content
stringlengths 0
129k
|
---|
মহামারি করোনা ভাইরাস কালেও থেমে নেই কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদে মানুষের দান-সদকা |
আজ শনিবার পৌনে নয়টার দিকে জেলা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, মসজিদ কমিটিসহ ব্যাপক নিরাপত্তাব্যবস্থার মধ্যে আটটি দানবাক্সের সিন্দুক খোলা হয় |
এসব সিন্দুক থেকে ১২ বস্তা টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার পাওয়া গেছে |
এখন বস্তাগুলো মসজিদের দ্বিতীয়তলার মেঝেতে ঢেলে গণনা চলছে |
পাগলা মসজিদ ইসলামী কমপ্লেক্সের দেড় শতাধিক শিক্ষার্থীসহ রূপালী ব্যাংকের কর্মকর্তারা টাকাগুলো গণনা করছেন |
জানা যায়, সাধারণত তিন মাস পর পর পাগলা মসজিদের দানবাক্স খোলা হয় |
কিন্তু বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে বক্স খোলার সময়ের ব্যবধান বাড়ানো হয়েছে |
এবার চার মাস ২৬ দিন পর দানবাক্স খোলা হচ্ছে |
এর আগে গত বছরের ২২ আগস্ট ছয় মাস সাত দিন পর দান দানবাক্স খোলা হয়েছিল |
তখন সেখানে এক কোটি ৭৪ লাখ ৮৩ হাজার ৭১ টাকা পাওয়া যায় |
প্রতিদিনই অসংখ্য মানুষ মসজিদটির দান সিন্দুকগুলোতে নগদ টাকা-পয়সা ছাড়াও স্বর্ণালঙ্কার দান করেন |
এছাড়া গবাদিপশু, হাঁস-মুরগীসহ বিভিন্ন ধরনের জিনিসপত্রও মসজিদটিতে দান করা হয় |
গতবছর করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরুর পর লকডাউনের সময়ে মসজিদে মুসল্লিদের চলাচল সীমিত করে দেয়া হয় ও নারীদের প্রবেশাধিকার বন্ধ করে দেয়া হয় |
এ পরিস্থিতিতেও মসজিদে মানুষ দান অব্যাহত রাখেন |
রাতে হাইভোল্টেজ ম্যাচে মুখোমুখি জার্মানি-পর্তুগাল |
দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার দাবি শিক্ষকদের |
: |
বাংলাদেশের একাদশ সাজানোই মুশকিল! |
জন্মদিনে ভক্তদের ভালোবাসায় সিক্ত ঐশ্বরিয়া |
বিরক্ত হলে যে কাজ করেন রাশমিকা (ভিডিও) |
পিবিআইয়ের প্রতিবেদন, যা বললেন সালমান শাহের মা |
ফেসবুকে সবাই মডেল অভিনেতা: মিশা সওদাগর |
জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থীর নির্বাচনী প্রচারণায় হামলা |
'উইকেটের কারণে হার্ডহিটার তৈরি হচ্ছে না' |
ভারতকে পাড়ার দল বানালেন আফ্রিদি! |
যে 'ঘুস' নিয়ে চশমা ফিরিয়ে দিল বানর (ভিডিও) |
ব্যস্ত রাস্তায় এক চাকায় মোটরসাইকেল স্টান্ট, অতঃপর...(ভিডিও) |
দৃষ্টি আকর্ষণ |
এই সাইটে সাধারণত আমরা নিজস্ব কোনো খবর তৈরী করি না..আমরা বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবরগুলো সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি..তাই কোনো খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কতৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো |
রাজশাহী মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের নতুন চেয়ারম্যান হয়েছেন প্রফেসর মো. হাবিবুর রহমান |
মঙ্গলবার (২৩ নভেম্বর ২০২১) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উচ্চশিক্ষা বিভাগের যুগ্ম-সচিব শ্রীকান্ত কুমার চন্দ এ সংক্রান্ত এক আদেশ পত্র জারি করেন |
