content
stringlengths
0
129k
দুই দশকেরও কম সময়ের ব্যবধানে মোবাইল ফোন আমাদের দৈনন্দিন জীবনের একটি অংশ হয়ে উঠেছে, এবং এই ডিভাইসগুলোর প্রতি আমাদের নীর্ভরতা এবং চাহিদা দিনের পর দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে
বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় একটি ব্র্যান্ড
দ্রুত পরিবর্তনশীল প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনের সাথে, প্রতিবছর তাদের ব্যবহারকারীদের জন্য সবচেয়ে শক্তিশালী এবং বৈশিষ্ট্যযুক্ত স্মার্টফোন বাজারে নিয়ে আসে
বাংলাদেশ এ আমাদের বিক্রেতা এবং বিশ্বস্ত সদস্যদের দেওয়া বিজ্ঞাপন থেকে পছন্দের মোবাইল ফোন বেছে নিন
বাংলাদেশ এ সেরা দামে কিনুন 9 মোবাইল ফোন
সার্চ করুন এবং সেরা 9 মোবাইল ফোন গুলো শুধুমাত্র . - বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মার্কেটপ্লেস থেকে বেছে নিন
আপনি কি কোনো নির্দিষ্ট মোবাইল ফোনের মডেল খুঁজছেন? তাহলে ভার্চুয়াল শপগুলো ভিজিট করুন এবং আমাদের যাচাইকৃত ব্যক্তিগত বিক্রেতা, বিশ্বস্ত সদস্য এবং সারাদেশের অনুমোদিত ডিলারদের কাছ থেকে সেরা মূল্যে 1, 3, 4 কিনুন
মূল্য, কন্ডিশন, ও মডেল অনুযায়ী 9 ফিল্টার করুন
বাংলাদেশে সেরা দামে মোবাইল খুঁজে নিন
. এর মাধ্যমে আপনি সহজেই দাম, কন্ডিশন ব্র্যান্ড, ও মডেল অনুযায়ী ফিল্টার করার মাধ্যমে আপনার কাঙ্খিত পণ্য খুঁজে নিতে পারবেন
নতুন কিংবা পুরাতন আপনি যেই ধরণের মোবাইল ফোন খুঁজছেন ফিল্টার করার মাধ্যমে আপনি সহজেই তা . এ পেয়ে যাবেন
. এ সহজেই বিক্রি করুন 9 মোবাইল ফোন
. এ মোবাইল ফোন বিক্রি করা নিরাপদ, সহজ, ও ফ্রি
পরিষ্কার ছবি, পূর্ণাঙ্গ বিবরণ এবং সঠিক দাম দিলে দ্রুত মোবাইল ফোন বিক্রি করা যায়! তাই পোস্ট করার কয়েক ঘন্টার মধ্যে আপনার মোবাইল ফোন বিক্রি হয়ে গেলে অবাক হওয়ার কিছু নেই
বিক্রি করার পূর্বে আপনার ফোনটি রিসেট দিন এবং গ্রাহকের কাছে নিরাপদে হস্তান্তর করুন
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ, বিশিষ্ট চলচ্চিত্রকার ও মুক্তিযোদ্ধা আলমগীর কবিরের ২৫তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী, আলমগীর কবির চলচ্চিত্র কেন্দ্র, ফেডারেশনস অব ফিল্ম সোসাইটিজ অব বাংলাদেশ, বাংলাদেশ শর্ট ফিল্ম ফোরাম ও বাংলাদেশ প্রামাণ্যচিত্র পর্ষদ যৌথভাবে আগামী তিন দিনের কর্মসূচি নিয়েছে
১৯৮৯ সালের ২০ জানুয়ারি নগরবাড়ী ঘাটে এক মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় তিনি নিহত হন
সোমবার শিল্পকলা একাডেমীর জাতীয় চিত্রশালা মিলনায়তনে বিকেল সাড়ে পাঁচটায় স্মরণসভার মধ্য দিয়ে কর্মসূচি শুরু হবে
পরে থাকবে আলমগীর কবিরের জীবন ও কর্ম নিয়ে কাওসার চৌধুরী নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র প্রতিকূলের যাত্রী
২১ জানুয়ারি বিকেল চারটায় 'আলমগীর কবির: বায়োস্কোপের দেশে এক স্বপ্নদ্রষ্টা চলচ্চিত্রকার' শীর্ষক বক্তৃতা দেবেন তানভীর মোকাম্মেল
পরে থাকবে চলচ্চিত্র প্রদর্শনী লিবারেশন ফাইটার্স ও সূর্যকন্যা
শেষ দিন ২২ জানুয়ারি বিকেল চারটায় 'সমাজ ও চলচ্চিত্র: আলমগীর কবিরের সমকালীন প্রাসঙ্গিকতা' শীর্ষক বক্তৃতা দেবেন মাহমুদুল হোসেন
পরে চলচ্চিত্র প্রদর্শনীতে থাকবে এক সাগর রক্তের বিনিময়ে ও সীমানা পেরিয়ে
সম্পর্কিত খবর
শেয়ার করুন:
ট্যাগ: আলমগীর কবির
সংগ্রাম'র প্রচারণায় রুহি
ফেব্রুয়ারিতে 'পুত্র এখন পয়সাওয়ালা'
আমাদের সুপারিশ
মন্তব্য করুন জবাব বাতিল
মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অবশ্যই লগইন করতে হবে
লগিন করুন সহজেই!
