রাশি
কার্পাস
উপরে উঠানো
দাঁড়িপাল্লা
সপ্তম রাশি
তুলা রাশির জাতক-জাতিকার বিচার-বিশ্লেষণের ও লোকচরিত্র বোঝবার ক্ষমতাও রয়েছে।
তুলা
সপ্তম রাশি
কার্পাস
উপরে উঠানো
দাঁড়িপাল্লা
সপ্তম রাশি
তুলারাশির জাতকের ভাগ্যের মধ্যবয়সের কাছাকাছি সময়েই বিশেষ উন্নতি হয়।
তুলা
সপ্তম রাশি
কার্পাস
উপরে উঠানো
দাঁড়িপাল্লা
সপ্তম রাশি
তুলা জাতকের ব্যক্তিত্বের মধ্যে এরকম একটা সমন্বয় পাওয়া যায় কিন্তু সেটা দিনের অর্ধেকটার জন্য।
তুলা
সপ্তম রাশি
কার্পাস
উপরে উঠানো
দাঁড়িপাল্লা
সপ্তম রাশি
এমন কোনো তুলাজাতককেই খুঁজে পাওয়া যাবে না যার হাসিটা এক টুকরো নরম সাদা মেঘের মতো সুশ্রী নয়।
তুলা
সপ্তম রাশি
কার্পাস
উপরে উঠানো
দাঁড়িপাল্লা
সপ্তম রাশি
যে কোনও পরামর্শের জন্য তুলা রাশির বন্ধুটির সাহায্য নিতে পারেন আপনি। তিনি কোনও রকমের পক্ষপাতিত্ব দেখাবেন না।
তুলা
সপ্তম রাশি
কার্পাস
উপরে উঠানো
দাঁড়িপাল্লা
সপ্তম রাশি
তুলা রাশির পুরুষের অন্যতম একটি বৈশিষ্ট্য হলো, তিনি সৌন্দর্য পছন্দ করেন। সুন্দর কোনও বস্তু, ঝকঝকে নতুন একটি গাড়ি বা নতুন মডেলের ফোন- এ সবই তার পছন্দ ।
তুলা
সপ্তম রাশি
কার্পাস
উপরে উঠানো
দাঁড়িপাল্লা
সপ্তম রাশি
রাশিচক্রের তৃতীয় ঘর মিথুন রাশি। মিথুন রাশির পঞ্চমপতি তুলা রাশি। উভয়ই বায়ু রাশি।
তুলা
সপ্তম রাশি
কার্পাস
উপরে উঠানো
দাঁড়িপাল্লা
সপ্তম রাশি
মিথুন, তুলা ও কুম্ভ রাশির মধ্যে প্রেম ও বিয়ের সম্পর্ক শুভ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বায়ু রাশির সঙ্গে অগ্নি রাশির সম্পর্ক ভালো হয়।
তুলা
সপ্তম রাশি
কার্পাস
উপরে উঠানো
দাঁড়িপাল্লা
সপ্তম রাশি
আর তাই খুব ভালো ম্যাচ হয় মেষ ও তুলা রাশি ।
তুলা
সপ্তম রাশি
কার্পাস
উপরে উঠানো
দাঁড়িপাল্লা
সপ্তম রাশি
আবার কুম্ভ, তুলা বা মিথুন রাশির সঙ্গে এদের সাধারণ সম্পর্ক থাকে। পারস্পরিক বোঝাপড়ার ওপর তাদের বন্ধুত্ব নির্ভর করে।
তুলা
সপ্তম রাশি
কার্পাস
উপরে উঠানো
দাঁড়িপাল্লা
সপ্তম রাশি
১২ ই আশ্বিন (৩০ শে সেপ্টেম্বর) জন্মগ্রহণ করায় জন্মগত কারনে আমি তুলা রাশির জাতক।
এঁটে
কলা, কচু ইত্যাদি গাছের মূল
কলা, কচু ইত্যাদি গাছের মূল
পেরে ওঠা
লাগিয়া দেওয়া
null
কচুগাছের এঁটেত সবকিছুই ভক্ষণযোগ্য। কচুগাছের এঁটেেই আসলে কচু থাকে।