আদেশে পরবর্তী তিন বছরের জন্য এ নিয়োগ দেওয়া হয়েছে |
একই আদেশে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মকবুল হোসেনকে শিক্ষা অধিদপ্তরের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছে |
মো. হাবিবুর রহমান চেয়ারম্যান পদে নিয়োগ লাভের আগে রাজশাহী বোর্ডের কলেজ পরিদর্শক ছিলেন |
রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানের দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, নতুন চেয়ারম্যান প্রফেসর মো. হাবিবুর রহমান চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের এক সম্ভ্রান্ত ব্যবসায়ী পরিবারে ১৯৬৪ সালের ১ এপ্রিল জন্মগ্রহণ করেন |
প্রফেসর হাবিব ১৯৮০ সালে হরিমোহন গভ. স্কুল থেকে এসএসসি, ১৯৮২ সালে নবাবগঞ্জ সরকারি কলেজ থেকে এইচএসসি, ১৯৮৫ সালে ব্যবস্থাপনা বিষয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিকম (অনার্স) এবং ১৯৮৬ সালে একই বিষয়ে এমকম ডিগ্রী লাভ করেন |
পরবর্তীকালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি ডিগ্রি নিয়ে আয়কর আইনজীবী হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করেন |
১৯৯৩ সালে ১৪তম বিসিএসে শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তা হিসেবে নবাবগঞ্জ সরকারি কলেজে ব্যবস্থাপনার প্রভাষক পদে যোগ দেন |
পরে সহকারী অধ্যাপক হয়ে রাজশাহী সরকারি সিটি কলেজ ও সহযোগী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পেয়ে রাজশাহী কলেজে ব্যবস্থাপনা বিষয়ে শিক্ষকতা করেন |
পরে অধ্যাপক পদে উন্নীত হয়ে রাজশাহী মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজে অধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগ পেয়ে সুনামের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন |
শিক্ষা মন্ত্রণালয় মো. হাবিবুর রহমানকে প্রেষণে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের কলেজ পরিদর্শক পদে নিয়োগ দেন |
মঙ্গলবার তিনি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান পদে নিয়োগ লাভ করেন |
এর আগে প্রফেসর মো. হাবিবুর রহমান বিসিএস শিক্ষা সমিতির রাজশাহী অঞ্চলের যুগ্ম-সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন |
তিনি ইউজিসির ফেলোশীপে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা বিভাগ থেকে এমফিল ডিগ্রী অর্জন করেন |
তিনি রাজশাহী ক্যান্সার শেল্টার, চাঁপাইনবাবগঞ্জ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ডায়াবেটিক সোসাইটি, চাঁপাইনবাবগঞ্জ অন্ধ কল্যাণ সোসাইটি এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জ সাধারণ গ্রন্থাগারের আজীবন সদস্য |
তিনি মহানন্দা প্রবীণ নিবাসের উদ্যোক্তা সদস্য |
তিনি চাঁপাইনবাবগঞ্জস্থ ডা. এএএম মেসবাউল হক বাচ্চু ডাক্তার স্মৃতি পরিষদের নির্বাহী সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন |
আমাদের ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন |
