content
stringlengths
0
129k
একশো থেকে দু'শোতম স্থানের মধ্যে রয়েছে তিনটি হাসপাতাল
যথাক্রমে হিজলি গ্রামীণ হাসপাতাল, ঘাটাল মহকুমা হাসপাতাল এবং দাসপুর গ্রামীণ হাসপাতাল
দু'শো থেকে তিনশোতম স্থানের মধ্যে রয়েছে ছ'টি হাসপাতাল
যথাক্রমে খড়্গপুর মহকুমা হাসপাতাল, ডেবরা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল, চন্দ্রকোনা গ্রামীণ হাসপাতাল, দাঁতন গ্রামীণ হাসপাতাল, কেশপুর গ্রামীণ হাসপাতাল এবং কেশিয়াড়ি গ্রামীণ হাসপাতাল
দেখা যায়, রোগী স্বাচ্ছন্দ্যের দিকে নজর থাকে না অনেক হাসপাতালের
পরিষেবা এবং পরিকাঠামোর মানোন্নয়নেও নজর থাকে না
অথচ জেলার কমবেশি সব হাসপাতালের দিনে প্রচুর রোগী আসেন
অনেক হাসপাতালে নূন্যতম পরিষেবাও মেলে না
দেখা যায়, বিভিন্ন ওয়ার্ডের মধ্যে থাকা শৌচাগারগুলোর অবস্থা খুব খারাপ
বেশ কয়েকটি ব্যবহারের অযোগ্য
সব শয্যায় বেডকভার নেই
সব শয্যায় মশারিও নেই
ওয়ার্ডের আশেপাশেই যত্রতত্র দাহ্যবস্তু পড়ে রয়েছে
বেশ কয়েকটি ফায়ার এক্সটিংগুইশার অব্যবহৃত
কয়েকটি ওয়ার্ডের মেঝেতে খানাখন্দ তৈরি হয়েছে
অথচ, এ সব মেরামত করা হয়নি
পরিবেশের সৌন্দর্যায়নের দিকেও নজর দেওয়া হয়নি
রোগীর পরিজনেদের জন্য পানীয় জলের সুষ্ঠু ব্যবস্থা নেই
ছবিটা পাল্টাতেই এমন মূল্যায়ন এবং পুরস্কার
গুরুতর অসুস্থ কিংবদন্তী কথাসাহিত্যিক হাসান আজিজুল হক
উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী থেকে শনিবার (২১ আগস্ট) সকালে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাকে ঢাকায় আনা হয়েছে
এদিন সকাল সাড়ে ১০টার দিকে রাজশাহীর শাহ্‌ মখদুম বিমানবন্দর থেকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে ঢাকায় আনা হয়
ভর্তি করা হয়েছে জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউটে
খবরটি চ্যানেল আই অনলাইনকে নিশ্চিত করেছেন লেখকের ছেলে ইমতিয়াজ হাসান
তিনি বলেন, বাবার শারীরিক অবস্থা অপরিবর্তিত
করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) রাখা হয়েছে
এরআগে হাসান আজিজুল হকের শারীরিক সমস্যার কথা জানিয়ে সাংবাদিকদের তিনি জানিয়েছিলেন, 'বাবার বার্ধক্যজনিত সমস্যা ছাড়াও আগে থেকেই হার্টের সমস্যা, ডায়াবেটিস রয়েছে
বর্তমানে তিনি হাইপোনাট্রেমিয়ায় অর্থাৎ শরীরে লবণের ঘাটতিতে বেশি ভুগছেন
তিনি একেবারে নিস্তেজ হয়ে গেছেন
চিন্তাশক্তিও কমে গেছে
খুব বেশি কথা বলতে পারছেন না
কাউকে সেভাবে চিনছেনও না
১৯৩৯ সালের ২ ফেব্রুয়ারি পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার যবগ্রামের সম্ভান্ত্র এক মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন বরেণ্য কথাসাহিত্যিক হাসান আজিজুল হক
তার পঞ্চাশটিরও বেশি কবিতা, ছোটগল্প ও উপন্যাস রয়েছে
এক সপ্তাহ আগে প্রতি ডলারের দাম ছিল ৮৫ টাকা ৭৫ পয়সা