ই-বুক ডাউনলোড করুন
ফিরে দেখা শেষ দশক (২০১০-১৯)
সাম্প্রতিক খবরাখবর
বর্ষসেরা কমার্শিয়াল 'মিশন এক্সট্রিম'
ডিসে. ৩, ২০২১
শর্ট রিভিউ: মিশন এক্সট্রিম
ডিসে. ৩, ২০২১
চতুর্থ সপ্তাহে ৮ হলে 'রেহানা', দেখবে খুলনার দর্শক
ডিসে. ২, ২০২১
এই ৪৮ হলে 'মিশন এক্সট্রিম'
ডিসে. ২, ২০২১
এনার্জি ড্রিংকসের বিজ্ঞাপনে সাহসী বার্তা
ডিসে. ১, ২০২১
সিমলার কারণে 'ময়ূরপঙ্খী' থেকে 'ময়ূরাক্ষী'?
ডিসে. ১, ২০২১
লগিন করুন সহজেই!
বিএমডিবি'র পরিচিতি
এদেশের সিনেমা ইন্ডাস্ট্রিতে একটি বিপ্লব ঘটতে যাচ্ছে এবং হয়তো বর্তমান সময়টা একটি বিপ্লবকালীন সময়
এই বিপ্লবকে বেগবান করে তুলতেই বাংলা মুভি ডেটাবেজ - বাংলাদেশী সিনেমার ডেটাবেজ
বাংলাদেশী সিনেমা ইন্ডাস্ট্রির এই পরিবর্তনকালীন সময়ে বাংলাদেশী চলচ্চিত্র বিপ্লবকে অনুভব করতে, বিপ্লবের সাক্ষী হতে বাংলা মুভি ডেটাবেজ এর সাথে থাকুন
সুপ্রিম কোর্ট শুধু কলকাতা শহর ও কোম্পানি কর্তুক পরিচালিত কুঠিগুলির জন্য প্রতিষ্ঠিত একটি বিচারিক আদালত
রেগুলেটিং অ্যাক্ট-এর অধীনে প্রতিষ্ঠিত হয় ১৭৭৩ সালে
বিচার প্রশাসন সম্পর্কিত সুপ্রিম কোর্ট যা সাধারণভাবে সুপ্রিম কোর্ট বা কলকাতা সুপ্রিম কোর্ট হিসেবে পরিচিত হয়
আরো অতিরিক্তকিছু ব্যবস্থাসহ সুপ্রিম কোর্ট প্রাক্তন মেয়র'স্ কোর্টের স্থলাভিষিক্ত হয়
একজন প্রধান বিচারক ও অন্ততঃপক্ষে পাঁচ বছরের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ব্যারিস্টারদের মধ্য থেকে রাজা কর্তৃক নিয়োগ প্রাপ্ত তিনজন সহযোগী বিচারক নিয়ে কোর্টটি গঠিত ছিল
ইংল্যান্ডের কিংস বেঞ্চের মতোই এ বিচারকদের কর্তৃত্ব ছিল
সুপ্রিম কোর্টে অ্যাটর্নি এবং অ্যাডভোকেটদের অন্তর্ভুক্তি তাদের হাতে ন্যস্ত ছিল
প্রধান বিচারকদের বার্ষিক বেতন ৮০০০ পাউন্ড স্টার্লিং নির্ধারিত ছিল এবং প্রত্যেক সহযোগী বিচারকের বার্ষিক বেতন ছিল ৬০০০ পাউন্ড স্টার্লিং
সে সময়ের কোম্পানি কর্মচারীদের মতো বাণিজ্যিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ এবং উপঢৌকন গ্রহণ করা তাদের জন্য সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়
ইংরেজ কোর্ট অব চ্যান্সরির মতো সুপ্রিম কোর্টের দায়িত্ব ছিল কোর্ট অব ইক্যুয়িটি বা ন্যায় বিচারের নিরপেক্ষ কোর্ট হিসেবে কাজ করা
