sl
int64 1
200k
| id
int64 0
180k
| source_sentence
stringlengths 16
2.07k
| paraphrased_sentence
stringlengths 15
663
|
---|---|---|---|
1 | 0 | প্রতিদিন ডেঙ্গু আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা গাণিতিক হারে বেড়েই চলেছে | প্রতিদিনই বাড়ছে ডেঙ্গুতে আক্রান্তের সংখ্যা। |
2 | 1 | রোগীর সংখ্যা সক্ষমতার বাইরে চলে গেছে | রোগীর সংখ্যা ধারণক্ষমতা ছাড়িয়ে গেছে। |
3 | 2 | অপ্রতিরোধ্য ডেঙ্গু কোনোভাবেই ঠেকানো যাচ্ছে না | ডেঙ্গু কোনোভাবেই প্রতিরোধ করা যাচ্ছে না। |
4 | 3 | ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হলে রক্তে অণুচক্রিকা বা প্লাটিলেট কমে যায় | ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হলে রক্তে প্লাটিলেট বা প্লাটিলেট কমে যায়। |
5 | 4 | যাতে করে চরম স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হয় | এটি চরম স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে। |
6 | 5 | প্লাটিলেট হচ্ছে রক্তের এক ধরণের ক্ষুদ্র কণিকা বা অণুচক্রিকা, যা রক্ত জমাট বাঁধতে ও রক্তক্ষরণ বন্ধ করতে সাহায্য করে | প্লেটলেট হল এক ধরনের ক্ষুদ্র রক্তকণিকা বা অণু যা রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে এবং রক্তপাত বন্ধ করে। |
7 | 6 | স্বাভাবিক মানুষের রক্তে প্লাটিলেটের হার প্রতি ১০০ মিলিলিটারে দেড় লাখ থেকে চার লাখ | সাধারণ মানুষের রক্তে প্লেটলেটের সংখ্যা প্রতি 100 মিলিলিটারে দেড় থেকে চার লাখ। |
8 | 7 | প্লাটিলেটের মাত্রা এর থেকে কমে গেলে রক্তক্ষরণের ঝুঁকি দেখা দেয় | প্লেটলেটের মাত্রা এর নিচে নেমে গেলে রক্তপাতের আশঙ্কা থাকে। |
9 | 8 | ২০ হাজারের নিচে প্লাটিলেটের সংখ্যা নেমে আসলে কোনো প্রকার আঘাত ছাড়াই রক্তক্ষরণ হতে পারে | যদি প্লেটলেটের সংখ্যা 20,000-এর নিচে নেমে যায়, তাহলে আঘাত ছাড়াই রক্তপাত হতে পারে। |
10 | 9 | বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ডেঙ্গু জ্বর হলে সারা শরীরে প্রচণ্ড ব্যথা হতে পারে | বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ডেঙ্গু জ্বরে সারা শরীরে তীব্র ব্যথা হতে পারে। |
11 | 10 | রক্তে প্লাটিলেট বা অণুচক্রিকার স্বাভাবিক মাত্রা দেড় লাখ থেকে সাড়ে চার লাখ | রক্তে স্বাভাবিক প্লেটলেটের সংখ্যা দেড় থেকে সাড়ে চার লাখ। |
12 | 11 | প্রায় ৯০ শতাংশ রোগীর প্লাটিলেট কমে যায় | প্রায় 90 শতাংশ রোগীর প্লেটলেট কমে গেছে। |
13 | 12 | ডেঙ্গু পজেটিভ হলে না ঘাবড়ে রক্তের প্লাটিলেট যেন কমে না যায় সেদিকে সতর্ক থাকতে হবে | ডেঙ্গু পজিটিভ হলে, রক্তের প্লেটলেট যাতে কম না হয় সেজন্য আতঙ্কিত না হওয়ার জন্য আপনাকে সতর্ক থাকতে হবে। |
14 | 13 | প্লাটিলেট হলো রক্ত কোষ যা অস্থিমজ্জায় উৎপন্ন হয় | প্লেটলেটগুলি হল রক্তের কোষ যা অস্থি মজ্জাতে উত্পাদিত হয়। |
15 | 14 | প্লাটিলেট কমে গেলে মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায় | প্লেটলেট কমে গেলে মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়। |
16 | 15 | তাই ডেঙ্গু আক্রান্ত হলে রক্তের প্লাটিলেট ঠিক রাখবে, এমন সব খাবার খান | ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হলে এমন সব খাবার খান যা রক্তের প্লাটিলেট ঠিক রাখে। |
