content
stringlengths 0
129k
|
---|
কোচের ড্রাইভার আড়াইটের দিকে কমলাপুর কোচ স্টেশনে ফিরলে তার মুখে সব খবর জানা যায় |
মিরপুর ব্রিজের কাছে বিহারিরা ওদের কোচ এবং অন্য একটা ছোট বাস থামিয়ে বড় রাস্তা থেকে একটু ভেতরে নিয়ে যায় |
তারপর সব যাত্রীকে নামায় |
যাত্রীদের ভয়ার্ত চিৎকার, বিহারিদের রণহুঙ্কার ইত্যাকার হৈ চৈ গোলমালের সুযোগ নিয়ে পাবনাগামী কোচের ড্রাইভারটি বাসের তলায় লুকিয়ে পড়ে এবং সেখান থেকে পুরো হত্যাযজ্ঞটি প্রত্যক্ষ করে |
বিহারিরা যাত্রীদের নামিয়ে ধারাল দা বড় চাকু-এসব দিয়ে মারতে থাকে |
বাসে দুজন যাত্রী ছিল তারা কেবল মক্কা থেকে হজ্ব করে দেশে ফিরেছে |
বিহারিরা কেবল ওই হাজি দুজনকে ছেড়ে দেয় |
বাকি সবাইকে মেরে ফেলেছে |
কয়েকজনকে তারা ছুরি মেরে ব্রিজের ওপর থেকে নিচে নদীতে ফেলে দিয়েছে-ড্রাইভারটা তাও দেখেছে |
মিনিবাসটাকে বিহারিরা ভেতরের রাস্তায় আরো খানিকদূর নিয়ে গিয়েছিল |
বড় রাস্তার মোড়ে কোচের যাত্রীদের শেষ করে লাশগুলো ওখানেই ফেলে রেখে উল্লাসে উন্মত্ত বিহারিরা ঐ মিনিবাসটার দিকে চলে যায় |
তখন ড্রাইভার কোনমতে জান নিয়ে পালিয়ে কমলাপুর কোচ স্টেশনে চলে গিয়ে সবাইকে এই খবর দেয় |
গঙ্গাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় (ইংরেজি: ) ( ১৭ ডিসেম্বর, ১৮৩৬ - ১৩ ডিসেম্বর, ১৮৮৯) ছিলেন অবিভক্ত বাংলার যশস্বী চিকিৎসক |
সংক্ষিপ্ত জীবনী[সম্পাদনা] |
গঙ্গাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম বৃটিশ ভারতের অধুনা পশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলার জিরাট-বলাগড় গ্রামে |
পিতার নাম বিশ্বনাথ মুখোপাধ্যায় |
বাল্যকালে তার পিতৃবিয়োগ ঘটায় দারিদ্র্যের সঙ্গে সংগ্রাম করে পড়াশোনা করেন |
অত্যন্ত মেধাবী ছাত্র ছিলেন তিনি |
১৯৫৭ খ্রিস্টাব্দে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হলে, তিনি ওই বছরেই এন্ট্রান্স পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন |
১৮৬১ খ্রিস্টাব্দে প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে বি.এ পাশ করে কিছু দিন আইন পড়তে যান |
পরে অবশ্য ডাক্তারি পড়তে শুরু করেন এবং ১৮৬৬ খ্রিস্টাব্দে এম.বি পাশ করে কলকাতার ভবানীপুর অঞ্চলে চিকিৎসা ব্যবসা শুরু করেন |
দয়ালু ও সুচিকিৎসক হিসাবে তার সেসময় বেশ খ্যাতি ছিল |
প্র্যাকটিসের ফাঁকেই তিনি লিখেছিলেন বেশ কয়েকটা বই |
সাধারণের পাঠোপযোগী,সাধারণ চিকিৎসা এবং ওষুধ-বিষুধের জন্য বাংলায় লেখেন চিকিৎসা সংক্রান্ত বই - |
'মাতৃশিক্ষা' |
'চিকিৎসা প্রকরণ' |
বই দুটি সেসময় বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছিল |
সে কালের কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের ডাক্তারি ছাত্রদের বাংলায় লেখা বইয়ের অভাব দেখে বাংলায় অনুবাদ করেন প্র্যাকটিস অফ মেডিসিনের প্রথম খণ্ড,দ্বিতীয় খণ্ড এবং'শারীর বিদ্যা'(-র বাংলা অনুবাদ) |
গঙ্গাপ্রসাদ শুধু মেডিক্যাল সায়েন্সের বই-ই অনুবাদ করেননি, তিনি বাল্মীকি রামায়ণের ছন্দোবদ্ধ অনুবাদ করেছিলেন |
গঙ্গাপ্রসাদের স্ত্রী ছিলেন জগত্তারিণী দেবী এবং বাংলার বাঘ স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায় ছিলেন তার একমাত্র সন্তান |
কলকাতার ভবানীপুরে তার নামাঙ্কিত একটি সড়ক আছে |
জীবনাবসান[সম্পাদনা] |
গঙ্গাপ্রসাদ ১৮৮৯ খ্রিস্টাব্দে ১৩ ডিসেম্বর ৫৩ বৎসর বয়সে স্বল্প রোগভোগের পর প্রয়াত হন |
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা] |
↑ সুবোধচন্দ্র সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান, প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, আগস্ট ২০১৬ পৃষ্ঠা ১৭৯, আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-৭৯৫৫-১৩৫-৬ |
'://..//.?=গঙ্গাপ্রসাদ_মুখোপাধ্যায়&=5400012' থেকে আনীত |
