content
stringlengths 0
129k
|
---|
তুমি লজ্জায় মুখ সড়িয়ে নেবে |
আমি হাত দিয়ে মুখ আমার সামনে আনব |
বলব চোখটি তোল |
আমি তোমার আগুন ঝড়া রূপ দেখব |
চোখে দেখব আকাশ |
রেহানা ঃ তোর মাথায় এত পাগলামি বুদ্ধি আসে কোথা থেকে |
আমি একটু বেরুচ্ছি |
রাতে ফিরব |
এর মাঝে ঘরটা সাজিয়ে ফেল |
প্রব্লেম হলে ফোন দিও মা |
রিমন বেরোবার সময় রেহানা দাড়িয়ে রইল দরজায় |
রেহানার সারা শরীরের রোম দাঁড়িয়ে গেল রিমোকে দেখে |
রাত ১২ টা ...রেহানা ডাইনিং টেবিলের চারপাশে ঘুরছে |
আর রিমন ও মার পিছু পিছু ঘুরছে |
রেহানা কিছুতেই আজ ধরা দেবে না |
কোন মহিলা এই ভাবে পাছা দুধ দুলিয়ে হাটলে যে কোন ছেলের শরীরে আগুন ধরে যাবে |
অনেক নোংরা ভাবনা চলে আসবে মনে |
কিন্তু রিমনের মনে আজে বাজে ভাবনা আসে না |
অপলক শুধু তাকিয়ে থাকে মার শরীর টার দিকে |
রিমন ঃ কাছে আস |
রেহানা ঃ না আসবো না |
রিমন দেখল জন্মদাত্রির পুরো শরীর দুলছে |
শরীরে এক সুতো কাপড় নেই |
তার প্রিয় মার শরীরে |
স্তন গুলো দৌড়ানোতে এদিক ওদিক দুলছে |
পাছাটা কাপছে থর থর কাপছে |
এই সেই তার মা এক সময় বোরকা ছাড়া বাইরে বের হত না |
আর আজ তার নিজের ছেলের সামনে পুরো নেংটো |
রিমন জানে এটা মোটেই লজ্জা নয় |
এটা মা ছেলের নিখাদ ভালবাসা |
মামনিকে এই পর্যায় আনতেও রিমনকে অনেক কষ্ট করতে হয়ছে |
জোর করে প্রায় ৩ মাস রেহানার ইচ্ছের বিরুদ্দে চুদেছে |
প্রতিদিন ...প্রতিরাত |
মামনি শুধু নিরবে চোখের জ্বল ফেলেছে |
লজ্জায় অপমানে |
রিমন কে অনেক থাপ্পড়ও খেতে হয়েছে |
কিন্তু একদিন না একদিন ওর প্রিয় মা প্রিয় রেহানা ওর ভালবাসার ডাকে সারা দেবেই |
এটা ভেবেই এত কিছু করা |
এখন সে সফল |
এখন রেহানা রিমনের মনের রানী |
এখন অবশ্য মাও অনেক খুশী ওই সময় এটা না হলে আজ লাইফটা এত আনন্দময় হত না |
রিমন এই ভাবছিল দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে |
দেখে রেহানা নিজেই এগেইয়ে এল রিমনের দিকে |
কাধের হাত উপর গলিয়ে ছেলেকে জরিয়ে ধরল |
রিমন মাকে জড়িয়ে বিশাল স্তন দুট নিজের শরীরে লেপটে নিল |
কামনাময় চোখে তাকাল রিমো পাগলার দিকে |
রেহানা ঃ কি ব্যাপার কি হল |
রিমন ঃ কিছু না মামনি ; চল বিছানায় যাই |
তুমি বেনারশী শাড়িটা পরে আসো |
রেহানা ঃ ঠিক আছে পড়ে আসছি |
রেহানা রুমে গিয়ে লাল শাড়ীটা পরতে লাগল |
রিমন ঃ মা , আজ ডাক্তার কি বলল |