এঁটে
কলা, কচু ইত্যাদি গাছের মূল
কলা, কচু ইত্যাদি গাছের মূল
পেরে ওঠা
লাগিয়া দেওয়া
null
এটাকে সাধারণত কচু মুখী বা মুখী কচু বলা হয়ে থাকে। কচুগাছের এঁটে ও পাতা ছাড়াও এর ডাল, কান্ড, ফুল, লতি - সবই খাওয়া হয়। ইলিশ ও চিংড়ি মাছ দিয়ে কচুর তরকারি বাংলাদেশে খুবই জনপ্রিয়।
এঁটে
কলা, কচু ইত্যাদি গাছের মূল
কলা, কচু ইত্যাদি গাছের মূল
পেরে ওঠা
লাগিয়া দেওয়া
null
কচুর এঁটে, লতি, পাতা ও ডাটা প্রায় সব অংশই খাওয়ার উপযোগী।
এঁটে
কলা, কচু ইত্যাদি গাছের মূল
কলা, কচু ইত্যাদি গাছের মূল
পেরে ওঠা
লাগিয়া দেওয়া
null
প্রজাতিভেদে কচুর শাক, কচুর মুখী, কচুর লতি সবই আমরা খেয়ে থাকি; পাতা, কাণ্ড বা এঁটে কিছুই ফেলে দেই না।
এঁটে
কলা, কচু ইত্যাদি গাছের মূল
কলা, কচু ইত্যাদি গাছের মূল
পেরে ওঠা
লাগিয়া দেওয়া
null
তাই অন্য সব সবজি খেলেও কচু ... কচুর এঁটে, লতি, পাতা ও ডাটা প্রায় সব অংশই খাওয়াই উপযোগী।
এঁটে
কলা, কচু ইত্যাদি গাছের মূল
কলা, কচু ইত্যাদি গাছের মূল
পেরে ওঠা
লাগিয়া দেওয়া
null
মেলায় প্রবেশ করতেই চোখে পড়ে বাগেরহাটে উৎপাদিত উন্নত জাতের কচু। এর উচ্চতা পাতাসহ ১১ ফুট। এর এঁটে কচু ছয় ফুট। এই কচুর কাছেই দর্শণার্থীদের ভিড় সব চেয়ে বেশি।
এঁটে
কলা, কচু ইত্যাদি গাছের মূল
কলা, কচু ইত্যাদি গাছের মূল
পেরে ওঠা
লাগিয়া দেওয়া
null
মানুষের খাওয়ার উপযোগী জাতের ভেতরে কচু, দুধ কচু, মান কচু, পানি কচু, পঞ্চমমুখী কচু ও ওল কচু উল্লেখযোগ্য। কচুর এঁটে, লতি, পাতা ও ডাটা প্রায় সব অংশই খাওয়াই উপযোগী।
এঁটে
কলা, কচু ইত্যাদি গাছের মূল
কলা, কচু ইত্যাদি গাছের মূল
পেরে ওঠা
লাগিয়া দেওয়া
null
এটি স্থানীয় উন্নত জাতের কচু। এর এঁটে অংশ অর্থাৎ কন্দের উচ্চতা ছয় ফুট। আর কা-সহ এর উচ্চতা ১১ ফুট।
এঁটে
কলা, কচু ইত্যাদি গাছের মূল
কলা, কচু ইত্যাদি গাছের মূল
পেরে ওঠা
লাগিয়া দেওয়া
null
কচুগাছের এঁটে ও পাতা ছাড়াও এর ডাল, কান্ড, ফুল, লতি - সবই খাওয়া হয়। ইলিশ ও চিংড়ি মাছ দিয়ে কচুর তরকারি বাংলাদেশে খুবই জনপ্রিয়।
এঁটে
পেরে ওঠা
কলা, কচু ইত্যাদি গাছের মূল
পেরে ওঠা
লাগিয়া দেওয়া
null