সুপ্রিম কোর্ট, ঢাকা
সুপ্রিম কোর্ট কলকাতা এবং অধীনস্থ ফ্যাক্টরির জন্য ওয়ের () ও টারমিনার () ছিল
এছাড়া সুপ্রিম কোর্টের কারাদন্ড প্রদানের এখতিয়ারও ছিল
একটি উচ্চ আদালত হিসেবে এটি কোর্ট অব রিকোয়েস্ট, কোর্ট অব কোয়ার্টার সেশনস এবং আদালতের মেজিস্ট্রেটদের তত্ত্বাবধান করার আইনগত অধিকারী ছিল
বাংলা, বিহার এবং উড়িষ্যার কোর্ট অব অ্যাডমিরলটি হিসাবে সুপ্রিম কোর্ট এর আওতাধীন গভীর সমুদ্রে সংঘটিত ষড়যন্ত্র, হত্যা, দস্যুতা ইত্যাদির শাস্তি প্রদান করতে পারত
বাংলা, বিহার এবং উড়িষ্যায় বসবাসরত সকল ব্রিটিশ নাগরিক এ কোর্টের আওতাধীন ছিল
কিন্তু রেগুলেটিং অ্যাক্ট এবং রাজকীয় সনদ ( ) সুপ্রিম কোর্টের এখতিয়ার সম্পর্কে যে ব্যাখ্যা প্রদান করে তা ছিল বেশ অস্পষ্ট
ফলে সুপ্রিম কোর্ট কাজ শুরু করার সঙ্গে সঙ্গেই এর অতিরিক্ত এখতিয়ারের দাবি সম্পর্কে সমালোচনা হয়
নির্যাতনের হাতিয়ার হিসেবে ইউরোপীয়গণ প্রায়শই এ কোর্টকে ব্যবহার করত
এ ক্ষেত্রে বহুল আলোচিত মহারাজা নন্দ কুমারের আইনি হত্যার বিষয়টি উল্লেখ করা যায়
রেগুলেটিং অ্যাক্ট স্থানীয়দের এ কোর্টের আওতার বাইরে রাখলেও অনেক জমিদারের বিচার এর মাধ্যমে করা হয়
রাজস্ব বকেয়ার বিষয়টি কোম্পানি কখনও কখনও ঋণগ্রস্ততা বলে গণ্য করে
ইউরোপীয় এবং স্থানীয়দের মধ্যে ঋণ সম্পর্কিত বিতর্কিত বিষয় সুপ্রিম কোর্টের আওতাধীন ছিল বলে জমিদারগণের রাজস্ব বকেয়াকে অনেক সময় ঋণ হিসেবে ধরা হতো
কলকাতায় স্থায়ীভাবে বসবাসরত স্থানীয়দেরকে সুপ্রিম কোর্টের আওতাধীন করা হয়
কিন্তু কলকাতাবাসী নয় এমন বাঙালিদের বিষয়ে সুপ্রিম কোর্ট বিচার পরিচালনা করেছে এমন ঘটনার দৃষ্টান্তও দুর্লভ নয়
সুপ্রিম কোর্ট এবং গভর্নর জেনারেলের বিরোধ সমসাময়িকদের মাঝে একটি সাধারণ আলোচিত বিষয় ছিল
রেগুলেটিং অ্যাক্ট গভর্নর জেনারেল এবং কাউন্সিলকে বিভিন্ন আইন, অর্ডিন্যান্স এবং নীতিসমূহ প্রণয়নের ক্ষমতা প্রদান করে
ফোর্ট উইলিয়মের বেসামরিক প্রশাসন ও অধীনস্থ ফ্যাক্টরিসমূহে শৃংখলা আনয়ন করা এর উদ্দেশ্য ছিল
কিন্তু শুধু সুপ্রিম কোর্টে রেজিস্ট্রিকৃত আইনসমূহই সুপ্রিম কোর্ট আমলে নিতে পারত