প্রতিদিন ৩০০+ নতুন চাকরির নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হচ্ছে . এ |
---: --- & , --- & , --- | |
আপনি 11 ভার্সনে এই সময় সাইট দেখছেন |
এই সময় সাইট অপটিমাইজড এবং এডজ ও ক্রোম ব্রাউজারে সেরা অভিজ্ঞতা দেয় |
প্লিজ আপনার ব্রাউজার আপডেট করুন |
ভূমিকাঃ এমইও এর দপ্তর সমূহ প্রতিরক্ষা মন্ত্রনালয়ের আওতাধীন সামরিক ভূমি ও সেনানিবাস অধিদপ্তরের নিয়ন্ত্রিত মাঠ পার্যায়ের অফিস |
সারাদেশে ৩ (তিন)টি এম ই ও -এর দপ্তরের মাধ্যমে কার্যক্রম পরিচালিত হয় |
স্ব-স্ব সার্কেলের আওতাধীন এলাকায় চাহিদার আলোকে জমি অধিগ্রহণ, সীমানা সংক্রান্ত জটিলতা নিরসন ও সামরিক জমি নিয়ে (নিম্ন ও উচ্চতর আদালতে) উদ্ভুত মামলা বিজ্ঞ সরকারী কৌশলী ও মাননীয় এটর্নী জেনারেল এর মাধ্যেমে পরিচালনা করা হয় |
উল্লেখিত কার্য সম্পাদন কালে সি এল এ রুলস ১৯৩৭ ক্যান্টনমেন্ট অধিদপ্তর কর্তৃক প্রনীত নীতিমালা/দিক নির্দেশনা অনুসরণ করা হয় |
কাজের বিবরণঃ এম ই ও অফিস কর্তৃক সি এল এ রুলস-১৯৩৭ এবং এ সি আর রুলস-১৯৪৪ এর আওতায় নিম্নোক্ত কার্যাবলী সম্পাদন করা হয়ে থাকে |
(ক) জমি অধিগ্রহণ ও অধিগ্রহণকৃত জমির রেকর্ড সংরক্ষণঃ জমি অধিগ্রহণের মূল কাজটি সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকের এল, এ (ল্যান্ড একুইজিশান) শাখা কর্তৃক "১৯৮২ সালের স্থাবর সম্পত্তি অধিগ্রহণ ও হুকুম দখল অধ্যাদেশ" এবং "স্থাবর সম্পত্তি অধিগ্রহণ ম্যানুয়্যাল-১৯৯৭"-অনুযায়ী পরিচালিত হয় |
এক্ষেত্রে এমইও'র দপ্তর উল্লেখিত আইনের আওতায় প্রত্যাশী সংস্থার দায়িত্ব পালন করে থাকে |
১৯৪৪ সালের এ সি আর রুলস-এর দ্বিতীয় অংশে (পার্ট-২) সামরিক বিভাগের (সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনী) প্রয়োজনে জমি অধিগ্রহনের বিষয়ে এম ই ও'র দপ্তরের কার্যক্রম বর্ণিত আছে |
উক্ত আইন অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট বাহিনী প্রধানের দপ্তর থেকে স্বয়ং সম্পূর্ণ প্রস্তাব প্রাপ্তির পর এম ই ও'র দপ্তর কর্তৃক প্রশাসনিক অনুমোদনের জন্য সামরিক ভূমি ও সেনানিবাস অধিদপ্তরের মাধ্যমে প্রতিরক্ষা মন্ত্রনালয়ের প্রস্তাব করা হয়ে থাকে |
প্রতিরক্ষা মন্ত্রনালয় কর্তৃক প্রশাসনিক অনুমোদন পাওয়ার পর কেন্দ্রীয় ভূমি বরাদ্দ কমিটি/জেলা ভূমি বরাদ্দ কমিটির অনুমোদনের জন্য প্রস্তাবটি প্রেরিত হয় |
অতঃপর উক্ত অনুমোদন পাওয়ার পর সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকের এল, এ শাখার চাহিদা অনুযায়ী অত্র দপ্তরের প্রতিনিধিগণ "ভূমি অধিগ্রহণ ম্যানুয়্যাল ১৯৯৭"-মোতাবেক যৌথ তদন্ত কাজ সম্পাদন করেন |
সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক কর্তৃক প্রণীত চুড়ান্ত প্রাক্কলনের অর্থ সংশ্লিষ্ট বাহিনীর নিকট হতে সংগ্রহ পূর্বক সমুদয় অর্থ জেলা প্রশাসকের নিকট জমা করা হয় |
অতঃপর অধিগ্রহণ কার্যক্রম শেষে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসন দপ্তর কর্তৃক অত্র দপ্তরের মাধ্যমে অধিগ্রহণকৃত জমি সংশ্লিষ্ট বাহিনীর গ্যারিসন ইঞ্জিনিয়ারের দপ্তরের নিকট হস্তান্তর করা হয়ে থাকে |