সম্ভব কি ...? |
রেহানা ঃ হউম সম্ভব তবে সাবধান থাকতে হবে |
ওটার জন্য বয়স টা একটু বেশী |
তবে আমি ট্রাই করব |
রিমন ঃ উহ যাক বাচা গেল ...ডাক্তার অন্তত্য নেগেটিভ কিছু বলে নি ... |
রেহানা আয়নায় দাঁড়িয়ে লাল টিপ দিচ্ছে কপালে |
চুল গুলো বাধল যত্ন করে |
রেহানা অনেক লম্বা ৫'৫' |
সামনে দাড়ালে রিমনের নাক বরাবর থাকে ওর মাথা |
এতে একটা সুবিধা পায় রিমন |
সহজেই জন্মদাত্রীকে উপরে তুলে কিসস করতে পারে ...অথবা মা চাইলে দু পা রিমনের কোমর জড়িয়ে থাকতে পারে |
এতে রিমনের লিঙ্গ টাও সহজে সহেজেই জন্মস্তানে ঢোকাতে পারে |
রেহানা লাল টিপ কপালে দিতে দিতে রিমন কে জিজ্ঞেস করল |
রেহানা ঃ ব্লাউজ কি পরব ; |
রিমন ঃ পড়ে ফেল |
দেখতে সুন্দর লাগবে ; বাসর ঘরে ঢুকে নিজের স্ত্রীকে নেংটা দেখতে পারব না আমি |
সতিসাধ্যী নারী চাই আমি ; |
রেহানা বলল ঃ আচ্ছা ঠিক আছে ঃ |
রিমন ঃ মা , আমি একটু নিচ থেকে আসছি ...সিগারেট শেষ ... সিগারেট নিয়ে আসছি ;;দরজাবন্ধ করার দরকার নেই |
বাইরে থেকে তালা দিয়ে যাচ্ছি |
রিমন বাইরে গেল |
রাত ১ টায় ফিরল |
ইচ্ছে করেই দেরী করেছে |
যাতে রেহানার সাজতে কোন সমস্যা নয়া হয় |
ঘরে ঢুকেই দেখল সব রুমের লাইট বন্ধ |
শুধু মাস্টার বেডের রুমের আলো জলছে |
রুমটি পুরো সাউন্ড প্রুফ করা |
ওখানেই রিমন আর রেহানার বাসর হবে |
বাসর কথাটা ভাবতেই রিমনের আবেগে চোখ মুদে এল |
রুমটিতে চিৎকার চেচামেচি করলেও কেও শুনবে না |
তাছাড়া আজ রিমন তার প্রেয়সীকে কি করবে রিমন নিজেও জানে না |
রিমন আস্তে আস্তে রুমের দিকে এগল |
দরজাটা খুলতেই অদ্ভুত নীল আলো চোখে পরল |
মাঝখানে একটি খাট |
পুরো খাট টিতে ফুল |
খাটের মাঝখানে একটি ভালবাসার বৃত্ত আকা |
এগুলো করতে মাকে অনেক কষ্ট করতে হয়েছে |
দেয়ালের এক পাশে একটি পেন্ডেল টানানো |
শেখানে বড় বড় করে লেখা |
রিমন রেহানার বাসর |
রিমন তুমি খুব কিউট অনেক সুন্দর |
তোমার রেহানাকে যে ভাবে চাও সেভাবে পাবে |
রিমন তার আপন মাকে বিছানার উপর দেখতে পেল |
নীল রঙের ব্লাউজ পরা |
লালের নীল রঙ ভাল ম্যাচ করেছে |
সাথে বিছানায় বসেই মার মুখ থেকে ঘোমটা সড়াল |
মা চোখ বন্ধ করে রইল |
রিমন মাকে দেখার পর যত আজে বাজে চিন্তা ছিল সব মাথা থেকে উধাও হয়ে গেল |
Subsets and Splits
No community queries yet
The top public SQL queries from the community will appear here once available.