content
stringlengths 0
129k
|
|---|
ফরাসি সরকার তখন দেউলিয়া হবার দ্বারপ্রান্তে
|
উপায়ান্তর না দেখে তারা সরকারি সুদের হার কমিয়ে দিয়ে জনগণের উপর ব্যাপক হারে কর চাপিয়ে দিলো
|
কিন্তু, এতে কাজের কাজ কিছু তো হলোই না, বরং অর্থনীতি আরো টালমাটাল হলো
|
সরকারের এহেন অদূরদর্শী সিদ্ধান্তের ফলে ফ্রান্সে স্বল্প মাত্রায় শুরু হলো অর্থনৈতিক মন্দা, মুদ্রামানে শুরু হলো ব্যাপক ওঠানামা
|
উল্লেখ্য, ফরাসি সরকার তখন পরিচালিত হতো কয়েকজন রাজপ্রতিনিধির দ্বারা, যারা 'রিজেন্ট' নামে পরিচিত ছিলেন
|
রাজা পঞ্চদশ লুইয়ের বয়স তখন মাত্র ৫ বছর, যে কারণে রিজেন্টরাই দেশ পরিচালনা করতেন
|
এই রিজেন্টদের মাঝে সবচেয়ে প্রভাবশালী ছিলেন ডিউক অব অরলিন্স
|
তিনিই সমাধান হিসেবে জন ল'কে দৃশ্যপটে আনবার সিদ্ধান্ত নিলেন
|
জন ল; : ..
|
জন ল অবশ্য সেসময় অর্থনীতির একজন উদীয়মান পণ্ডিত
|
স্কটল্যান্ডের এক ধনী ব্যাংকারের ঘরে জন্ম নেয়া এই অর্থনীতিবিদ মাত্র ১৪ বছর বয়স থেকেই নিজের বাবার সাথে ব্যাংকের কাজকর্ম দেখাশোনা করতেন এবং অর্থনীতি অধ্যয়ন করতেন
|
অবশ্য পিতার মৃত্যুর পর তার জীবন বেশ নাটকীয় হয়ে উঠেছিল
|
তিনি অর্থনীতি নিয়ে উচ্চশিক্ষা লাভের উদ্দেশ্যে লন্ডন পাড়ি জমান
|
সেখানে গিয়ে পড়ালেখা তার হয়নি, উল্টো জুয়ার নেশায় আসক্ত হয়ে পড়েন
|
একবার এক স্থানীয়ের সাথে জুয়ার আসরে মারামারি করে দ্বন্দ্বযুদ্ধে অবতীর্ণ হন জন
|
এ যুদ্ধে তিনি মুহূর্তেই তার প্রতিপক্ষকে গুলি করে হত্যা করতে সক্ষম হলেও পুলিশের হাত থেকে রক্ষা পাননি
|
লন্ডনের আদালত তাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়
|
কিন্তু চতুর জন কিছুকাল জেলে কাটিয়ে পুলিশকে ঘুষ দিয়ে ইংল্যান্ড থেকে পালান
|
ইংল্যান্ড থেকে প্রাণ নিয়ে পালিয়ে পুনরায় অধ্যয়নে মনোনিবেশ করেন জন
|
আমস্টারডাম, ভেনিস আর জেনোয়ার মতো শহরে অর্থনীতি নিয়ে পড়াশোনা করে ১৭০৫ সালে দেশে ফেরেন
|
সে বছরই তিনি মুদ্রার প্রকৃতি নিয়ে একটি প্রবন্ধ প্রকাশ করেন, যেখানে তিনি মূল্যবান ধাতব মুদ্রার (সোনা, রূপা) পরিবর্তে কাগুজে মুদ্রা ব্যবহারের উপকারিতা বর্ণনা করেন
|
এই প্রবন্ধ তাকে অর্থনীতিবিদ হিসেবে প্রথম সুনাম অর্জনে সহায়তা করে
|
ব্যাংক ব্যবস্থা এবং মুদ্রা ব্যবস্থার উপর তার জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতা ছিল সত্যিই মূল্যবান
|
ফ্রান্সের প্রথম ব্যাংকনোট; : .