17 | 16 | পাশাপাশি চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চলবেন অবশ্যই | এছাড়াও ডাক্তারের পরামর্শ মেনে চলুন। |
18 | 17 | প্লাটিলেট কমে যাওয়ার লক্ষণগুলো হচ্ছে শরীরের যেকোনো স্থান থেকে সূক্ষ্ম রক্তপাত, যা পিনপয়েন্টের আকারে দেখা দেয় | কম প্লেটলেটের লক্ষণ হল শরীরের যেকোনো স্থান থেকে সূক্ষ্ম রক্তপাত, যা পিনপয়েন্ট আকারে দেখা যায়। |
19 | 18 | ত্বকে বেগুনি রঙের চিহ্ন দেখা যায় | ত্বকে বেগুনি দাগ দেখা দেয়। |
20 | 19 | কারণ ত্বকের নিচে রক্তক্ষরণ হয় | কারণ ত্বকের নিচে রক্তক্ষরণ হয়। |
21 | 21 | মাড়ি বা নাক থেকে রক্তপাত হতে পারে | মাড়ি বা নাক দিয়ে রক্তপাত হতে পারে |
22 | 22 | প্রস্রাব বা মলের সঙ্গে রক্তপাত | প্রস্রাব বা মল থেকে রক্তপাত। |
23 | 23 | শরীরের কোথাও কাটলে অনেকক্ষণ ধরে রক্তপাত | শরীরের কোথাও কেটে গেলে দীর্ঘক্ষণ রক্তক্ষরণ হয়। |
24 | 24 | সাধারণত ডেঙ্গু জ্বর জটিল রূপ নিলে বা রক্তক্ষরণ দেখা দিলে সেটাকে ডেঙ্গু হেমোরেজিক ফিভার বলা হয় | ডেঙ্গু হেমোরেজিক জ্বরকে সাধারণত ডেঙ্গু হেমোরেজিক ফিভার বলা হয় যদি এটি জটিল হয়ে যায় বা রক্তপাত হয়। |
25 | 25 | এক্ষেত্রে রক্ত নেয়ার প্রয়োজন হতে পারে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা | এক্ষেত্রে রক্ত নেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। |
26 | 26 | বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, ডেঙ্গু হেমোরেজিক ফিভারের কয়েকটি বৈশিষ্ট্য থাকে | বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, ডেঙ্গু হেমোরেজিক ফিভারের বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। |
27 | 27 | প্রথমত প্লাটিলেট এক লাখের নিচে থাকবে, রক্তের হেমাটোক্রিট বা পিসিভি অর্থাৎ প্যাকড সেল ভলিউম বেড়ে যাবে, রক্তনালী থেকে রক্তরস বেরিয়ে আসার সমস্যা দেখা দেবে | প্রথমত, প্লেটলেট এক লাখের নিচে থাকবে, হেমাটোক্রিট বা পিসিভি অর্থাৎ রক্তের প্যাক করা কোষের পরিমাণ বেড়ে যাবে, রক্তনালী থেকে প্লাজমা বের হয়ে যাওয়ার সমস্যা হবে। |
28 | 28 | ডেঙ্গু হেমোরেজিক ফিভারে মূলত রোগীর রক্তনালীগুলোর দেয়ালে যে ছোট ছোট ছিদ্র থাকে, সেগুলো বড় হয়ে যায় | ডেঙ্গু হেমোরেজিক ফিভারে রোগীর রক্তনালীর দেয়ালে ছোট ছোট ছিদ্র বড় হয়ে যায়। |
29 | 29 | এতে রক্তনালীর দেয়াল ভেদ করে রক্তের জলীয় উপাদান বা রক্তরস নালির বাইরে বের হয়ে আসে | এই ক্ষেত্রে, রক্ত বা প্লাজমার জলীয় উপাদান রক্তনালীর প্রাচীর দিয়ে ধমনী থেকে বেরিয়ে আসে। |
30 | 30 | একে প্লাজমা লিকিংও বলা হয় | এটি প্লাজমা লিকেজ নামেও পরিচিত। |
31 | 31 | এতে রোগীর পেটে–বুকে পানি জমতে পারে | এতে রোগীর পেটে পানি জমতে পারে। |
32 | 32 | সেইসাথে রোগীর রক্তচাপ কমতে থাকে | এছাড়াও রোগীর রক্তচাপ কমে যায়। |
33 | 33 | প্লাটিলেট কমার চাইতে, রক্তচাপ কমে যাওয়া ডেঙ্গু রোগীর জন্য বেশি ঝুঁকিপূর্ণ | রক্তচাপ কমে যাওয়া একজন ডেঙ্গু রোগীর জন্য প্লেটলেট কমে যাওয়ার চেয়ে বেশি বিপজ্জনক। |
34 | 34 | প্লাটিলেট কমে যাওয়াসহ এমন আরও কয়েকটি কারণে রোগীর মস্তিষ্ক, কিডনি, হৃদপিণ্ডেও রক্তক্ষরণের আশঙ্কা থাকে | প্লাটিলেট কমে যাওয়াসহ আরও কয়েকটি কারণে রোগীর মস্তিষ্ক, কিডনি ও হার্টে রক্তক্ষরণের আশঙ্কা থাকে। |