সেনাবাহিনীর চাহিদার প্রেক্ষিতে অধিগ্রহণকৃত জমি অফিসার্স পর্ষদের মাধ্যমে দখল হস্তান্তর/গ্রহণের জন্য সেনাসদর কর্তৃক একটি নীতিমালা প্রনয়ন করা হয়েছে |
অধিগ্রহণকৃত জমি এম ই ও'র দপ্তর কর্তৃক এম এল আর (মিলিটারী ল্যান্ড রেজিষ্টার)-এ লিপিবদ্ধ করা হয় |
এতে জমির পরিমান, প্রশাসনিক অনুমোদন পত্র, পরিশোধিত অর্থ, গেজেট বিজ্ঞপ্তির নম্বর ও তারিখ ইত্যাদি লিপিবদ্ধ থাকে |
একই সাথে উক্ত জমি জি, এল, আর (জেনারেল ল্যান্ড রেজিষ্টার)-এ লিপিবদ্ধ করা হয় |
এতে উক্ত জমির সেনানিবাস সার্ভে নম্বর, সি, এল, এ-রুলস মোতাবেক জমির শ্রেণী (এ, বি, সি), ব্যবহারকারী সংস্থা/ইউনিটের নাম ও জমির মালিকানা ইত্যাদি উল্লেখ থাকে |
এতদ্ব্যতিত এম ই ও'র দপ্তর কর্তৃক উক্ত অধিগ্রহণকৃত জমি সংশ্লিষ্ট সহকারী কমিশনার (ভূমি)/তহশীল অফিসে প্রতিরক্ষা বিভাগের নামে নামজারী পূর্বক রেকর্ড সংশোধন ও উক্ত জমির খাজনা পরিশোধ করা হয় |
এ ছাড়া সামরিক/প্রতিরক্ষা বিভাগের উক্ত জমি সময়ে সময়ে "ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর" কর্তৃক পরিচালিত জরিপে ব্যক্তিগত/প্রতিনিধির মাধ্যমে যোগাযোগপূর্বক উক্ত জমির খতিয়ান প্রতিরক্ষা বিভাগের নামে রেকর্ডভূক্ত করা হয় |
(খ) সীমানা নির্ধারণ সংক্রান্ত কাজঃ এম ই ও'র নিয়ন্ত্রনাধীন এলাকায় বিদ্যমান সেনানিবাস/সামরিক জমি সমূহের সীমানা সংলগ্ন এলাকায় ব্যক্তি মালিকানাধীন জমির সাথে প্রায়শঃই সীমানা সংক্রান্ত জটিলতা হয়ে থাকে |
এম ই ও'র দপ্তরের কর্মকর্তা/কর্মচারীগণ জরিপের মাধ্যমে এই সকল সমস্যা সমাধান করে থাকেন |
অনেক ক্ষেত্রে এম ই ও'র দপ্তরের জরিপে ব্যক্তি মালিকানাধীন জমির মালিকগণ আপত্তি উত্থাপন করে থাকে |
সেক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকের এল, এ শাখার করকানুনগো/সার্ভেয়ারগণের সহায়তায় সীমানা সংক্রান্ত জটিলতা নিরসন করা হয় |
(গ) জি এল আর ও এম এল আর সংরক্ষণঃ সি এল এ এবং এসি আর রুলের বিধান মোতাবেক এম ই ও কর্তৃক জেনারেল ল্যান্ড রেজিষ্ট্রার (জিএলআর) এবং মিলিটারী ল্যান্ড রেজিষ্ট্রার (এমএলআর) প্রস্তুত ও রক্ষণাবেক্ষন করা হয়ে থাকে |
জি এল আর এ জমির সার্ভে নং, শ্রেণী, ব্যবহারকারী ইউনিটের নাম, জমির মালিকানা ইত্যাদির উল্লেখ থাকে |
সরকারী অনুমোদনে জমির শ্রেণী পরিবর্তন করা হলে তা জি এল আর এ লিপিবদ্ধ করা হয় |
একইভাবে প্রতিরক্ষা বিভাগের প্রয়োজনে জমি অধিগ্রহণ, হস্তান্তর ও ক্রয় সূত্রে প্রাপ্তির পর তা এম এল আর-এ লিপিবদ্ধ করা হয়ে থাকে |
উক্ত রেজিষ্ট্রারে এল এ কেস নং, দাগ নং, জমির পরিমান, মঞ্জুরীকৃত টাকার পরিমান, গেজেট বিজ্ঞপ্তির নম্বর ও তারিখ ইত্যাদি উল্লেখ থাকে |
(ঘ) মামলা পরিচালনা সংক্রান্ত কাজঃ এম ই ও'র আওতাধীন সেনানিবাস/সামরিক জমি নিয়ে বিভিন্ন ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠান/সংস্থা কর্তৃক উচ্চতর ও নিু আদালতে মামলা মোকদ্দমা দায়ের করা হয় |
উক্ত মামলা সমূহে সাধারণত প্রতিরক্ষা মন্ত্রনালয়, সামরিক ভূমি ও সেনানিবাস অধিদপ্তর সহ অত্র দপ্তরকে বিবাদী ভূক্ত করা হয়ে থাকে |