|
এই জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা ব্যবহার করে দেশের সংকট কাটাতেই তাকে স্মরণ করেছিলেন ডিউক অব অরলিন্স
|
জন দেখলেন, নিজের মুদ্রানীতি প্রয়োগের এটাই মোক্ষম সুযোগ
|
তিনি জেনারেল ব্যাংকের মাধ্যমে কাগুজে মুদ্রা ছাপাতে শুরু করেন
|
সাধারণ মানুষের সংগ্রহে থাকা স্বর্ণ ও রৌপ্যমুদ্রার গচ্ছিত রাখার বিনিময়ে কাগুজে মুদ্রা সরবরাহ শুরু করে জেনারেল ব্যাংক
|
আর ব্যাংকের রিজার্ভ গঠিত হয় প্রচুর পরিমাণ শেয়ার বিক্রয়ের মাধ্যমে
|
উল্লেখ্য, এটিই ছিল ফ্রান্সে প্রথম কাগুজে মুদ্রার প্রচলন
|
এদিকে, জন ল'র প্রভাব তখন উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছিলো
|
নিজের প্রভাব খাটিয়ে তিনি 'মিসিসিপি কোম্পানি' নামক ধুঁকতে থাকা অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানটি কব্জা করেন এবং এর নাম দেন 'কম্পানি দো'ক্সিদো' বা পশ্চিমা কোম্পানি
|
তবে তখনো এটা 'মিসিসিপি কোম্পানি' নামেই লোকমুখে পরিচিত ছিল
|
এই কোম্পানিকে ফরাসি সরকার মিসিসিপি রাজ্যে উন্নয়নের জন্য একচেটিয়া দায়িত্ব প্রদান করে
|
এই রাজ্য বর্তমানকালে আমেরিকার বিশাল লুইজিয়ানা প্রদেশ থেকে শুরু করে কানাডা পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল
|
মিসিসিপি কোম্পানি সাধারণ মানুষের মাঝে ভুল তথ্য ছড়িয়ে দেয় যে মিসিসিপি রাজ্যে প্রচুর প্রাকৃতিক সম্পদ, যেমন- কয়লা, মূল্যবান ধাতু যেমন সোনা, রূপা আর মূল্যবান পশুপাখির চামড়া পাওয়া সম্ভব
|
মিসিসিপি কোম্পানি; : .
|
এদিকে এই কোম্পানির ক্ষমতা ও প্রভাব এত বৃদ্ধি পায় যে কয়েক মাসের মাথায় এই কোম্পানি ইউরোপের বাইরে ফ্রান্স সরকারের যাবতীয় অর্থনৈতিক সিদ্ধান্ত নিতে শুরু করলো
|
শীঘ্রই সরকারি রাজস্ব সংগ্রহের দায়িত্বও এই কোম্পানির হাতেই গেলো
|
এমতাবস্থায় জন ল নিজের 'যুগান্তকারী' পরিকল্পনা (অন্তত তিনি ভাবতেন, তার পরিকল্পনা যুগান্তকারীই হতে চলেছে) প্রণয়ন শুরু করেন
|
ফরাসি সরকারের ঋণ পরিশোধ পরিকল্পনাকে তিনি নিজের মতো করে ঢেলে সাজান এবং সরকারি ঋণ কোম্পানির শেয়ারের বিনিময়ে ঋণ পরিশোধ করার পদ্ধতি চালু করেন
|
১৭১৯ সালের জানুয়ারি মাস থেকে মিসিসিপি কোম্পানি তাদের ৫০০ লিভার (তখন ফরাসি মুদ্রার নাম ছিল লিভার) মূল্যের শেয়ার বাজারে ছাড়া শুরু করে
|
এ শেয়ার দ্বারা ব্যাংক নোট কেনা কিংবা সরকারি ঋণ পরিশোধ করা যেতো
|
জন ল প্রচার করলেন, এ শেয়ার ক্রয় করে মিসিসিপি রাজ্যে বিনিয়োগ করে দ্রুত বিত্তশালী হওয়া সম্ভব
|
আর বিনিয়োগকারীরাও জনের প্রতিটি তথ্য সানন্দে গ্রহণ করেছিল
|
জানুয়ারিতে যে শেয়ারের মূল্য ছিল ৫০০ লিভার, সেই শেয়ারের মূল্য ডিসেম্বর নাগাদ ১০ হাজার লিভারে দাঁড়ায়! মাত্র ৩৬৫ দিনের ব্যবধানে মিসিসিপি কোম্পানির শেয়ারের মূল্য আকাশ ছুঁয়ে ফেললে ধনী-গরীব আর মধ্যবিত্ত, সর্বস্তরের মানুষ এই শেয়ার ক্রয় করেন অধিক মুনাফার আশায়
|
আর জন ল ততদিনে সমগ্র ইউরোপের সবচেয়ে বিত্তশালী এবং প্রভাবশালী ব্যক্তিতে পরিণত হয়েছেন তার অবিশ্বাস্য মূল্যের শেয়ারের বদৌলতে
|
উত্তর আমেরিকার সিংহভাগই ফরাসিরা নিয়ন্ত্রণ করতো; : .