এখন তা ৫ পয়সা বেড়ে ৮৫ টাকা ৮০ পয়সা হয়েছে
গত বছরের একই সময়ে প্রতি ডলারের দাম ছিল ৮৪ টাকা ৮০ পয়সা
আলোচ্য সময়ে বেড়েছে ১ টাকা
শতকরা হিসাবে ১ দশমিক ১৮ শতাংশ বেড়েছে
এদিকে ব্যাংকগুলোর ডলারের চাহিদা মেটাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক চলতি অর্থবছরের ১ জুলাই থেকে ১৭ নভেম্বর পর্যন্ত বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে ১৮২ কোটি ২০ লাখ ডলার বাজারে ছেড়েছে
এর বিপরীতে কেন্দ ীয় ব্যাংক গড়ে ১৫ হাজার ৫০০ কোটি টাকা বাজার থেকে তুলে নিয়েছে
এর পরও বাজারে ডলারের সংকট কাটছে না
এর বিপরীতে রিজার্ভের পরিমাণ কমছে
মঙ্গলবার তা কমে ৪ হাজার ৪৯৫ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে
গত ৩১ অক্টোবর রিজার্ভ ছিল ৪ হাজার ৬৫০ কোটি ডলার
আলোচ্য সময়ে কমেছে ১৫৫ কোটি ডলার
অপর দিকে করোনার কারণে এলসির দেনা স্থগিতের পরিমাণ গত অর্থবছর পর্যন্ত বেড়ে ২২০ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে
এসব দেনা এখন শোধ করতে হচ্ছে
বৈদেশিক ঋণের কিস্তিও শোধ করতে হচ্ছে
এ ছাড়া সাম্প্রতিক সময়ে এলসি খোলার হার বেড়েছে প্রায় ৪৪ শতাংশ
এসব মিলে বৈদেশিক দেনা শোধের চাপ বেড়েছে
এক দিকে দেনা পরিশোধের চাপ বেড়েছে, অন্য দিকে বৈদেশিক মুদ্রার প্রবাহ কমেছে
চলতি অর্থবছরের অক্টোবর পর্যন্ত রপ্তানি আয় বেড়েছে ২৩ শতাংশ
সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আমদানি ব্যয় বেড়েছে ৪৮ শতাংশ
গত অর্থবছরের জুলাই অক্টোবরে রেমিট্যান্স বেড়েছিল ৪৩ শতাংশ
একই সময়ে তা কমেছে সামান্য
ফলে বাজারে বৈদেশিক মুদ্রার ঘাটতি তৈরি হয়েছে
এ কারণে ডলারের সংকট দেখা দিয়েছে
ব্যাংকগুলোতে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে নগদ ডলারের দাম
নগদ আকারে প্রতি ডলার এখন সর্বোচ্চ ৯০ টাকা ৫০ পয়সা দরে বিক্রি হচ্ছে
বেসরকারি খাতের মিডল্যান্ড ব্যাংক এই দরে বিক্রি করছে
এ ছাড়া সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক ৯০ টাকা ২০ পয়সা, ব্যাংক আল ফালাহ ৯০ টাকা ১০ পয়সা দরে বিক্রি করছে
অন্য ব্যাংকগুলো ৮৭ টাকা থেকে ৮৯ টাকা ৯০ পয়সা দরে বিক্রি করছে
করোনার পর বিদেশ ভ্রমণের বিধিনিষেধ তুলে দেওয়ার কারণে বিভিন্ন কাজে বিদেশে যাওয়ার প্রবণতা বেড়েছে
এ কারণে বেড়েছে নগদ ডলারের চাহিদা
যে কারণে এর দামও বেড়েছে বেশি
এ ছাড়া ব্যাংকগুলোতে এলসি খোলার জন্য প্রতি ডলার গড়ে ৮৫ টাকা ৬৫ পয়সা থেকে ৮৫ টাকা ৯০ পয়সা দরে বিক্রি হচ্ছে
সিলেটভিউ২৪ডটকম/পিটি-১৮
://.24.//314962
সম্পাদক : মো. শাহ্ দিদার আলম চৌধুরী
উপ-সম্পাদক : মশিউর রহমান চৌধুরী
সহকারী সম্পাদক : পিংকু ধর
✉ [ ] ☎ ০১৬১৬-৪৪০ ০৯৫ (বিজ্ঞাপন), ০১৭৯১-৫৬৭ ৩৮৭ (নিউজ)
আর বি কমপ্লেক্স (চতুর্থ তলা)
পূর্ব জিন্দাবাজার, সিলেট-৩১০০ সিলেট
তথ্য প্রযুক্তি সহযোগী - আইটি ল্যাব সলিউশন্স লি.