স্ত্রী ভিক্টোরিয়া স্কাই ডাইভ করতে যাবেন শুনে তাকে মেরে ফেলার ফন্দি এঁটে তার প্যারাস্যুট যাতে আকাশে না খোলে, আগেভাগেই তার ব্যবস্থা করে রেখেছিলেন স্বামী এমিল সিলিয়ার্স।
এঁটে
পেরে ওঠা
কলা, কচু ইত্যাদি গাছের মূল
পেরে ওঠা
লাগিয়া দেওয়া
null
ওর সঙ্গে কথায় এঁটে ওঠা মুশকিল। আমি খুব ক্ষীণ গলায় বলি, ছিঃ ছিঃ, তুমি এ কী বলছ।
এঁটে
পেরে ওঠা
কলা, কচু ইত্যাদি গাছের মূল
পেরে ওঠা
লাগিয়া দেওয়া
null
কন্যা - কর্মস্থলে কারও বুদ্ধির সঙ্গে এঁটে ওঠা কঠিন হবে। অর্থযোগ মধ্যম। প্রেমের ক্ষেত্রে বাধা তবে শরীর নিয়ে সমস্যা নেই।
এঁটে
পেরে ওঠা
কলা, কচু ইত্যাদি গাছের মূল
পেরে ওঠা
লাগিয়া দেওয়া
null
চাষে যে আর পেরে ওঠা দায়। বোঝেনি তখন, চেন্নাইয়ের মতো বড় শহরে দু'হাজার টাকায় এঁটে ওঠা যাবে না।
এঁটে
পেরে ওঠা
কলা, কচু ইত্যাদি গাছের মূল
পেরে ওঠা
লাগিয়া দেওয়া
null
জার্মানদের সঙ্গে এঁটে ওঠা কঠিন হবে সুইডেনের।
এঁটে
পেরে ওঠা
কলা, কচু ইত্যাদি গাছের মূল
পেরে ওঠা
লাগিয়া দেওয়া
null
ফলে অন্যান্য দেশেও রফতানির যুদ্ধে চীনের সঙ্গে এঁটে ওঠা মুশকিল।
এঁটে
পেরে ওঠা
কলা, কচু ইত্যাদি গাছের মূল
পেরে ওঠা
লাগিয়া দেওয়া
null
ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্ট মনে করে, শুধু ব্যক্তিগত দক্ষতা দিয়ে কমনওয়েলথ গেমস, এশিয়ান গেমস, ওয়ার্ল্ডকাপের মতো প্রতিযোগিতায় এঁটে ওঠা সম্ভব নয়।
এঁটে
পেরে ওঠা
কলা, কচু ইত্যাদি গাছের মূল
পেরে ওঠা
লাগিয়া দেওয়া
null
পঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অরুণ কুমার গ্রোভার স্বীকার করেছেন, ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স এবং আইআইটি-র মতো প্রতিষ্ঠানগুলির সঙ্গে প্রতিযোগিতায় এঁটে ওঠা তাদের পক্ষে কঠিন, কারণ সেগুলি শিল্পক্ষেত্র থেকে যথেষ্ট অর্থ এবং অন্যান্য সহায়তা পেয়ে থাকে।
এঁটে
পেরে ওঠা
কলা, কচু ইত্যাদি গাছের মূল
পেরে ওঠা
লাগিয়া দেওয়া
null
ফুটবল প্রতিভা বা ব্যাক্তিগত নৈপুণ্যের শীর্ষে থাকা রিয়াল মাদ্রিদের বিরুদ্ধে এঁটে ওঠা যে খুব সহজ হবে না মেনে নিচ্ছেন ইংলিশ ক্লাবের কোচ ক্লপ।
এঁটে
লাগিয়া দেওয়া
কলা, কচু ইত্যাদি গাছের মূল
পেরে ওঠা
লাগিয়া দেওয়া
null
দুয়ার এঁটে ঘুমিয়ে আছে পাড়া কেবল শুনি রাতের কড়ানাড়া 'অবনী বাড়ি আছো?
