content
stringlengths
0
129k
রাজনীতি থেকে বিনোদন, বলি থেকে টলি, রান্নার রেসিপি থেকে রূপ চর্চ্চা, স্বাস্থ থেকে খেলার মাঠ, সরকারি ও বেসরকারীর সমস্ত চাকরির খবর সবার প্রথম পেতে এই কলকাতা -এর সাথে যুক্ত থাকুন
সৌদীপ ভট্টাচার্য : ‌উত্তর ২৪ পরগনার বারাসতের বড় দুর্গাপুজোগুলির মধ্যে অন্যতম বারাসত দক্ষিণপাড়া সংলগ্ন কুতুলশাহী রোডের সবুজ সংঘের দুর্গাপুজো
৬০ তম বর্ষে এবছর সবুজ সংঘরের মাতৃমণ্ডপ ও মাতৃপ্রতিমা মন কেড়েছে দর্শনার্থীদের
রবিবার এই পুজোর উদ্বোধন করেন রাজ্যের খাদ্য সরবরাহ দপ্তরের মন্ত্রী রথীন ঘোষ
উপস্থিত ছিলেন বারাসত পুরসভার প্রশাসক সুনীল মুখার্জী, জেলা তৃণমূলের সভাপতি অশনি মুখার্জী, বারাসত শহর তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি অরুন ভৌমিক সহ বিশিষ্টজনেরা
সবুজ সংঘ পুজো কমিটির কর্ণধার বিপ্লব সান্যাল জানান, কোভিডের কারণে গত বছরের পাশাপাশি এই বছরও মণ্ডপ সম্পূর্ণ খোলা রাখা হয়েছে
করোনা বিধি মেনে এ বছর তাঁরা দর্শনার্থীদের মাতৃপ্রতিমা দর্শন করাবেন
পাশাপাশি, তাঁদের মণ্ডপে স্যানিটাইজার এবং মাস্ক রাখা হচ্ছে
করোনা সংক্রান্ত বিষয়ে রাজ্য সরকার এবং হাইকোর্টের সমস্ত গাইড লাইন তাঁরা মেনে চলছেন বলেও জানান বিপ্লব সান্যাল
উল্লেখ্য, সবুজ সংঘ বারাসতের বেশ কয়েক বছর ধরেই বড় মাপের দুর্গাপুজো করছে
এই পুজো কমিটি রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে বিশ্ব বাংলা শারদ সম্মান পেয়েছে বেশ কয়েকবার
এ বছর পুজোর পাশাপাশি বেশ কিছু সেবামূলক কর্মসূচি নিয়েছে সবুজ সংঘ পুজো কমিটি
পুজোর চারদিন মণ্ডপের পাশেই সাংস্কৃতিক মঞ্চ থেকে বেশ কিছু অনুষ্ঠানেরও আয়োজন করা হয়েছে
পঞ্চমীর দিন উদ্বোধনের পর থেকেই বারাসত তথা জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ আসছেন সবুজ সংঘের পুজো মণ্ডপ এবং প্রতিমা দর্শন করতে
বিনোদন#
10/11/2021 06:00:00
!
: বিনোদন
:
: ()
মৃতদেহ সৎকার করতে যাওয়ার পথে ট্রাক দুর্ঘটনায় মৃত বাগদার ১৮ জন
‌ সমকালীন প্রতিবেদন : ‌মৃতদেহ সৎকার করতে নিয়ে যাওয়ার পথে ট্রাক উল্টে মর্মান্তিকভাবে মৃত্যু হল ১৮ জনের
এরমধ্যে একই পরিবার-পরিজন মিলিয়ে ১০...
হাবড়ায় ভর সন্ধেয় ব্যবসায়ীকে খুন
‌ সমকালীন প্রতিবেদন : ‌দোকানের ভেতরেই এক ব্যবসায়ীকে খুর মেরে খুন করে পালালো এক বক্তি
সোমবার ভর সন্ধেয় এই ঘটনা ঘটেছে উত্তর ২৪ পরগনার হাবড়া...
বনগাঁয় সেফ ড্রাইভ, সেভ লাইফ নিয়ে দুমাসের কর্মসূচির সূচনা
সমকালীন প্রতিবেদন : মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে ফের রাজ্যে 'সেফ ড্রাইভ, সেভ লাইফ' কর্মসূচির সূচনা হল
দুমাস ধরে চলবে এই কর্মসূচি
দিনের টুকিটাকি :‌ ৪ ডিসেম্বর, ২০২১
মা ও শিশু অপুষ্টিতে ভুগতে থাকা পুরুলিয়ার পাড়া ব্লকের পুষ্টিকেন্দ্রে শিশু ও তাদের মায়েদের সঙ্গে দেখা করে শিশুদের পুষ্টি সম্পর্কিত বিবিধ বিষয...
