content
stringlengths 0
129k
|
---|
কর্তৃপক্ষ দায়ী নন |
লগিন করে থাকলে ডানদিকের ভোজনতালিকায় যা পাবেনঃ |
আমার গুরুঃ আপনার নিজস্ব গুরুর পাতা |
কোথায় কী ঘটছে, কে কী লিখছে, তার মোটামুটি বিবরণ পেয়ে যাবেন এখানেই |
খাতা বা খেরোর খাতাঃ আপনার নিজস্ব খেরোর খাতা |
আঁকিবুকি ও লেখালিখির জায়গা |
এটা-সেটাঃ এদিক সেদিক যা মন্তব্য করেছেন, সেসব গুরুতে হারিয়ে যায়না |
সব পাবেন এই পাতায় |
গ্রাহকরাঃ আপনার গ্রাহক তালিকা |
আপনি লিখলেই সঙ্গে সঙ্গে গ্রাহকরা পাবেন নোটিফিকেশন |
নোটিঃ আপনার নোটিফিকেশন পাবার জায়গা |
আপনাকে কেউ উল্লেখ করুক, আপনি যাদের গ্রাহক, তাঁরা কিছু লিখুন, বা উল্লেখযোগ্য কিছু ঘটুক, জলদি পেয়ে যাবেন নোটিফিকেশন |
গুরুচণ্ডা৯ : খেরোর খাতা : পায়ে পায়ে সুগস্পিৎজে (দ্বিতীয় পর্ব) "; = [{ : , : , : , : }]; = .("@",""); ( == "") { (); ; } // = '/.?=&='+; (); ; = '/.?=&=&='+; $.({ : , : , : (){ = .(); = .; ( != 0) { (); ; } { // = .(.); = .; (. == 0) { (); ; } { = []; ( = 0; < .; ++) { = "" + []. + ""; _ = { : []., : []., : , : []. }; [] = _; } (); } } } }); } = {"_": "\09\200","_2": "\09","'": "\0999","'": "\099","": "\09","": "\09","": "\09","": "\099","": "\099","": "\096","": "\091","": "\097","": "\092","": "\0997","": "\0998","": "\099","": "\09","": "\099","": "\099","": "\0995","": "\0996","": "\092","": "\09","": "\098","": "\093","": "\09","": "\09","": "\09","": "\090","": "\09","'": "\090\09\099","": "\09","": "\090\200\09\09","": "\098","": "\096","": "\097","": "\099","": "\090","": "\094","": "\095","": "\0999\09\0997","'": "\0982","": "\0995\09\097","": "\09",":": "\0983","|": "\09","": "\0985\09\09\09"}; = {"": "\0985","'": "\0985","": "\0986","": "\0986","": "\0987","'": "\0987","": "\0988","": "\0989","'": "\0989","": "\098","": "\098","": "\098","'": "\098","": "\0990","": "\0993","'": "\0993","": "\0994","": "\0985\09\09\09","": "\098\09\09\09","|": "\09","|": "\09\09","|": "\09\09","|": "\09\090","|": "\09\091","|": "\09\092","|": "\09\093","|": "\09\097","|": "\09\098","|": "\09\09","|": "\09\09"}; = {"": "","": "\09","": "\09","": "\09","": "\090","": "\090","": "\091","": "\092","": "\092","": "\093","": "\097","": "\098","0": "\097","": "\09","": "\09","'": "\09",":": "\0983","'": "\0982","'": "\0981","": "\321","": "\09\09","": "\09\090"}; = {"0": "\096","1": "\097","2": "\098","3": "\099","4": "\09","5": "\09","6": "\09","7": "\09","8": "\09","9": "\09",".": "\0964","'": "\09",":": "\0983","'": "\0982","'": "\0981", "?": "?","!": "!","@": "@","#": "#","$": "$","%": "%","^": "^","&": "&","(": "(",")": ")","-": "-","+": "+","=": "=","|": "|",";": ";","\"": "\"","'": "'",",": ",","*": "*","[": "[","]": "]"}; () { ( == ) ''; = ""; = .