content
stringlengths 0
129k
|
---|
রেহানা ঃ একেবারে খারাপ লাগে তা বলব না
|
কিন্তু হওয়ার পর মনে হয় একি করলাম
|
এটা উচিত হয় নি
|
তোর আমার ব্যাপারটা কি ভালবাসার মধ্যে পড়ে ?
|
রিমন ঃ অবশ্যই ভালবাসার মধ্যে পড়ে/ প্রিথীবির সবচেয়ে পিউর নিখাদ প্রেম আমাদের
|
শারীরিক ভাবে কারো প্রেমে পরলে সেটা যদি ভালবাসা হয়
|
তবে তোমার আমারটা হবে না কেন? তোমাকে যতবার দেখি ততবার মনে হয় তুমি ছাড়া আমার জীবন বৃথা
|
তোমাকে আমার চাই চাই
|
আরেকটা কথা বলি এইসব কনফিউশনে ভুগবে না
|
এটার সময় আমরা পার করে এসছি অনেক আগেই
|
সময় টাকে উপভোগ করো
|
সময় একবার গেলে আর ফিরে পাবে
|
অত এব ভেবে লাভ কি
|
একটু পর রেহানার গোসল শেষ হল
|
রেহানা রিমন কে ডাকল
|
প্রসাব করবে
|
রেহানা সোজা হয়ে দাড়াল
|
রিমন হাটু গেড়ে বসে প্রথমে রেহানার পেটে কিস করল
|
তারপর যোনীতে মুখ দিল
|
উম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মমা...
|
রেহানা মুখে শুধু উহ উহ সোনা ...
|
ধীরে ধীরে রেহানার যোনি মুখ দিয়ে বেড়িয়ে আসল জলের ধারা
|
প্রসাবের প্রথম ঝাপ্টা রিমনের চোখে ,নাকে , গালে ছড়িয়ে গেল
|
এরপর রেহানার প্রসাবের গতি বেড়ে গেল
|
রিমন মুখটা ঠিক মত রেহানার যোনিতে নিল
|
এইবার আর মিস হল না ...
|
সোজা রিমনের মুখে তারপর সোজা পেটে
|
উম্মম্মম...বলতে রেহানা হেসে দিল
|
মুক্তার মত হাসি
|
পুরো বাথ্রুমে কল কল ছড় ছড় শব্দ ভরে উঠল
|
মনে হচ্ছে কোণ উচু পাহাড় থেকে অঝড় ধারায় ঝরনার পানি পরছে
|
এই পানি দিয়ে প্রায়ই রিমন বাসায় চা খায়
|
এই গুলো তে রেহানা কে রাজী করাতে অনেক কষ্ট হয়েছে
|
রেহানা ঃ তোমার এইসব আবদার খুব খারাপ
|
কিন্তু কেন জানি না খুব ভাল লাগে
|
প্রসাব শেষ হতেই রিমন মুখটা নিয়ে এল রেহানার মুখে ...সরাসরি তাকাল রেহানার দিকে /
|
রিমন ঃ আই লাভ উ ......