35 | 35 | এমনকি হেমারেজিক শকের কারণে রোগীর মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে | হেমোরেজিক শক এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। |
36 | 36 | এক্ষেত্রে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের পরামর্শ দিয়েছেন তিনি | এ বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার পরামর্শ দেন তিনি। |
37 | 37 | ডেঙ্গু জ্বরের কোনও ওষুধ এখনও নেই | ডেঙ্গু জ্বরের এখনো কোনো চিকিৎসা নেই। |
38 | 38 | ফলে রোগের আক্রান্তদের উপসর্গের চিকিৎসা করা হয় | ফলস্বরূপ, রোগের লক্ষণগুলি চিকিত্সা করা হয়। |
39 | 39 | পরীক্ষায় ডেঙ্গু ধরা পড়লে প্রথম থেকেই প্রচুর পানি, ফলের রস জাতীয় ফ্লুইড গ্রহণ করা উচিত | পরীক্ষায় ডেঙ্গু ধরা পড়লে শুরু থেকেই পানির মতো প্রচুর তরল খেতে হবে। |
40 | 40 | এর চিকিৎসা বলতে প্যারাসিটামল এবং ফ্লুইড দেওয়া | চিকিৎসা হল প্যারাসিটামল এবং তরল দেওয়া। |
41 | 41 | ১০ শতাংশ ক্ষেত্রে জ্বর নেমে গিয়ে রোগী যখন সুস্থ হতে শুরু করে তখনই হিমোকনসেন্ট্রেশন হয়ে যেতে পারে | 10 শতাংশ ক্ষেত্রে, জ্বর কমার পর রোগী সুস্থ হতে শুরু করলেই তখনই হিমোকনসেন্ট্রেশন ঘটতে পারে। |
42 | 42 | একে বলে রিকভারি ফেজ কমপ্লিকেশন | একে রিকভারি ফেজ কমপ্লিকেশন বলা হয়। |
43 | 43 | জীবনযাত্রা ও খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনার মাধ্যমেই প্লাটিলেটের সংখ্যা আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা সম্ভব | লাইফস্টাইল এবং ডায়েট পরিবর্তন করে প্লেটলেট কাউন্ট পুনরুদ্ধার করা সম্ভব। |
44 | 44 | কিছু খাবার আছে যেগুলো প্লাটিলেট বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে | কিছু খাবার আছে যা প্লাটিলেট বাড়াতে সাহায্য করে। |
45 | 45 | আসুন জেনে নেই সেসব খাবারের নাম | আসুন জেনে নিই এই খাবারগুলোর নাম। |
46 | 47 | ডেঙ্গু মোকাবিলায় রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় ড্রাগন ফল চিকিৎসকদের মতে, ড্রাগন ফলে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আছে | ড্রাগন বেরি ডেঙ্গুর বিরুদ্ধে লড়াই করতে রক্তের প্লাটিলেট বাড়ায় চিকিৎসকদের মতে, ড্রাগন বেরিতে রয়েছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। |
47 | 48 | যা রক্তে অণুচক্রিকা বা প্লাটিলেটের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয় | যা রক্তে প্লাটিলেটের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। |
48 | 49 | ফলে ডেঙ্গুর চিকিৎসায় এই ফল খুবই কার্যকর | ফলে ডেঙ্গুর চিকিৎসায় এই ফলটি খুবই কার্যকরী। |
49 | 50 | আমাদের অনেক রোগী সুফল পেয়েছেন | এতে আমাদের অনেক রোগী উপকৃত হয়েছেন। |
50 | 51 | এই ফলে থাকা আয়রন রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয় | ফলে আয়রন রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ায়। |
51 | 52 | লোহিত রক্তকণিকা উৎপাদনে সহায়তা করে | লোহিত রক্ত কণিকা উৎপাদনে সাহায্য করে। |