বিষয়শ্রেণীসমূহ: |
১৮৩৬-এ জন্ম |
১৮৮৯-এ মৃত্যু |
হুগলী জেলার ব্যক্তি |
বাঙালি চিকিৎসক |
লুকানো বিষয়শ্রেণী: |
অজানা প্যারামিটারসহ তথ্যছক ব্যক্তি ব্যবহার করা পাতা |
এইচকার্ডের সাথে নিবন্ধসমূহ |
ইংরেজি ভাষার লেখা থাকা নিবন্ধ |
এ পৃষ্ঠায় শেষ পরিবর্তন হয়েছিল ১৪:৪১টার সময়, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ তারিখে |
লেখাগুলো ক্রিয়েটিভ কমন্স অ্যাট্রিবিউশন/শেয়ার-আলাইক লাইসেন্সের আওতাভুক্ত; এর সাথে বাড়তি শর্ত প্রযোজ্য হতে পারে |
এই সাইট ব্যবহার করার মাধ্যমে, আপনি এটি ব্যবহারের শর্তাবলী ও এর গোপনীয়তা নীতির সাথে সম্মত হচ্ছেন |
উইকিপিডিয়া®, অলাভজনক সংস্থা উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের একটি নিবন্ধিত ট্রেডমার্ক |
'://..//.?=বিষয়শ্রেণী:১৮৬১-এ_উত্তর_আমেরিকা&=5200742' থেকে আনীত |
বিষয়শ্রেণীসমূহ: |
মহাদেশ অনুযায়ী ১৮৬১ |
১৯শ শতাব্দীর বছরে উত্তর আমেরিকা |
১৮৬০-এর দশকে উত্তর আমেরিকা |
লুকানো বিষয়শ্রেণী: |
টেমপ্লেটসমূহ ক্যাটঅটোটিওসি ব্যবহার করছে |
এ পৃষ্ঠায় শেষ পরিবর্তন হয়েছিল ২০:৩০টার সময়, ১৮ জুন ২০২১ তারিখে |
লেখাগুলো ক্রিয়েটিভ কমন্স অ্যাট্রিবিউশন/শেয়ার-আলাইক লাইসেন্সের আওতাভুক্ত; এর সাথে বাড়তি শর্ত প্রযোজ্য হতে পারে |
এই সাইট ব্যবহার করার মাধ্যমে, আপনি এটি ব্যবহারের শর্তাবলী ও এর গোপনীয়তা নীতির সাথে সম্মত হচ্ছেন |
উইকিপিডিয়া®, অলাভজনক সংস্থা উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের একটি নিবন্ধিত ট্রেডমার্ক |
খাদ্য নিরাপত্তা এবং নগর কৃষির সম্ভাবনা বিষয়ে বিভাগীয় পরামর্শ সভা অনুষ্ঠিত ছাদ বাগানকারীদের হোল্ডিং ট্যাক্সে রেয়াত দেয়া যায় কিনা তা ভেবে দেখা হবে : রাসিক মেয়র লিটন |
পমুরাদ পদত্যাগপত্র পাঠালেন ইমেইলে |
মুরাদ হাসানের 'কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য' সরাতে বিটিআরসিকে হাইকোর্টের নির্দেশ |
'পদত্যাগপত্র লিখে মুরাদ হাসানের স্বাক্ষরের জন্য পাঠানো হয়েছে' |
নগরীতে আরো পাঁচ ফ্লাইওভার |
: |
কৃমি নিয়ন্ত্রণ সপ্তা পালনের লক্ষ্যে রাসিকের অ্যাডভোকেসি সভা |
আপডেট: মার্চ ২১, ২০১৭, ১:২০ পূর্বাহ্ণ |
জুম | জুম আউট | রিসেট | প্রিন্ট |
সংবাদ বিজ্ঞপ্তি |
আগামী ১ থেকে ৬ এপ্রিল কৃমি নিয়ন্ত্রণ সপ্তাহ ও ক্ষুদে ডাক্তার কর্তৃক শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা কার্যক্রম পালন করবে রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন |
গতকাল সোমবার সকালে এ উপলক্ষে নগরভবন সরিৎ দপ্তগুপ্ত সভা কক্ষে এ্যাডভোকেসি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে |
সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের দায়িত্বপ্রাপ্ত মেয়র নিযাম উল আযীম |
সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত মেয়র বলেন, আজকের শিশুরা আগামী দিনের ভবিষ্যৎ |
তাঁদের সুস্থ ও সবলভাবে গড়ে তোলার দায়িত্ব আমাদের |
শিশুদের রোগমুক্ত রাখতে তাঁদের স্বাস্থ্য সচেতনভাবে গড়ে তুলতে হবে |
এজন্য অভিভাবকসহ শিক্ষকদের অগ্রণী ভূমিকা রাখতে হবে |
তবে আমরা পাব সুস্থ সবল জাতি |
যারা আগামীতে দেশকে এগিয়ে নিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তুলবে |
তিনি বলেন, রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন দেশের অন্যান্য সিটি কর্পোরেশনের চেয়ে সকল দিকে এগিয়ে |
ইপিআই বার বার প্রথম, সম্প্রতি বায়ুদূষণে সেরা নগরীর স্বীকৃতি অর্জন করেছে |
আর এ সবকিছুই মহানগরবাসীর সচেতনতার ফলে সম্ভব হয়েছে |
আমাদের এ সাফল্য ধরে রাখতে চাই |
এজন্য চাই সকলের সহযোগিতা |
তিনি বলেন, একটি শিশুও যেন কৃমিনাশক ট্যাবলেট খাওয়া থেকে বাদ না পড়ে সেজন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে আরও বেশি দায়িত্বশীল হবার আহবান জানান তিনি |
