content
stringlengths
0
129k
আরেকটা হচ্ছে, এটা যেহেতু বৈশ্বিক শিল্প
ফলে অনেকেই শ্রমিকদের স্বার্থের ব্যাপারে অনেকে মনযোগী রয়েছে
আন্তর্জাতিক অঙ্গনে রিটেইলারদের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে
প্রায় সব দেশেই শ্রমিক সংগঠন রয়েছে
ফলে এখানে আন্তর্জাতিক ঐক্য বা যোগসূত্র তৈরি করা জরুরি হয়ে পড়েছে
ঐক্যবদ্ধ হয়ে সরকারের ওপর চাপ তৈরি করা প্রয়োজন
আমাদের বুধবার: কমপ্লায়েন্স বাস্তবায়নে গড়িমসি লক্ষ্য করা যায় কেন?
আনু মুহাম্মদ: কমপ্লায়েন্সের ব্যাপারটি আমাদের জন্য মোটেও প্রাসঙ্গিক হতো না যদি আমাদের বিদ্যমান শ্রম আইন (দুর্বল হলেও) বাস্তবায়ন হতো, সঙ্গে সঙ্গে আইএলও'র কনভেনশনগুলো অনুসরণ করা হতো
এগুলো বাস্তবায়নের জন্য ক্রেতাদের নির্দেশের জন্য অপেক্ষা করার কথা নয়
জনগণের প্রতি সরকার যদি ন্যূনতম প্রতিশ্রুতি থাকত তাহলে শ্রম আইন, আইএলও কনভেনশনের বিধি বাস্তবায়ন করা কঠিন কিছু হতো না
সরকারের যথেষ্ট সংখ্যক কারখানা পরিদর্শক (ফ্যাক্টরি ইন্সপেক্টর) থাকার কথা
কিন্তু আছে কি? বাংলাদেশে বেকারত্ব হার উর্দ্ধমূখী হওয়া সত্ত্বেও প্রয়োজনীয় জায়গায় মানুষকে নিয়োগ দেয়া হয় না
কারখানা পরিদর্শক তার মধ্যে একটি
দেশের প্রায় ৪ হাজার ফ্যাক্টরির জন্য মাত্র ১০-১২ জন লোক রয়েছে- এটা কি বিশ্বাসযোগ্য হতে পারে? এটাকে কেন যেন গুরুত্বই দিচ্ছে না সরকার
কোথায় কারখানা হবে, কোন ভবনে কারখানা হবে, শ্রমিকের মজুরি, নিরাপত্তা, কর্মপরিবেশ- সব কিছু নিশ্চিত করতে সরকারকে কমপ্লায়েন্সের জন্য অপেক্ষার দরকার নেই
আমাদের বুধবার: দোষীদের শাস্তি না হওয়ার বিষয়টিকে আপনি কীভাবে ব্যাখ্যা করবেন?
আনু মুহাম্মদ: আসল অপরাধীরা শাস্তি পায় না
পূর্বেই বলেছি মালিকের লোভ, অবহেলা-দায়িত্বহীনতার কারণে যদি শ্রমিকের মৃত্যু হয় তবে তা হত্যাকান্ডই
এবং সেখানে দায়ী হচ্ছে মালিক ও সরকারের সংশ্লিষ্ট সকল বিভাগ
জাতীয় আইনেই তাদের শাস্তি হওয়ার কথা
সরকারের দায়িত্ব হচ্ছে দেশের ভেতর যারা দায়ী থাকবে তাদের কঠোর শাস্তির আওতায় আনা
'৯০ সাল থেকে এ পর্যন্ত যত শ্রমিক মারা গেছে তাদের জন্য কেউ শাস্তি পায়নি
বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী, একজন মানুষকে হত্যা করা হলেই তার মৃত্যুদন্ডের বিধান রয়েছে
অথচ হাজার মানুষ মারা গেল সেখানে কোন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হলো না
আমাদের বুধবার: দুর্ঘটনার পর ষড়যন্ত্র খোঁজা হয়
আপনি কী মনে করেন সবগুলো ঘটনার সঙ্গে ষড়যন্ত্র রয়েছে?