|
রেহানা আবার হেসে ফেলল
|
মুক্তার মত একটি হাসি
|
রেহানা ঃকুত্তা কোথাকার
|
একটি ১৩০০ স্কোয়ারফিটের ফ্লাট
|
তিনটি বড় বড় রুম ডাইনিং রুম
|
ড্রইং রুম ,ডাইনিং
|
সাথে দক্ষিন দিক মুখ করা একটি বারান্দা
|
সামনে মহা সমুদ্র
|
ফ্লাট টির সুবিধা হল এটি ২২ তলায়
|
উপরেরই ছাদ
|
ফ্লাটের ভেতর দিয়েই সিড়ি আছে ছাদে যাওয়ার
|
ছাদে উঠার মেইন গেটও বন্ধ থাকে
|
মাসে একবার ছাদ পরিস্কার করা হয়
|
ছাদের উপর থেকেও রিমো একটি তালা দিয়ে দিয়েছে
|
ওরা যখন এখানে আসে তখনি এই কাজ করে রিমো ওদের সুবিধার জন্য
|
আশে পাশে ১০ তলার উপরে কোন বাড়ী নেই
|
এই ফ্লাটটি ওরা কিনে নিয়েছিল
|
মাঝে মাঝে রিমন কে ব্যবসার কাজে এখানে আসতে হয়
|
বার বার আসা যাওয়াতে অনেক টাকার খরচ হয়
|
তাই অনেক ভেবে ফ্লাট টি কিনে ফেলেছিল
|
রেহানা আর ও নিরি বিলি সময় কাটাবে এটাও একটা বড় কারন ছিল
|
একটি রুম আবার সাউন্ড প্রুফ করে নিয়েছে
|
এমনিতেও ফ্লাটের থেকে চিৎকার করলেও আশে পাশে কেও শুনবে না
|
তবু সাবধানতার জন্য করা
|
কারন রেহানা আর রিমন ্যখন বিছানায় থাকে তখন প্রচুর চিৎকার চেচামেচি হয়
|
আদর করে গালি দেয়
|
দুজন কেও কারো চেয়ে কম যায় না
|
ওই দিন ওখানে ওদের শেষ রাত ছিল
|
সারারাত দুজন সাউণ্ড প্রুফ রুমে
|
চিৎকার চেচামেচি করেছে
|
একটু পর পর রুমটি পক পক পক পক আর পচাত পচাত পচাত পচাত পচাত পচাত.......................................
|
শব্দে ভারী হয়ে গিয়েছিল
|
রিমো মাঝেই মাঝেই জোরে জোরে চিৎকার করে বলছিল মা আমি তোমাকে ভালবাসি
|
আমার লক্ষী মা
|
আমার সুরঞ্জনা
|
বনলতা সেন
|
পৃথিবীর সব থেকে বেশী ভালবাসি
|
এর পরদিন ওরা ঢাকায় ফিরে এসেছিল
|
কেও জানে না নিষিদ্ধ রুপালি জগতের প্রেম কত সুন্দর হয়
|
কত আনন্দের হয়
|
রিমন অফিস থেকে ফেরার সময় শাহবাগ থেকে অনেক ফুল নিল
|
গোলাপ ফুল , রজনীগন্ধা, জুই ...আরো অনেক প্রকারের ফুল
|
প্রাইভেট কারের পিছন টা ফুলে ফুলে ভরে গেল
|
কলিং বেলের শব্দে রেহানা দুরজা খুলে দিল
|
সামনে রিমন দাঁড়িয়ে একটা বিশাল ফুলের তোড়া নিয়ে
|
সাথে আরো একটি বড় ব্যাগ
|
ওটার ভেতরেও ফুল
|
রিমনের বয়স ২৪
|
রেহানার বেগমের ৪২
|
প্রমের জন্য বয়সটা খুব ভাল
|
মধ্য বয়সি এক নারীর সাথে গোপনে চুটিয়ে প্রেম করার জন্য খুব ভাল
|
রিমন ঃ কি দরজা ধরে দাঁড়িয়ে থাকবে নাকি ঢুকব
|
রেহানা ঃ ওরে বাপস ফুল কার জন্য ? রেহানা জানা সত্তেও জিজ্ঞেশ করল
|
রিমন ঃ আমাদের বাসর রাতের জন্য
|
রিমন মামনির দিকে তাকাল
|
বলল মামনি তুমি আজ লাল বেনারসী পরে তোমার ভালবাসার কাছে আসবে
|
কপালে থাকবে লাল টিপ
|
তুমি বসে থাকবে সাজানো খাটে
|
লক্ষী প্রতিমার মত
|
এরপর আমি ঢুকব
|
দেখব তুমি ঘোমটা দিয়ে লজ্জায় মাথা নিচু করে বসে আছো
|
আমি ধীরে ধীরে তোমার কাছে বসব
|
তার ঘোমটা সরাবো
|
Subsets and Splits
No community queries yet
The top public SQL queries from the community will appear here once available.