content
stringlengths
0
129k
স্তন , আর পাছার মাংস এই একটু লাফেও ছিটকে বেরিয়ে আসতে চাইল
স্লোও মোশন করলে কেমন লাগত তাই রিমো কল্পনা করতে লাগল
খোলা জায়গা না হলে এতক্ষনে কষে একটা চুমো দিত রেহানা বেগমকে
বোঝাত প্রেম কত প্রকার ও কি কি
দূরে একটা নৌকা চলে যাচ্ছে
মাছ ধরার নৌকা
দু জন তাকিয়ে রইল
রিমো : এখানে কিছুক্ষন বসি
ওরা বালির উপর বসল
রেহার চুল্গুলো বাতাসে উড়ছে
বাজে ১২ টা আর ঘন্টাখানেক থেকে তারপর খেতে যাবে
এখাকার পরিবেশ টাই অন্যরকম
যেতে ইচ্ছে করে
জীবনের সব লাভ লোকসান এখানে বসে মেলানো যায়
সাগরের ঢেউয়ের তীব্র গর্জনে অদ্ভুত নির্জন হয়ে গেছে
সাগরের ঢেউ গুলো আছড়ে পড়ছে তীরে
হঠাত একটি জিনিশ মনে করে চমকিত হলো
ফ্লাটের রুম থেকে পুরো সাগর দেখা যায়
সাথে একটি বারান্দাও আছে
রিমো ঠিক করল সারারাত বারান্দায় বসে রেহানাকে ভালবাসবে
ভালবাসবে বলতে রেহানার শরীরটা খাবে
আর সমুদ্র দেখবে
রিমোর তলপেটের নিচের দানবটা একটু গরম হয়ে উঠল
শরীরের লোম গুলোও হাল্কা দাড়িয়ে গেল
কে যেন বলে উঠল কন্ট্রল কন্ট্রল রিমো
রেহানার বুকের দিকে তাকাল রিমো
স্তন দূটো বেশ উচু
পিঠের অনেকখানি খোলা
রেহানার চোখে চোখ পরতেই রেহানার চোখ সড়িয়ে নিল
ওরা অনেক ক্ষন বসে সাগর দেখল তারপর উঠে হাটতে লাগল
সামনে কিছুদুর আসতেই অনেক গুলো গাছ চোখে পড়ল
দুজন হেটে হেটে তার ভেতর ঢুকে পড়ল
রিমো ঃ ওয়য়াও ...
হেভী জায়গা তোঁ
এখানে বাড়ী থাকলে ভাল হত
রেহানা কপট রাগে রিমো দিকে তাকাল
রেহানা ঃ এত বাড়ী বাড়ী করিশ কেন যা আছে তাই ইনাফ আমাদের জন্য
একটি গাছের আড়ালে আসতেই রেহানাকে গাছের সাথে চেপে ধরল
রিমো ঠোট চেপে ধরল রেহানার ঠোটে
রেহানা হুম হহুম করতে করতে রিমো যা করার করে ফেলল
নিজের পুরো জিবটা রেহানার মুখের ভেতর ঢুকিয়ে দিল
একটু পর রেহানা রিমোর কান খামছে ধরল ...আস্তে আস্তে রেহানাও শান্ত হয়ে এল
দুটো শরীর হৃদয় এক হয়ে গেল
যেন অন্যজগত, অন্যভুবন, অন্য রকম ভালবাসা
রিমনের জিবটা রেহানার মিখের ভেতর খেলতে লাগল
যেন মহা সমুদ্রে সাতার কাটছে দুজন
রিমনের দুটো হাত রেহানার ব্লাউজের উপর দিয়ে স্তন , কোমর , শরীরের অন্যান্য জায়গায় ঘুরতে লাগল
রেহানা শুধু রিমোর কোমর জড়িয়ে রইল
১ মিনিট ২ মিনিট ১০ মিনিট আহ......কতক্ষন এভাবে কেটে গেছে দুজনের কেওই বলতে পারবে না
দূরে কোন গাড়ীর হর্নের শব্দ শুনে নিমো চুমো দেয়া ছেড়ে দিল
রেহানা ঃ আমার সোনা কুত্তা রিমন /
রেহানা রিমনকে আদর করে কুত্তা বলে ডাকে
আর রিমন নামটা ছোট করে রিমো বলে ডাকে
রিমো: হা হা হা উহু ..
