content
stringlengths 0
129k
|
---|
ইনি যেভাবে হযরত উমর (রা)-কে প্রভাবিত করেন, যার পরিণতিতে তিনি ইসলাম গ্রহণে উদ্ভূদ্ধ হন, সে ঘটনা সর্বজনবিদিত
|
জাহিল যুগে যে স্বল্প সংখ্যক কুরাইশ মহিলা লেখাপড়া জানতেন, ইনি ছিলেন তাঁদের অন্যতম
|
সা'দা বিনতে কুরাইজঃ
|
ইবনে হাজারের উদ্ধৃতি দিয়ে সিয়ারুস সাহাবিয়ায় বলা হয়েছে, সা'দা বিনতে কুরাইজের উপদেশেই হযরত উসমান (রা) ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন
|
ইনি সম্ভবত হযরত উসমান (রা)-এর খালা ছিলেন
|
এঁর সম্পর্কে বিস্তৃত আর কিছু জানা যায়নি
|
এছাড়া হিজরতের প্রাক্কালে সংঘটিত আকাবার তৃতীয় শপথে দুজন মহিলা অংশ গ্রহণ করেন বলে ইতিহাসে উল্লেখ পাওয়া যায়
|
তবে তাদের নাম-পরিচিতি পাওয়া যায়নি
|
হিজরতের পূর্বে ইসলাম গ্রহণকারী মহিলাদের মধ্যে কয়েকজনের নাম এখানে দৃষ্টান্ত হিসেবে উল্লেখ করা হলো
|
মক্কার কঠোর পরিবেশে ইসলাম গ্রহণ করে এবং ইসলাম প্রচারে সক্রিয় ভূমিকা রেখে এঁরা শুধু সৎ সাহসেরই পরিচয় দেননি, অনেক দুঃখ-কষ্টেরও ঝুঁকি গ্রহণ করেন
|
হিজরতের পর মদীনায়ও ইসলাম গ্রহণ ও তার প্রচারে মহিলারা বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করেন
|
ইতিহাস থেকে জানা যায়, মক্কার চেয়ে মদীনার মহিলারা বেশি স্বাধীনচেতা ও মুক্তবুদ্ধির অধিকারী ছিলেন
|
সে কারণে তাঁরাও অধিকতর উৎসাহের সাথে ইসলাম প্রচারে অংশ গ্রহণ করেন
|
উম্মে সুলীম বিনতে মালহান : এই মহিলা খুবই দুঃসাহসী ছিলেন
|
ইনি এবং এঁর বোনের ইসলামের পক্ষে প্রত্যক্ষ যুদ্ধে অংশগ্রহণের কথা সর্বজনবিদিত
|
উম্মে সুলীম সম্পর্কে ইতিহাসে উদ্ধৃত হয়েছে যে, হুনাইনের যুদ্ধে ইসলামী বাহিনীর মক্কী সৈন্যেরা পলায়ন করলে যুদ্ধ জয়ের পর তিনি সমস্ত পলাতক মক্কী সৈন্যের শিরচ্ছেদ করার জন্যে হযরত (স)-কে পরামর্শ দিয়েছিলেন
|
(সহীহ মুসলিম থেকে সিয়ারুস সাহাবিয়ায় উদ্ধৃত)
|
তাঁর স্বামী আবু তালহা মূর্তি-পূজারী ছিলেন
|
তিনি একটি বৃক্ষের পূজা করতেন
|
উম্মে সুলীন মুসলমান হবার পর স্বামীকে নানাভাবে বুঝাতে থাকেন যে, মাটির বুক চিরে যে গাছের জন্ম হয়, তা কিভাবে খোদা খোদা পহতে পারে? স্ত্রীর কথায় ধীরে ধীরে স্বামীর মন প্রভাবিত হয় এবং এক পর্যায়ে তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন
|
(ইবনে সা'দ থেকে সিয়ারুস সাহাবিয়ায় উদ্ধৃত)
|
রাসূলে করীম (স)-এর জামানায় ইসলামের জন্যে অর্থ ব্যয়েও মহিলারা কিছুমাত্র পিছনে ছিলেন না
|
সহীহ বুখারীতে উল্লেখিত হয়েছে, একবার হযরত বিলাল (রা) রাসূলে করীম (স)-এর আহবান ক্রমে মসজিদে নববীতে সমবেত লোকদের কাছ থেকে ঘুরে ঘুরে আর্থিক সাহায্য সংগ্রহ করছিলেন
|
মসজিদের এক পার্শ্বে সমবেত মহিলার এটা টের পেয়ে নিজেদের কানের দুল, হাতের চুড়ি এবং অন্যান্য অলঙ্কারাদি খুলে খুলে রাসূলের খেদমতে জমা করতে লাগলেন
|
মোটকথা, ইসলাম প্রচারে মহিলার পূর্ণ উৎসাহ-উদ্দীপনার সাথে রাসূলে আকরাম (স)-এর সাথে সহযোগিতা করেন
|