দিনের টুকিটাকি
দেশ - বিদেশ
বিশেষ রচনা
- ই সমকালীন
নদীর স্রোতের মতো বয়ে চলে সময়
তার সঙ্গে ছুটে চলে জীবন
সময়ের সঙ্গে জীবনের এই চলার পথে প্রতি মুহূর্তে ঘটে চলেছে নানা ঘটনা
জিজ্ঞাসু মন তারই খোঁজ পেতে চায়
সময় মেনে চেনা জগৎ থেকে অচেনা পথের সেই সুলুকসন্ধান দিতে চাই আমরা
এই সময়কালে চারপাশের দৈনন্দিন ঘটনার মধ্যে যেগুলি আম বাঙালীর মন ছুঁয়ে যাবে, সাধারণ মানুষের স্বার্থ থাকবে, এমন খবরই আমরা সততার সঙ্গে যত দ্রুত সম্ভব তুলে ধরতে চাই আমাদের এই প্ল্যাটফর্মে
একটু ভিন্ন স্বাদে, সুস্থ সাহিত্য-সংস্কৃতির পরিচয় তুলে ধরতে দায়বদ্ধ ই-সমকালীন
মাধ্যমিকে সর্বোচ্চ নম্বর প্রাপকদের তালিকায় বনগাঁর ছাত্র
সমকালীন প্রতিবেদন : এবারের মাধ্যমিক পরীক্ষায় যে ‌৭৯ জন পরীক্ষার্থী প্রথম স্থানে রয়েছে, সেই তালিকায় জায়গা করে নিল বনগাঁর এক ছাত্র
বনগাঁয় জনসমুদ্রে ভাসিয়ে 'ঘরের ছেলে' বিধায়ক বিশ্বজিৎ দাসকে বরণ
সমকালীন প্রতিবেদন : ‌এ যেন ঘরের ছেলের ঘরে ফেরা
হয়তো এতোদিন এমন দিনের অপেক্ষায় ছিলেন বনগাঁয় একটা বড় অংশের মানুষ
বুধবার বিকেলের জনসমুদ্র ...
উত্তর সম্পাদকীয় (13) কৃষি (6) খেলা (67) দিনের টুকিটাকি (128) দেশ - বিদেশ (108) পাঠকের কলম (1) বিনোদন (52) বিশেষ রচনা (134) ভ্রমন (8) রাজ্য (373) রান্নাবান্না (17) রাশিফল (147) শিক্ষা (41) সাহিত্য (13) ‌স্বাস্থ্য (67)
অল মুভি অল টিভি সিরিয়াল নাটক পেতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন ! মাসিক চার্জ মাত্র:- 200 টাকা ! কন্টাক্ট নাম্বারঃ:- 01302259147-01943589243
এই সিরিজের লেখাগুলো লিখতে গিয়ে চেস্টা করি, নিজের একান্ত ব্যক্তিগত তথ্য বা গাল-গপ্প যেন উঠে না আসে - তথাপি কিছু চলেই আসে! ভ্রমন বা জীবনের কথা যেখানে থাকবে, তা তো কোন না কোন ব্যক্তি-আশ্রিতই হবে! এ পর্যন্ত কারো কাছ থেকে তেমন কোন আপত্তির আভাষ পাই নি - তবু, কারো বিরক্তি লাগলে নিঃসঙ্কোচে জানাবেন - ইনশাল্লাহ্, তখন আরো নৈর্ব্যক্তিক করার চেষ্টা করবো! আমি চেস্টা করছি একজন নাবিকের জীবনটা সমুদ্রে কেমন কাটে/কাটলো - চড়াই-উৎরাই পার হয়ে একজন মানুষ হিসাবে তার জীবন কি ভাবে করে - সে সম্বন্ধে একটা ধারণা দিতে - লেখার পেছনে কলম (বা কী-বোর্ড) হাতে মানুষটা ঠিক কে - যেন ব্যাপারগুলো বোধগম্য হয় বা উপস্থাপনযোগ্য হয়!