52 | 54 | মালয়েশিয়ার গবেষণা প্রতিষ্ঠান এশিয়ান ইন্সিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলোজিতে করা একটি রিচাস এ দেখা গেছে যে পেঁপে পাতার রসে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রোগীর রক্তে কমে যাওয়া প্লাটিলেটের পরিমাণ খুব দ্রুত বাড়াতে পারে | মালয়েশিয়ার এশিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজিতে পরিচালিত এক গবেষণায় দেখা গেছে যে পেঁপে পাতার রস ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রোগীদের রক্তে প্লেটলেটের সংখ্যা দ্রুত বাড়িয়ে দিতে পারে। |
53 | 55 | এজন্য ডেঙ্গুর কারণে কারও রক্তের প্লাটিলেটের পরিমাণ কমে গেলে তাকে তাজা পেঁপে পাতার রস ও পাশাপাশি পাকা পেঁপের জুসও খেতে দিতে পারেন | তাই ডেঙ্গুর কারণে যদি কোনো ব্যক্তির রক্তে প্লেটলেটের পরিমাণ কমে যায় তাহলে তাকে তাজা পেঁপে পাতার রসের পাশাপাশি পাকা পেঁপের রস খাওয়ানো যেতে পারে। |
54 | 56 | মিষ্টি কুমড়া এবং কুমড়া বীজ | মিষ্টি কুমড়া এবং কুমড়া বীজ এবং বীজ। |
55 | 57 | মিষ্টি কুমড়া রক্তের প্লাটিলেট তৈরি করতে বেশ কার্যকরী | রক্তের প্লাটিলেট তৈরিতে মিষ্টি কুমড়া খুবই কার্যকরী। |
56 | 58 | এছাড়াও মিষ্টি কুমড়াতে আছে ভিটামিন ‘এ’ যা প্লাটিলেট তৈরি করতে সহায়তা করে | মিষ্টি কুমড়ায় ভিটামিন এও রয়েছে, যা প্লেটলেট তৈরিতে সাহায্য করে। |
57 | 59 | তাই রক্তের প্লাটিলেটের সংখ্যা বাড়াতে নিয়মিত মিষ্টি কুমড়া এবং এর বীজ খেলে উপকার পাওয়া যায় | তাই মিষ্টি কুমড়া এবং এর বীজ নিয়মিত সেবন রক্তের প্লাটিলেটের সংখ্যা বাড়াতে উপকারী। |
58 | 61 | লেবুর রসে প্রচুর ভিটামিন ‘সি’ থাকে | লেবুর রসে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে। |
59 | 62 | ভিটামিন সি রক্তে প্লাটিলেট বাড়াতে সহায়তা করে | ভিটামিন সি রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায়। |
60 | 63 | এছাড়াও ভিটামিন ‘সি’ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়িয়ে তোলে | এছাড়াও ভিটামিন সি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। |
61 | 64 | ফলে প্লাটিলেট ধ্বংস হওয়া থেকেও রক্ষা পায় | ফলে প্লাটিলেট ধ্বংসের হাত থেকেও রক্ষা পায়। |
62 | 66 | আমলকীতেও আছে প্রচুর ভিটামিন ‘সি’ | এছাড়াও আমলকিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। |
63 | 67 | এছাড়াও আমলকীতে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আছে | এছাড়াও আমলকিতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। |
64 | 68 | ফলে আমলকী খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে এবং প্লাটিলেট ধ্বংস হওয়া থেকে রক্ষা পায় | ফলস্বরূপ আমলকি খাওয়া রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং প্লেটলেটের ক্ষতি প্রতিরোধ করে। |
65 | 70 | রক্তে প্লাটিলেটের পরিমাণ কমে গেলে প্রতিদিন এক গ্লাস বিটের রস পান করুন | প্লাটিলেটের সংখ্যা কম হলে প্রতিদিন এক গ্লাস বিটরুটের রস পান করুন। |
66 | 71 | বিটের পুষ্টি উপাদান প্লাটিলেটকে নষ্ট হওয়া থেকে রক্ষা করে এবং প্রচুর নতুন প্লাটিলেট তৈরি করে | বীটের পুষ্টি উপাদানগুলি প্লেটলেটগুলিকে ধ্বংস হতে বাধা দেয় এবং প্রচুর নতুন প্লেটলেট তৈরি করে। |
67 | 74 | রক্তের যেকোনো সংক্রমণ দূর করতেও অ্যালোভেরা উপকারী | অ্যালোভেরা রক্তের যেকোনো সংক্রমণ দূর করতেও উপকারী। |