এঁটে
লাগিয়া দেওয়া
কলা, কচু ইত্যাদি গাছের মূল
পেরে ওঠা
লাগিয়া দেওয়া
null
মাথায় একজোড়া শিং এঁটে রাতের বেলা জঙ্গলে এলেন স্যার জন ফলস্টাফ। তাকে দেখতে পেয়েই ওক গাছের আড়াল থেকে বেরিয়ে এলেন মিসেস ফোর্ড।
এঁটে
লাগিয়া দেওয়া
কলা, কচু ইত্যাদি গাছের মূল
পেরে ওঠা
লাগিয়া দেওয়া
null
চোখে চশমা এঁটে কম্পাসে পেন্সিল সেটে কাগজে বৃত্ত টানতে বসলে পরিমিতির নিটোল সঞ্চারপথ মিলে যায় বটে শেষাবধি।
এঁটে
লাগিয়া দেওয়া
কলা, কচু ইত্যাদি গাছের মূল
পেরে ওঠা
লাগিয়া দেওয়া
null
ব্রিটিশ উপনিবেশবিরোধী এই কবি কত না চিঠি পাঠিয়েছেন খামের ওপর রাজা পঞ্চম জর্জ আর ষষ্ঠ জর্জের প্রতিকৃতি-সংবলিত ডাকটিকিট এঁটে!
এঁটে
লাগিয়া দেওয়া
কলা, কচু ইত্যাদি গাছের মূল
পেরে ওঠা
লাগিয়া দেওয়া
null
বোকা ছেলেটা এটাও বোঝেনা -শুধু সে পাশে থাকলেইসমুদ্রের ফেনিল ঢেউ এসেআলতো করে ... কাঁচের বোতলে ছিঁপি এঁটে দিয়ে বিশ্বাসের যে বেগুনি খাম তোমায় দিলাম - মাঝ দরিয়ায় সে বার্তা তুমি উন্মুক্ত করে দিয়ো মৃদু সুরে বাতাসের কানে।
এঁটে
লাগিয়া দেওয়া
কলা, কচু ইত্যাদি গাছের মূল
পেরে ওঠা
লাগিয়া দেওয়া
null
কৃতজ্ঞ আমি কোনো এক শোক প্রহরে নীল খামের ওপর ডাকটিকিট এঁটে সাহিত্যের সেই রাজপুত্তুরকে চিঠি লিখি... প্রিয় লেখক, আপনি চলে যাওয়ার পর মেঘলা আকাশ ছুঁয়ে বৃষ্টি এসেছিল।
এঁটে
লাগিয়া দেওয়া
কলা, কচু ইত্যাদি গাছের মূল
পেরে ওঠা
লাগিয়া দেওয়া
null
চিঠির খামের ওপর ডাকটিকিট এঁটে দেওয়ার প্রচলন হয় ১৮৪০ সালে, গ্রেট ব্রিটেনে।
এঁটে
লাগিয়া দেওয়া
কলা, কচু ইত্যাদি গাছের মূল
পেরে ওঠা
লাগিয়া দেওয়া
null
কেউতো সাড়া দিলোইনা, উলটো ঠকাস শব্দে জানালা এঁটে দিলেন ক'জন।
এঁটে
লাগিয়া দেওয়া
কলা, কচু ইত্যাদি গাছের মূল
পেরে ওঠা
লাগিয়া দেওয়া
null
একটা খাম জমিদারের নামে লিখে, ভেতরে সাদা এক টুকরো কাগজ দিয়ে, খামের মুখ এঁটে জমিদারের বাড়ীতে হাজির ৷
ছত্র
ছাতা
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
বাজারে দেশী-বিদেশী বৈচিত্র্যময় ডিজাইনের ছত্র পাওয়া যায়।
ছত্র
ছাতা
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
লম্বা ডাঁটওয়ালা ছাড়াও ফোল্ডিং ছত্র বাজারে পাওয়া যায়। দুই ও তিন ভাঁজের ফোল্ডিং ছত্র বাজারে রয়েছে।
ছত্র
ছাতা
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
রোদে পুড়তে রাজি, তবু মাথার ওপর ছত্র মেলতে গড়িমসির অন্ত নেই।
ছত্র
ছাতা
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
ছত্র আবিষ্কৃত হয়েছিল আজ থেকে প্রায় চার হাজার বছর আগে।
ছত্র
ছাতা
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
কেউ বলে মিশরীয়রা প্রথম ছত্র আবিস্কার করে আবার কেউ বলে চাইনিজরা। তবে প্রাচীন মিশর, গ্রীস এবং চীন দেশের চিত্রকর্মে ছত্র নিদর্শন পাওয়া যায়।
ছত্র
ছাতা
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
১৭১৫ সালে মারিয়াস নামক এক পারস্যে নাগরিক পকেট ছত্র আবিষ্কার করার কৃত্তিত্ব দাবি করেন।
ছত্র
ছাতা
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