রিমো তখন পশুর মত গোংরাচ্ছে
রিমন কে দেখতে তখন অনেকটা কামুক কুকুরের মতই লাগছিল
রেহানার তাও কিছু লজ্জা শরম আছে রিমনের মধ্যে এসবের বালাই নেই
তবু রেহানার খুব ভাল লাগে রিমো কে
এই অবৈধ , নিষিদ্ধ রুপালী জগতে যে না এসেছে সে জানে না সে কি হারাচ্ছে
এই রিলেশন টা যেমন আবেগের যেমন ভয়ের তার চেয়ে বেশী সুখের
এখানে কেও কারো সাথে প্রতারনা করে না
কষ্ট দেয়ে না দুঃখ দেয় না
দুপুর ওরা একটি খাবার হোটেলে এলো
সুন্দর ছিমছাম
দুজনের পা ধুলোয় মাখামাখি হয়ে গেছে
হোটেলের বাইরের কল থেকে পা ধুয়ে নিল
দুজন ঠিক করল ফ্লাটে একবারে রাতে ফিরবে
এখানে দেখার মত আরো জায়গা আছে
দুজনে ভাত, সামুদ্রিক মাছ, ডাল নিল
সমুদ্রের কোরাল মাছটা দারুন
ফ্রাই করা
রিমন কয়েক পদের ভর্তা নিল
রিমনের খুব পছন্দ
ঘরে হলে রেহানা রিমনকে খাইয়ে দিত
কিন্তু এখন সম্ভব না
আশে পাশে অনেক লোক
অবশ্য এই সময়টা ঘোরা ঘুরির সিজন তা ঠিক বলা যায় না
বৃষ্টির সময়
লোক সমাগম কম হয়
বৃষ্টির সিজনে মানুশ কেন ঘুরতে আসে না রিমো জানে না
শীতের থেকে বৃষ্টির সিজনেই ঘুরতে অনেক মজা
সাগর থাকে উত্তাল উদ্দাম
প্রতিটি ঝরনা থাকে পানিতে টইটুম্বুর
যা শীতের দিন পাওয়া যায় না
আর শীতের আমেজ চাও ...হোটলে গিয়ে এসি ছেড়ে দাও
বিছায়নায় বউ কিংবা প্রেমিকা যেই থাকুক লেপের নিচে কাছে টেনে নাও
তারপর হারিয়ে যাও যৌনতার রাজ্যে
রিমন রেহানা বেগম তাই করে
ফুল এসি ছেঁড়ে দিয়ে দুজন চলে যায় লেপের ভেতর তারপর শুরু হয় গল্প করা ,মজা করা এবং মিলন , দেহ মিলন
এক দেহ খুজে নেয় অন্য দেহের স্বাদ
রিমো অবশ্য প্রায় দিনই রেহানার শরীরের উপর দেহ রেখে ঘুমিয়ে পড়ে
আর নয়তো পা দিয়ে রেহানাকে আস্ট্রে পৃষ্টে জড়িয়ে ঘুমের রাজ্যে হারিয়ে যায়
খাওয়া দাওয়া করে বেরোতে বেরোতে ৩ টা বেজে গেল
হোটেলের বাইরে এসে অটো নিল
সোজা হিমছড়ি যাবে
একদিকে সমুদ্র আর গাছ অন্য দিকে পাহাড়
মাঝখান দিয়ে পাকাপথ
এখানে কোন জিনিসই দেখতে খারাপ লাগে না
তীব্র বাতাসে রেহানার চুল গুলো উড়ে যাচ্ছে
রিমো একদম পাশে বসাতে ওর মুখেও মাঝে মাঝে চুলের ঝাপ্টা লাগছে