(""); = ""; ( = 0; < .; ++) { = .(); = []; ( > 255) { += ; } ([] != ) { += []; } (+1 < . && [ + [+1]] != ) { += [ + [+1]]; = +1; } ( == '' && == "") { += []; } ([] != || (+1 < . && [ + [+1]] != )) { = []; = 0; (+1 < .) { 1 = [+1]; ([ + 1] != ) { = [ + 1]; = 1; (+2 < .) { 2 = [+2]; ([ + 1 + 2] != ) { = [ + 1 + 2]; = 2; } } } } ( == "") += "\09" + ; += ; += ; = ""; } /* ( == '' && == "") { = ""; }*/ ( == "") { = ""; =0; 1 = [[]]; 12 = ; 123 = ; (+1 < .) 12 = [[] + [+1]]; (+2 < .) 123 = [[] + [+1] + [+2]]; (123 != ) { = 123; =2; } (12 != ) { = 12; =1; } (1 != ) { = 1; } += ; += ; = ""; } { = ""; =0; 1 = [[]]; 12 = ; 123 = ; (+1 < .) 12 = [[] + [+1]]; (+2 < .) 123 = [[] + [+1] + [+2]]; (123 != ) { = 123; =2; } (12 != ) { = 12; =1; } (1 != ) { = 1; } += ; += ; = ""; } } ; } |
প্রথম পাতা |
বুলবুলভাজা |
হরিদাস পাল |
খেরোর খাতা |
শ্রেণীবদ্ধ |
আমাদের কথা |
গুরুসন্ধান |
খেরোর খাতা |
গুরুতে নতুন? |
পায়ে পায়ে সুগস্পিৎজে (দ্বিতীয় পর্ব) |
লেখকের গ্রাহক হোন |
১০ জুন ২০২১ | ৫২২ বার পঠিত |
জমিয়ে রাখুন |
পুনঃপ্রচার |
প্রিন্ট/ |
লেচ নদীর জল এতটাই পরিষ্কার যে ওপর থেকে জলের নিচের নুড়ি, পাথর সমস্ত একদম স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে |
এমনিতে জলের গভীরতা বেশি নয় কিন্তু ভীষণ রকমের খরস্রোতা, যেন বয়ে চলেছে আপন আনন্দে, নাচতে নাচতে |
মন্ত্রমুগ্ধের মতো লেচের দিকে তাকিয়ে বসেছিলাম, হটাৎ গায়ে দু এক ফোঁটা জল পড়তে সম্বিৎ ফিরলো |
পাহাড়ি পরিবেশে আবহাওয়ার পূর্বাভাস সবসময় হুবহু মিলবে সেটা ভাবা ভুল, আজ পূর্বাভাস ছিল সারাদিন শুকনো থাকবে, ছিলও তাই কিন্তু আলো কমে আসার আগেই বৃষ্টি শুরু হলো, তাই দেরি না করে কম্বল গুটিয়ে হোটেলের দিকে হাঁটা শুরু করলাম |
যাবার পথেই একটা আপওথেকে দেখতে পেয়ে ঢুকতে হলো, জার্মানি তে ওষুধের দোকান কে আপওথেকে বলে |
কিছু প্রয়োজনীয় ওষুধ কেনার খুব দরকার ছিল |
প্রয়োজনীয় ওষুধ সমেত ওষুধের ব্যাগ টা বাড়িতে রেডি করাই ছিল কিন্তু তাড়াহুড়োতে ওটা গাড়িতে তোলা হয় নি |
প্যারাসিটামল (জ্বর, অল্প ব্যথা), আস্পিরিন (মাথার যন্ত্রনা), ইবুফেল্ম (বেশি ব্যথা, যন্ত্রনা ), পারেন্টেরোল (স্টমাক আপসেট), মিক্রোপরে (পানীয় জল বিশুদ্ধ করার জন্য লাগে) কিছু প্লাস্টার, ব্যাণ্ডেজ আর ম্যাগনেসিয়াম ট্যাবলেট (পা, হাঁটুর ব্যথা) কিনলাম |
এই ওষুধগুলো খুব প্রয়োজনীয়, যে কোনো ট্রেকিং এ বা বেড়াতে যাওয়ার প্রোগ্রামে এই ওষুধগুলো সঙ্গে রাখা দরকার |
খাবার আগেই অর্ডার করা ছিল, ওষুধ কেনার পর সোজা রেস্তুরেন্ট থেকে খাবার নিয়ে হোটেলের কমন ডাইনিং এ গিয়ে বসলাম |
কোভিড-১৯ এর জন্য রেস্তুরেন্ট এ বসে খাওয়া বন্ধ |
হোটেলের মধ্যেও অনেক নিয়ম-কানন |
ডাইনিং এ শুধু দুটো ফ্যামিলি বসতে পারে মোট আটজন |
চারটে টেবিল, প্রতিটাতে দুটো করে চেয়ার |