এরপর উনিশ শতকের দিকে ছত্র কে বিভিন্ন ডিজাইনের এবং সহজে বহনযোগ্য করা হয়।
ছত্র
ছাতা
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
১৮৫২ সালে গেজ বা গেড নামে একজন প্যারিস নাগরিক স্বয়ংক্রিয় সুইসের সাহায্যে ছত্র খোলার পদ্ধতি আবিষ্কার করেন।
ছত্র
ছাতা
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
১৯২০ সালে জার্মানির বার্লিন শহরের হ্যানস হাপট নামক এক ব্যক্তি ছত্র তৈরীতে অভিনব পরিবর্তন আনেন ।
ছত্র
ছাতা
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
তিনি ছোট সাইজের সহজে পকেটে বহনযোগ্য ছত্র তৈরী করেন। ১৯৩৬ সালে লর্ড ও লেডী নামক এই ছত্র জার্মান জনগনের মাঝে ব্যাপকভাবে সাড়া ফেলেছিল।
ছত্র
ছাতা
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
১৯৬০ সালে পলেষ্টার কাপড়ের ছত্র পৃথিবীজুড়ে ব্যাপক হৈ চৈ ফেলে দিয়েছিল। উপহার হিসাবেও ছত্র এই সময় খুবই সমাদৃত হয়েছিল।
ছত্র
ছাতা
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
বিংশ শতকের শেষের দিকে ছাতার আর এক ধরনের পরিবর্তন আসে। একসময় ছাতার রং কালো থাকলেও এখন বাহারী রঙ্গের ছত্র তৈরী হচ্ছে। এ্যালুমিনিয়াম, ফাইবার গ্লাস ইত্যাদি ব্যবহার করে অনেক আকর্ষনীয় ডিজাইনের ছত্র এসেছে বাজারে। স্বয়ংক্রিয়ভাবে খোলা ও বন্ধের আলাদা সুইচ চমক এনেছে জনগনের মাঝে।
ছত্র
ছাতা
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
ছত্র -র কাপড়, রং, সাইজ ও ডিজাইনে এসেছে অনেক ধরনের পরিবর্তন। অষ্টাদশ শতকে বৃষ্টি থেকে বাচার জন্য ছত্র ব্যবহৃত হলেও বর্তমানে রোদ কিংবা বৃষ্টি সবসময়ই ছত্র ব্যবহৃত হচ্ছে।
ছত্র
ছাতা
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
মাথার উপর ছত্র না ধরলে ভিজে যেতে পারেন। ভিজে গেলে সৌন্দর্য নষ্ট হবে, ঠান্ডা লেগে সর্দি-কাশি, জ্বরও হতে পারে। তাই হাতে রাখা চাই ছাতা।
ছত্র
ছাতা
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
শুধু কালো ছত্র নয়, ছত্র হোক বর্ণময়। ছত্র হোক আপনার রুচি এবং সৌন্দর্যের বাহক। শোভিত হোক পথ এবং পথিক।
ছত্র
ছাতা
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
এই প্রজন্মের চাহিদার কথা মাথায় রেখে ছত্র প্রস্তুতকারী সংস্থাগুলি বাজারে এনেছে নানারকম গুণমানের বাহারি ছাতা।
ছত্র
ছাতা
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
সবাই বৃষ্টির হাত থেকে যেমন রক্ষা পেতে চায়, ঠিক তেমনি মাথায় রাখতে হয় বৃষ্টির দিনের প্রয়োজনীয় জিনিসের। রোদ থেকে বাঁচতে অনেকেই ছত্র ব্যবহার করেন, তবে বৃষ্টিতে তো অপরিহার্য হয়ে ওঠে এই ছাতা। সুবিধার জন্য অনেকেই ছাতার পরিবর্তে বর্ষাতি বা রেইনকোট ব্যবহার করেন।
ছত্র
ছাতা
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
দাম চড়া হলেও বৃষ্টি কিংবা রোদ থেকে রক্ষা পেতে সেই ছত্র কিনতে কার্পণ্য করেন না কেউই।
ছত্র
ছাতা
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
আর যাদের বাসা বা বাড়িতে নষ্ট ছত্র রয়েছে তারা মেরামত করাতে ছুটে যান কারিগরের কাছে। গত কয়েকদিন ধরে থেমে থেমে বৃষ্টি হয়েছে রাজধানীতে।