|
এদিকে সাধারণ জনগণের মাঝে শেয়ার ক্রয়ের উন্মাদনা দেখে সার্বিক পরিণতির কথা ভুলেই গিয়েছিল জেনারেল ব্যাংক
|
তারা মানুষের অসীম চাহিদা অনুযায়ী ব্যাংকনোট বাজারে ছেড়েই যাচ্ছিল
|
এতে করে এক বছরের মধ্যে বাজারে তরল অর্থের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় ১৮৬ শতাংশ! মুদ্রাস্ফীতির ভয়াবহ পরিণতির সূচনা হতেও সময় লেগেছিল ঐ ১ বছরই
|
১৭১৯ সালের শেষ নাগাদই ফ্রান্সের বাজারে পণ্যমূল্য দ্বিগুণ হয়ে যায়, বাসা-বাড়ির ভাড়া বৃদ্ধি পায় ২০ গুণের মতো! ইতিহাসবিদরা বলেন, বাড়ি ভাড়া দেবার জন্য বাড়িওয়ালারা তাদের সকল জমির উপর বাড়ি নির্মাণ করতে শুরু করেন
|
এমন একটা সময় এসেছিল, যখন মনে হচ্ছিল ফ্রান্সে ভাড়াটিয়ার চেয়ে বাড়ি বেশি!
|
এদিকে দ্রুত শেয়ারের দাম বৃদ্ধি ও এর সার্বিক পরিণতির কিছুটা আঁচ পাচ্ছিলেন জন নিজেও
|
কিন্তু তিনি প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেননি অন্য কারণে
|
জেনারেল ব্যাংক তাদের কাছে গচ্ছিত সোনা, রূপার তুলনায় ৩/৪ গুণ বেশি কাগুজে নোট বাজারে ছেড়ে দিয়েছে ততদিনে
|
গচ্ছিত সম্পদ ও তরল অর্থের মধ্যে এই বিপুল ব্যবধান কমাতে তিনি মিসিসিপি উপনিবেশ থেকে সোনা-রূপার স্বদেশমুখী প্রবাহের আশায় ছিলেন
|
তিনি ভেবেছিলেন, মিসিসিপির উপর বিনিয়োগের অর্থ দিয়ে তিনি ঘাটতি মেটাবেন
|
কিন্তু হলো উল্টো
|
এক বছরে শেয়ারবাজারের উত্থান-পতন; : .
|
১৯২০ সালের শুরুর দিকেই মিসিসিপি কোম্পানির শেয়ারের মূল্য পড়তে শুরু করে
|
অনেক বিনিয়োগকারীই মূল্য চূড়ায় থাকতে লাভ তুলে নিতে চাইছিলেন
|
তারা তাদের শেয়ার বিক্রয় করে স্বর্ণ ও রৌপ্য মুদ্রা ফেরত নিতে গেলে জন আইন করে শেয়ার বিক্রয়ের সর্বোচ্চ সীমা মাত্র ১০০ লিভার নির্ধারণ করে দেন
|
তার এই আইনের কারণে বিনিয়োগকারীদের মনে সন্দেহ দানা বাঁধতে শুরু করে
|
এর কিছুকালের মধ্যেই কোম্পানির শেয়ার মূল্য অতিরিক্ত নির্ধারিত হয়েছে, এমন ঘোষণা দিয়ে মূল্য কমিয়ে দেন জন
|
শেয়ারের মূল্য কমে যাওয়ায় ব্যাংকনোটের মূল্যও ৫০ শতাংশ পড়ে যায়, শুরু হয় জনরোষ
|
গণ আন্দোলন শুরু হয়ে যেতে পারে, এ ভয়ে ব্যাংকনোটের মান আগের অবস্থায় ফিরিয়ে দিলেও ব্যাংকে গচ্ছিত মূল্যবান ধাতব মুদ্রার অভাবে কাগুজে মুদ্রার সাথে ধাতব মুদ্রার বিনিময় সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হয়
|
এতে গণ-অসন্তোষ কমার পরিবর্তে আরো বৃদ্ধি পায়
|
এদিকে দুর্যোগ আঁচ করতে পেরে অনেক বুদ্ধিমান বিনিয়োগকারী একযোগে শেয়ার বিক্রি করায় শেয়ারের দাম এক ধাক্কায় ১,০০০ লিভারে নেমে আসে
|
অবশিষ্ট বিনিয়োগকারীরাও ততদিনে মিসিসিপি রাজ্যের সোনা-রূপায় সমৃদ্ধ হবার ছেলে ভোলানো গল্পের সত্যতা নির্ণয় করে ফেলেছেন
|
কিন্তু ততদিনে অনেক দেরি হয়ে গেছে
|
একসময়ের মিলিয়নিয়াররা নিঃস্ব হয়ে রাস্তায় নেমে আসেন, শ্লোগান দেন জনের বিরুদ্ধে
|
জনের ভুলে ভরা পরিকল্পনায় এত সংখ্যক মানুষের সর্বনাশ হওয়ায় ততদিনে তার কোম্পানির দুই-তৃতীয়াংশ শেয়ার তার প্রতিদ্বন্দ্বীদের হাতে চলে গেছে
|
শেয়ার কেলেঙ্কারিতে নিঃস্ব হওয়া মানুষের বিক্ষোভ; : .