কৃমি ট্যাবলেট খাওয়ানোর বিষয়ে কোন কুসংস্কারে বিশ্বাসী না হয়ে তাঁদের সাহস দিয়ে এ বিষয়ে উদ্বুদ্ধ করতে হবে |
শিক্ষা, স্বাস্থ্য পরিবার, পরিকল্পনা এবং স্বাস্থ্য রক্ষণ ব্যবস্থা স্থায়ী কমিটির সভাপতি নাজমা খাতুনের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন, সহকারী পরিচালক (স্বাস্থ্য) ড. ইসমত আরা, ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর উপ-পরিচালক একেএম মনিরুল ইসলাম, প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার ড. সাবরিনা আনাম, আঞ্চলিক তথ্য অফিসের সিনিয়র তথ্য অফিসার ফারুক মো. আব্দুল মুনিম |
সভায় স্বাগত বক্তব্য ও এ কার্যক্রম সম্পর্কে বিস্তারিত প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন, রাসিকের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. এফএএম আঞ্জুমান আরা বেগম |
বক্তব্য রাখেন জামেয়া ইসলামিয়া শাহমখদুম মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মুফতি মাওলানা শাহাদাত আলী, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা রাজশাহী অঞ্চলের বিদ্যালয় পরিদর্শক লুৎফর রহমান, তেরখাদিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক লিয়াকত আলী |
সভায় রাসিকের ১২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ইকবাল হোসেন দিলদার, ১৮নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মনির হোসেন, ৩০নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আব্দুস সামাদ, ৭নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সোহরাব হোসেন শেখ, ১০নং সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর সুলতানা রাজিয়া, ৬নং সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর মমতাজ মহল লাইলীসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও বিভিন্ন সরকারী-বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন |
উল্লেখ্য, ১ থেকে ৬ এপ্রিল কৃমি নিয়ন্ত্রণ সপ্তাহে এবার প্রাথমিক পর্যায়ের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি মক্তবসহ উচ্চ বিদ্যালয় পর্যায়ের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে এ কার্যক্রমের আওতায় নিয়ে আনার লক্ষ্য নিয়ে ৫ থেকে ১৬ বছর বয়সি বিদ্যালয়গামী ও একই বয়সি বিদ্যালয় বহির্ভূত, ঝরে পড়া, পথ শিশু শ্রমজীবি শিশু বেদে পরিবারের শিশুসহ সকল শিশুকে এ কার্যক্রমের আওতায় আনা হবে |
১-৬ এপ্রিল সপ্তাহব্যাপী ৫-১৬ বছর বয়সি বিদ্যালয়গামী সকল শিশুকে বিদ্যালয়ে ক্ষুদে ডাক্তারের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ভরাপেটে একটি করে কৃমিনাশক ট্যাবলেট খাওয়ানো ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে |
+ |
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ |
ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন-২০২১ দুর্গাপুরে ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান ও সদস্য পদে ২৬৭ প্রার্থীর মাঝে প্রতীক বরাদ্দ |
বাগমারা নৌকার প্রার্থী আলমগীরের মনোনয়ন ফরম জমা |
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি হলেন রাবি অধ্যাপক শাহ্ আজম |
তানোরে জেলা প্রশাসক আন্তঃউপজেলা ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু |
রাবিতে পরীক্ষায় অকৃতকার্য হয়েও ভর্তির সুযোগ পেলেন ৪০ শিক্ষার্থী |
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে নওহাটায় প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত |
Subsets and Splits
No saved queries yet
Save your SQL queries to embed, download, and access them later. Queries will appear here once saved.