ডলারের তীব্র সংকট, দাম আরও বেড়েছে
নিউজ ডেস্ক
প্রকাশিত : ২৪ নভেম্বর, ২০২১ ১৩:৫৬
এক সপ্তাহ আগে প্রতি ডলারের দাম ছিল ৮৫ টাকা ৭৫ পয়সা
এখন তা ৫ পয়সা বেড়ে ৮৫ টাকা ৮০ পয়সা হয়েছে
গত বছরের একই সময়ে প্রতি ডলারের দাম ছিল ৮৪ টাকা ৮০ পয়সা
আলোচ্য সময়ে বেড়েছে ১ টাকা
শতকরা হিসাবে ১ দশমিক ১৮ শতাংশ বেড়েছে
এদিকে ব্যাংকগুলোর ডলারের চাহিদা মেটাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক চলতি অর্থবছরের ১ জুলাই থেকে ১৭ নভেম্বর পর্যন্ত বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে ১৮২ কোটি ২০ লাখ ডলার বাজারে ছেড়েছে
এর বিপরীতে কেন্দ ীয় ব্যাংক গড়ে ১৫ হাজার ৫০০ কোটি টাকা বাজার থেকে তুলে নিয়েছে
এর পরও বাজারে ডলারের সংকট কাটছে না
এর বিপরীতে রিজার্ভের পরিমাণ কমছে
মঙ্গলবার তা কমে ৪ হাজার ৪৯৫ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে
গত ৩১ অক্টোবর রিজার্ভ ছিল ৪ হাজার ৬৫০ কোটি ডলার
আলোচ্য সময়ে কমেছে ১৫৫ কোটি ডলার
অপর দিকে করোনার কারণে এলসির দেনা স্থগিতের পরিমাণ গত অর্থবছর পর্যন্ত বেড়ে ২২০ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে
এসব দেনা এখন শোধ করতে হচ্ছে
বৈদেশিক ঋণের কিস্তিও শোধ করতে হচ্ছে
এ ছাড়া সাম্প্রতিক সময়ে এলসি খোলার হার বেড়েছে প্রায় ৪৪ শতাংশ
এসব মিলে বৈদেশিক দেনা শোধের চাপ বেড়েছে
এক দিকে দেনা পরিশোধের চাপ বেড়েছে, অন্য দিকে বৈদেশিক মুদ্রার প্রবাহ কমেছে
চলতি অর্থবছরের অক্টোবর পর্যন্ত রপ্তানি আয় বেড়েছে ২৩ শতাংশ
সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আমদানি ব্যয় বেড়েছে ৪৮ শতাংশ
গত অর্থবছরের জুলাই অক্টোবরে রেমিট্যান্স বেড়েছিল ৪৩ শতাংশ