ব্রিটিশ যুক্তরাজ্যে প্রচলিত আইনসমূহের বিরোধী কোন আইন যাতে গভর্নর জেনারেল প্রণয়ন করতে না পারেন সে দিকে সুপ্রিম কোর্ট দৃষ্টি দিত
আইন প্রণয়নে যেকোন ধরনের বিশ্বাসভঙ্গতার জন্য জরিমানা ও সম্পদ বাজেয়াপ্ত করার ক্ষমতা সুপ্রিম কোর্টের কাছে ন্যস্ত ছিল
আইন প্রণয়ন ও প্রশাসন সম্পর্কিত বিষয়ে সুপ্রিম কোর্ট এবং গভর্নর জেনারেল ইন কাউন্সিলের বিরোধ একটি নৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়
সুপ্রিম কোর্টের হস্তক্ষেপ এবং অতিরিক্ত অভিভাবকত্বের বিষয়ে কোম্পানি প্রশাসন সব সময়ই সমালোচনামুখর ছিল
অন্যদিকে কোম্পানি প্রশাসনের সমালোচকরা যেমন, মুক্ত ব্যবসায়ী ও ধর্ম প্রচারকগণ সুপ্রিম কোর্টের তৎপরতাকে আবশ্যকীয় বলে প্রশংসা করে
নিজ মাতৃভূমির আইনের শাসন থেকে অনেক দূরে অবস্থান করেও সুপ্রিম কোর্টের মাধ্যমে একটি বণিক নিয়ন্ত্রিত প্রশাসনকে নিয়ন্ত্রণ করার বিষয়টি এ ক্ষেত্রে তাদের প্রশংসা অর্জন করে
কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের অনেক কর্মকান্ড বিতর্ক সৃষ্টি করলেও এটি কোম্পানি শাসনের শেষ সময় পর্যন্ত বহাল ছিল
১৮৫৮ সালে কোম্পানি বিলুপ্ত করা হলে কলকাতা সুপ্রিম কোর্ট তার প্রাসঙ্গিকতা হারিয়ে ফেলে
সুতরাং ১৮৬১ সালের ভারতীয় হাইকোর্ট অ্যাক্টের মাধ্যমে এর বিলুপ্তি ঘটে
এ আইন গভর্নর জেনারেল ইন কাউন্সিলকে সুপ্রিম কোর্টের পরিবর্তে কলকাতা, মাদ্রাজ এবং বোম্বেতে হাইকোর্ট স্থাপনের কর্তৃত্ব প্রদান করে
১৮৬৫ সালে এ হাইকোর্টসমূহ প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর আনুষ্ঠানিকভাবে সুপ্রিম কোর্টের বিলুপ্তি ঘটে
[সিরাজুল ইসলাম]
কোদলা মঠ শিখর স্টাইলে গড়ে ওঠা বাংলাদেশের সবচাইতে উল্লেখযোগ্য মঠ
বাগেরহাটে অবস্থিত এরূপ মঠের অনুরূপ মঠ রয়েছে ১৭ শতকে নির্মিত ফরিদপুরের মথুরাপুর দেউল এবং বাকেরগঞ্জের মাহিলারা মঠ
শিখর স্টাইলে বা রেখা স্টাইলে গড়ে ওঠা এ মঠসমূহ ভারতীয় নান্দনিক ডিজাইনের নাগারা স্টাইল হিসেবে পরিচিত
কোদলা মঠ, বাগেরহাট
বাগেরহাটের বিশ্ব ঐতিহ্য স্থল ষাটগম্বুজ মসজিদ থেকে (১৫ শতক) প্রায় ১০ কি. মি. উত্তরে অযোধ্যা গ্রামে মঠটির অবস্থিতির কারণে এটি 'অযোধ্যা মঠ' নামেও পরিচিত