তাঁরা নিজ নিজ স্বামী, ভৃত্য, দাসী, গোলাম, আত্নীয়-স্বজন, সাক্ষাত-প্রার্থী ও বন্ধু-বান্ধবদের ইসলাম গ্রহণে উৎসাহ দেন
|
ইসলামের পথে তাঁরা নানারূপ দুঃখ-কষ্টও ভোগ করেন
|
তাঁরা আবিসিনিয়ায় হিজরতেও অংশ নেন
|
তাঁদের ঈমান কিরূপ সুদৃঢ় ছিলো দু'-একটি ঘটনায় তার প্রমাণ পাওয়া যায়
|
আবিসিনিয়ার খৃষ্টান পরিবেশে গিয়ে বিবি উম্মে হাবীবার স্বামী উবাইদুল্লাহ বিন জাহাশ এবং বিবি সওদার স্বামী সুকরান ইসলাম ত্যাগ করে খ্রিষ্টান হয়ে যায়
|
কিন্তু এই দুই মহিলা ইসলামের ওপর অবিচল থাকেন
|
এর বিনিময়ে উভয়ে রাসূলে আকরাম (স)-এর স্ত্রী তথা উম্মুল মুমিনীন হবার পরম সৌভাগ্য অর্জন করেন
|
হযরত উমর (রা)-এর দুই দাসী জুনাইরা ও লাবীবা মক্কায় অবস্থানকালে ইসলামে দীক্ষিত হন
|
ইসলাম গ্রহণের পূর্ব হযরত উমর (রা) তাদের ওপর কঠোর নির্যাতন চালাতেন
|
তাদেরকে প্রহার করতে করতে নিজেই পরিশ্রান্ত হয়ে বিরতি দিতেন
|
তিনি বলতেন : কারো প্রতি দয়াপরবশ হয়ে নয়, নিজেই পরিশ্রান্ত হয়ে বিরতি দিচ্ছি; কিছুক্ষণ বিশ্রাম গ্রহণের পর আবার প্রহার শুরু করবো
|
কিন্তু এই নিষ্ঠুর প্রহারও তাঁরা মেনে নেন; তবু ইসলাম ত্যাগ করতে সম্মত হননি
|
জানা যায়, আবু লাহাবের বৃদ্ধা দাসী সাওবিয়াও ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন
|
তাঁকে মুক্তিদান করা হয়েছিলো বলে সম্ভবত আবু লাহাব এই বৃদ্ধার ওপর নির্যাতন চালাতে সাহস পায়নি
|
হযরত উমর (রা)-এর আত্নীয়া শাফাআ বিনতে আব্দুল্লাহ কবে ইসলাম গ্রহণ করেন জানা যায়নি
|
তিনি লেখাপড়া জানতেন
|
হযরত (স) তাঁর স্ত্রী হাফসা (রা)-কে লেখাপড়া শিখানোর জন্যে শাফাআকে নিযুক্ত করেন
|
ইসলামের প্রচার ও প্রসারে তিনিও উল্লেখযোগ্য অবদান রাখেন
|
ইবনে সা'দ -এর এক বর্ণনায় পাওয়া যায়, বাহির থেকে অমুসলিম গোত্রগুলোর দূতেরা মদীনায় এলে মদীনার এক আনসারী মহিলা তাদের খুব মেহমানদারী করতেন
|
এই মেহমানদারীও ইসলাম প্রচারের জন্যে অত্যন্ত ফলপ্রসু প্রমাণিত হতো
|
প্রথম দিকে তেমন সাড়া জাগাতে না পারলেও এখন করোনাই রাজা
|
লোকের মুখে মুখে আর মিডিয়ার পাতাজুড়ে কোথাও অন্য কোন কিছুর ঠাঁই নেই
|
আর করোনার নামের সঙ্গেও রাজ-রাজড়ার যোগাযোগ ঘনিষ্ঠ
|
রাজার মাথার মুকুট বা ক্রাউনের সঙ্গে ভাইরাসটির আনুবীক্ষণিক চেহারার নাকি মিল অনেক
|
আর সেই ক্রাউন থেকেই করোনা ভাইরাসের নামকরণ
|
করোনা ভাইরাস মানুষের কাছে অপরিচিত কোন জীবাণু নয়
|
প্রতি বছরই তো আমরা সাধারণ সর্দি-জ্বর বা ইনফ্লুয়েঞ্জায় আক্রান্ত হই
|
কিন্তু সর্দি-জ্বরে আক্রান্ত হয়ে কে কবে মৃত্যুবরণ করেছেন খুঁজতে গেলে গুগলও বোধ করি ফেল মারবে
|
তাহলে প্রশ্ন দাঁড়াচ্ছে এই উহান করোনা ভাইরাস নিয়ে এত হৈ চৈ, সতর্কতা আর কথা কেন? করোনা ভাইরাসের একটা অদ্ভুত বদাভ্যাস আছে
|
এটি বেশিরভাগ সময় ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের মতোই সাধারণ সর্দি-কাশি করলেও, মাঝে-মধ্যেই এর চেহারা বদল হয়
|
ভাইরোলজির ভাষায় যাকে বলে মিউটেশন