68 | 75 | তাই নিয়মিত অ্যালোভেরার জুস পান করলে রক্তের প্লাটিলেটের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় | তাই নিয়মিত অ্যালোভেরার জুস খেলে রক্তের প্লাটিলেটের পরিমাণ বেড়ে যায় |
69 | 77 | আয়রন ও ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের অন্যতম উৎস পালং | পালং শাক আয়রন এবং ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের একটি বড় উৎস। |
70 | 78 | এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় | এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। |
71 | 79 | এ ছাড়া শরীরে প্লাটিলেটের সংখ্যা বাড়াতে পারে | এ ছাড়া এটি শরীরে প্লেটলেটের সংখ্যা বাড়াতে পারে। |
72 | 81 | ভিটামিন ‘কে’– এর দারুণ উৎস ব্রোকলি, যা রক্তে প্লাটিলেট বাড়াতে সাহায্য করে | ব্রোকলি ভিটামিন কে-এর একটি বড় উৎস, যা রক্তের প্লেটলেট বাড়াতে সাহায্য করে। |
73 | 82 | যদি দ্রুত কমতে থাকে, তবে প্রতিদিনকার খাবারে অবশ্যই ব্রোকলি যুক্ত করবেন | আপনার যদি দ্রুত ওজন বাড়তে থাকে, তাহলে অবশ্যই প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় ব্রকলি যোগ করুন। |
74 | 83 | এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও নানা উপকারী খনিজ রয়েছে | এতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং উপকারী খনিজ। |
75 | 85 | উপকারী এই মসলা রক্ত পরিশুদ্ধ করে ও প্লাটিলেট বাড়ায় | এই মূল্যবান মশলা রক্তকে বিশুদ্ধ করে এবং প্লেটলেটের সংখ্যা বাড়ায়। |
76 | 86 | গবেষণায় দেখা গেছে, রসুনে থাকা থ্রম্বোক্সেন এ টু প্লাটিলেট বাড়ায় | গবেষণায় দেখা গেছে যে রসুনের থ্রোমবক্সেন এ প্লেটলেট বাড়ায়। |
77 | 87 | প্রতিদিনের খাবারে তাই রসুন যুক্ত করুন | তাই প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় যোগ করুন রসুন। |
78 | 88 | দুই তিন কোষ রসুন আলাদা করেও খেতে পারেন | রসুনের দুই বা তিনটি কোয়া আলাদা করে খাওয়া সম্ভব। |
79 | 90 | ভিটামিন বি নাইন সমৃদ্ধ শিম প্লাটিলেট উন্নত করতে পারে | ভিটামিন B9 সমৃদ্ধ মটরশুটি প্লেটলেট সঞ্চালন উন্নত করতে পারে। |
80 | 93 | শরীরে শক্তি যোগায় ও ব্লাড প্লাটিলেট স্বাভাবিক রাখে এটি | এটি শরীরকে শক্তি দেয় এবং রক্তের প্লেটলেট স্বাভাবিক রাখে। |
81 | 94 | ওটমিল বা টক দইয়ের সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন কিসমিস | ওটমিল বা টক দইয়ের সাথে কিশমিশ মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে। |
82 | 98 | গাজরের জুস খেতে পারেন নিয়মিত | নিয়মিত গাজরের জুস খেতে পারেন। |
83 | 99 | এছাড়া সালাদ বা স্যুপ হিসেবেও খেতে পারেন গাজর | গাজর সালাদ বা স্যুপ হিসেবেও খাওয়া যেতে পারে। |
84 | 101 | পলি আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট ও ভিটামিন ‘ই’ থাকে তিলের তেলে | তিলের তেলে রয়েছে পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট এবং ভিটামিন ই। |
85 | 102 | এটি ব্লাড প্লাটিলেট বৃদ্ধির দারুণ এক ওষুধ হিসেবেও বিবেচিত | এটি রক্তের প্লেটলেট বৃদ্ধির জন্য একটি দুর্দান্ত ওষুধ হিসাবে বিবেচিত হয়। |