|
শুধু বিনিয়োগকারীদের সর্বনাশই নয়, জন পুরো ফরাসি অর্থনীতিরই বারোটা বাজিয়ে দিয়েছিলেন
|
একই সময়ে ব্রিটেনেও 'সাউথ সি বাবল' নামক একটি অর্থনৈতিক পরিকল্পনাকেন্দ্রিক ত্রুটির ঘটনা ঘটেছিল
|
দুয়ে মিলে পুরো ইউরোপের অর্থনীতিকেই দুর্বল করে দেয়
|
ফ্রান্সে তো মিসিসিপি বাবলের প্রভাব সুদূরপ্রসারী
|
কয়েক দশক ধরে ফ্রান্সে চলতে থাকে মন্দা
|
এ মন্দার রেশ ধরেই ফরাসি বিপ্লবের জ্বালানী পুঞ্জীভূত হয়েছিল
|
পুরো ফ্রান্সসুদ্ধ মানুষের শত্রু তখন জন ল
|
কিন্তু জন কোথায়? তাকে তো পাওয়া যাচ্ছে না! নাহ, জনকে ফরাসিরা খুঁজে পায়নি
|
শেয়ারবাজার ধ্বসের অন্তিমকালে নারীর ছদ্মবেশে দেশ থেকে পালিয়েছিলেন এই ব্যর্থ অর্থনীতিবিদ!
|
তালায় খেজুরের রস সংগ্রহে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন এলাকার গাছিরা, শীতের আমেজ শুরু হয়েছে তাই প্রতি বছরের ন্যায় এবারো সাতক্ষীরা তালায় জনপদের গাছিরা খেজুরের রস আহরণের জন্য তোড়জোড় শুরু করেছেন
|
সরজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, গাছিরা খেজুর গাছ থেকে রস সংগ্রহ করার জন্য প্রাথমিক প্রস্তুতি শুরু করেছেন
|
শুরু করেছেন খেজুর গাছের প্রাথমিক পরিচর্যা
|
যাকে বলা হয় 'গাছ তোলা'
|
এক সপ্তাহ পরই আবার গাছে 'চাছ' দিয়ে খিল ও কাঠি লাগানো হবে
|
খেজুর গাছ থেকে রস বের করতে তিনটি স্তর পেরিয়ে ১৫-২০দিন পরেই রস আহরণ শুরু হয়
|
সাতক্ষীরার তালা, পাকটেলঘাটা, তালা সদর সহ সব ইউনিয়নে চলছে রস আহরণের পালা
|
উপজেলার আগোলঝাড়া, আঠারোই,জাতপুর, বারুইহাটি,ভায়ড়া,ইসলাম কাটি, সহ বিভিন্ন গ্রামে বিশেষতঃ বিল ও রাস্তার পাশে এখন চোখে পড়ছে খেজুর 'গাছতোলা' ও 'চাছা'র দৃশ্য
|
গাছিরা এখন মাঠে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন
|
১৭ ই নভেম্বর বুধবার উপজেলার আগোলঝাড়া, তেঁতুলিয়া, নোয়াপাড়া, কুমিরা গ্রাম ও কাঁচা সড়কের পাশে খেজুর গাছ কাটার (পরিচর্যা) এমন অসংখ্য দৃশ্য চোখে পড়ে
|
আর কিছুদিন পরই গৌরব আর ঐতিহ্যের প্রতীক মধুবৃক্ষ থেকে সু-মধুর রস বের করে গ্রামের ঘরে ঘরে শুরু হবে গুড়, পাটালি পিঠা পায়েস তৈরীর উৎসব
|
তালার আশেপাশের গ্রামে গ্রামে খেজুরের রস জ্বালিয়ে পিঠা, পায়েস, মুড়ি-মুড়কী ও নানা রকমের মুখরোচক খাবার তৈরি করার ধুম পড়বে
|
আর রসে ভেজা চিতা পিঠা স্বাদই আলাদা
|
নলেন গুড়, ঝোলা গুড় ও দানা গুড়ের সুমিষ্ট গন্ধেই যেন অর্ধ ভোজন
|
রসনা তৃপ্তিতে এর জুড়ি নেই
|
নলেন গুড় পাটালির মধ্যে নারিকেল কোরা, তিল ভাজা মিশালে আরো সু- স্বাদু লাগে
|
বাংলার ঐতিহ্যবাহী গুড়-পাটালির ইতিহাস অনেক প্রাচীন
|
Subsets and Splits
No community queries yet
The top public SQL queries from the community will appear here once available.