আনু মুহাম্মদ: দুর্ঘটনার পর গার্মেন্টখাত ধ্বংসের 'ষড়যন্ত্রে'র কথা বলা একটি মুদ্রাদোষে পরিণত হয়েছে
কেবল বিজিএমইএ নয়, সরকারের মধ্যেও এ ধরনের কথা শোনা যায়
আগুন বা ভবনধসের ঘটনা ঘটলেই সরকার একে 'নাশকতা' বলে চালাতে চায়
নাশকতা এ দেশে ঘটতেই পারে
একটি দরিদ্র দেশ হিসেবে জাতীয়-আন্তর্জাতিক গোষ্ঠী এমনকি মালিকদের মধ্যে বিরোধের কারণেও নাশকতা হতে পারে
ঝুট ব্যবসায়ীদের সঙ্গে দ্বন্ধের কারণেও হতে পারে
তবে কোথাও কিন্তু পরিকল্পিতভাবে আগ্নিকাণ্ড বা ধসের ঘটনার সৃষ্টি হয় না
এসব ব্যাপারে কিন্তু অনুসন্ধানের কোন আগ্রহ কারো ভেতর দেখা যায় না
উল্টো শ্রমিকদের অভিযুক্ত করা হয়
আসল কারণটা লুকোনোর জন্যই এটি বলা হয়
যদি অনুসন্ধান করে নাশকতা সৃষ্টিকারীকে শনাক্ত করা হতো এবং তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হতো তবেই এটি বিশ্বাসযোগ্য হতো
তা না করে প্রতিবারই একই কথা আওড়ানো হয়
নাশকতার কথা বলে শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণের দায়, আসল অপরাধীদের আড়াল করা ও নিজেদের স্বার্থ উদ্ধার করা হয়
সময়ের সঙ্গে মানুষ এসব ভুলে যায়, সংবাদমাধ্যমও তেমন উচ্চবাচ্য করে না
তখন তারাও নাশকতা নিয়ে কথা বলে না
এটি তাদের কৌশল মাত্র; দুর্বৃত্তকে রক্ষার উত্তম কৌশল
: একই দিনে জোড়া ধাক্কা, মমতার সঙ্গে বৈঠকের আগেই তৃণমূল ছাড়লেন জিতেন্দ্র - 18
দক্ষিণবঙ্গ
हिन्दी मराठीગુજરાતીঅসমীয়া ಕನ್ನಡ தமிழ் മലയാളം తెలుగు ਪੰਜਾਬੀ اردو ଓଡ଼ିଆ
:##2020#
লাইফস্টাইল
জ্যোতিষকাহন
লাইফস্টাইল
জ্যোতিষকাহন
দক্ষিণবঙ্গ
ব্যবসা-বাণিজ্য
চাকরি ও শিক্ষা
পাঁচমিশালি
#
দক্ষিণবঙ্গ
ব্যবসা-বাণিজ্য
চাকরি ও শিক্ষা
পাঁচমিশালি
#
আপনার জেলা চয়ন করুন
মুর্শিদাবাদ
উত্তর ২৪ পরগণা
জলপাইগুড়ি
পশ্চিম বর্ধমান
পশ্চিম মেদিনীপুর
পূর্ব বর্ধমান
পূর্ব মেদিনীপুর
-
একই দিনে তৃণমূলে জোড়া ধাক্কা, মমতার সঙ্গে বৈঠকের আগেই দল ছাড়লেন জিতেন্দ্র
একই দিনে তৃণমূলে জোড়া ধাক্কা, মমতার সঙ্গে বৈঠকের আগেই দল ছাড়লেন জিতেন্দ্র
মমতার প্রতি তিনি শ্রদ্ধাশীল. দাবি জিতেন্দ্রর।
18
: 17, 2020, 17:38
:
#আসানসোল: আসানসোল পুরসভার প্রশাসক এবং জেলা সভাপতির পদ ছাড়ার পর এবার তৃণমূলও ছেড়ে দিলেন জিতেন্দ্র তিওয়ারি। এ দিনই দুপুরেই আসানসোল পুরসভার প্রশাসক পদ ছেড়ে দিয়েছিলেন জিতেন্দ্র তিওয়ারি। তার কিছুক্ষণের মধ্যেই পাণ্ডবেশ্বরে তাঁর বিধায়কের কার্যালয়ে ভাঙচুর করা হয় বলে অভিযোগ। এর পরই তৃণমূল ছাড়ার কথা প্রকাশ্যেই জানিয়ে দিলেন জিতেন্দ্র। তাঁর অভিযোগ কলকাতার নেতাদের নির্দেশেই তাঁর অফিসে ভাঙচুর হয়েছে।