86 | 104 | ডালিমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন, যা রক্তের জন্য উপকারী | ডালিমে রয়েছে প্রচুর আয়রন, যা রক্তের জন্য উপকারী। |
87 | 105 | এ ছাড়াও ডালিম প্লাটিলেট কাউন্ট বজায় রাখতে সাহায্য করে এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন | এছাড়া ডালিমে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে, যা প্লেটলেটের পরিমাণ ঠিক রাখতে সাহায্য করে। |
88 | 106 | এছাড়া ডালিমের রসে থাকা ভিটামিন শরীর দুর্বলতা দূরীকরণেও কাজ করে | শরীরের দুর্বলতা দূর করতেও ডালিমের রসে থাকা ভিটামিন কাজ করে। |
89 | 107 | তাই রোগীর রক্তে প্লাটিলেট বাড়াতে তাঁকে প্রত্যেকদিন ১৫০ মিলিলিটার পরিমাণ ডালিমের জুস খেতে দিন এবং এভাবে দুই সপ্তাহ পর্যন্ত চালু রাখুন | রোগীর রক্তে প্লেটলেট বাড়ানোর জন্য তাকে প্রতিদিন 150 মিলি ডালিমের রস খেতে দিন এবং এভাবে দুই সপ্তাহ খেতে দিন। |
90 | 109 | ডেঙ্গু জ্বরের কারণে শরীরে পানিশূন্যতা দেখা দেয় | ডেঙ্গু জ্বরের কারণে পানিশূন্যতা দেখা দেয়। |
91 | 110 | তাই শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে ডাবের পানি পান করলে উপকার পাওয়া যায় | তাই শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে বোতলজাত পানি পান করা উপকারী। |
92 | 111 | এ ছাড়াও ডাবের পানিতে রয়েছে ইলেক্ট্রোলাইটসের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান | এ ছাড়া কলের পানিতে ইলেক্ট্রোলাইটের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান রয়েছে। |
93 | 113 | কারও ডেঙ্গু জ্বর হলে রোগীকে প্রতিদিন কমপক্ষে আড়াই থেকে তিন লিটার পানি পান করা উচিত | ডেঙ্গু জ্বর হলে রোগীকে প্রতিদিন অন্তত আড়াই থেকে তিন লিটার পানি পান করতে হবে। |
94 | 114 | জ্বরের কারণে রোগীর শুধুমাত্র পানি পান করতে ইচ্ছা করে না | জ্বরের কারণে রোগী শুধু পানি পান করতে চায় না। |
95 | 115 | তাই দেহে পানির চাহিদা পূরণে রোগীকে বাড়িতে বানানো ফলের জুস ও ডাবের পানি পান করতে দিন | তাই শরীরের পানির চাহিদা মেটাতে রোগীকে ঘরে তৈরি ফলের রস ও ডাবের পানি পান করতে দিন। |
96 | 117 | বিভিন্ন প্রকার সবুজ শাকসবজি যেমন গাজর, শস্য, টমেটো ইত্যাদি মিশিয়ে সবজি করে রোগীকে খাওয়ানো যেতে পারে | রোগী বিভিন্ন ধরনের সবুজ শাকসবজি যেমন গাজর, ভুট্টা, টমেটো এবং আরও অনেক কিছু মিশিয়ে খেতে পারেন। |
97 | 118 | এসব সবজিতে পানির পরিমাণ বেশি থাকায় দেহে পানির অভাব দুর করতে সাহায্য করে | এই সবজিতে পানির পরিমাণ বেশি থাকায় এগুলো শরীরে পানির অভাব দূর করতে সাহায্য করে। |
98 | 119 | অন্যান্য সবজির মধ্যে ব্রকলি অন্যতম কারণ এতে ভিটামিন কে প্রচুর পরিমাণে থাকে | ব্রোকলি অন্যান্য সবজির মধ্যে ভিটামিন কে-এর অন্যতম সমৃদ্ধ উৎস। |
99 | 120 | তাই প্রচুর পরিমাণে ব্রকলি খেলে তা ডেঙ্গুজনিত রক্তপাতের ঝুঁকি কমিয়ে আনতে সাহায্য করে | তাই প্রচুর পরিমাণে ব্রকলি খাওয়া ডেঙ্গু সংক্রান্ত রক্তপাতের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। |
100 | 121 | ডেঙ্গুর লক্ষণসমূহ দেখা দেয়া মাত্রই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে রক্ত পরীক্ষা করে নিশ্চিত হোন | ডেঙ্গুর উপসর্গ দেখা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের কাছে গিয়ে রক্ত পরীক্ষা করান। |