যাহোক, "সমুদ্রে জীবন -১২" পর্বে এক "আত্মীয় পরিবারের" সঙ্গে অনেকদিন পর দেখা হবার বর্ণনা দিয়েছিলাম
তাদের "আবার আসিব ফিরে" বলে বিদায় নেবার আগে, ঐ পরিবারের কয়েকজনকে নিয়ে আমার স্বভাবসুলভভাবেই বইয়ের দোকানে গিয়েছিলাম - মধ্য লন্ডনে বৃটিশ বইয়ের চেইন -এর একটা দোকানে
ওখান থেকে অন্যান্য বইয়ের ভিতর, আমার আগের পড়া একটা বই কিনলাম -
উদ্দেশ্য - মামাতো বোনদের বইখানি উপহার দেয়া
আমার ঐ মামাতো বোনেরা, ইংল্যান্ডের সমাজের পশুসুলভ ভোগবাদ, ব্যক্তি-স্বাধীনতা ও স্বেচ্ছাচারিতার প্রতিকূল পরিবেশে যেভাবে হিজাব-নিক্বাব সমেত নিজেদের, আল্লাহর ইচ্ছা অনুযায়ী পরিচালনা করার আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছিল - সেটা দুর্লভ ও অভাবনীয়! তাদের খানিকটা সাহস যোগাতে ও করতে আমার মাথায় চিন্তাটা আসলো
আমি যখন তাদের হাতে বইটা তুলে দিলাম, তখন তাদের সবার ছোট বোনটা আমাকে ইসলামী লেকচারের একটা ক্যাসেট উপহার দিল - যার একপাশে ইউসুফ ইসলামের একটা লেকচার ছিল - আর অপর পাশে ছিল হামযা ইউসুফের একটি লেকচার
ইউসুফ ইসলাম সম্বন্ধে আগে থেকে জানলেও - হামযা ইউসুফের ব্যাপারে সেই প্রথম জানলাম
তার লেকচারটা খুবই ভালো লাগলো এবং জাহাজ থেকেই আমি আমার মামাতো বোনদের একজনকে ফরমায়েশ দিলাম, সে (যে আমার খালাতো ভাইয়ের স্ত্রীও) যেন -তে পাওয়া যায় - হামযা ইউসুফের এমন সকল অডিও ক্যাসেট আমার জন্য কিনে রাখে - ৫৬ দিন পরে যখন "আবার আসিব ফিরে", তখন যেন আমার জন্য সেগুলো রেডি থাকে
আপনাদের অন্য একটা পর্বে আগেও বলেছি, আমি তখন - জাপান - - দঃ কোরিয়া () - - তাইওয়ান () - - হং কং - - সিঙ্গাপুর - - সুয়েজ খাল - - হল্যান্ড () - - জার্মানী() - - ইংল্যান্ড() - - ফ্রান্স ( ) - - সুয়েজ খাল - - সিঙ্গাপুর - - হং কং - - জাপান -এরকম একটা লুপে ছিলাম - যাতে ৫৬দিন পর পর ঘুরে ঘুরে সপ্তাহের একই বারে একই বন্দরে থাকার কথা!
এখানে জ্ঞাতব্য বিষয় হচ্ছে, জাহাজ -র -তে ভিড়লেই, কন্টেইনার জাহাজের একজন সিনিয়র অফিসারের, ১৩৫ কিলোমিটার দূরে লন্ডনে যেতে পারাটা যে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বা এমনি এমনিই নিশ্চিত - তা কিন্তু নয়! অনেক কয়টা ফ্যাক্টর একত্রিত হলে, তবেই কিন্তু যাওয়াটা সম্ভব হয়
উদাহরণস্বরূপ, আপনি তড়িঘড়ি করে থেকে -র বহির্নোঙরে এসে দেখলেন যে, আপনার যে বার্থে যাবার কথা, সেই বার্থটা এখনো খালি হয় নি - সেখানে আগে থেকে যে জাহাজটা ছিল, কোন কারণবশত সেটার শেষ হয়নি
যখন শেষপর্যন্ত বার্থে গেলেন - তখন হয়তো থেকে তথা যাবার শেষ ট্রেনটা আর ধরার উপায় নেই
ব্যস, আপনার মত -এর ৫৬ দিন ধরে প্ল্যান করা ভ্রমণ ভন্ডুল হয়ে গেলো
আলহামদুলিল্লাহ্, ২/১ বার ছাড়া আমাকে তেমন দুর্ভাগ্যজনক পরিস্থতির সম্মুখীন হতে হয় নি! তবে এভাবে প্ল্যান ভন্ডুল হলে, দুঃখে কাঁদতে বসার উপক্রম হয়!
যাহোক, এরপরের বার যথারীতি আমার ঐ "আত্মীয় পরিবারের" কাছে লন্ডন যাওয়া হলো এবং আরো বেশী সময় থাকার সুযোগও হলো! আমার সেই মামাতো বোন (তথা খালাতো ভাইয়ের স্ত্রী) আগে থেকেই ক্যাসেটগুলো ও কিছু বই ডাক যোগে (আহমাদ দীদাত প্রতিষ্ঠিত) থেকে আনিয়ে রেখেছিলো
সেবার আমি -এ মুসলিমদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কিছু জায়গায় যাবার সুযোগ পেলাম - যার ভিতর মসজিদ এবং বেকার স্ট্রীটে (তথা ম্যালকম্ব স্ট্রীটে) অবস্থিত ইসলামী বইয়ের দোকান - অন্যতম
এছাড়া ইউসুফ ইসলাম কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত ইসলামী স্কুলটা দেখারও সুযোগ হলো!