প্রসঙ্গত এ দিনই তৃণমূলের সদস্যপদে ছেড়ে দিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী। তবে তাঁর ইস্তফা প্রত্যাশিতই ছিল। কিন্তু দলনেত্রীর সঙ্গে বৈঠকের আগেই জিতেন্দ্রর ইস্তফা তৃণমূলের কাছে অপ্রত্যাশিত ধাক্কার মতোই।
শুক্রবারই জিতেন্দ্র তিওয়ারির মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বৈঠক করার কথা ছিল। কিন্তু তিনি সেই বৈঠকে যাবেন না বলেই এ দিন স্পষ্ট করে দিয়েছেন জিতেন্দ্রি। তাঁর অভিযোগ, দলের মধ্যেই অনেকে চাইছেন না তিনি তৃণমূলে থাকুন। দলের রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সিকে তিনি তাঁর অভিযোগপত্র পাঠিয়ে দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন জিতেন্দ্র। বিজেপি-তে যাবেন কি না তা নিয়ে ধোঁয়াশা বজায় রাখলেও জিতেন্দ্র জানিয়েছেন, তৃণমূল ছাড়ার সিদ্ধান্ত তিনি বদলাবেন না।
জিতেন্দ্র বলেন, 'কালকে আমার মনের কথা দিদিকে বলার কথা ছিল। তার আগে যদি দুষ্কৃতী পাঠিয়ে আমার বিধায়ক কার্যলয়ের দখল নিয়ে নেওয়া হয়, তাহলে তো বুঝিয়েই দেওয়া হচ্ছে যে দল চাইছে না আমি তৃণমূলে থাকি। আসানসোলের কথা বললেই যদি আমার কার্যালয়ে হামলা হয়, তাহলে আর একসঙ্গে কাজ করব কী করে।' তিনি আরও বলেন, 'বুঝিয়ে দেওয়া হল মুখ খুললে তোমার প্রাণনাশেরও চেষ্টা হবে। হয়তো আমার অনুগামীদের উপরেও হামলা হবে।' জিতেন্দ্রর অভিযোগ, এ দিন তাঁর অফিসে হামলার সময় পুলিশ নীরব দর্শকের ভূমিকায় ছিল।
তবে তৃণমূল থেকে ইস্তফা দিলেও তিনি বিধায়ক পদ ছাড়বেন কি না, তা স্পষ্ট করেননি জিতেন্দ্র তিওয়ারি। তাঁর দাবি, বিধায়ক পদ ছাড়লে মানুষের অসুবিধে হবে। তাই একবার পাণ্ডবেশ্বরের মানুষের সঙ্গে কথা বলেই সিদ্ধান্ত নেবেন বলে জানিয়েছেন জিতেন্দ্র তিওয়ারি। যদিও তাঁর দাবি, 'দিদিকে আমি এখনও ভালবাসি। দিদি আমাকে জীবনে অনেক কিছু দিয়েছেন। তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা থাকবে।'
জানা গিয়েছে, পাণ্ডবেশ্বরের ব্লক সভাপতি নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী এবং তাঁর অনুগামীরা এ দিন জিতেন্দ্র তিওয়ারির বিধায়ক কার্যালয় দখল করে নেন। সেই অফিসে বিধায়ককে আর বসতে দেওয়া হবে না বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তৃণমূলের ব্লক সভাপতি।
মমতা বন্দ্যোুপাধ্যায়ের সঙ্গে কথা বলার পরেও বিক্ষুব্ধ সাংসদ সুনীল মণ্ডলের বাড়িতে গিয়ে বুধবার শুভেন্দু অধিকারীর সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন জিতেন্দ্র তিওয়ারি। তার পরেই তাঁর তৃণমূলে থাকা নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছিল। এমন কি, জিতেন্দ্র তিওয়ারি আগামী শনিবার মেদিনীপুরে অমিত শাহের সভায় জিতেন্দ্র তিওয়ারি বিজেপি-তে যোগ দিতে পারেন বলেও খবর।