|
আর ভাইরাসের যখনই মিউটেশন হয় তখন তা প্রথম দিকে মানবদেহে কখনও কখনও মারাত্মক রোগ সৃষ্টি করতে পারে
|
পৃথিবীব্যাপী যে সর্দি-কাশি প্রথমবারের মতো তান্ডব সৃষ্টি করেছিল তার নাম স্পেনিশ ফ্লু
|
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরপরই ১৯১৮ থেকে ১৯২০ সাল পর্যন্ত সারা পৃথিবীতে প্রায় ৫০ কোটি মানুষ এই ফ্লুতে আক্রান্ত হয়, যা ছিল পৃথিবীর সেই সময়কার মোট জনসংখ্যার তেত্রিশ শতাংশ
|
সেই সময় এই ফ্লুতে মারা গিয়েছিল দুই থেকে দশ কোটি মানুষ
|
এরপরও দফায় দফায় ভাইরাসজনিত বিশ্বব্যাপী ইনফ্লুয়েঞ্জা প্যান্ডেমিকে বিপর্যস্ত হয়েছে মানবজাতি
|
১৯৫৭-৫৮ সালে এশিয়ান ফ্লু, ১৯৬৭-৬৮-এর হংকং ফ্লু, ১৯৭৭-৭৮-এর রাশিয়ান ফ্লু আর ২০০৯-এর ফ্লু প্যান্ডেমিক এসবের অন্যতম
|
এসব প্যান্ডেমিকে আক্রান্ত হয়েছিলেন একেকবারে পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার ত্রিশ শতাংশ পর্যন্ত মানুষ আর মারা গিয়েছিল দশ লাখ থেকে এক কোটি
|
করোনা ভাইরাসের সঙ্গে মানুষের পরিচয় ১৯৬০ সালে ভাইরাসটির আবিষ্কারের পর
|
হালের যে সার্স আর মার্স, এ দুটি কিন্তু করোনা ভাইরাসেরই মিউটেশনের ফল
|
বিশ্বব্যাপী আতঙ্ক সৃষ্টি করলেও সার্স আর মার্স পৃথিবীজুড়ে ছড়িয়ে পড়েনি বলে প্যান্ডেমিকের খেতাব পায়নি ঠিকই, কিন্তু এই দুই আউটব্রেকে মৃত্যুর হার ছিল ইনফ্লুয়েঞ্জার প্যান্ডিমিকগুলোর তুলনায় অনেক বেশি
|
ঐ প্যান্ডিমিকগুলো যেখানে দশমিক দুই থেকে সর্বোচ্চ তিন শতাংশ কেস ফেটালিটি রেট ছিল, সেখানে সার্সে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছিল পনেরো শতাংশ পর্যন্ত
|
আর সার্সের পরে যে মার্স, তাতে এই হার বেড়ে প্রায় চল্লিশ শতাংশ ছুঁই ছুঁই করেছিল
|
এই যে করোনা ভাইরাসের একেকটি মিউটেটেড স্ট্রেইন, সম্ভবত এগুলো এখনও আমাদের মাঝে বহাল তবিয়তে বর্তমান
|
সেদিন বিটিভিতে সুভাস সিংহ রায় দাদার সঞ্চালনায় খবর প্রতিদিনের বিশেষ এডিশনে ডাক পড়েছিল
|
টকশোটার ফাঁকে ফাঁকে কথা হচ্ছিল বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক মান্নান স্যারের সঙ্গে
|
বলছিলেন ষাটের দশকের শেষের দিকে হংকং ফ্লু প্যান্ডেমিকের কথা
|
কিভাবে পুরো পূর্ব পাকিস্তান কাঁপিয়ে-দাপিয়ে দিয়েছিল ঐ ফ্লুটি
|
অথচ এই হংকং ফ্লু এখনও বাংলাদেশে হয়, তবে এর ভয়ঙ্কর রূপ দেখা যায় না
|
এখনও প্রতি বছর পৃথিবীতে গড়ে প্রায় এক শ' কোটি মানুষ সিজনাল ফ্লুতে আক্রান্ত হন
|
আমরা প্রায়ই রসিকতা করে বলি সর্দি-কাশিতে ওষুধ খেলে ভাল হতে সাত দিন, আর না খেলে এক সপ্তাহ
|
করোনা ভাইরাসের সঙ্গে পশু-পাখির যোগাযোগটা অত্যন্ত নিবিড়
|
হালের যে উহান করোনা ভাইরাস, ধারণা করা হচ্ছে তা ছড়িয়েছে বাদুর থেকে
|
সর্বভুক চীনারা ঠিকমতো রান্না না করে কাঁচা বাদুড় খেতে গিয়েই ঝামেলাটা পাকিয়েছে
|
প্রথম যখন করোনা ভাইরাস আইসোলেশন করা হয়, তা তখন পাওয়া গিয়েছিল মুরগিতে
|
এবারের উহান করোনা ভাইরাস ছড়ানোর জন্য বাদুড় ছাড়াও সাপ থেকে শুরু করে গৃহপালিত কুকুর-বিড়ালকেও শাপ-শাপান্ত করা হচ্ছে