দুটো চেয়ার এর মধ্যে ১.৫ মিটার দূরত্ব, দুটো টেবিল এর মধ্যে তিন থেকে চার মিটার দুরুত্ব |
খাওয়া-দাওয়া শেষ হলে সাড়ে সাত টা নাগাদ আমরা রুম এ গেলাম |
শেষবারের মতো যে যার রুকসাক চেক করে চারটে রুকসাক একজায়গায় রাখলাম, বাকি লাগেজ সব হোটেলেই থাকবে |
কিছুটা সময় ছিল তাই একসাথে জমিয়ে বসে গল্প শুরু হলো, পুরোনো গল্প |
বাইরে কিন্তু তখনও বৃষ্টি পড়ে চলেছে |
মুন্নি আর অগ্নি দুজনেই পুরোনো দিনের গল্প শুনতে ভালোবাসে, তাই আমরা একসাথে বসলে ওদের ছোট বেলার গল্পই বেশি হয় |
ঘন্টা খানেক পরে রাত্রি নয়টার সময় মুন্নি বললো যে এবার আমাদের শুয়ে পড়তে হবে কারণ আগামীকাল সকাল ৫ টায় উঠতে হবে, সাড়ে ৫ টা থেকে ৬ টায় আমাদের জার্নি শুরু |
ইচ্ছা না থাকলেও যে যার বেড এ চলে গেলাম |
একটা বড়ো রুম এ দুটো বাংক বেড |
এক একটা বাংক বেড এ ওপর নিচ করে দুজনের শোবার জায়গা |
তিনটে রুম এর ডিমান্ড থাকলেও পাওয়া যায় নি, যা পাওয়া গেছে সেটাই নিতে হয়েছে |
সমস্যা টা আমার আর আমার স্ত্রীর না, সমস্যা আমাদের ছেলে মেয়ের, ওরা খুব চিন্তিত এবং প্রায় নিশ্চিত যে আগামী তিন রাত্রি ওদের ঘুম হবে না |
পাঠকগণ, কিছু গেস করতে পারলেন? হ্যাঁ, ঠিক ই ভেবেছেন, আমাদের স্বামী-স্ত্রী র নাক নাকি বেশ জীবন্ত, ঘুমের মধ্যে নাকি মাঝে-মাঝে শব্দ ও করে |
এ নিয়ে বিশদ আলোচনা অবশ্য পরে করতেই হবে তাই এখন বাদ দিয়ে গেলাম |
আমি আর সান্ত্বনা একটা বাংক বেডে শুয়েছি, আমি ওপরে, সান্ত্বনা নিচে |
সব নিঃস্তব্দ, হঠাৎ নিচের থেকে একটা ভয়ের কণ্ঠস্বর ভেসে এলো, "আচ্ছা আমি পারবো তো? এতদিন তো বেশ আনন্দ হচ্ছিল কিন্তু এখন বেশ ভয় করছে |
আমি যদি হুটে পর্যন্ত পৌঁছতে না পারি তাহলে কি হবে"? এতো ভয়ের কি আছে, না পারলে কাঁধে করে আমি আর অগ্নি নিয়ে যাবো |
চিন্তা না করে এখন ঘুমিয়ে পড়ো |
এই বলে আমি ঘুমোবার চেষ্টা করতে লাগলাম |
আমার এই কথাটা পরে প্রায় সত্যি হয়ে যাবে সেটা কিন্তু তখন ভাবিনি |
একটা অদ্ভত শব্দে ঘুম ভেঙে গেলো |
প্রথমে বেশ খানিকটা সময় বুজতেই পারছিলাম না কোথায় আছি, কিসের শব্দ |
একটু পরে বুজলাম শব্দগুলো মোবাইল রিংটোনের |
চারটে মোবাইলেই এক ই সময়ে অ্যালার্ম দেওয়া হয়েছে আর তাদের চার রকমের রিংটোন, আর তার থেকেই এই অদ্ভত শব্দ |
শব্দ টা বুজতে বুজতেই বাকি টা পরিষ্কার হয়ে গেলো, আমরা হোটেলের রুমে খুব আরাম করে লেপের মধ্যে শুয়ে আছি এবং আর আধঘন্টার মধ্যে আমাদের রেডি হয়ে বেরোতে হবে সুগস্পিৎজের পথে |
ব্যাপারটা ভাবতেই একদম ভালো লাগছিলো না, ভাবলাম আর একটু ঘুমিয়ে নি |
লেপের ভেতর মাথাটা আবার ঢোকাতে যাচ্ছি এমন সময় মুন্নির কথা শুনতে পেলাম, বাবা ওঠো, আমাদের এখনি বেরোতে হবে |
হোটেলের ঘরের জানলা খুলে, বৃষ্টিটা হচ্ছে না দেখে মনটা একটু হলেও ভাল হলো |
কিন্তু আকাশে তখনও বেশ মেঘ আছে, ঠান্ডাটা আজ তুলনামূলভাবে একটু বেশিই ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাতাসে আদ্রতা ৪০%, বাতাসের তীব্রতা মাঝামাঝি, অভিমুখ দক্ষিণ |
আমরা এখন যেখানে আছি সেটা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৮০৮ মিটার ওপরে |