কোন কোন ক্ষেত্রে সামরিক কর্তৃপক্ষকেও বিবাদী করা হয়ে থাকে |
বর্ণিত সকলের পক্ষ থেকে এম ই ও'র দপ্তর কর্তৃক মাননীয় এটর্নী জেনারেল/বিজ্ঞ সরকারী কৌশলীর কার্যালয়ের সহায়তায় মামলা পরিচালনা, স্বাক্ষ্য প্রদান, আরজির জবাব প্রস্তুত ও জমির মালিকানার স্বপক্ষে প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র আদালতে সরবরাহ করা হয়ে থাকে |
অনেক ক্ষেত্রে প্রতিরক্ষা বিভাগীয় সম্পত্তি রক্ষার স্বার্থে সামরিক বিভাগের পক্ষ থেকে এম ই ও'র দপ্তর কর্তৃক বাদী হয়ে বিভিন্ন ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়ে থাকে |
(ঙ) অন্যান্য কাজঃ এম ই ও'র দপ্তর কর্তৃক বর্ণিত কার্যাবলী ছাড়াও প্রতিরক্ষা বিভাগের চাহিদা মোতাবেক বাড়ী ভাড়াকরণ, বাড়ী ভাড়া পরিশোধকরণ ও প্রতিরক্ষা বিভাগীয় জমির ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করা হয়ে থাকে |
এতদ্ব্যতীত সামরিক জমিতে বিদ্যমান গাছপালা ব্যবহারকারী সংস্থা/ইউনিটের চাহিদা মোতাবেক নিলাম/দরপত্রের মাধ্যমে বিক্রয় করা হয় এবং তা অনুমোদনের জন্য (২০০/-টাকার উর্ধ্বে হলে) সামরিক ভূমি ও সেনানিবাস অধিদপ্তরের বরাবরে প্রেরণ করা হয়ে থাকে |
অধিকাংশ ক্ষেত্রে নির্মাণ স্থানের গাছ ও ঝড়ে পড়া/মরা গাছ কর্তণ/অপসারণের প্রস্তাব প্রাপ্তি সাপেক্ষে এম ই ও'র দপ্তর কর্তৃক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়ে থাকে |
তা ছাড়া ডিওএইচএস-এর বরাদ্দকৃত প্লটের ইজারা দলিল সম্পাদন, সাইট নকশা প্রণয়ন ও প্লটের দখল হস্তান্তর কাজ সহ প্লট/ফ্ল্যাট হস্তান্তর/প্রস্তাব প্রক্রিয়াকরণ করা হয়ে থাকে |
এতদব্যতীত সামরিক বিভাগ ও উর্ধতন কর্তৃপক্ষের চাহিদা মোতাবেক সামরিক বিভাগীয় জমির নকশা, দাগসূচী ইত্যাদি প্রস্তুত ও সরবরাহ করা হয়ে থাকে |
ভোলা প্রতিনিধি ॥ ভোলা-লক্ষ্মীপুর রুটে চলাচলকারি ফেরি বিকল হয়ে যাওয়ায় দুই পাড়ে গত ৩ দিন ধরে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে |
এতে করে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রী ও পরিবহন শ্রমিকরা |
ঘাটে ২/৩ দিন অপেক্ষা করেও ফেরীর দেখা পাচ্ছেন না তারা |
তিনটি ফেরীরস্থলে একটি ফেরি হঠাৎ বিকল হয়ে যাওয়ায় বর্তমানে দুইটি ফেরী চললেও দুই পাড়ে কয়েক শত যানবাহনে র্দীঘ লাইন পাড়াপাড়ের জন্য অপেক্ষায় রয়েছে |
এতে করে পন্যবাহি যানবাহনগুলো প্রতি দিন কয়েক লাখ টাকা লোকসান গুনছে |
স্থানীয়রা জানান, দ্বীপজেলা ভোলার সাথে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার সহজ যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম হচ্ছে ভোলা-লক্ষ্মীপুর ফেরী সার্ভিস |
দেশের দীর্ঘতম এ ফেরীর রুট দিয়ে প্রতিদিন শত শত ট্রাক, মালবাহী পরিবহন ও বাস চলাচল করছে |
এ রুটে ৩টি ফেরি চলাচল করলেও গত ৩ দিন আগে হঠাৎ করে কিষানী নামের ফেরিটি বিকল হয়ে যায় |
Subsets and Splits
No community queries yet
The top public SQL queries from the community will appear here once available.