ছত্র
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
নিজস্ব তহবিলের টাকায় পরিস্রুত পানীয় জল ছত্র তৈরি করছে ডোমজুড় পঞ্চায়েত সমিতি।
ছত্র
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
ডোমজুড় পঞ্চায়েত সমিতির এক কর্তা জানান, মাস দুয়েক আগে এই প্রকল্পটির কাজ শুরু হয়। মোট খরচ ধরা হয়েছে ১৭ লাখ ২২ হাজার টাকা। এই জল ছত্র কয়েকটি ছোট কল থাকবে ।
ছত্র
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
প্রখর রৌদ্রের শেষে, এই ভাবি, জল ছত্র আছে আকণ্ঠ পিপাসা তাই, প্রাণপণে চেপে রাখি, আর কত সে ধুলোর পথ, মনে হয়, শেষ নেই তার হেঁটে যাই... আমাকে যেতেই হবে, সে তাহার কাছে ।
ছত্র
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
সকাল হতে না হতেই সূর্যের খরতাপে নাজেহাল মানুষজনের সাহায্যে বহরমপুর শহরের বিভিন্ন স্থানে জল ছত্র খোলা হয়েছে। বহরমপুর খাটিকতলা, ওয়াই এম ময়দান সংলগ্ন রামকৃষ্ণ স্ট্যাচুর সামনে, বহরমপুর ষ্টেশন লাগোয়া বিবেকানন্দ স্ট্যাচুর সামনে ও চুঁয়াপুর কদমতলা সহ বিভিন্ন জায়গার জল ছত্র থেকে কুঁজোয় রাখা ঠান্ডা পানীয় জল, সঙ্গে ভিজে ছোলা, নকুলদানা, বাতাসা পথ চলতি মানুষদের দান করা হচ্ছে।
ছত্র
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
প্রচন্ড গরমে হাঁসফাঁস করতে থাকা তৃষ্ণার্ত মানুষজন এই সব জল ছত্র থেকে ঠান্ডা পানীয় জল পেয়ে বেজায় খুশি।
ছত্র
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
গররাসিনি আদতে একটি আশ্রম, উদয়নদা বহুকাল আগে যখন পদব্রজে এখানে এসেছিলেন তখন এখানে একটি জল ছত্র ছিল।
ছত্র
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
সুমন আগেই বলেছিল যে সেই জল ছত্র এখন আর নেই বদলে সেখানে টিউবওয়েল বসে গেছে এখন।
ছত্র
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
এ এক ভিন্নরকম জল ছত্র ।
ছত্র
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
সাঁতার না জানলেও কোন অসুবিধে নেই, লাইফ জ্যাকেট পরে নিলেই হল। দুপুরের আহারের পর সাইকেল ভাড়া করে চললাম দ্বীপের উত্তর প্রান্ত দেখতে। পৃথা, ডাক্তার থমাস আর আমি। রিসর্ট থেকে বেরিয়ে একটু এগোতেই দেখতে পেলাম গ্রাম।
ছত্র
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
ওর ঠিক মধ্যিখান দিয়ে চলে গিয়েছে সরু একটি কংক্রিটের রাস্তা। দু'পাশে অজস্র নারকেল গাছের সারি। তার ফাঁকে ফাঁকে কুড়ে ঘর। কোথাও আবার এক দু'টি দালানও দেখা গেল। মাঝে মাঝে জল ছত্র ও কিছু দোকান।
ছত্র
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
অত নারকেল গাছ দেখে আমাদের ইচ্ছে হল ডাবের জল খাওয়ার। কিন্তু কি আশ্চর্য! জানতে পেলাম কেউই নাকি ওখানে তা বিক্রি করেন না! আমাদের অবস্থা যেন গ্রিক পুরাণের অভিশপ্ত ট্যান্টালাসের মতন, যিনি জলে দাঁড়িয়ে থেকেও তৃষ্ণা মেটাতে পারছিলেন না।
ছত্র
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
বাসস্ট্যান্ডে এলাকার থানা থেকে একটা ছত্র খোলা হয়েছে। এক মহিলা সিভিক ভলান্টিয়ার পথচারীদের জল দিচ্ছিলেন।