জাহাজে ফিরে এসে, হামযা ইউসুফের লেকচারের অডিও ক্যাসেটগুলো এক এক করে শুনতে থাকলাম
যতদূর মনে পড়ে, খুব সম্ভব ২১টা ক্যাসেট ছিল
ঐ ক্যাসেটগুলোর মাধ্যমে ইসলামের একটা নতুন দিগন্ত আমার সামনে উন্মোচিত হলো
আমি জানলাম হামযা ইউসুফ নামের একজন ধর্মান্তরিত সাদা-চামড়া মুসলিম দীর্ঘ ৬ বছর সাহারা সংলগ্ন মৌরিতানিয়ার মরু-ভূমিতে থেকে কিভাবে দ্বীন ইসলাম শিক্ষা করেছেন এবং পরবর্তীতে কিভাবে নিজে যা জেনেছেন, তা অন্যকে জানানোর প্রচেষ্টায় এবং দ্বীন ইসলামের প্রচার-প্রসারের জন্য - পশ্চিমা বিশ্ব তথা মধ্য-প্রাচ্যের শহরগুলোতে প্রোগ্রাম করে বেড়াচ্ছেন
ঐ সব ক্যাসেট থেকেই জানলাম যে, তিনি ক্যালিফোর্নিয়ার -তে বসবাস করেন এবং ওখানে বলে একটা মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করার প্রক্রিয়ায় ব্যস্ত
অডিও ক্যাসেটগুলো শুনতে শুনতে ভাবতাম - ইশ! যদি কখনো -তে যেতে পারতাম - তা হলে হয়তো হামযা ইউসুফের সাথে দেখা হতো বা তার দেখে আসতে পারতাম
আমি তখনো কল্পনাও করতে পারিনি যে, আমার অদৃস্টে তখন এমন একটা জাহাজে পরর্তীতে যাবার কথা লেখা হচ্ছে, যার পথ ধরে আমার -তে যাবার পথ খুলে যাবে এবং সেই সূত্র ধরে পরর্বতী কয়েক বছর আমি ঐ এলাকায় এত যাতায়াত করবো যে, ঐ জায়গাগুলো আমার একধরনের বাড়ীঘরে পরিণত হবে
এখানে আরেকটু বলেই আজকের পর্ব শেষ করবো ইনশা'আল্লাহ্ - ঐ সময়টায় এবং ঐ জাহাজে থাকা অবস্থায়ই আমি একটা বই পড়ি - যা, একজন মুসলিম হিসাবে, জীবন সম্বন্ধে আমার ধ্যান-ধারণাকে আমূল বদলে দেয়
ঐ বইটাও একজন ধর্মান্তরিত মুসলিম আহমাদ থমসনের লেখা: -
ঐ বইটা পড়ে আমি অনুধাবন করি যে ৫ ওয়াক্ত নামায পড়ে, নিয়মিত রমযানের রোজা রেখে বা হজ্জ সহ অন্যান্য আপাত অবশ্যকরণীয় করেও, মানুষ কিভাবে ইসলাম তথা ইসলামী - বিবর্জিত হতে পারে! ঐ বইখানি পড়ার পরে, আজ পর্যন্তও, নিজের মুসলিম সত্তা নিয়ে আমি আর পরিতৃপ্ত, সুখী বা হতে পারি নি
তাছাড়া ঐ জাহাজে থাকা অবস্থায় ইসলাম নিয়ে "পড়া" ও "শোনা" থেকে আমি বুঝি যে, আমিও আসলে একরকমের "ধর্মান্তরিত" - আমি যে ইসলামে জন্মগ্রহণ করেছিলাম, আর আমি যে ইসলামকে জীবনে ধারণ করা জরুরী মনে করতে শিখছি - দু'টো একেবারেই ভিন্ন! সেজন্যই গত সংখ্যায় বলেছিলাম: "ঐ পরিবারের সাথে জাহাজী জীবনে আবার নতুন করে পরিচিত হওয়াটা আমার জীবনের একটা হয়ে যায়!"
[যে জাহাজটির গল্প বললাম এতক্ষণ - গত সংখ্যায়ও যেটার ছবি দিয়েছিলাম - আমার নাবিক জীবনের সবচেয়ে বড় কন্টেইনার জাহাজটিকে -এর বার্থ সংলগ্ন দেখা যাচ্ছে
এই জাহাজে ঠিক এই বার্থে আমি একাধিকবার গিয়েছি!]
[একই জাহাজকে সিঙ্গাপুরের জেটিতে দেখা যাচ্ছে]
. *
'
--'
'