ফ্যালকন ৯ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে স্পেসএক্স দ্বারা নির্মিত ও উৎপাদিত একটি আংশিক পুনঃব্যবহারযোগ্য দ্বি-পর্যায়যুক্ত কক্ষপথে মাঝারি-উত্তোলন উৎক্ষেপণ যান
প্রথম ও দ্বিতীয় স্তর উভয়ই স্পেসএক্স মার্লিন ইঞ্জিন দ্বারা চালিত হয় এবং ক্রোজেজনিক তরল অক্সিজেন ও রকেট-গ্রেড কেরোসিন (আরপি -১) প্রোপেলেন্ট হিসাবে ব্যবহার করে
এর নামটি কাল্পনিক স্টার ওয়ার্স মহাকাশযান, মিলেনিয়াম ফ্যালকন ও রকেটের প্রথম পর্যায়ের নয়টি মার্লিন ইঞ্জিন থেকে উদ্ভূত
[১৫][১৬] রকেটটি ২০১৩ সালের মে মাসে উৎক্ষেপণের থেকে ব্লক ৫ ফুল থ্রাস্ট ভেরিয়েন্ট সহ ভি১.০ (২০১০-২০১৩), ভি১.১ (২০১৩-২০১৬), ভি১.২ "ফুল থ্রাস্ট" (২০১৫-বর্তমান) এর সাথে বিবর্তিত হয়
বেশিরভাগ রকেটের ব্যয়বহুল উৎক্ষেপণ ব্যবস্থা বিপরীতে, সম্পূর্ণ থ্রাস্ট সংস্করণ প্রবর্তনের পর থেকে ফ্যালকন ৯ আংশিক পুনরায় ব্যবহারযোগ্য এবং প্রথম স্তরটি বায়ুমণ্ডলে পুনরায় প্রবেশ করতে সক্ষম হয় ও দ্বিতীয় স্তর থেকে পৃথক হওয়ার পরে উল্লম্বভাবে অবতরণ করতে সক্ষম হয়
এই কীর্তি ২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাসে প্রথম উড্ডয়নেই অর্জন করা হয়
ফ্যালকন ৯ পৃথিবী নিন্ম কক্ষপথে (এলইও) ২২,৮০০ কিলোগ্রাম (৫০,৩০০ পাউন্ড), ভূ-সমলয় স্থানান্তর কক্ষপথে (জিটিও) ৮,৩০০ কেজি (১৮,৩০০ পাউন্ড) এবং প্রথম স্তর পুনরুদ্ধার করার পরে জিটিওতে ৫,৫০০ কেজি (১২,১০০ পাউন্ড) পে-লোড বহন করতে সক্ষম
[১][১৭][১৮] সবচেয়ে ভারী জিটিও পেলোড হিসাবে ৬,৭৬১ কেজি (১৪,৯০৫ পাউন্ড) ওজনের ইন্টেলস্যাট ৩৫ই ও ৭,০৭৫ কেজি (১৫,৫৯৮ পাউন্ড) ওজনের টেলস্টার ১৯ভি বহন করেছে
দ্বিতীয়টি ভূ-সমলয় উচ্চতার নীচে অ্যাপোজি অর্জনের জন্য একটি নিম্ন-শক্তি জিটিওতে উৎক্ষেপণ করা হয়,[১৯] যখন প্রাক্তনটি একটি সুবিধাজনক অতিউচ্চ-ভূসমলয় স্থানান্তর কক্ষপথে উৎক্ষেপণ করা হয়
২০০৮ সালে স্পেসএক্স ফ্যালকন ৯ এবং ড্রাগন ক্যাপসুল ব্যবহার করে আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে (আইএসএস) পণ্য সরবরাহ করতে নাসার বাণিজ্যিক অরবিটাল ট্রান্সপোর্টেশন সার্ভিসেস (সিওটিএস) কর্মসূচীতে একটি বাণিজ্যিক পুনর্বাসনের পরিষেবা (সিআরএস) চুক্তি অর্জন করে
এই চুক্তির আওতায় প্রথম অভিযানটি ২০১২ সালের ৮ ই অক্টোবর চালু হয়
[২১] ফ্যালকন ৯ "বিভাগ ৩" হিসাবে ন্যাশনাল সিকিউরিটি স্পেস লঞ্চ[২২] কর্মসূচী ও নাসা লঞ্চ সার্ভিস কর্মসূচীর জন্য স্বীকৃত, যা নীতিমালা, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও সবচেয়ে জটিল নাসা অভিযান উৎক্ষেপণ করতে পারে
[২৩] ফ্যালকন ৯ বিশ্বের বিভিন্ন উৎস দ্বারা বিশ্বের উন্নত মহাকাশ উৎক্ষেপণ যান হিসাবে বিবেচিত হয়