এই সমস্ত ইনফরমেশন স্মার্টওয়াচ থেকে পেলাম |
বাইরের আবহাওয়া অনুযায়ী সবাই পোশাক, জুতো পরে নিলাম, বাকি প্রয়োজনীয় জিনিস রুকসাক এ রইলো |
রেডি হয়ে বেরোতে বেরোতে পাক্কা একটি ঘন্টা লেগে গেলো |
হোটেলে আগে এ থেকেই বলা ছিল যে আমরা আজকের রাত্রিতে ফিরবো না, নিচে রিসেপশনে রুম এর সোয়াপিং কার্ড জমা করে আমরা বেরিয়ে পড়লাম |
সকাল ৬ টা, ১০ ই সেপ্টেম্বর ২০২০, ফুজেন, জার্মানি : |
------------------------------------------------------- |
ঠিক সকাল ৬ টায় আমরা গাড়িতে উঠলাম |
আমাদের গন্তব্য গার্মিশ-পার্টেনকির্চেন শহরের অলিম্পিয়া-স্কি স্টেডিয়াম, প্রায় ৬৫ কিলোমিটার রাস্তা |
এখানে গাড়ি পার্ক করে, এখান থেকেই শুরু হবে আমাদের ট্রেকিং রুট, পায়ে হেঁটে পথ চলা |
যারা গণপরিবহন ব্যবহার করবেন, তাঁরা ট্রেনে গার্মিশ-পার্টেনকির্চেন পর্যন্ত এসে লোকাল বাস লাইন নম্বর ১ অথবা ২ এ করে অলিম্পিয়া-স্কি স্টেডিয়াম আসতে পারেন |
যারা প্রাকৃতিক সৌন্দর্য পুরোপুরি উপভোগ করতে চান তাঁরা গার্মিশ থেকে অলিম্পিয়া-স্কি স্টেডিয়াম পায়ে হেটেও আসতে পারেন |
প্রায় ২৫ মিনিট লাগবে |
এই রাস্তাতেই পড়বে অসাধারণ সুন্দর আইব সী হ্রদ |
ঠিক ৭ টার সময় এসে পৌঁছলাম অলিম্পিয়া-স্কি স্টেডিয়াম |
পর্যাপ্ত পরিমানে পার্কিং প্লেস থাকলেও অত সকালেও প্রায় ৮০% পার্কিং স্লট ভর্তি হয়ে গেছিলো |
না, এরা সবাই ট্রেকিং রুটে যাবেন না |
যারা ট্রেনে + রোপওয়ে করে সুগস্পিৎজে যাবেন (ধরা যায় প্রায় ৯০%) তাদেরও এখানেই পার্কিং করতে হবে, তাই পার্কিং এ চাপটা একটু বেশি |
পার্কিং এর রেট বেশ কম সারাদিন এর জন্য মাত্র ২.৫ ইউরো |
দুদিনের পার্কিং টিকিট কিনে গাড়িতে লাগিয়ে, যে যার রুকসাক আর ট্রেকিং স্টিক গাড়ি থেকে নিয়ে নিলাম |
পোশাক আর জুতো তো হোটেল থেকেই পরে এসেছিলাম আর বাকি সব দরকারি জিনিস আগে থেকেই রুকসাক এ গোছানো ছিল |
গাড়ি লক করে আমরা সবাই একটা সেলফি নিলাম, শুরু হলো বহু আকাঙ্খিত প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরা রাইনটালের পথে আমাদের পথ চলা |
সকাল ৭টা ৩০ মিনিট, ১০ ই সেপ্টেম্বর ২০২০, |
গার্মিশ-পার্টেনকির্চেন > পার্টনাচ > ব্লকহুটে > রাইনটাল-আঙ্গারহুটে |
---------------------------------------------------------------------- |
অলিম্পিয়া-স্কি স্টেডিয়াম থেকে শুরু করে অল্পক্ষণের মধ্যে কিছুটা চড়াই, উৎরাই পেরিয়ে আমরা পার্টনাচ গুহা তে পৌঁছলাম |
পার্টনাচ গুহা কে রাইনটাল এর মধ্যে দিয়ে সুগস্পিৎজ যাবার গেট বলা যায় |
এই রাস্তা জুন থেকে সেপ্টেম্বর সকাল ৮ টা থেকে রাত্রি ৮ টা আর অক্টোবর থেকে মে মাস সকাল ৮ টা থেকে বিকাল ৬ টা অব্দি খোলা থাকে, এই গেট দিয়ে এন্ট্রির জন্য প্রাপ্তবয়স্কদের ৬ ইউরো আর বাচ্ছাদের ৩ ইউরো টিকিট লাগবে |
প্রয়োজনীয় টিকিট কেটে আমরা পার্টনাচ গুহার গেট পেরোলাম |
Subsets and Splits
No saved queries yet
Save your SQL queries to embed, download, and access them later. Queries will appear here once saved.