content
stringlengths
0
129k
এত সুন্দর মা তার
কত গালি গালায করেছে মাকে ...সেগুলো ভাবতেই ভিসন খারাপ লাগল
অপ্রুপ নারীটি এখন থেকে তার বউ
রেহানা আস্তে আস্তে চোখ খুলল
চূষে চুষে খাওয়ার জন্য পারফেক্ট
রিমন একটা গান ধরল
এই রাত তোমার আমার শুধু দুজনে ......
এই রাত শুধু যে গানের ......
রিমন ঃ আহ রেহানা অপূর্ব
রিমো রেহানার ঘোমটা তুলল
লাল লিপ্সটিক দেয়া মুখটা দেখে রিমোর মুখ দিয়ে একটি কথাই বের আসল
রিমো ঃ বিউটিফুল
রিমোর নাভীর নিচে পশুটি ততক্ষনে বিশাল আকার ধারন
রেহানাকে ছিড়ে ভিড়ে খাওয়ার জন্য রেডি
রিমন রেহানা কে শোয়ালো
রেহানা রিমোর চেইন খুলে লিংঙ্গটাকে বের করে আদর করতে লাগল
রেহানাও প্রস্তুত আজ রাতে রিমোর রানী হওয়ার জন্য
রেহানাও চায় রিমো তার মাকে ছিড়ে ভিরে খাক
আজ মা ছেলে প্রান ভরে চোদাচুদি করবে
চোদাচুদি শব্দটা অনেক রোমান্টিক লাগছে আজ
নিজের সাটটা খুলে ফেলল
নিজের পড়া পাজামাটাও ছুড়ে দিল রুমের কোনায়
আর মার শাড়ীটা কোমর পর্যন্ত তুলে দিল
এরপর দু পা ফাক করে ধরল রেহানার
ত্রিকোন আক্রিতির মাল্ভুমি দেখল
ঘন বালে ঢাকা যোনী
কোষে একটা চুমো খেল সুন্দর জায়গায়
চুমোতে সময় নিল অনেক ক্ষন ...
উম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মমা
রিমন ঃ তাহলে এই সেই জায়গা ...
প্রীথিবির সব থেকে সুন্দর
তাই না মা
রেহানা ঃ জী জনাব এই সেই জায়গা
রিমন নিজের জন্মস্তানে হাত বুলালো
প্রীথিবির নিশিদ্ধতম আদি রূপ
ওটা দেখার পর রিমনের মনে নোংরা ভাবনা আসছে না
কল্পনায় সে ফুলে ফুলে ভরা প্রীথিবি থেকে অনেক দূরে এক বাগানে চলে
যেন মাকে নিয়ে পাশাপাশি শুয়ে আকাশ দেখছে
রেহানা একটি হাত দিয়ে রিমনের লিঙ্গটা ধরল
আদর করতে লাগল
মা পারবে তোঁ
রেহানা বুঝে গেল ছেলে কি বলতে চাইছে রিমো পাগলা
রেহানা ঃ ওগো পারব
আমার রিমো কে সব দিয়েছি
আর এটা দিতে পারব না
তুমি একদম চিন্তা করো না রিমো
আমি পারব
এরপর রেহানা গভীর আবেগে রিমোর ঠোটে ঠোট লাগাল
এক এক্টূ পর ঠোটে ঠোটে ...
জীবে জীবে খেলাটা জমে উঠোল দুজনের মধ্যে ...রমোর হাত মামনির ব্লাউজটা খুলে ফেলল
বের আনল মায়ের দুধ গুলো
রেহানা ঃ আমার তোঁ ভয় লাগছে
লোকজন জানলে কি হবে ?
রিমন ঃ কিচ্ছু হবে না
জানলে বলব আমি আমার লক্ষি মামনির জরায়ুতে কয়েক লাখ শুক্রানু দিয়েছি
কারন আমার শুক্রানু জন্মদাত্রীর ডিম্বানুকে খুব ভালবাসে
রেহানা জোরে একটি কিল দিল রিমনের পিঠে
দুস্ট ,কোথাকার
রেহানার জড়ায়ুতে যখন রিমনের বীর্য পরবে তখন সে পাগল হয়ে যাবে
শরীরে কাটা দিচ্ছে
রেহানা ঃ আমি পারব না তোঁমার বাচ্চা নিতে
রিমন হা হা হা করে হেসে উঠল
পশুর মত ফোস ফোস করছে
রিমন আর কথা বাড়াল না
মার শরীরের উপর উঠে গেল
বিশাল লিংগটা মাতৃযোনিতে সেট করল
একটু চাপ দিল
এক্তূ ঢুকল যোনীর ভেতরে
তারপর জোরে এক ধাক্কায় একেবারে ভেতরে ঢূকিয়ে দিল...রিমনের কুতসিত বিশাল লিংঙ্গটা ভ্যানিশ হয়ে গেল নিজ মার যোনীর ভেতরে
রেহানা শুধু ওহ হহহহ করে একটা শব্দ করল
এরপর শুরু হল গদাম গদাম ...
পকাত পকাত পকাত পকাত
রেহানাও নিচ থেকে ঠাপ দিতে থাকল
পকাত পকাত পকাত .........উহঃ
আহঃআহহহহহহহহহহহহহহহহহহহহহহ ও রিমন ...
একি সাথে রিমো মমানির স্তন দুটো দু হাত দিয়ে পিষতে লাগল
জিব খেলা করতে লাগল মমানির ঠোটে
উম্মম্মম্মম্মম্ম
আহ রেহানা সোনা ...পকাত পকাত পকাত পকাত পকাত পকাত ...
এরপরের আধা ঘন্টা রেহানার শরীর জুড়ে যেন ঝড় বয়ে গেল
মচ মচ শব্দে খাট ভেঙ্গে পড়ার উপক্রম
পকাত পকাত পকাত পকাত ...... বিয়ের লাল শাড়ীটি রিমন ছিড়ে মিরে একাকার করে ফেলল
রেহানাকে একবার নিচে ...
একাবার উপরে... একবার বসে ঘপাত ঘপাত ঘপাত ............পকাত পকাত পকাত
রেহানা ও পুরো শক্তি কোমর দোলাতে লাগল
পকাত পকাত পকাত উম উম আহ .........
প্রেমের জয়হোক
পকাত পকাত পকাত ...
উম্মমহা উমা...ঠোটে ঠোট...
জিহবা থুথুতে মাখিয়ে একাকার করে ফেলল তার জন্মদাত্রী মমানির গাল ঠোট
পকাত পকাত পকাত ঘপাত ঘপাত ঘপাত পচাত পচাত প-পচাত
মনে হচ্ছিল কোন শক্তিশালী বনের পশু ঝাপিয়ে পরেছে একটি বড় মাদি চিত্রা হড়িনের উপর
ঘপাত ঘপাত ঘপাত ঘপাত পচাত পচাত পচাত ...পচাত পচাত ......
পকাত পকাত পকাত শব্দে পুরো ঘর ভরে উঠেছে
মা শুধু আরামে উহ আহ উহ অহ ...
আস্তে দে আস্তে দে সোনা
ব্যথা পাচ্ছি
রেহানা ব্যথা পাচ্ছে বলছে ঠিকই
অন্য দিকে আউ আউ ...করতে হাসছে ...
এই কুত্তা