|
করোনা ভাইরাস নিয়ে আমাদের টনকটা এবারে নড়েছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উদ্যোগে উহানে আটকেপড়া তিন শতাধিক বাঙালীকে এয়ার লিফট করে ঢাকায় নিয়ে আসার পরপরই
|
এর আগ পর্যন্ত আমরা আর আমাদের মিডিয়া, আমরা সবাই ব্যস্ত ছিলাম ঢাকার দুই সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচন নিয়ে
|
একদিকে যেই না ফুরাল নির্বাচনী উত্তেজনা, অন্যদিকে সঙ্গে সঙ্গে বিমানে চড়ে তিন শ' জনেরও বেশি বাঙালীর উহান থেকে আগমন
|
ব্যস আর যায় কোথায়
|
সঙ্গে সঙ্গে ডানা মেলতে শুরু করল গুজবের পর গুজব
|
সঙ্গে আছে ফেসবুকে স্ট্যাটাসের পর স্ট্যাটাস আর সঙ্গত কারণেই সরগরম মিডিয়াও
|
এটা সত্যি যে, এই তিন শ' জনকে আইসোলেশনে বা হাসপাতালে অবজারভেশনে ঠিক যেরকম বিজ্ঞানসম্মতভাবে রাখা উচিত তার যথেষ্ট আয়োজন আমাদের দেশে নেই
|
কিন্তু এটাও মাথায় রাখতে হবে যে, রাতারাতি তা তৈরি করাও অসম্ভব
|
সহসা উদ্ভূত এই পরিস্থিতি মোকাবেলায় সরকার যে সর্বোচ্চ চেষ্টাটা করছে আর সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকে যে আন্তরিকতাটুকু দেখানো হচ্ছে তা এক কথায় অতুলনীয়
|
জাপান এবং আমেরিকার পর পৃথিবীর তৃতীয় রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ তার নাগরিকদের বিনা খরচে চীন থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে
|
পাকিস্তান আরেক ডিগ্রী সরস
|
বেইজিং-এর পাকিস্তান দূতাবাস থেকে সে দেশের প্রবাসী নাগরিকদের জানিয়ে দেয়া হয়েছে যে জীবন-মৃত্যু যেহেতু স্রষ্টার হাতে আর এ ব্যাপারে মানুষের কিছু করার সুযোগও নেই, কাজেই পাকিস্তান সরকার তার নাগরিকদের চীন থেকে দেশে ফিরিয়ে আনার কোন উদ্যোগ নেবে না
|
প্রধানমন্ত্রী যে 'মমতাময়ী মা' তার প্রমাণ এর মধ্য দিয়ে তিনি আরও একবার দিলেন
|
তবে আমাদের প্রস্তুতিটা নেয়ার সময়টাও এখনই
|
সরকারের প্রচেষ্টা আর উপরওয়ালার আনুকূল্যে আমরা হয়তো এ যাত্রাও পার পেয়ে যাব, কিন্তু ভবিষ্যতের জন্য তৈরি হতে হবে এখন থেকেই
|
এজন্য প্রয়োজন বিশেষজ্ঞদের পরামর্শে একটি স্থায়ী কোয়ারেন্টাইন ফ্যাসিলিটি তৈরি করা, ঢাকায় এক বা একাধিক হাসপাতালে নেগেটিভ এয়ার প্রেশার আইসোলেশন ওয়ার্ড প্রতিষ্ঠা করা আর কিছু সংখ্যক বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও অন্যান্য হেলথ স্টাফের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা
|
পাশাপাশি এ ধরনের রোগ নির্ণয় এবং এ সংক্রান্ত গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনার জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে সক্ষমতাও দ্রুত বাড়ানো উচিত
|
একটা কথা মনে রাখতে হবে যে, আমাদের কাজটুকু আমাদেরকেই করতে হবে
|
অন্যরা কেউ তা করে দেবে না
|
Subsets and Splits
No community queries yet
The top public SQL queries from the community will appear here once available.