ছত্র
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
তিনি সাহায্য করলেন। ফোনাফোনি করে জানালেন, বাসটি আজ জয়পুরের দিকে যায়নি। ততক্ষণে কোল্ড ড্রিঙ্ক ফুরিয়েছে।
ছত্র
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
দলের অর্ধেক সিপাই ঝিমোচ্ছে। জুয়েল দেওয়ালে ঠেস দিয়ে ঘুমোচ্ছিল। ইন্দ্র ছবি তোলার চেষ্টা করায় ওর ঘুম ভেঙে গেল।
ছত্র
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
বিস্ময়ের সাথে ম্যানকা বললেন, 'ঠাকুর, সে ঠাকুর আছে!' দূর থেকে ভেসে আসা সানাই-এর সুরে ভেসে যাচ্ছে রাস্তাঘাট। কত রকম সাজ পোশাকে নর নারী শিশুদের ঢল নেমেছে রাস্তায়। রাস্তার ধারে খোলা হয়েছে জল ছত্র ।
ছত্র
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
স্বচ্ছ প্লাস্টিকের গ্লাসে জলপান করছে লোকে আর রাস্তায় প্লাস্টিকের গ্লাসের পাহাড় জমছে। রাস্তায় ভিড় সামলাচ্ছে শার্ট পরা ছেলেটি। ঠিকা কর্মী সে। মুখে গ্রাম্যতা লেগে আছে, কাটোয়া থেকে এসেছে। প্রতিদিনের অভ্যাস মতো ঠেলাগুলো গলিতে ঢুকে পড়লেই হচ্ছে মুশকিল।
ছত্র
পদ্যে চরণ
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
হলই বা দু-এক ছত্র ভুল, হলই বা একটু-আধটু মতভেদ— এমনই বা তাহাতে কি আসে যায়?
ছত্র
পদ্যে চরণ
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
সর্বসাধারণের অন্তরেই এজিদের পত্রের প্রতি ছত্র, প্রতি অক্ষর, সুতীক্ষ তীরের ন্যায় বিধিয়াছিল। হাসান-হোসেনের প্রতি এজিদ যেরূপ অপমানসূচক কথা ব্যবহার করিয়াছে, তাহার শাস্তি কোথায় হইবে, ঈশ্বর যে কী শাস্তি প্রদান করিবেন, তাঁহারা তাহা ভাবিয়া স্থির করিতে পারিলেন না।
ছত্র
পদ্যে চরণ
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
অবশেষে যখন সেই বাদী পক্ষের অফিসার তার যাবতীয় অজুহাত বর্ণনা করল এবং সম্যক বিষোদগার করল, তখন বিচারক রায় লেখায় মনোনিবেশ করলেন এবং যথাসম্ভব এক ছত্র কি দেড় ছত্র লিখে আমাকে বললেন- আচ্ছা, আপনি যেতে পারেন।
ছত্র
পদ্যে চরণ
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
তার সকল মনের জ্বালা মিটালো, তখন হাকিম রায় লিখতে মনোনিবেশ করলেন এবং এক কি দেড় ছত্র লিখে আমাকে বললেন, 'আচ্ছা আপনি যেতে পারেন।'
ছত্র
পদ্যে চরণ
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
আপনিও দু'ছত্র লিখে দিলে ভাল হয়। হীরালাল বাবু বলিতে লাগিলেন; —চৈতন্য বাবু টেবিলের উপর হইতে কাগজ লইয়া নিজের ফাউন্টেন পেন দিয়া লিখিলেন, – “মামুদ নগরের ইংরেজী স্কুলের গৃহ-নিম্মাণ-ফন্ডে সাহায্য প্রার্থনা করিয়া, আপনারা আমাকে পত্র লিখিয়াছিলেন; আমি তখন তাড়াতাড়ি আপনাদের কোনও আশা দিতে পারি নাই।
ছত্র
পদ্যে চরণ
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
মনোহরবাবু বলিতে লাগিলেন, মশাই আপনি কি সহজ লোক! শহরসুদ্ধ লোক আপনার কথায় মরে বাঁচে, তা কি আর জানিনে ভাবচেন! বেশি নয়, একটি ছত্র যদি লাটসাহেবকে লিখে দেন ত ওর চৌদ্দ বচ্ছর জেল হয়ে যাবে, সে কি আমি শুনিনি?
ছত্র
পদ্যে চরণ
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
যে লাটসাহেবের নামটা পর্যন্ত শুনি নাই—তাঁহাকে, বেশি নয়, মাত্র একটা ছত্র চিঠি লিখিলেই, একটা লোকের চৌদ্দ বৎসর কারাবাসের সম্ভাবনা,—আমার এত বড় অদ্ভুত শক্তির কথা এত বড় বিজ্ঞ ব্যক্তির মুখে শুনিয়া কি যে বলিব, আর কি যে করিব, ভাবিয়া পাইলাম ।
ছত্র
পদ্যে চরণ
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
তবে এটুকুও বলেছিলাম—যদি সময় পাই ত দু-এক ছত্র লিখে নিয়ে যাব। সে লেখা প্রয়োজনের দিক থেকেও যৎসামান্য, উপদেশের দিক দিয়েও অকিঞ্চিৎকর। ইচ্ছে ছিল, কথার বোঝা আর না বাড়িয়ে উৎসবের মেলামেশায় আপনাদের কাছ থেকে আনন্দের সঞ্চয় নিয়ে ঘরে ফিরব।
ছত্র
পদ্যে চরণ
ছাতা
অন্ন খাদ্যদ্রব্য বা পানীয় বিতরণের স্থান
পদ্যে চরণ
null
কিন্তু কী হবে এত কষ্ট করে কয়েক ছত্র লিখে? শ'খানেক লাইক,কয়েক হালি কমেন্ট আর তিন চারটা শেয়ার। আবার ভাবি, লাইক-কমেন্ট পেতে তো আর মন্দ লাগে না, কয়েক ছত্র লিখেই ফেলি।
বর্তমান
উপস্থিত
উপস্থিত
জীবিত
সাম্প্রতিক
null
যাই হোক এই হচ্ছে অবস্থা যা জলসার দিনগুলোতে বর্তমান থাকে এবং এর প্রভাব জলসায় যোগদানকারী প্রত্যেকের উপর পরে।
বর্তমান
উপস্থিত
উপস্থিত
জীবিত
সাম্প্রতিক
null
কিন্তু প্রকৃতপক্ষে ঐ স্রষ্টা বর্তমান আছেন - মানুষের তত্ত্বজ্ঞান এই পর্যায়ে না পৌছানো পর্যন্ত কেবল স্রষ্টার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করাকে পরিপূর্ণ তত্ত্বজ্ঞান বলা যাইতে পারে না।
বর্তমান
উপস্থিত
উপস্থিত
জীবিত
সাম্প্রতিক
null
তার সত্তায় সকল গুণ ও বৈশিষ্ট্য পূর্ণরূপে বর্তমান।
বর্তমান
উপস্থিত
উপস্থিত
জীবিত
সাম্প্রতিক
null
অর্থাৎ যদি কারো মাঝে দু'একটি গুণ বর্তমান থাকে, তাহলে তাকে মুত্তাকী বলা যাবে না। (অসংখ্য গুণাবলী রয়েছে, অনেক পুণ্যকর্ম রয়েছে, অনেক সৎকর্ম রয়েছে।
বর্তমান
উপস্থিত
উপস্থিত
জীবিত
সাম্প্রতিক
null
যদি কারো মাঝে একটি, দুটি বা তিনটি গুণ বর্তমান থাকে তাহলে তাকে প্রকৃত মুত্তাকী বলা যাবে না)।